ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার প্রায় চার মাস পূর্ণ হতে চললেও ফাইনাল হারের ক্ষত হয়তো এখনো শুকায়নি ভারতের। তা না হলে এত দিন পরেও কেন ফাইনাল নিয়ে আলোচনা হবে! কিন্তু নিজেদের সেই ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ার বিপরীতে বিস্ফোরক কিছু জানিয়েছেন মোহাম্মদ কাইফ। ভারতের সাবেক ব্যাটার যেন কাটা ঘায়ে নুনের ছিটাই দিলেন।
ফাইনালের পিচ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন কাইফ। তাঁর মতে, ভারতের চাওয়াতেই ফাইনালের পিচ পরিবর্তন করা হয়েছে। আরও স্পষ্ট করে বললে, কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মার চাওয়াতেই আহমেদাবাদের পিচ পরিবর্তন করা হয়েছে বলে সম্প্রতি এক পডকাস্টে জানিয়েছেন সাবেক ব্যাটার।
‘দ্য লালনটপ’ নামে ভারতের এক পডকাস্টে ফাইনাল ম্যাচের ধারাভাষ্যকারের অনুভূতি এবং ম্যাচ হারের কারণ জানতে চাওয়া হলে কাইফ বলেন, ‘আমার জন্য আবেগের ছিল। কারণ ২০০৩ বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়ার কাছেই আমরা হেরেছিলাম। ওখানে আমি তিন দিন ছিলাম। একদিন রোহিত শর্মা এবং রাহুল দ্রাবিড় সন্ধ্যায় এসে পিচ পর্যবেক্ষণ করে চলে যায়। এভাবে তিন দিন লাগাতার একই ঘটনা ঘটে। সে সময় আমি পিচের রং বদলে যেতে দেখেছি।’
অস্ট্রেলিয়া দলে প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের মতো গতির বোলারদের কারণেই পিচ বদল করা হয় বলে জানিয়েছেন কাইফ। তিনি বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়া দলে প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের মতো গতির বোলার ছিল। আমাদের কাছে... তাই একটু ধীরগতির পিচ করা হয়েছিল। আর এখানে সব থেকে বড় ভুল হয়েছে। আমি শতভাগ নিশ্চিত।’
এক যুগ পর বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখছিল ভারত। সেটিও আবার নিজেদের মাঠেই। এর জন্য প্রায় সবকিছুই করেছিল দলটি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সঙ্গে পিচের সহায়তাও। বিশ্বকাপের সময় পিচ পরিবর্তনের অনেক অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে সময় সব অভিযোগকে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে কাইফ জানিয়েছেন, পিচে হস্তক্ষেপ করা হতো। যাঁরা অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছেন তাঁদের উদ্দেশে ভারতের হয়ে ১৩৮ ম্যাচ খেলা ব্যাটার বলেছেন, ‘বাইরের অনেকে বলে কিউরেটররা পিচ তৈরি করেন। কোনো হস্তক্ষেপ করা হয় না। কিন্তু সেটা মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন।’
ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার প্রায় চার মাস পূর্ণ হতে চললেও ফাইনাল হারের ক্ষত হয়তো এখনো শুকায়নি ভারতের। তা না হলে এত দিন পরেও কেন ফাইনাল নিয়ে আলোচনা হবে! কিন্তু নিজেদের সেই ক্ষতে প্রলেপ দেওয়ার বিপরীতে বিস্ফোরক কিছু জানিয়েছেন মোহাম্মদ কাইফ। ভারতের সাবেক ব্যাটার যেন কাটা ঘায়ে নুনের ছিটাই দিলেন।
ফাইনালের পিচ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন কাইফ। তাঁর মতে, ভারতের চাওয়াতেই ফাইনালের পিচ পরিবর্তন করা হয়েছে। আরও স্পষ্ট করে বললে, কোচ রাহুল দ্রাবিড় ও অধিনায়ক রোহিত শর্মার চাওয়াতেই আহমেদাবাদের পিচ পরিবর্তন করা হয়েছে বলে সম্প্রতি এক পডকাস্টে জানিয়েছেন সাবেক ব্যাটার।
‘দ্য লালনটপ’ নামে ভারতের এক পডকাস্টে ফাইনাল ম্যাচের ধারাভাষ্যকারের অনুভূতি এবং ম্যাচ হারের কারণ জানতে চাওয়া হলে কাইফ বলেন, ‘আমার জন্য আবেগের ছিল। কারণ ২০০৩ বিশ্বকাপ অস্ট্রেলিয়ার কাছেই আমরা হেরেছিলাম। ওখানে আমি তিন দিন ছিলাম। একদিন রোহিত শর্মা এবং রাহুল দ্রাবিড় সন্ধ্যায় এসে পিচ পর্যবেক্ষণ করে চলে যায়। এভাবে তিন দিন লাগাতার একই ঘটনা ঘটে। সে সময় আমি পিচের রং বদলে যেতে দেখেছি।’
অস্ট্রেলিয়া দলে প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের মতো গতির বোলারদের কারণেই পিচ বদল করা হয় বলে জানিয়েছেন কাইফ। তিনি বলেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়া দলে প্যাট কামিন্স ও মিচেল স্টার্কের মতো গতির বোলার ছিল। আমাদের কাছে... তাই একটু ধীরগতির পিচ করা হয়েছিল। আর এখানে সব থেকে বড় ভুল হয়েছে। আমি শতভাগ নিশ্চিত।’
এক যুগ পর বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখছিল ভারত। সেটিও আবার নিজেদের মাঠেই। এর জন্য প্রায় সবকিছুই করেছিল দলটি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সঙ্গে পিচের সহায়তাও। বিশ্বকাপের সময় পিচ পরিবর্তনের অনেক অভিযোগ উঠেছিল তাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু সে সময় সব অভিযোগকে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে কাইফ জানিয়েছেন, পিচে হস্তক্ষেপ করা হতো। যাঁরা অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছেন তাঁদের উদ্দেশে ভারতের হয়ে ১৩৮ ম্যাচ খেলা ব্যাটার বলেছেন, ‘বাইরের অনেকে বলে কিউরেটররা পিচ তৈরি করেন। কোনো হস্তক্ষেপ করা হয় না। কিন্তু সেটা মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে