ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের ১০টি উইকেট নিতে দুই দিন খাটতে হয়েছে শ্রীলঙ্কার বোলারদের। একটা সময় ৬০০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও তৃতীয় দিনের শুরুতে ৪৯৫ রানে থেমেছে সফরকারীদের প্রথম ইনিংস, হলো না ৫০০ রানও। মাঝে দ্বিতীয় দিনের বৃষ্টি আশীর্বাদ হয়ে থাকল লঙ্কানদের জন্য। তা-না হলে মুশফিক-লিটনদের ফেরানো অত সহজ হওয়ার কথা ছিল না। তবে কিছুটা বিস্ময়, তৃতীয় দিনও গলের উইকেটে আচরণ ব্যাটিং সহায়কই থাকল।
শেষ দুই দিনে কাকতালীয় কিছু না ঘটলে নিষ্প্রভ ড্র-ই হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ শন টেইটও ম্যাচের লাগাম খুঁজে পাচ্ছেন না। ফল নিয়ে নিশ্চয়তা দিতে পারেননি তিনিও। তৃতীয় দিন শেষে সম অবস্থানে দুই দল। ৪ উইকেটে ৩৬৮ রান করেছে শ্রীলঙ্কা। সফরকারীদের চেয়ে এখনো ১২৭ রানে পিছিয়ে তারা। সুফল পেতে শিষ্যদের পরিশ্রম করে যাওয়ার পরামর্শ টেইটের, ‘আমি এখনই কিছু বলতে পারছি না। এখন উইকেট ভালো মনে হচ্ছে। শুরুতে যেরকমটা ছিল। খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। ফলে আজকেও ব্যাটারদের দিন ছিল। মানুষ ভেবেছিল তৃতীয় দিনে বেশি টার্ন পাওয়া যাবে। সে রকমটা হয়নি। কিছুটা টার্ন পাওয়া গিয়েছিল। এভাবেই খেলা আগায়। টেস্টে দুই দিন খেলা বাকি আছে। এই মুহূর্তে এতটুকু বলতে পারি আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে।’
কঠিন উইকেটে দারুণ বোলিং করেই ৪টি উইকেট নিয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরানো মুমিনুল হকের দারুণ ঘূর্ণি এবং ডাবল সেঞ্চুরি থেকে বঞ্চিত হওয়া পাতুম নিশাঙ্কার পতনের হাসান মাহমুদের বলটি ছিল নজরকাড়া। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে টেইট জানিয়েছেন, হাসানের সেই দুর্দান্ত বলটি সাহস জোগাচ্ছে তাঁদের, ‘নতুন বলে আমরা দুবারই কাঙ্ক্ষিত কিছু করতে পারিনি। স্পিনাররা চেষ্টা করেছে, তবে পেসারদের জন্য এটা কঠিন দিন ছিল। হাসান মাহমুদের উইকেটটা আমাদের সাহস দিচ্ছে, অন্তত দেখিয়েছে কাজটা কীভাবে করতে হবে।’
দিনের দ্বিতীয় নতুন বল, ফুল লেন্থের দারুণ ইনসুইং হাসান মাহমুদের, পাতুম নিশাঙ্কা স্ট্রেইট ড্রাইভ করতে চাইলেন। কিন্তু বলের মুভমেন্ট বুঝতেই পারেননি লঙ্কান ওপেনার। ব্যাট-প্যাডের মাঝ দিয়ে লালবাতি জ্বালিয়ে দিল মিডল স্টাম্পের। বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেন নিশাঙ্কা। হাসানের প্রশংসায় টেইট বললেন, ‘শেষদিকে নতুন বলে হাসান উইকেট তুলে নিয়েছে। এটাই তার কাজ। স্পিনাররা এর আগে অনেক ওভার করেছে। সে বেশ জোরে বল করতে পারে। ফলে তার কাজই ছিল দিনের শেষভাগে নতুন বল হাতে নিয়ে উইকেট এনে দেওয়া। মিডল স্টাম্পে হিট করেছে। ভালো বল ছিল। শেষদিকে বাতাসটাও কাজে লাগাতে হবে। এটা ইতিবাচক ব্যাপার ছিল।’
টেইটের মতে, গলের উইকেট বেশ ব্যাটিং সহায়ক। পেসারদের জন্য কঠিন কন্ডিশন। কিছু সুযোগ হাতছাড়া কথাও বললেন, ‘গলের উইকেট এবার বেশ ব্যাটিং সহায়ক। পেসারদের জন্য আজকের কন্ডিশন কঠিন ছিল। তারা অনেক পরিশ্রম করেছে। চেষ্টা করে গেছে। নতুন বলে আমরা শুরুটা আরও ভালো করতে পারতাম। সেখানে সুযোগ মিস হয়েছে। তারা ভালো সমর্থন দিয়েছে আপনিও হয়তো এটাই চাইবেন। ভিন্ন দিনে ভিন্ন উইকেটে আপনি অন্য কিছু প্রত্যাশা করতে পারেন। আমরাও দুই দিন ব্যাট করেছি। এটা বেশ ভালো উইকেট।’
এখনই শান্তদের হাল ছাড়তে নিষেধ করলেন টেইট, ‘টেস্টে শ্রীলঙ্কা এমন একটা দল যারা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার লড়াইয়ে ছিল। তাদের ভালো ব্যাটার আছে। নতুন বলে আরও উইকেট নেওয়া যেত। আমি চাই না এখনই বেশি নেতিবাচক হতে। আমরাও দুই দিন ব্যাট করেছি তাই না। এটা ভালো ব্যাটিং উইকেট।’
বাংলাদেশের ১০টি উইকেট নিতে দুই দিন খাটতে হয়েছে শ্রীলঙ্কার বোলারদের। একটা সময় ৬০০ রানের ইঙ্গিত দিয়েও তৃতীয় দিনের শুরুতে ৪৯৫ রানে থেমেছে সফরকারীদের প্রথম ইনিংস, হলো না ৫০০ রানও। মাঝে দ্বিতীয় দিনের বৃষ্টি আশীর্বাদ হয়ে থাকল লঙ্কানদের জন্য। তা-না হলে মুশফিক-লিটনদের ফেরানো অত সহজ হওয়ার কথা ছিল না। তবে কিছুটা বিস্ময়, তৃতীয় দিনও গলের উইকেটে আচরণ ব্যাটিং সহায়কই থাকল।
শেষ দুই দিনে কাকতালীয় কিছু না ঘটলে নিষ্প্রভ ড্র-ই হয়ে যেতে পারে। বাংলাদেশ দলের পেস বোলিং কোচ শন টেইটও ম্যাচের লাগাম খুঁজে পাচ্ছেন না। ফল নিয়ে নিশ্চয়তা দিতে পারেননি তিনিও। তৃতীয় দিন শেষে সম অবস্থানে দুই দল। ৪ উইকেটে ৩৬৮ রান করেছে শ্রীলঙ্কা। সফরকারীদের চেয়ে এখনো ১২৭ রানে পিছিয়ে তারা। সুফল পেতে শিষ্যদের পরিশ্রম করে যাওয়ার পরামর্শ টেইটের, ‘আমি এখনই কিছু বলতে পারছি না। এখন উইকেট ভালো মনে হচ্ছে। শুরুতে যেরকমটা ছিল। খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি। ফলে আজকেও ব্যাটারদের দিন ছিল। মানুষ ভেবেছিল তৃতীয় দিনে বেশি টার্ন পাওয়া যাবে। সে রকমটা হয়নি। কিছুটা টার্ন পাওয়া গিয়েছিল। এভাবেই খেলা আগায়। টেস্টে দুই দিন খেলা বাকি আছে। এই মুহূর্তে এতটুকু বলতে পারি আমাদের আরও পরিশ্রম করতে হবে।’
কঠিন উইকেটে দারুণ বোলিং করেই ৪টি উইকেট নিয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরানো মুমিনুল হকের দারুণ ঘূর্ণি এবং ডাবল সেঞ্চুরি থেকে বঞ্চিত হওয়া পাতুম নিশাঙ্কার পতনের হাসান মাহমুদের বলটি ছিল নজরকাড়া। দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে টেইট জানিয়েছেন, হাসানের সেই দুর্দান্ত বলটি সাহস জোগাচ্ছে তাঁদের, ‘নতুন বলে আমরা দুবারই কাঙ্ক্ষিত কিছু করতে পারিনি। স্পিনাররা চেষ্টা করেছে, তবে পেসারদের জন্য এটা কঠিন দিন ছিল। হাসান মাহমুদের উইকেটটা আমাদের সাহস দিচ্ছে, অন্তত দেখিয়েছে কাজটা কীভাবে করতে হবে।’
দিনের দ্বিতীয় নতুন বল, ফুল লেন্থের দারুণ ইনসুইং হাসান মাহমুদের, পাতুম নিশাঙ্কা স্ট্রেইট ড্রাইভ করতে চাইলেন। কিন্তু বলের মুভমেন্ট বুঝতেই পারেননি লঙ্কান ওপেনার। ব্যাট-প্যাডের মাঝ দিয়ে লালবাতি জ্বালিয়ে দিল মিডল স্টাম্পের। বিস্ময়ের দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলেন নিশাঙ্কা। হাসানের প্রশংসায় টেইট বললেন, ‘শেষদিকে নতুন বলে হাসান উইকেট তুলে নিয়েছে। এটাই তার কাজ। স্পিনাররা এর আগে অনেক ওভার করেছে। সে বেশ জোরে বল করতে পারে। ফলে তার কাজই ছিল দিনের শেষভাগে নতুন বল হাতে নিয়ে উইকেট এনে দেওয়া। মিডল স্টাম্পে হিট করেছে। ভালো বল ছিল। শেষদিকে বাতাসটাও কাজে লাগাতে হবে। এটা ইতিবাচক ব্যাপার ছিল।’
টেইটের মতে, গলের উইকেট বেশ ব্যাটিং সহায়ক। পেসারদের জন্য কঠিন কন্ডিশন। কিছু সুযোগ হাতছাড়া কথাও বললেন, ‘গলের উইকেট এবার বেশ ব্যাটিং সহায়ক। পেসারদের জন্য আজকের কন্ডিশন কঠিন ছিল। তারা অনেক পরিশ্রম করেছে। চেষ্টা করে গেছে। নতুন বলে আমরা শুরুটা আরও ভালো করতে পারতাম। সেখানে সুযোগ মিস হয়েছে। তারা ভালো সমর্থন দিয়েছে আপনিও হয়তো এটাই চাইবেন। ভিন্ন দিনে ভিন্ন উইকেটে আপনি অন্য কিছু প্রত্যাশা করতে পারেন। আমরাও দুই দিন ব্যাট করেছি। এটা বেশ ভালো উইকেট।’
এখনই শান্তদের হাল ছাড়তে নিষেধ করলেন টেইট, ‘টেস্টে শ্রীলঙ্কা এমন একটা দল যারা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে খেলার লড়াইয়ে ছিল। তাদের ভালো ব্যাটার আছে। নতুন বলে আরও উইকেট নেওয়া যেত। আমি চাই না এখনই বেশি নেতিবাচক হতে। আমরাও দুই দিন ব্যাট করেছি তাই না। এটা ভালো ব্যাটিং উইকেট।’
এক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগেতাহলে কি এবার বিশ্বকাপ জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’। তাঁর ভাষায়, ‘যে কোনো দলই জিততে পারে (ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ)। এটাই ফুটবল। যদি কোনো দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব জেতে আমি অবাক হব না।’
৩ ঘণ্টা আগে