সাম্প্রিতক সময়ে বাংলাদেশের ম্যাচ হারার চেয়েও বেশি কথা হচ্ছে দলটির ওপেনিং জুটি নিয়ে। দীর্ঘদিন ধরেই ওপেনিংয়ে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারই নিজেদের প্রমাণ করতে পারছেন না। টি-টোয়েন্টি থেকে তামিম ইকবালের অবসরের পর ওপেনিং জুটি নিয়ে আরও বেশি সমালোচনা চলছে। তবে অন্যদের কাছে চিন্তার বিষয় হলেও ওপেনিং জুটি নিয়ে কোনো চিন্তাই করছেন বাংলাদেশের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরাম।
আজ বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনের অ্যালান বোর্ডার মাঠে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমনটি জানিয়েছেন শ্রীরাম। বাংলাদেশকে দল হিসেবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন,‘ওপেনিং নিয়ে আমরা সুনির্দিষ্ট কিছু চাইছি কেন? আমার প্রশ্ন। আগেও বলেছি, দল হিসেবে বাংলাদেশের দিকে তাকাতে হবে আমাদের। ওপেনিং নিয়ে আমরা এতটা পড়ে আছি কেন? এত প্রশ্নের অর্থ দেখি না। দল হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের। আমাদের শিখতে হবে কীভাবে ম্যাচ জিততে পারি। আমি যেটা বলে আসছি, ম্যাচের পরের ভাগ নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের। দ্বিতীয় ১০ ওভারের ব্যাটিং, দ্বিতীয় ১০ ওভারের বোলিং ভাবতে হবে।’
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ফিক্সড ব্যাটিং অর্ডার খুব জরুরি নয়, তার চেয়ে দল হিসেবে খেলাটাই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেছেন শ্রীরাম। তিনি বলেছেন,‘যতই আমরা দল হিসেবে খেলব, ততই ছেলেরা নিজেদের ভূমিকা বুঝতে পারবে। বিশ্বজুড়ে তাকান, সব দলই ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে খুবই উন্মুক্ত। ফিঞ্চ চার নম্বরে ব্যাট করছে, ক্যামেরন গ্রিন ওপেন করছে। আমাদেরও ফ্লেক্সিবল হতে হবে। টি-টোয়েন্টিতে ফিক্সড ব্যাটিং অর্ডার জরুরি নয়। ম্যাচ আপ নিয়ে ভাবতে হবে। যেমন, আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেললে মুজিবের বিপক্ষে দুজন বাঁহাতি রাখাই যাবে না (ওপেনিংয়ে), একজন ডানহাতি লাগবেই। প্রোপার ওপেনারের চেয়েও আরও অনেক বেশি গভীর ভাবনা চলছে এখানে। সেসব ভাবতে হবে। প্রোপার ওপেনার বলতে কী বোঝাচ্ছেন, সেটাই বরং আলোচনার ব্যাপার।’
সর্বশেষ নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশের ওপেনাররা ভালো করেছেন এমন যুক্তিও তুলে ধরেছেন শ্রীরাম। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন,‘নিউজিল্যান্ডে প্রতি ম্যাচেই আমরা ৬ ওভারে ৪০ রান পেয়েছি। ওপেনিং নিয়ে দুর্ভাবনা আছে কেন মনে করছেন, এটাই বরং আমার প্রশ্ন। নিউজিল্যান্ডে প্রতিটি দলের জন্য প্রথম ৬ ওভারে ৪০ রান ছিল প্রায় পার স্কোর এবং বাংলাদেশ প্রতি ম্যাচেই সেটা করেছে। আপনারা তাই কেন মনে করছেন যে ওপেনিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে, এটাই আমার প্রশ্ন। আমার মনে হয়, আমাদের ওপেনিংয়ে অনেক বেশি মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে।’
গেল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকেই ওপেনিং জুটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এতটাই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে যে, নিয়মিত ওপেনারদের নিচের দিকে নামিয়ে মেকশিফট ওপেনার খেলানো হচ্ছে। যার শুরুটা এশিয়া কাপে হয়েছে। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও হয়তো তেমনি দেখা যেতে পারে। ২৪ অক্টোবর নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ।
সাম্প্রিতক সময়ে বাংলাদেশের ম্যাচ হারার চেয়েও বেশি কথা হচ্ছে দলটির ওপেনিং জুটি নিয়ে। দীর্ঘদিন ধরেই ওপেনিংয়ে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটারই নিজেদের প্রমাণ করতে পারছেন না। টি-টোয়েন্টি থেকে তামিম ইকবালের অবসরের পর ওপেনিং জুটি নিয়ে আরও বেশি সমালোচনা চলছে। তবে অন্যদের কাছে চিন্তার বিষয় হলেও ওপেনিং জুটি নিয়ে কোনো চিন্তাই করছেন বাংলাদেশের টেকনিক্যাল কনসালটেন্ট শ্রীধরন শ্রীরাম।
আজ বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেনের অ্যালান বোর্ডার মাঠে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমনটি জানিয়েছেন শ্রীরাম। বাংলাদেশকে দল হিসেবে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেছেন,‘ওপেনিং নিয়ে আমরা সুনির্দিষ্ট কিছু চাইছি কেন? আমার প্রশ্ন। আগেও বলেছি, দল হিসেবে বাংলাদেশের দিকে তাকাতে হবে আমাদের। ওপেনিং নিয়ে আমরা এতটা পড়ে আছি কেন? এত প্রশ্নের অর্থ দেখি না। দল হিসেবে বাংলাদেশ নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের। আমাদের শিখতে হবে কীভাবে ম্যাচ জিততে পারি। আমি যেটা বলে আসছি, ম্যাচের পরের ভাগ নিয়ে ভাবতে হবে আমাদের। দ্বিতীয় ১০ ওভারের ব্যাটিং, দ্বিতীয় ১০ ওভারের বোলিং ভাবতে হবে।’
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ফিক্সড ব্যাটিং অর্ডার খুব জরুরি নয়, তার চেয়ে দল হিসেবে খেলাটাই গুরুত্বপূর্ণ। এটি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেছেন শ্রীরাম। তিনি বলেছেন,‘যতই আমরা দল হিসেবে খেলব, ততই ছেলেরা নিজেদের ভূমিকা বুঝতে পারবে। বিশ্বজুড়ে তাকান, সব দলই ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে খুবই উন্মুক্ত। ফিঞ্চ চার নম্বরে ব্যাট করছে, ক্যামেরন গ্রিন ওপেন করছে। আমাদেরও ফ্লেক্সিবল হতে হবে। টি-টোয়েন্টিতে ফিক্সড ব্যাটিং অর্ডার জরুরি নয়। ম্যাচ আপ নিয়ে ভাবতে হবে। যেমন, আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেললে মুজিবের বিপক্ষে দুজন বাঁহাতি রাখাই যাবে না (ওপেনিংয়ে), একজন ডানহাতি লাগবেই। প্রোপার ওপেনারের চেয়েও আরও অনেক বেশি গভীর ভাবনা চলছে এখানে। সেসব ভাবতে হবে। প্রোপার ওপেনার বলতে কী বোঝাচ্ছেন, সেটাই বরং আলোচনার ব্যাপার।’
সর্বশেষ নিউজিল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশের ওপেনাররা ভালো করেছেন এমন যুক্তিও তুলে ধরেছেন শ্রীরাম। এ ব্যাপারে তিনি বলেছেন,‘নিউজিল্যান্ডে প্রতি ম্যাচেই আমরা ৬ ওভারে ৪০ রান পেয়েছি। ওপেনিং নিয়ে দুর্ভাবনা আছে কেন মনে করছেন, এটাই বরং আমার প্রশ্ন। নিউজিল্যান্ডে প্রতিটি দলের জন্য প্রথম ৬ ওভারে ৪০ রান ছিল প্রায় পার স্কোর এবং বাংলাদেশ প্রতি ম্যাচেই সেটা করেছে। আপনারা তাই কেন মনে করছেন যে ওপেনিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে, এটাই আমার প্রশ্ন। আমার মনে হয়, আমাদের ওপেনিংয়ে অনেক বেশি মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে।’
গেল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর থেকেই ওপেনিং জুটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এতটাই পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে যে, নিয়মিত ওপেনারদের নিচের দিকে নামিয়ে মেকশিফট ওপেনার খেলানো হচ্ছে। যার শুরুটা এশিয়া কাপে হয়েছে। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও হয়তো তেমনি দেখা যেতে পারে। ২৪ অক্টোবর নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ।
নারীদের বয়সভিত্তিক বিশ্বকাপে আম্পায়ারিংয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে সাথিরা জাকির জেসির। এশিয়া কাপ, আইসিসি ইভেন্টে সবশেষ দুই বছর আম্পায়ারিং করেছেন। এবার তিনি আম্পায়ার হিসেবে কাজ করবেন আইসিসির মূল ইভেন্টেও।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি খেলার অপেক্ষা বেড়েই চলেছে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজমের। দুজনেই সবশেষ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গত বছরের ডিসেম্বরে টি-টোয়েন্টিতে খেলেছিলেন তাঁরা (বাবর-রিজওয়ান)।
২ ঘণ্টা আগেশিরোপা ধরে রাখার মিশনে নতুন মৌসুমে শুরুটা দারুণ করেছে বার্সেলোনা। সন মইক্স স্টেডিয়ামে গত রাতে লা লিগায় মায়োর্কাকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বার্সা। তবে ম্যাচের ফল ছাপিয়ে এখানে রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়ে চলছে আলাপ-আলোচনা।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালকে গতকাল ৩২ রানে হারিয়ে এবারের টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজে প্রথম জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ ‘এ’। নুরুল হাসান সোহানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ম্যাচ রয়েছে আজও।
৩ ঘণ্টা আগে