নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আট ম্যাচে চার জয় নিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে ম্যাচের আগে পয়েন্ট টেবিলের চারের ছিল খুলনা টাইগার্স। এই ম্যাচ জিতলে প্লে-অফ ভাগ্য নিজেদের হাতেই থাকত খুলনার। তবে জয় তো দূরের প্রশ্ন, বড় হারে প্লে-অফে ওঠার সমীকরণ কঠিন করে ফেলেছে মুশফিকুর রহিমের দল। বিপিএলের শেষ লিগ পর্বে আজ মিরপুরে কুমিল্লার কাছে ৬৫ রানে হেরেছে খুলনা। এই হারে রান রেটে চট্টগ্রামের চেয়ে পিছিয়ে পড়ে পাঁচে নেমে গেছে তারা।
আগে ব্যাটিং করে লিটন দাস-মঈন আলী আর ফাফ ডু প্লেসির ব্যাটিং বীরত্বে ১৮৮ রানের বড় সংগ্রহ পায় কুমিল্লা। ওপেনিংয়ে দলকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন লিটন। থিসারা পেরেরার বলে আউট হওয়ার আগে ১৭ বল খেলেন তিনি। আর তাতে ৪ চার আর ৩ ছক্কায় ২৪১.১৭ স্ট্রাইক রেটে করেন ৪১ রান। লিটনের মতো ঠিক এতটা আক্রমণাত্মক না হলেও ৩৬ বলে ৩৮ রানের কার্যকরী এক ইনিংস খেলেন ডু প্লেসি।
তবে কুমিল্লার সংগ্রহ ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যান মঈন। ৩৫ বলে ৭৫ রানের টর্নেডো ইনিংসে চারের চেয়ে ছক্কা মারায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্য ছিলেন এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। ২১৪.২৮ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসে ৯ ছক্কার বিপরীতে চার মাত্র একটি। ১৮৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কখনোই জয়ের অবস্থা তৈরি করতে পারেনি খুলনা। দলের রান সেঞ্চুরি ছাড়ানোর আগেই আট ব্যাটার ফিরে যান সাজঘরে।
মোস্তাফিজ-নারাইন-নাহিদুল-আবু হায়দার রনিদের বোলিংয়ের সামনে রান করতে রীতিমতো সংগ্রাম করেছেন সৌম্য সরকার-মুশফিকুর রহিমরা। চার বল খেলে কোনো রান না করেই ফেরেন মুশফিক। ২৫ বলে ২২ রান করে রনির শিকারে পরিণত হন সৌম্য। শেষ দিকে দুই ছক্কায় ২৩ বলে ২৬ রান করেন পেরারা। তবে সেটা শুধুই খুলনার হারের ব্যবধান কমিয়েছে। শেষ পর্যন্ত তিন বল বাকি থাকতে ১২৩ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে ম্যাচ হারে খুলনা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
কুমিল্লা: ২০ ওভারে ১৮৮/৬
(মঈন ৭৫; পেরেরা ২/২৮)
খুলনা: ১৯.৩ ওভারে ১২৩/১০
(পেরেরা ২৬; রনি ৩/১৯)
ফল: কুমিল্লা ৬৫ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: মঈন (কুমিল্লা)
আট ম্যাচে চার জয় নিয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের বিপক্ষে ম্যাচের আগে পয়েন্ট টেবিলের চারের ছিল খুলনা টাইগার্স। এই ম্যাচ জিতলে প্লে-অফ ভাগ্য নিজেদের হাতেই থাকত খুলনার। তবে জয় তো দূরের প্রশ্ন, বড় হারে প্লে-অফে ওঠার সমীকরণ কঠিন করে ফেলেছে মুশফিকুর রহিমের দল। বিপিএলের শেষ লিগ পর্বে আজ মিরপুরে কুমিল্লার কাছে ৬৫ রানে হেরেছে খুলনা। এই হারে রান রেটে চট্টগ্রামের চেয়ে পিছিয়ে পড়ে পাঁচে নেমে গেছে তারা।
আগে ব্যাটিং করে লিটন দাস-মঈন আলী আর ফাফ ডু প্লেসির ব্যাটিং বীরত্বে ১৮৮ রানের বড় সংগ্রহ পায় কুমিল্লা। ওপেনিংয়ে দলকে দুরন্ত সূচনা এনে দেন লিটন। থিসারা পেরেরার বলে আউট হওয়ার আগে ১৭ বল খেলেন তিনি। আর তাতে ৪ চার আর ৩ ছক্কায় ২৪১.১৭ স্ট্রাইক রেটে করেন ৪১ রান। লিটনের মতো ঠিক এতটা আক্রমণাত্মক না হলেও ৩৬ বলে ৩৮ রানের কার্যকরী এক ইনিংস খেলেন ডু প্লেসি।
তবে কুমিল্লার সংগ্রহ ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে যান মঈন। ৩৫ বলে ৭৫ রানের টর্নেডো ইনিংসে চারের চেয়ে ছক্কা মারায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্য ছিলেন এই ইংলিশ অলরাউন্ডার। ২১৪.২৮ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসে ৯ ছক্কার বিপরীতে চার মাত্র একটি। ১৮৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে কখনোই জয়ের অবস্থা তৈরি করতে পারেনি খুলনা। দলের রান সেঞ্চুরি ছাড়ানোর আগেই আট ব্যাটার ফিরে যান সাজঘরে।
মোস্তাফিজ-নারাইন-নাহিদুল-আবু হায়দার রনিদের বোলিংয়ের সামনে রান করতে রীতিমতো সংগ্রাম করেছেন সৌম্য সরকার-মুশফিকুর রহিমরা। চার বল খেলে কোনো রান না করেই ফেরেন মুশফিক। ২৫ বলে ২২ রান করে রনির শিকারে পরিণত হন সৌম্য। শেষ দিকে দুই ছক্কায় ২৩ বলে ২৬ রান করেন পেরারা। তবে সেটা শুধুই খুলনার হারের ব্যবধান কমিয়েছে। শেষ পর্যন্ত তিন বল বাকি থাকতে ১২৩ রানে অলআউট হয়ে ৬৫ রানে ম্যাচ হারে খুলনা।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
কুমিল্লা: ২০ ওভারে ১৮৮/৬
(মঈন ৭৫; পেরেরা ২/২৮)
খুলনা: ১৯.৩ ওভারে ১২৩/১০
(পেরেরা ২৬; রনি ৩/১৯)
ফল: কুমিল্লা ৬৫ রানে জয়ী
ম্যাচসেরা: মঈন (কুমিল্লা)
মাঠে নামলেই ম্যাথু ব্রিটজকের ব্যাট ছোটে তরবারির মতো। প্রতিপক্ষ, ভেন্যু যা-ই হোক না কেন, তিনি রানের বন্যা বইয়ে দেন। ২৬ বছর বয়সী দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটার আজ যে রেকর্ড গড়েছেন, সেটা আর কেউ করতে পারেননি।
১ ঘণ্টা আগেমাঝে মধ্যে উড়ে এসে জুড়ে বসার মতো কেউ কেউ চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেলেও জার্মানির বুন্দেসলিগা মানেই বায়ার্ন মিউনিখের অবিসংবাদিত শ্রেষ্ঠত্ব। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া নতুন মৌসুমের বুন্দেসলিগাতেও কি চলবে বায়ার্নের রাজত্ব! এটি হবে বুন্দেসলিগার ৬৩তম মৌসুম।
২ ঘণ্টা আগে১৯ আগস্ট এশিয়া কাপের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ১৫ সদস্যের দল ঘোষণার পরই হৈচৈ শুরু। তোলপাড়টা হচ্ছে মূলত শ্রেয়াস আইয়ারকে নিয়ে। কারণ, ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটারকে নেওয়া হয়নি এশিয়া কাপের দলে। ভারতের সাবেক ক্রিকেটার তো বটেই, এমনকি শ্রেয়াসের বাবা সন্তোষ আইয়ারও কথা বলেছেন এই ব্যাপারে।
২ ঘণ্টা আগেকিছুদিন আগে লাওসে অনূর্ধ্ব -২০ মেয়েদের এশিয়ান কাপে বাছাই বাংলাদেশের হয়ে খেলে এসেছেন আফঈদা খন্দকার । দলকে প্রতিযোগিতার মূল পর্বে তুলে দিয়েছিলেন। তবে এবার ভিন্ন মিশনে সেই লাওসেই যাচ্ছেন বাংলাদেশের জাতীয় নারী দলের অধিনায়ক। ভুটানের রয়েল থিম্পু কলেজের হয়ে এএফসি নারী চ্যাম্পিয়নস লিগ খেলতেই...
৩ ঘণ্টা আগে