বাংলাদেশের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সময়ের পার্থক্য প্রায় ৫ ঘণ্টা। বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় ওয়ার্নের মৃত্যুর খবর আসে। অস্ট্রেলিয়ায় তখন রাত দেড়টা। থাইল্যান্ডে ওয়ার্নের মারা যাওয়ার খবর তাই পুরো বিশ্বকে যেভাবে মুহূর্তেই কাঁপিয়ে দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় খবরটা ছড়াতে কিছুটা সময় লেগেছে। কিংবদন্তির মৃত্যুর খবরে ঘুম ভেঙেছে অনেক অস্ট্রেলিয়ানের।
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট অবশ্য প্রতিক্রিয়া জানাতে সময় নেননি। সতীর্থের মৃত্যুসংবাদে হৃদয় ভেঙেছে গিলির। যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। শুরুতে টুইটারে শুধু হৃদয় ভাঙার কয়েকটি ইমোজি পোস্ট করেছেন। নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে ঘণ্টা দুয়েক পর লিখেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের বিশেষত্ব ছিল ওয়ার্নির বোলিংয়ের সময় উইকেটের পেছনে দাঁড়ানো। তার বোলিং দেখার জন্য এটাই ছিল সেরা জায়গা। নিজেকে স্বার্থপর মনে হয়। টেস্টে আমি আর হিলস (ইয়ান হিলি) তার বোলিং দেখার উত্তেজনা ও আনন্দ পেয়েছি।’
স্টিভ ওয়াহর কানে তাৎক্ষণিকভাবে খবরটা পৌঁছায়নি। অস্ট্রেলিয়ার সময়ে হয়তো ভোরের দিকে তিনি জানতে পেরেছেন ওয়ার্ন আর নেই। গিলির মতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে ওয়াহর। তিন লাইনের বেশি লেখার শক্তি পাননি ওয়াহ, ‘নেক অবিশ্বাস্য স্মৃতি আর মুহূর্ত, যেগুলো কখনো ভুলবার মতো নয়। তোমার সঙ্গে খেলতে পারা ছিল ভীষণ আনন্দের। ওয়ার্নের পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল। শান্তিতে থেক ওয়ার্নি।’
আর রিকি পন্টিংয়ের ঘুম ভেঙেছে এই দুঃসংবাদে। খবরটি শুনেই পন্টিংয়ের চোখের সামনে ভেসে উঠেছে ওয়ার্নের সঙ্গে পরিচয়ের প্রথম দিন। দুজনের হাস্যোজ্জ্বল ছবি পোস্ট করে সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক লিখেছেন, ‘কিছু বলা খুবই কঠিন। ১৫ বছর বয়সে তার সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয়েছিল একাডেমিতে। সে আমাকে একটা ডাক নাম দিয়েছিল। এক দশকেরও বেশি সময় একসঙ্গে খেলেছিল। বহু চড়াই-উতরাই সময় পেরিয়েছি আমরা। সে এমন একজন ছিল, যাকে আপনি সব সময় বিশ্বাস করতে পারেন। প্রয়োজনে সব সময় আপনার পাশে থাকবে এবং তার কাছে সতীর্থরা ছিল সবার আগে। সে তার পরিবারকেও অসম্ভব ভালোবাসত। সে-ই সর্বকালের সেরা বোলার, যার সঙ্গে এবং বিপক্ষে আমি খেলেছি।’
বাংলাদেশের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সময়ের পার্থক্য প্রায় ৫ ঘণ্টা। বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ৮টায় ওয়ার্নের মৃত্যুর খবর আসে। অস্ট্রেলিয়ায় তখন রাত দেড়টা। থাইল্যান্ডে ওয়ার্নের মারা যাওয়ার খবর তাই পুরো বিশ্বকে যেভাবে মুহূর্তেই কাঁপিয়ে দিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় খবরটা ছড়াতে কিছুটা সময় লেগেছে। কিংবদন্তির মৃত্যুর খবরে ঘুম ভেঙেছে অনেক অস্ট্রেলিয়ানের।
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট অবশ্য প্রতিক্রিয়া জানাতে সময় নেননি। সতীর্থের মৃত্যুসংবাদে হৃদয় ভেঙেছে গিলির। যেন ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন তিনি। শুরুতে টুইটারে শুধু হৃদয় ভাঙার কয়েকটি ইমোজি পোস্ট করেছেন। নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে ঘণ্টা দুয়েক পর লিখেছেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের বিশেষত্ব ছিল ওয়ার্নির বোলিংয়ের সময় উইকেটের পেছনে দাঁড়ানো। তার বোলিং দেখার জন্য এটাই ছিল সেরা জায়গা। নিজেকে স্বার্থপর মনে হয়। টেস্টে আমি আর হিলস (ইয়ান হিলি) তার বোলিং দেখার উত্তেজনা ও আনন্দ পেয়েছি।’
স্টিভ ওয়াহর কানে তাৎক্ষণিকভাবে খবরটা পৌঁছায়নি। অস্ট্রেলিয়ার সময়ে হয়তো ভোরের দিকে তিনি জানতে পেরেছেন ওয়ার্ন আর নেই। গিলির মতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়েছে ওয়াহর। তিন লাইনের বেশি লেখার শক্তি পাননি ওয়াহ, ‘নেক অবিশ্বাস্য স্মৃতি আর মুহূর্ত, যেগুলো কখনো ভুলবার মতো নয়। তোমার সঙ্গে খেলতে পারা ছিল ভীষণ আনন্দের। ওয়ার্নের পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল। শান্তিতে থেক ওয়ার্নি।’
আর রিকি পন্টিংয়ের ঘুম ভেঙেছে এই দুঃসংবাদে। খবরটি শুনেই পন্টিংয়ের চোখের সামনে ভেসে উঠেছে ওয়ার্নের সঙ্গে পরিচয়ের প্রথম দিন। দুজনের হাস্যোজ্জ্বল ছবি পোস্ট করে সাবেক অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক লিখেছেন, ‘কিছু বলা খুবই কঠিন। ১৫ বছর বয়সে তার সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয়েছিল একাডেমিতে। সে আমাকে একটা ডাক নাম দিয়েছিল। এক দশকেরও বেশি সময় একসঙ্গে খেলেছিল। বহু চড়াই-উতরাই সময় পেরিয়েছি আমরা। সে এমন একজন ছিল, যাকে আপনি সব সময় বিশ্বাস করতে পারেন। প্রয়োজনে সব সময় আপনার পাশে থাকবে এবং তার কাছে সতীর্থরা ছিল সবার আগে। সে তার পরিবারকেও অসম্ভব ভালোবাসত। সে-ই সর্বকালের সেরা বোলার, যার সঙ্গে এবং বিপক্ষে আমি খেলেছি।’
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
৩ ঘণ্টা আগে