ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্রটা যেন নিউজিল্যান্ডের ভালোই জানা। যেখানে ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে একদম গুড়িয়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। সেখান থেকে এরপর ব্যাটিং-বোলিংয়ে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে কিউইরা। অজিদের বিপক্ষে এখন কিউইদের সামনে রয়েছে ৩১ বছরের জুজু কাটানোর সুযোগ।
১৯৪৬ থেকে শুরু করে ৭৮ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ৬৩তম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। যার মধ্যে নিউজিল্যান্ড মাঠে মুখোমুখি তারা মুখোমুখি হয়েছে ২৮ টেস্টে। নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ড সর্বশেষ অজিদের বিপক্ষে জিতেছে ১৯৯৩ সালে। এরপর থেকে ৩১ বছরে ১১ টেস্টে নিউজিল্যান্ডের মাঠে টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। অজিরা জিতেছে ১০ ম্যাচ ও ১ ম্যাচ ড্র হয়েছে। এবার ক্রাইস্টচার্চে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেস্ট্রেলিয়াকে ২৭৯ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। সেই রান তাড়া করতে নেমে ৪ উইকেটে ৭৭ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে অজিরা।
ক্রাইস্টচার্চে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ রান তাড়ার রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের। গত বছরের মার্চে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৮৫ রান তাড়া করে হ্যাগলি ওভালে জেতে কিউইরা। এই ভেন্যুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার। অজিদেরও সুযোগ থাকছে নিজেদের ৮ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভাঙার। ২০১৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১ রান তাড়া করে ৭ উইকেটে জেতে অজিরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৩৪ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে নিউজিল্যান্ড। কিউইদের নামের পাশে তখন লেখা ৫০ ওভার। লিড তখন ৪০ রানের। রাচীন রবীন্দ্র ও টম লাথাম তখন ছিলেন ব্যাটিংয়ে। তবে দিনের খেলা শুরুর পর দ্রুত উইকেট হারায় কিউইরা। ইনিংসের ৫৬ ওভারের প্রথম বলে প্যাট কামিন্সকে কাট করতে যান লাথাম। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারি। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলে রিভিউ নেন অজি অধিনায়ক কামিন্স। রিভিউতে দেখা যায় ইনসাইড এজ হয়েছে। লাথাম তাতে আউট হয়ে যান। ১৬৮ বলে ৮ চারে কিউই এই বাঁহাতি ব্যাটার করেন ৭৩ রান। তাতে ভেঙে যায় লাথাম-রবীন্দ্রর তৃতীয় উইকেটে ১০৩ বলে ৪৪ রানের জুটি।
লাথামের বিদায়ে নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫৫.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৫ রান। তখন পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ড্যারিল মিচেল। মিচেলের সঙ্গে রাচিন জুটি বেঁধে খেলতে থাকেন সাবলীলভাবেই। জুটি গড়ার পথে দুজনেই ফিফফির দেখা পেয়েছেন। মিচেল পেয়েছেন দশম টেস্ট ফিফটি ও দ্বিতীয় টেস্ট ফিফটি তুলে নিয়েছেন রাচিন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১৯১ বলে ১২৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মিচেল ও রাচিন। ৮৭তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৯৮ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৫৮ রান করেন মিচেল।
মিচেল আউট হওয়ার পর দ্রুত আউট হয়ে যান রাচিনও। ৯০তম ওভারের প্রথম বলে রাচিনকে ফেরান কামিন্স। টেস্টের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেতে পেতেও পাওয়া হয়নি রাচিনের। ১৫৩ বলের ইনিংসে ১০ চারে করেছেন ৮২ রান। করেন মিচেল। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা টম ব্লান্ডেলও আউট হয়েছেন দুই অঙ্কে পৌছার আগেই (১১ বলে ৯ রান)। ৯৩তম ওভারের প্রথম বলে ব্লান্ডেলের উইকেট নেন ক্যামেরন গ্রিন। দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে কিউইদের স্কোর মুহূর্তেই ৩ উইকেটে ২৭৮ রান থেকে হয়ে যায় ৬ উইকেটে ২৯৬ রান।
হঠাৎ ধস নামা কিউইদের ইনিংসের হাল ধরেন স্কট কুগলেইন ও গ্লেন ফিলিপস। ফিলিপস ধীরগতিতে খেললেও কুগলেইন খেলতে থাকেন আক্রমণাত্মক গতিতে। সপ্তম উইকেট জুটিতে ৭২ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কুগলেইন ও ফিলিপস। ১০৫তম ওভারের প্রথম বলে ফিলিপসকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নাথান লায়ন। ৪৬ বলে ২ চারে ফিলিপস করেন ১৬ রান।
ফিলিপসের বিদায়ে কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১০৪.১ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৪৯ রান। এরপর প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও নয় নম্বরে ব্যাাটিংয়ে নেমেছেন ম্যাট হেনরি। দ্বিতীয় ইনিংসেও সীমিত ওভারের ক্রিকেটের মতো আক্রমণাত্মক খেলতে থাকেন তিনি। ১১ বলে ৪ চারে করেন ১৬ রান। বোলার থেকে হঠাৎই ব্যাটার বনে যাওয়া হেনরিকে ১০৭তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরান লায়ন। শেষ পর্যন্ত ১০৮.২ ওভারে ৩৭২ রানে অলআউট হয়েছে কিউইরা।
প্রথম ইনিংসে ৯৪ রানে পিছিয়ে থাকায় নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে লিড পেয়েছে ২৭৮ রানের। ২৭৯ রানের লক্ষ্যে নেমে অজিরা ৩৪ রানেই হারায় ৪ উইকেট। স্টিভ স্মিথ, মারনাস লাবুশেন, উসমান খাজা, ক্যামেরন গ্রিন আউট হয়েছেন ৯, ৬, ১১ ও ৫ রান করে। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে মিচেল মার্শ সামাল দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বিপর্যয়। পঞ্চম উইকেটে ৫৮ বলে ৪৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মার্শ ও ট্রাভিস হেড তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছেন। দিনশেষে অজিদের স্কোর ২৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৭ রান। ২৭ বলে ৪ চারে ২৭ রানে অপরাজিত মার্শ। ১৭ রানে ব্যাটিং করছেন হেড।
ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্রটা যেন নিউজিল্যান্ডের ভালোই জানা। যেখানে ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে একদম গুড়িয়ে গিয়েছিল নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। সেখান থেকে এরপর ব্যাটিং-বোলিংয়ে ঘুরে দাঁড়াতে থাকে কিউইরা। অজিদের বিপক্ষে এখন কিউইদের সামনে রয়েছে ৩১ বছরের জুজু কাটানোর সুযোগ।
১৯৪৬ থেকে শুরু করে ৭৮ বছরের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত ৬৩তম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। যার মধ্যে নিউজিল্যান্ড মাঠে মুখোমুখি তারা মুখোমুখি হয়েছে ২৮ টেস্টে। নিজেদের মাঠে নিউজিল্যান্ড সর্বশেষ অজিদের বিপক্ষে জিতেছে ১৯৯৩ সালে। এরপর থেকে ৩১ বছরে ১১ টেস্টে নিউজিল্যান্ডের মাঠে টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড। অজিরা জিতেছে ১০ ম্যাচ ও ১ ম্যাচ ড্র হয়েছে। এবার ক্রাইস্টচার্চে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেস্ট্রেলিয়াকে ২৭৯ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড। সেই রান তাড়া করতে নেমে ৪ উইকেটে ৭৭ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে অজিরা।
ক্রাইস্টচার্চে চতুর্থ ইনিংসে সর্বোচ্চ রান তাড়ার রেকর্ড নিউজিল্যান্ডের। গত বছরের মার্চে শ্রীলঙ্কার দেওয়া ২৮৫ রান তাড়া করে হ্যাগলি ওভালে জেতে কিউইরা। এই ভেন্যুতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার। অজিদেরও সুযোগ থাকছে নিজেদের ৮ বছরের পুরোনো রেকর্ড ভাঙার। ২০১৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০১ রান তাড়া করে ৭ উইকেটে জেতে অজিরা।
দ্বিতীয় ইনিংসে ২ উইকেটে ১৩৪ রানে আজ তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে নিউজিল্যান্ড। কিউইদের নামের পাশে তখন লেখা ৫০ ওভার। লিড তখন ৪০ রানের। রাচীন রবীন্দ্র ও টম লাথাম তখন ছিলেন ব্যাটিংয়ে। তবে দিনের খেলা শুরুর পর দ্রুত উইকেট হারায় কিউইরা। ইনিংসের ৫৬ ওভারের প্রথম বলে প্যাট কামিন্সকে কাট করতে যান লাথাম। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক অ্যালেক্স ক্যারি। আম্পায়ার প্রথমে আউট না দিলে রিভিউ নেন অজি অধিনায়ক কামিন্স। রিভিউতে দেখা যায় ইনসাইড এজ হয়েছে। লাথাম তাতে আউট হয়ে যান। ১৬৮ বলে ৮ চারে কিউই এই বাঁহাতি ব্যাটার করেন ৭৩ রান। তাতে ভেঙে যায় লাথাম-রবীন্দ্রর তৃতীয় উইকেটে ১০৩ বলে ৪৪ রানের জুটি।
লাথামের বিদায়ে নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়ে যায় ৫৫.১ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৫ রান। তখন পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন ড্যারিল মিচেল। মিচেলের সঙ্গে রাচিন জুটি বেঁধে খেলতে থাকেন সাবলীলভাবেই। জুটি গড়ার পথে দুজনেই ফিফফির দেখা পেয়েছেন। মিচেল পেয়েছেন দশম টেস্ট ফিফটি ও দ্বিতীয় টেস্ট ফিফটি তুলে নিয়েছেন রাচিন। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১৯১ বলে ১২৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রেখেছেন মিচেল ও রাচিন। ৮৭তম ওভারের চতুর্থ বলে মিচেলকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন হ্যাজলউড। ৯৮ বলে ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৫৮ রান করেন মিচেল।
মিচেল আউট হওয়ার পর দ্রুত আউট হয়ে যান রাচিনও। ৯০তম ওভারের প্রথম বলে রাচিনকে ফেরান কামিন্স। টেস্টের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পেতে পেতেও পাওয়া হয়নি রাচিনের। ১৫৩ বলের ইনিংসে ১০ চারে করেছেন ৮২ রান। করেন মিচেল। ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা টম ব্লান্ডেলও আউট হয়েছেন দুই অঙ্কে পৌছার আগেই (১১ বলে ৯ রান)। ৯৩তম ওভারের প্রথম বলে ব্লান্ডেলের উইকেট নেন ক্যামেরন গ্রিন। দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে কিউইদের স্কোর মুহূর্তেই ৩ উইকেটে ২৭৮ রান থেকে হয়ে যায় ৬ উইকেটে ২৯৬ রান।
হঠাৎ ধস নামা কিউইদের ইনিংসের হাল ধরেন স্কট কুগলেইন ও গ্লেন ফিলিপস। ফিলিপস ধীরগতিতে খেললেও কুগলেইন খেলতে থাকেন আক্রমণাত্মক গতিতে। সপ্তম উইকেট জুটিতে ৭২ বলে ৫৩ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন কুগলেইন ও ফিলিপস। ১০৫তম ওভারের প্রথম বলে ফিলিপসকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন নাথান লায়ন। ৪৬ বলে ২ চারে ফিলিপস করেন ১৬ রান।
ফিলিপসের বিদায়ে কিউইদের স্কোর হয়ে যায় ১০৪.১ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৪৯ রান। এরপর প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও নয় নম্বরে ব্যাাটিংয়ে নেমেছেন ম্যাট হেনরি। দ্বিতীয় ইনিংসেও সীমিত ওভারের ক্রিকেটের মতো আক্রমণাত্মক খেলতে থাকেন তিনি। ১১ বলে ৪ চারে করেন ১৬ রান। বোলার থেকে হঠাৎই ব্যাটার বনে যাওয়া হেনরিকে ১০৭তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরান লায়ন। শেষ পর্যন্ত ১০৮.২ ওভারে ৩৭২ রানে অলআউট হয়েছে কিউইরা।
প্রথম ইনিংসে ৯৪ রানে পিছিয়ে থাকায় নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে লিড পেয়েছে ২৭৮ রানের। ২৭৯ রানের লক্ষ্যে নেমে অজিরা ৩৪ রানেই হারায় ৪ উইকেট। স্টিভ স্মিথ, মারনাস লাবুশেন, উসমান খাজা, ক্যামেরন গ্রিন আউট হয়েছেন ৯, ৬, ১১ ও ৫ রান করে। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে মিচেল মার্শ সামাল দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বিপর্যয়। পঞ্চম উইকেটে ৫৮ বলে ৪৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মার্শ ও ট্রাভিস হেড তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছেন। দিনশেষে অজিদের স্কোর ২৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৭ রান। ২৭ বলে ৪ চারে ২৭ রানে অপরাজিত মার্শ। ১৭ রানে ব্যাটিং করছেন হেড।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
৪ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
৯ ঘণ্টা আগে