ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় তারকা কে—সাকিব আল হাসান নাকি হামজা চৌধুরী? এমন এক প্রশ্ন গত কদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। কারও কাছে সেটি আবার অযাচিত প্রশ্ন। এরই মধ্যে স্বয়ং হামজাকেই এই আলোচিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। এ তারকা ফুটবলার অবশ্য বিনয়ী হয়ে এগিয়ে রেখেছেন সাকিবকেই। যে সময় বাংলাদেশ ক্রিকেটের এ তারকা অলরাউন্ডার বোলিং নিষেধাজ্ঞার সময় পার করছিলেন।
প্রায় ৬ মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে সাকিব। তারপরও হামজা শ্রদ্ধাবোধ রেখেই বললেন, ‘আমার মনে হয় না ওখানে গেছি এখনো। সাকিব আল হাসান মেগা স্টার। সে বিশ্ব পর্যায়ে অনেক বছর ডমিনেট করেছে। আমার মনে হয় না... (তার সঙ্গে তুলনা করা ঠিক)।’
হামজার সে কথার দুই দিন পরই সুখবর পেলেন সাকিব। সেটিও আবার যেখানে হামজার জন্ম হয়েছিল সেখান থেকেই পেলেন সুখবর। ১৯৯৭ সালের ১ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের লেস্টারশায়ারের লাফবোরোয় জন্মগ্রহণ করেন। লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব থেকেই বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিয়ে এবার পাস করলেন সাকিব। তৃতীয়বার পরীক্ষা দিয়ে পেলেন সব ধরনের ক্রিকেটে বোলিংয়ের ছাড়পত্র।
ক্যারিয়ার একবার অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের জন্য নিষিদ্ধ হন সাকিব। তবে এবার যেখানে হামজার জন্ম সেখানেই সাকিবের নতুন শুরু বার্তা পেলেন। এখন ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটসহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও বল করতে বাধা নেই তাঁর।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে সারের হয়ে সমারসেটের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথমবার তাঁর অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের অভিযোগ করেন মাঠের আম্পায়াররা। পর্যবেক্ষণে তাঁর অ্যাকশন অবৈধ প্রমাণিত হলে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) তাঁকে বোলিং থেকে নিষিদ্ধ করে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলেও সেটি বহাল থাকে। ছিটকে যান ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকেও।
গত বছরের ডিসেম্বরে লাফবোরোর পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রথমবার এবং চেন্নাইয়ে দেওয়া দ্বিতীয়বার বোলিং পরীক্ষায় তিনি পাস করতে ব্যর্থ হন। সারের প্রধান কোচ গ্যারেথ ব্যাটির অধীনে কঠোর পরিশ্রমের পর সফল হলেন সাকিব। সারে কাউন্টির ইনডোর ব্যবহার করেছেন বোলিং অনুশীলনে, লাফবোরোতে দিয়েছেন পরীক্ষা। পুরোটা তাঁর সঙ্গে ছিলেন শৈশবের বিকেএসপির বন্ধু সিরাজ উল্লাহ খাদেম। সাকিব এখন আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তবে পেশাদার ক্রিকেট কোন লিগ দিয়ে শুরু করবেন সেটি এখনো জানা যায়নি। আর হামজা গেছেন প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ফুটবল দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে।
বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় তারকা কে—সাকিব আল হাসান নাকি হামজা চৌধুরী? এমন এক প্রশ্ন গত কদিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে। কারও কাছে সেটি আবার অযাচিত প্রশ্ন। এরই মধ্যে স্বয়ং হামজাকেই এই আলোচিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। এ তারকা ফুটবলার অবশ্য বিনয়ী হয়ে এগিয়ে রেখেছেন সাকিবকেই। যে সময় বাংলাদেশ ক্রিকেটের এ তারকা অলরাউন্ডার বোলিং নিষেধাজ্ঞার সময় পার করছিলেন।
প্রায় ৬ মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে সাকিব। তারপরও হামজা শ্রদ্ধাবোধ রেখেই বললেন, ‘আমার মনে হয় না ওখানে গেছি এখনো। সাকিব আল হাসান মেগা স্টার। সে বিশ্ব পর্যায়ে অনেক বছর ডমিনেট করেছে। আমার মনে হয় না... (তার সঙ্গে তুলনা করা ঠিক)।’
হামজার সে কথার দুই দিন পরই সুখবর পেলেন সাকিব। সেটিও আবার যেখানে হামজার জন্ম হয়েছিল সেখান থেকেই পেলেন সুখবর। ১৯৯৭ সালের ১ অক্টোবর যুক্তরাজ্যের লেস্টারশায়ারের লাফবোরোয় জন্মগ্রহণ করেন। লাফবোরো বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব থেকেই বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিয়ে এবার পাস করলেন সাকিব। তৃতীয়বার পরীক্ষা দিয়ে পেলেন সব ধরনের ক্রিকেটে বোলিংয়ের ছাড়পত্র।
ক্যারিয়ার একবার অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের জন্য নিষিদ্ধ হন সাকিব। তবে এবার যেখানে হামজার জন্ম সেখানেই সাকিবের নতুন শুরু বার্তা পেলেন। এখন ইংল্যান্ডের ঘরোয়া ক্রিকেটসহ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও বল করতে বাধা নেই তাঁর।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে সারের হয়ে সমারসেটের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথমবার তাঁর অবৈধ বোলিং অ্যাকশনের অভিযোগ করেন মাঠের আম্পায়াররা। পর্যবেক্ষণে তাঁর অ্যাকশন অবৈধ প্রমাণিত হলে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) তাঁকে বোলিং থেকে নিষিদ্ধ করে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলেও সেটি বহাল থাকে। ছিটকে যান ২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকেও।
গত বছরের ডিসেম্বরে লাফবোরোর পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রথমবার এবং চেন্নাইয়ে দেওয়া দ্বিতীয়বার বোলিং পরীক্ষায় তিনি পাস করতে ব্যর্থ হন। সারের প্রধান কোচ গ্যারেথ ব্যাটির অধীনে কঠোর পরিশ্রমের পর সফল হলেন সাকিব। সারে কাউন্টির ইনডোর ব্যবহার করেছেন বোলিং অনুশীলনে, লাফবোরোতে দিয়েছেন পরীক্ষা। পুরোটা তাঁর সঙ্গে ছিলেন শৈশবের বিকেএসপির বন্ধু সিরাজ উল্লাহ খাদেম। সাকিব এখন আছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তবে পেশাদার ক্রিকেট কোন লিগ দিয়ে শুরু করবেন সেটি এখনো জানা যায়নি। আর হামজা গেছেন প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ফুটবল দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে