অবিশ্বাস্য, রোমাঞ্চকর, নাটকীয়!—কোন বিশেষণে বিশেষায়িত করবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারতের জয় কে? দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ের আগে মাঠের বাইরের যে উত্তাপ তার আঁচ ঠিকই পড়ল মাঠে। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক পেণ্ডুলামের মতো দুললেন ম্যাচের ভাগ্য নিয়ে। পরতে পরতে রঙ পাল্টানো ম্যাচে শেষ হাসি ভারতের। পাকিস্তানকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভ সূচনা হলো রোহিত শর্মাদের।
আর ভারতের এই রোমাঞ্চকর জয়ের নায়ক বিরাট কোহলি। গত এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি খরা কাটিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, বড় মঞ্চে ফেরার জন্য প্রস্তুত। হলোও তাই। এ যেন এশিয়া কাপে সুপার ফোরে হারের শোধ তুললেন কোহলি। আর এবার পাকিস্তানকে হারিয়ে আনন্দ-অশ্রুই ফেললেন তিনি।
শেষ ওভার থেকে শেষ বলের নাটকীয়তা, কখনো ভাগ্যের ছোঁয়া তো কখনো পাথর বোঝা চাপ— সব ঠেলে ভারতকে জয় এনে দেওয়া ম্যাচ শেষে চোখে জল দেখা গেল কোহলির। এমন এক জয়ের অনুভূতি জানাতে গিয়ে শব্দই খুঁজে পাচ্ছিলেন না ৩৩ বছর বয়সী ব্যাটার, ‘এটা পরাবাস্তব আবহ। কোনো শব্দই খুঁজে পাচ্ছি না। কোনো ধারনা নেই এটা কিভাবে ঘটেছে। আমি সত্যিই কথা খুঁজে পাচ্ছি না। হার্দিকের (পান্ডিয়া) বিশ্বাস ছিল আমরা এটা করতে পারব, যদি আমরা শেষ পর্যন্ত থাকি।’
পান্ডিয়ার বিশ্বাস বিফলে যায়নি। ৩১ রানে চার উইকেট হারালেও কোহলি-পান্ডিয়া মিলে ৭৮ বলে ১১৩ রানের যে জুটি গড়লেন, তা ছোট দৈর্ঘ্যের ক্রিকেটে আরেকটি ‘মহাকাব্যিক’ ইনিংসই বলা চলে। বিশ্বাসের প্রতিদান ঠিকই পেয়েছেন দুজনে। আর তা এমন চির প্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে শিরদাঁড়া বেয়ে ঘাম দেওয়া ৪ উইকেটের জয়। যেখানে কোহলি ৫৩ বলে খেললেন নায়কোচিত অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংস আর পান্ডিয়ার ৪০ রান।
অবিশ্বাস্য, রোমাঞ্চকর, নাটকীয়!—কোন বিশেষণে বিশেষায়িত করবেন পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারতের জয় কে? দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ের আগে মাঠের বাইরের যে উত্তাপ তার আঁচ ঠিকই পড়ল মাঠে। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ৯০ হাজারেরও বেশি দর্শক পেণ্ডুলামের মতো দুললেন ম্যাচের ভাগ্য নিয়ে। পরতে পরতে রঙ পাল্টানো ম্যাচে শেষ হাসি ভারতের। পাকিস্তানকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভ সূচনা হলো রোহিত শর্মাদের।
আর ভারতের এই রোমাঞ্চকর জয়ের নায়ক বিরাট কোহলি। গত এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরি খরা কাটিয়ে তিনি জানিয়ে দিয়েছিলেন, বড় মঞ্চে ফেরার জন্য প্রস্তুত। হলোও তাই। এ যেন এশিয়া কাপে সুপার ফোরে হারের শোধ তুললেন কোহলি। আর এবার পাকিস্তানকে হারিয়ে আনন্দ-অশ্রুই ফেললেন তিনি।
শেষ ওভার থেকে শেষ বলের নাটকীয়তা, কখনো ভাগ্যের ছোঁয়া তো কখনো পাথর বোঝা চাপ— সব ঠেলে ভারতকে জয় এনে দেওয়া ম্যাচ শেষে চোখে জল দেখা গেল কোহলির। এমন এক জয়ের অনুভূতি জানাতে গিয়ে শব্দই খুঁজে পাচ্ছিলেন না ৩৩ বছর বয়সী ব্যাটার, ‘এটা পরাবাস্তব আবহ। কোনো শব্দই খুঁজে পাচ্ছি না। কোনো ধারনা নেই এটা কিভাবে ঘটেছে। আমি সত্যিই কথা খুঁজে পাচ্ছি না। হার্দিকের (পান্ডিয়া) বিশ্বাস ছিল আমরা এটা করতে পারব, যদি আমরা শেষ পর্যন্ত থাকি।’
পান্ডিয়ার বিশ্বাস বিফলে যায়নি। ৩১ রানে চার উইকেট হারালেও কোহলি-পান্ডিয়া মিলে ৭৮ বলে ১১৩ রানের যে জুটি গড়লেন, তা ছোট দৈর্ঘ্যের ক্রিকেটে আরেকটি ‘মহাকাব্যিক’ ইনিংসই বলা চলে। বিশ্বাসের প্রতিদান ঠিকই পেয়েছেন দুজনে। আর তা এমন চির প্রতিদ্বন্দ্বীর বিপক্ষে শিরদাঁড়া বেয়ে ঘাম দেওয়া ৪ উইকেটের জয়। যেখানে কোহলি ৫৩ বলে খেললেন নায়কোচিত অপরাজিত ৮২ রানের ইনিংস আর পান্ডিয়ার ৪০ রান।
এশিয়া কাপের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৬ সদস্যের ঘোষিত দলে ফিরেছেন নুরুল হাসান সোহান ও সাইফ হাসান। এ দলই খেলবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে। যা শুরু হবে ৩০ আগস্ট সিলেটে।
৩ ঘণ্টা আগেছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে অন্য অ্যাথলেটদের চেয়ে অনেকটা দূরত্ব নিয়েই ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করেন নৌবাহিনীর ইমরানুর রহমান। কিন্তু মেয়েদের ১০০ মিটারে ঘটল বিতর্ক। সুমাইয়া দেওয়ান নাকি শিরিন আক্তার—কে প্রথম হন, তা জানতে অপেক্ষা করতে হলো ঘণ্টাখানেক
৫ ঘণ্টা আগেম্যাথু ব্রিটজকে, ত্রিস্তান স্তাবসের উদ্ভাসিত ব্যাটিং আর লুঙ্গি এনগিডির আগুনে বোলিং—এই দুয়ের মাঝে চিড়েচ্যাপ্টা অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ওয়ানডের পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরেছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। ৮৪ রানের জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল প্রোটিয়ারা।
৬ ঘণ্টা আগেতাসকিন আহমেদের মুখে সব সময় হাসি লেগেই থাকে। পরিবার, সতীর্থদের সঙ্গে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে যখন পোস্ট করেন, দেখা যায় তাসকিনের হাস্যোজ্জ্বল চেহারা। প্রিয়জনদের সঙ্গে মজা করতে বেশ পছন্দ করেন বাংলাদেশের এ তারকা পেসার।
৬ ঘণ্টা আগে