১৩ সংখ্যাটিকে অনেকে মনে করেন অপয়া। অনেকের কাছে ‘আনলাকি থার্টিন’ বলেও পরিচিত। সেই অপয়া সংখ্যার পরই পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতেছে বাংলাদেশ।
২০০১ থেকে এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৫টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। তার মধ্যে পাকিস্তান জিতেছে ১২ ম্যাচ, বাংলাদেশ ২টি, ১টি টেস্ট ড্র হয়েছে। বাংলাদেশের জয় ২টি এসেছে গত সফরে। পাকিস্তানকে প্রথমবার টেস্টে হারানোর পাশাপাশি হোয়াইটওয়াশও করেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ের আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ টেস্ট খেলেছিল বাংলাদেশ। ১৪তম টেস্টে এসে পায় প্রথম জয়। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে এবার ভারতে যাবে বাংলাদেশ। সেখানেও কি আনলাকি থার্টিনের শেষ হবে শান্তদের?
২০০০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে খেলেছে ১৩ টেস্ট। তার মধ্যে ১২টি জিতেছে ভারত, ড্র হয়েছে ২টি। বাংলাদেশ এখনো সাদা পোশাকে হারাতে পারেনি তাদের। ভারতে গিয়ে পাকিস্তানের মতো সেই অধ্যায়েরও কি সমাপ্তি ঘটাতে পারবেন শান্তরা? আনলাকি থার্টিনের পর কি আসবে কাঙ্ক্ষিত জয়?
তবে ভারতী ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলী অবশ্য মনে করছেন, এমন কিছুই করে দেখাতে পারবে না সফরকারী দল। গতকাল কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি বলেছেন, ‘মনে করি না বাংলাদেশ জিতবে, সিরিজ জিতবে ভারত। তবে ভারত অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে ভালো ও কঠিন লড়াই আশা করবে। কারণ, তারা পাকিস্তানে গিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে আসছে।’
নিজেদের মধ্যকার সিরিজে বাংলাদেশ টেস্টে প্রথম জয় পেয়েছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ২০০৫ সালে, চট্টগ্রামে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৬ টেস্টের পর এসেছিল সেই ঐতিহাসিক জয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়টি এসেছিল ১৮তম টেস্টে এসে। ২০১৭ সালে কলম্বোতে জিতেছিল ৪ উইকেটে। আর ৯ টেস্টে হারের পর ১০ তম টেস্টে ২০১৬ সালে মিরপুরে হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। পরের বছর মিরপুরেই পঞ্চম টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ হার ও ১ ড্রয়ের পর প্রথম টেস্ট জয়ের পাশাপাশি জিতেছিল প্রথম সিরিজও। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১২ টেস্ট খেললেও এখনো অবশ্য জয় পায়নি বাংলাদেশ।
১৩ সংখ্যাটিকে অনেকে মনে করেন অপয়া। অনেকের কাছে ‘আনলাকি থার্টিন’ বলেও পরিচিত। সেই অপয়া সংখ্যার পরই পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জিতেছে বাংলাদেশ।
২০০১ থেকে এখন পর্যন্ত পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৫টি টেস্ট খেলেছে বাংলাদেশ। তার মধ্যে পাকিস্তান জিতেছে ১২ ম্যাচ, বাংলাদেশ ২টি, ১টি টেস্ট ড্র হয়েছে। বাংলাদেশের জয় ২টি এসেছে গত সফরে। পাকিস্তানকে প্রথমবার টেস্টে হারানোর পাশাপাশি হোয়াইটওয়াশও করেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা।
ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ের আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৩ টেস্ট খেলেছিল বাংলাদেশ। ১৪তম টেস্টে এসে পায় প্রথম জয়। সেই জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে এবার ভারতে যাবে বাংলাদেশ। সেখানেও কি আনলাকি থার্টিনের শেষ হবে শান্তদের?
২০০০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে খেলেছে ১৩ টেস্ট। তার মধ্যে ১২টি জিতেছে ভারত, ড্র হয়েছে ২টি। বাংলাদেশ এখনো সাদা পোশাকে হারাতে পারেনি তাদের। ভারতে গিয়ে পাকিস্তানের মতো সেই অধ্যায়েরও কি সমাপ্তি ঘটাতে পারবেন শান্তরা? আনলাকি থার্টিনের পর কি আসবে কাঙ্ক্ষিত জয়?
তবে ভারতী ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সৌরভ গাঙ্গুলী অবশ্য মনে করছেন, এমন কিছুই করে দেখাতে পারবে না সফরকারী দল। গতকাল কলকাতায় এক অনুষ্ঠানে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি বলেছেন, ‘মনে করি না বাংলাদেশ জিতবে, সিরিজ জিতবে ভারত। তবে ভারত অবশ্যই বাংলাদেশ থেকে ভালো ও কঠিন লড়াই আশা করবে। কারণ, তারা পাকিস্তানে গিয়ে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে আসছে।’
নিজেদের মধ্যকার সিরিজে বাংলাদেশ টেস্টে প্রথম জয় পেয়েছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ২০০৫ সালে, চট্টগ্রামে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৬ টেস্টের পর এসেছিল সেই ঐতিহাসিক জয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়টি এসেছিল ১৮তম টেস্টে এসে। ২০১৭ সালে কলম্বোতে জিতেছিল ৪ উইকেটে। আর ৯ টেস্টে হারের পর ১০ তম টেস্টে ২০১৬ সালে মিরপুরে হারিয়েছিল ইংল্যান্ডকে। পরের বছর মিরপুরেই পঞ্চম টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ হার ও ১ ড্রয়ের পর প্রথম টেস্ট জয়ের পাশাপাশি জিতেছিল প্রথম সিরিজও। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১২ টেস্ট খেললেও এখনো অবশ্য জয় পায়নি বাংলাদেশ।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে