ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্টে আগের চার ইনিংসে দুবার ৮০ পেরিয়ে কাটা পড়েন যশস্বী জয়সওয়াল। ৭০-৮০’ র ঘরে বেশ কিছু ইনিংসে আউট হয়েছেন শুধু অতি আগ্রাসী হয়ে। সেই ইনিংসগুলোয় বলের চেয়ে রানই ছিল তাঁর বেশি। তবে এবার সেই ভুল আর করেননি ভারতীয় ওপেনার। অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে হেডেংলি টেস্টের প্রথম দিনই অসাধারণ এক সেঞ্চুরি পেয়েছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার।
সেঞ্চুরির আগের দুই বলে ব্রাইডন কার্সকে দুটি চার মেরে পৌঁছান ৯৯ রানে। তবে তৃতীয় বলে একদমই ঝুঁকি না নিয়ে সিঙ্গেলের সহায়তায় পঞ্চম টেস্ট শতক তুলে নেন। তাঁর ইনিংসে চড়ে ৫৫ ওভার পর্যন্ত ৩ উইকেটে ২৩১ রান তুলেছে ভারত। শুবমান গিল ৬৭ ও ঋষভ পন্ত ৬ রানে ব্যাটিং করছিলেন।
বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মাদের ছাড়াও বেশ শক্তিশালী ভারত। আস্থা রেখেই গতকাল শচীন টেন্ডুলকার ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে বলেছিলেন, ‘আমি ৩-১ ব্যবধানে ভারতের পক্ষেই সিরিজের ফল ধরে রেখেছি।’
হেডিংলিতে গতকাল টস জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বেন স্টোকস। কার্স, ক্রিস ওকস, জশ টংকে সঙ্গে নিয়ে স্টোকস পেস বোলিংয়ের তোপেরমুখে ফেলবেন ভারতীয় ব্যাটারদের। সঙ্গে ঘূর্ণি জাদু দেখাতে শোয়েব বশিরও আছেন।
তবে স্বাগতিকদের পরিকল্পনায় ছেদ ধরালেন দুই ওপেনার জয়সওয়াল ও লোকেশ রাহুল। ২৪.৫ ওভারেই দুজনে যোগ করেন ৯১ রান। ৪২ রানে রাহুলকে ফিরিয়ে ইংল্যান্ডকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন কার্স। তিন নম্বরে নেমে সাই সুদর্শনের ভুলে যাওয়ার মতো টেস্ট অভিষেক হলো। ৪ বলে ০ রানে ফেরেন স্টোকসের শিকার হয়ে। অভিষেক টেস্টে তিন নম্বরে নেমে শূন্য রানে ফেরা দেশটির প্রথম ব্যাটার সুদর্শন।
তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক শুবমান গিল ও জয়সওয়াল গড়েন ১২৯ রানের দারুণ এক জুটি। দলীয় ২২১ রানে স্টোকসের বলে বোল্ড হন জয়সওয়াল। ১৫৯ বলে করেছেন ১০১ রান। ১৬টি চারের সঙ্গে মেরেছেন ১টি ছক্কা। ইংল্যান্ডের বাজবল টনিক যেন ভারতই ব্যবহার করছে। ওভারপ্রতি রান তুলছে ৪-এর ওপরে।
টেস্টে আগের চার ইনিংসে দুবার ৮০ পেরিয়ে কাটা পড়েন যশস্বী জয়সওয়াল। ৭০-৮০’ র ঘরে বেশ কিছু ইনিংসে আউট হয়েছেন শুধু অতি আগ্রাসী হয়ে। সেই ইনিংসগুলোয় বলের চেয়ে রানই ছিল তাঁর বেশি। তবে এবার সেই ভুল আর করেননি ভারতীয় ওপেনার। অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে হেডেংলি টেস্টের প্রথম দিনই অসাধারণ এক সেঞ্চুরি পেয়েছেন এ বাঁহাতি ব্যাটার।
সেঞ্চুরির আগের দুই বলে ব্রাইডন কার্সকে দুটি চার মেরে পৌঁছান ৯৯ রানে। তবে তৃতীয় বলে একদমই ঝুঁকি না নিয়ে সিঙ্গেলের সহায়তায় পঞ্চম টেস্ট শতক তুলে নেন। তাঁর ইনিংসে চড়ে ৫৫ ওভার পর্যন্ত ৩ উইকেটে ২৩১ রান তুলেছে ভারত। শুবমান গিল ৬৭ ও ঋষভ পন্ত ৬ রানে ব্যাটিং করছিলেন।
বিরাট কোহলি-রোহিত শর্মাদের ছাড়াও বেশ শক্তিশালী ভারত। আস্থা রেখেই গতকাল শচীন টেন্ডুলকার ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে বলেছিলেন, ‘আমি ৩-১ ব্যবধানে ভারতের পক্ষেই সিরিজের ফল ধরে রেখেছি।’
হেডিংলিতে গতকাল টস জিতে ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক বেন স্টোকস। কার্স, ক্রিস ওকস, জশ টংকে সঙ্গে নিয়ে স্টোকস পেস বোলিংয়ের তোপেরমুখে ফেলবেন ভারতীয় ব্যাটারদের। সঙ্গে ঘূর্ণি জাদু দেখাতে শোয়েব বশিরও আছেন।
তবে স্বাগতিকদের পরিকল্পনায় ছেদ ধরালেন দুই ওপেনার জয়সওয়াল ও লোকেশ রাহুল। ২৪.৫ ওভারেই দুজনে যোগ করেন ৯১ রান। ৪২ রানে রাহুলকে ফিরিয়ে ইংল্যান্ডকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন কার্স। তিন নম্বরে নেমে সাই সুদর্শনের ভুলে যাওয়ার মতো টেস্ট অভিষেক হলো। ৪ বলে ০ রানে ফেরেন স্টোকসের শিকার হয়ে। অভিষেক টেস্টে তিন নম্বরে নেমে শূন্য রানে ফেরা দেশটির প্রথম ব্যাটার সুদর্শন।
তৃতীয় উইকেটে অধিনায়ক শুবমান গিল ও জয়সওয়াল গড়েন ১২৯ রানের দারুণ এক জুটি। দলীয় ২২১ রানে স্টোকসের বলে বোল্ড হন জয়সওয়াল। ১৫৯ বলে করেছেন ১০১ রান। ১৬টি চারের সঙ্গে মেরেছেন ১টি ছক্কা। ইংল্যান্ডের বাজবল টনিক যেন ভারতই ব্যবহার করছে। ওভারপ্রতি রান তুলছে ৪-এর ওপরে।
এক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগেতাহলে কি এবার বিশ্বকাপ জিতবে লাতিন আমেরিকার কোনো ক্লাব? এই প্রশ্নে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোর কোচ ফিলিপে লুইসের উত্তর অন্তত ‘হ্যাঁ’। তাঁর ভাষায়, ‘যে কোনো দলই জিততে পারে (ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ)। এটাই ফুটবল। যদি কোনো দক্ষিণ আমেরিকান ক্লাব জেতে আমি অবাক হব না।’
৩ ঘণ্টা আগে