সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডকে রেকর্ড ২৯২ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাটিতে সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্য দিয়েও জয় পেল না। উল্টো প্রতিপক্ষের কাছে ৭ উইকেটের হার দেখতে হলো বাংলাদেশকে। এতে এক ম্যাচ বাকি থাকতে ২–০ ব্যবধানে সিরিজও জিতল স্বাগতিকেরা।
নেলসনে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত করে নিউজিল্যান্ড। স্বাগতিকদের ৭৬ রানের ওপেনিং জুটি এনে দেন দুই ওপেনার উইল ইয়াং ও রাচিন রবীন্দ্র। রিশাদের দুর্দান্ত ক্যাচে রাচিন ৪৫ রানে হাসান মাহমুদের বলে ফিরলেও দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন ইয়াং ও হেনরি নিকোলস।
দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে মিলে ১২৮ রান যোগ করেন দলীয় খাতায়। ইয়াং-নিকোলসের দুর্দান্ত জুটিতে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশও। শেষ দিকে দুই ব্যাটারকে সেঞ্চুরি করতে না দিলেও ম্যাচ ঠিকই জিতেছে নিউজিল্যান্ড। ৮৯ রানে ইয়াংকে কট অ্যান্ড বোল্ড করেন হাসান।
ইয়াং যখন আউট হলেন, তখন নিউজিল্যান্ডের দলীয় রান ছিল ২ উইকেটে ২০৪। সেখান থেকে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশের বোলাররা পাত্তাই পাননি প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাছে। অধিনায়ক টম লাথামকে নিয়ে বাকি কাজটুকু প্রায় শেষেই করেছিলেন নিকোলস। তবে দলের জয়ের জন্য যখন ৩২ রান প্রয়োজন, ঠিক তখনই আউট হয়ে গেলেন তিনি। ব্যক্তিগত ৯৫ রানে শরিফুলের শিকার হন এই ব্যাটার।
তবে জয়ের বাকি কাজটুকু ভালোভাবেই সেরেছেন লাথাম ও টম ব্ল্যান্ডেল। ২২ বল হাতে রেখে দলকে ৭ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন তাঁরা। অধিনায়ক লাথামের ৩৪ রানের বিপরীতে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন ব্ল্যান্ডেল। ৫৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার হাসান।
বাংলাদেশের হারে সৌম্যের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটি বৃথাই গেল। অনেক দিন পর আজ বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলে সমালোচনার জবাব দিয়েছিলেন বাঁহাতি ব্যাটার। কিন্তু তাঁর ক্যারিয়ার-সেরা ১৬৯ রানের ইনিংসটি দলের কোনো প্রয়োজনেই এল না। তাঁর ইনিংসেই ভর করে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ২৯১ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। কিউইদের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন জ্যাকব ডাফি ও উইলিয়াম ও’রোয়ার্কে।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে রেখে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছিলেন সৌম্য। কিন্তু পাঁচ বছর পর পাওয়া সেঞ্চুরিটি দলকে জয় এনে দিতে পারল না। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন ছয়ে নামা মুশফিকুর রহিম। জয় না পেলেও ২২ চার ও ২ ছক্কার ইনিংসে বেশ কিছু রেকর্ড গড়েছেন সৌম্য। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এশিয়ান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস তাঁর।
আগের রেকর্ডটি ছিল শচীন টেন্ডুলকারের। ২০০৯ সালে অপরাজিত ১৬৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ভারতীয় কিংবদন্তি। এশিয়ান ক্রিকেটারদের মধ্যে যেহেতু সবার শীর্ষে, সেহেতু না বললেও চলে যে জাতীয় দলের সতীর্থ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। কিউইদের বিপক্ষে ২০১৫ সালে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের হয়ে এত দিন অপরাজিত ১২৮ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেছিলেন মাহমুদউল্লাহ।
শচীনের মতো আজ ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল লিটন দাসকেও। বর্তমানে ১৭৬ রান নিয়ে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার লিটন। ২০২০ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেটে বিধ্বংসী ইনিংসটি খেলেছিলেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। লিটনকে না পারলেও অন্য সতীর্থদের ছাড়িয়ে গেছেন সৌম্য। ইমরুল কায়েস, মুশফিকুর রহিম ও তামিম ইকবালদের পেছনে ফেলে বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় সেরা স্কোরার এখন তিনি।
সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডকে রেকর্ড ২৯২ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাটিতে সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্য দিয়েও জয় পেল না। উল্টো প্রতিপক্ষের কাছে ৭ উইকেটের হার দেখতে হলো বাংলাদেশকে। এতে এক ম্যাচ বাকি থাকতে ২–০ ব্যবধানে সিরিজও জিতল স্বাগতিকেরা।
নেলসনে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা দুর্দান্ত করে নিউজিল্যান্ড। স্বাগতিকদের ৭৬ রানের ওপেনিং জুটি এনে দেন দুই ওপেনার উইল ইয়াং ও রাচিন রবীন্দ্র। রিশাদের দুর্দান্ত ক্যাচে রাচিন ৪৫ রানে হাসান মাহমুদের বলে ফিরলেও দলের জয়ের ভিত গড়ে দেন ইয়াং ও হেনরি নিকোলস।
দ্বিতীয় উইকেটে দুজনে মিলে ১২৮ রান যোগ করেন দলীয় খাতায়। ইয়াং-নিকোলসের দুর্দান্ত জুটিতে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশও। শেষ দিকে দুই ব্যাটারকে সেঞ্চুরি করতে না দিলেও ম্যাচ ঠিকই জিতেছে নিউজিল্যান্ড। ৮৯ রানে ইয়াংকে কট অ্যান্ড বোল্ড করেন হাসান।
ইয়াং যখন আউট হলেন, তখন নিউজিল্যান্ডের দলীয় রান ছিল ২ উইকেটে ২০৪। সেখান থেকে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশের বোলাররা পাত্তাই পাননি প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের কাছে। অধিনায়ক টম লাথামকে নিয়ে বাকি কাজটুকু প্রায় শেষেই করেছিলেন নিকোলস। তবে দলের জয়ের জন্য যখন ৩২ রান প্রয়োজন, ঠিক তখনই আউট হয়ে গেলেন তিনি। ব্যক্তিগত ৯৫ রানে শরিফুলের শিকার হন এই ব্যাটার।
তবে জয়ের বাকি কাজটুকু ভালোভাবেই সেরেছেন লাথাম ও টম ব্ল্যান্ডেল। ২২ বল হাতে রেখে দলকে ৭ উইকেটের জয় এনে দিয়েছেন তাঁরা। অধিনায়ক লাথামের ৩৪ রানের বিপরীতে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন ব্ল্যান্ডেল। ৫৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের সেরা বোলার হাসান।
বাংলাদেশের হারে সৌম্যের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিটি বৃথাই গেল। অনেক দিন পর আজ বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলে সমালোচনার জবাব দিয়েছিলেন বাঁহাতি ব্যাটার। কিন্তু তাঁর ক্যারিয়ার-সেরা ১৬৯ রানের ইনিংসটি দলের কোনো প্রয়োজনেই এল না। তাঁর ইনিংসেই ভর করে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ২৯১ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। কিউইদের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন জ্যাকব ডাফি ও উইলিয়াম ও’রোয়ার্কে।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্ত আগলে রেখে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছিলেন সৌম্য। কিন্তু পাঁচ বছর পর পাওয়া সেঞ্চুরিটি দলকে জয় এনে দিতে পারল না। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন ছয়ে নামা মুশফিকুর রহিম। জয় না পেলেও ২২ চার ও ২ ছক্কার ইনিংসে বেশ কিছু রেকর্ড গড়েছেন সৌম্য। নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এশিয়ান ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস তাঁর।
আগের রেকর্ডটি ছিল শচীন টেন্ডুলকারের। ২০০৯ সালে অপরাজিত ১৬৩ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ভারতীয় কিংবদন্তি। এশিয়ান ক্রিকেটারদের মধ্যে যেহেতু সবার শীর্ষে, সেহেতু না বললেও চলে যে জাতীয় দলের সতীর্থ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন তিনি। কিউইদের বিপক্ষে ২০১৫ সালে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের হয়ে এত দিন অপরাজিত ১২৮ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেছিলেন মাহমুদউল্লাহ।
শচীনের মতো আজ ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল লিটন দাসকেও। বর্তমানে ১৭৬ রান নিয়ে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোরার লিটন। ২০২০ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিলেটে বিধ্বংসী ইনিংসটি খেলেছিলেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। লিটনকে না পারলেও অন্য সতীর্থদের ছাড়িয়ে গেছেন সৌম্য। ইমরুল কায়েস, মুশফিকুর রহিম ও তামিম ইকবালদের পেছনে ফেলে বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় সেরা স্কোরার এখন তিনি।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে