নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
ফেলে আসা ম্যাচটি নিয়ে বেশি ভাববার সুযোগ নেই দলের। আজই আবার নেমে পড়তে হচ্ছে মাঠে, সিরিজ রক্ষার লড়াইয়ে। অথচ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে চাপে থাকার কথা ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়ানডে সিরিজ জিতে তাদের চেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাসী ছিল বাংলাদেশই। চেনা মাঠ, চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি ভর্তি দর্শকের সমর্থন—কোনো কিছুই কাজে আসেনি। কাজে আসেনি ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। অথচ চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাট করা মোটেও কঠিন ছিল না। প্রথম ৫৭ রান তুলতেই বাংলাদেশ খুইয়েছে ৫ উইকেট। কিন্তু শেষ ৫ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ৯২ রান। শিশিরের প্রভাবে শেষের দিকে ব্যাটে ঠিকই আসছিল বল; কিন্তু খেলার মতো দলের স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ফিরে গেছেন। কেউ একজন থাকলে তানজিমের বিশ্বাস, হারতে হতো না বাংলাদেশকে।
তানজিম যা বলছেন, তাঁর সঙ্গে পুরোপুরি একমত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক রভম্যান পাওয়েল। ম্যাচে শেষে সংবাদ সম্মেলনে পাওয়েল বলেছেন, ‘এটা পরিষ্কার, বাংলাদেশের মূল ব্যাটারের কেউ আরও লম্বা সময় কাটাতে পারলে আমরা চাপে পড়ে যেতাম। কারণ, শেষ দিকে মাঠ (শিশিরে) ভিজে গিয়েছিল।’ ওই ভেজা মাঠেও বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করে গেছে বলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ জিতছে বলে মনে করেন পাওয়েল।
পরে ব্যাট করেও শিশিরের সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের শেষার্ধে শিশিরের দিকে তাকিয়ে টস জিতলে আগে হয়তো ব্যাটিংই বেছে নেবে টসজয়ী দল। তবে আজকের ম্যাচে আছে বৃষ্টির হালকা পূর্বাভাস। রাতে ম্যাচের শেষ দিকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ।
বৃষ্টি নয়, উজ্জ্বল একটা দিনও চাওয়া বাংলাদেশের। সিরিজ বাঁচাতে এই ম্যাচ স্বাগতিকদের জিততে হবে। ক্রিকেটে ছোট এই সংস্করণে এ সময়ে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক। গত টানা চারটি সিরিজে তানজিদ তামিম-মোস্তাফিজুর রহমানরা শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছে। এই অবস্থায় যখন আশা করা হয়েছিল ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও জিততে বাংলাদেশ, তখনই হতাশ করলেন ব্যাটাররা। উইকেটে ব্যাটাররা থিতু হতে না পারায় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি।
উইন্ডিজ ইনিংসে কেউ ফিফটি করেননি, ফিফটি নেই বাংলাদেশ ইনিংসেও। তবু তাদের ইনিংসে ছিল দুটি ফিফটি প্লাস জুটি। কিন্তু বাংলাদেশ ইনিংসে একটিও পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের জুটি ছিল না। বাংলাদেশের বড় জুটি ৪০ রানের, সেটিও এসেছে সপ্তম উইকেটে। ব্যাটাদের দ্রুত আসা-যাওয়াতেই টপ কিংবা মিডল অর্ডারে বড় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি। আর এটিই দুই দলের মধ্যে ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
আগের ম্যাচে যা পারেননি সাইফ-লিটনরা, আজ সিরিজ বাঁচাতে হলে সেটা করতেই হবে তাঁদের।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
ফেলে আসা ম্যাচটি নিয়ে বেশি ভাববার সুযোগ নেই দলের। আজই আবার নেমে পড়তে হচ্ছে মাঠে, সিরিজ রক্ষার লড়াইয়ে। অথচ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টির আগে চাপে থাকার কথা ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ওয়ানডে সিরিজ জিতে তাদের চেয়ে বেশি আত্মবিশ্বাসী ছিল বাংলাদেশই। চেনা মাঠ, চেনা কন্ডিশন, গ্যালারি ভর্তি দর্শকের সমর্থন—কোনো কিছুই কাজে আসেনি। কাজে আসেনি ব্যাটারদের ব্যর্থতায়। অথচ চট্টগ্রামের উইকেটে ব্যাট করা মোটেও কঠিন ছিল না। প্রথম ৫৭ রান তুলতেই বাংলাদেশ খুইয়েছে ৫ উইকেট। কিন্তু শেষ ৫ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ৯২ রান। শিশিরের প্রভাবে শেষের দিকে ব্যাটে ঠিকই আসছিল বল; কিন্তু খেলার মতো দলের স্বীকৃত ব্যাটাররা আগেই ফিরে গেছেন। কেউ একজন থাকলে তানজিমের বিশ্বাস, হারতে হতো না বাংলাদেশকে।
তানজিম যা বলছেন, তাঁর সঙ্গে পুরোপুরি একমত ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের নায়ক রভম্যান পাওয়েল। ম্যাচে শেষে সংবাদ সম্মেলনে পাওয়েল বলেছেন, ‘এটা পরিষ্কার, বাংলাদেশের মূল ব্যাটারের কেউ আরও লম্বা সময় কাটাতে পারলে আমরা চাপে পড়ে যেতাম। কারণ, শেষ দিকে মাঠ (শিশিরে) ভিজে গিয়েছিল।’ ওই ভেজা মাঠেও বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করে গেছে বলেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ জিতছে বলে মনে করেন পাওয়েল।
পরে ব্যাট করেও শিশিরের সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের শেষার্ধে শিশিরের দিকে তাকিয়ে টস জিতলে আগে হয়তো ব্যাটিংই বেছে নেবে টসজয়ী দল। তবে আজকের ম্যাচে আছে বৃষ্টির হালকা পূর্বাভাস। রাতে ম্যাচের শেষ দিকে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা ২৫ শতাংশ।
বৃষ্টি নয়, উজ্জ্বল একটা দিনও চাওয়া বাংলাদেশের। সিরিজ বাঁচাতে এই ম্যাচ স্বাগতিকদের জিততে হবে। ক্রিকেটে ছোট এই সংস্করণে এ সময়ে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক। গত টানা চারটি সিরিজে তানজিদ তামিম-মোস্তাফিজুর রহমানরা শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস ও আফগানিস্তানকে হারিয়েছে। এই অবস্থায় যখন আশা করা হয়েছিল ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেও জিততে বাংলাদেশ, তখনই হতাশ করলেন ব্যাটাররা। উইকেটে ব্যাটাররা থিতু হতে না পারায় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি।
উইন্ডিজ ইনিংসে কেউ ফিফটি করেননি, ফিফটি নেই বাংলাদেশ ইনিংসেও। তবু তাদের ইনিংসে ছিল দুটি ফিফটি প্লাস জুটি। কিন্তু বাংলাদেশ ইনিংসে একটিও পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের জুটি ছিল না। বাংলাদেশের বড় জুটি ৪০ রানের, সেটিও এসেছে সপ্তম উইকেটে। ব্যাটাদের দ্রুত আসা-যাওয়াতেই টপ কিংবা মিডল অর্ডারে বড় কোনো জুটি গড়ে ওঠেনি। আর এটিই দুই দলের মধ্যে ব্যবধান গড়ে দিয়েছে।
আগের ম্যাচে যা পারেননি সাইফ-লিটনরা, আজ সিরিজ বাঁচাতে হলে সেটা করতেই হবে তাঁদের।

দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
৩৭ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৩ ঘণ্টা আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ফুটে উঠল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৪৯ রানেই থেমেছে ক্যারিবীয়রা।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসারের করা তৃতীয় বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ব্রেন্ডন কিং। শুরুতেই উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে ভোগাতে থাকেন আলিক আথানেজ ও শাই হোপ জুটি। স্বাগতিকর বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রান যোগ করেন তাঁরা। ১২তম ওভারে নাসুম আহমেদ আথানেজকে বিদায় করলে এই জুটি ভাঙে। ৩৩ বলে ৫২ রান এনে দেন আথানেজ।
এই ওপেনার ফেরার পরই তাসের ঘরে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং লাইন। ১১৮ রানের মধ্যে শেরফানে রাদারফোর্ড, হোপ, রোভম্যান পাওয়েল ও জেসন হোল্ডারকেও হারায় অতিথিরা। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। বাকিরা সবাই হতাশ করেছেন দলকে।
১২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে অলআউটের শঙ্কায় ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু রোস্টন চেজ ও রোমারিও শেফার্ডের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলতে পেরেছে তারা। ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন চেজ। ১৩ রান করেন শেফার্ড। ১৬ বল খেললেও তাঁর ইনিংস ওয়েস্ট ইন্ডিজকে মাজারি মানের পুঁজি এনে দিতে সাহায্য করেছে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৫০ আগে আটকে রাখার দিনে বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল মোস্তাফিজ। ৩ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ৪ ওভারে ২১ রান দেন তিনি। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট। ৩ ওভারে ২০ রান দেন রিশাদ। এই লেগস্পিনারের চেয়ে আজ একটু বেশই খরুচে ছিলেন নাসুম। এই বাঁ হাতি স্পিনারের ৪ ওভার থেকে ৩৫ রান নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ফুটে উঠল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংসে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু মোস্তাফিজুর রহমান, নাসুম আহমেদদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ১৪৯ রানেই থেমেছে ক্যারিবীয়রা।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। এই পেসারের করা তৃতীয় বলে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ব্রেন্ডন কিং। শুরুতেই উইকেট হারালেও বাংলাদেশকে ভোগাতে থাকেন আলিক আথানেজ ও শাই হোপ জুটি। স্বাগতিকর বোলারদের ওপর চড়াও হয়ে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রান যোগ করেন তাঁরা। ১২তম ওভারে নাসুম আহমেদ আথানেজকে বিদায় করলে এই জুটি ভাঙে। ৩৩ বলে ৫২ রান এনে দেন আথানেজ।
এই ওপেনার ফেরার পরই তাসের ঘরে পরিণত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং লাইন। ১১৮ রানের মধ্যে শেরফানে রাদারফোর্ড, হোপ, রোভম্যান পাওয়েল ও জেসন হোল্ডারকেও হারায় অতিথিরা। চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে ফেরার আগে ৫৫ রান এনে দেন হোপ। ৩৬ বলে তিনটি করে চার এবং ছয়ে সাজানো অধিনায়কের ইনিংস। বাকিরা সবাই হতাশ করেছেন দলকে।
১২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে অলআউটের শঙ্কায় ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু রোস্টন চেজ ও রোমারিও শেফার্ডের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে শেষ পর্যন্ত পুরো ২০ ওভার খেলতে পেরেছে তারা। ১৭ রানে অপরাজিত থাকেন চেজ। ১৩ রান করেন শেফার্ড। ১৬ বল খেললেও তাঁর ইনিংস ওয়েস্ট ইন্ডিজকে মাজারি মানের পুঁজি এনে দিতে সাহায্য করেছে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৫০ আগে আটকে রাখার দিনে বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সবচেয়ে সফল মোস্তাফিজ। ৩ উইকেট নেন এই বাঁ হাতি পেসার। ৪ ওভারে ২১ রান দেন তিনি। নাসুম ও রিশাদের শিকার দুটি করে উইকেট। ৩ ওভারে ২০ রান দেন রিশাদ। এই লেগস্পিনারের চেয়ে আজ একটু বেশই খরুচে ছিলেন নাসুম। এই বাঁ হাতি স্পিনারের ৪ ওভার থেকে ৩৫ রান নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
১১ ঘণ্টা আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৩ ঘণ্টা আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং করবে তাঁর দল।
সিরিজে টিকে থাকার মিশনে একটি পরিবর্তন নিয়ে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টির একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন নুরুল হাসান সোহান। ফেরানো হয়েছে জাকের আলী অনিককে। কোনো পরিবর্তন আসেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশে। প্রথম টি-টোয়েন্টির জয়ী একাদশ নিয়েই নেমেছে সফরকারী দল।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতে নেয় বাংলাদেশ। সে আত্মবিশ্বাস কাজে লাগিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও দারুণ কিছুর অপেক্ষায় ছিল লিটনরা। কিন্তু শুরুটাই ভালো হয়নি তাঁদের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ১৬৫ রানের জবাবে ১৪৯ রানে থামে বাংলাদেশের ইনিংস। সে ম্যাচে ব্যাট হাতে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দেন সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, শামিম পাটোয়ারি, সোহানরা। উপরের সারির ব্যাটারদের ব্যর্থতার দিনে লড়াই চালিয়ে যান তানজিম হাসান সাকিব ও নাসুম আহমেদ। এ দুজনের লড়াকু ব্যাটিংয়ে শুরুর ধাক্কা সামলে জেগেছিল জয়ের স্বপ্ন। যদিও শেষ পর্যন্ত হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় বাংলাদেশকে। নিশ্চিতভাবেই আজ তেমন কিছুর পুনরাবৃত্তি চাইবে না তারা।
দুই দলের একাদশ:
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ব্র্যান্ডন কিং, আলিক আথানাজ, শাই হোপ (অধিনায়ক),রোস্টন চেজ, শেরফেন রাদারফোর্ড, রোভম্যান পাওয়েল, জেসন হোল্ডার, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেইন, খ্যারি পিয়ের, জেডন সিলস।
বাংলাদেশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, জাকের আলী, শামীম হোসেন, তৌহিদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
১১ ঘণ্টা আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
৩৭ মিনিট আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৩ ঘণ্টা আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৩ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ব্যাট হাতে ১৪০ রান করেন সৌম্য। ২৪ ধাপ এগিয়ে ৬২ নম্বরে আছেন এই বাঁ হাতি ব্যাটার। হেরফের হয়নি তাওহীদ হৃদয়ের। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩৫ নম্বরে আছেন তিনি। এক ধাপ এগিয়ে ৪২ নম্বরে উঠে এসেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। চোটের কারণে ক্যারিবীয়নদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারেননি লিটন। ৫ ধাপ পিছিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৯৬ নম্বরে আছেন তিনি।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ ধাপ এগিয়েছেন নাসুম। ৪৭ তম স্থানে আছেন এই স্পিনার। ২৭ ধাপ এগিয়ে ৬৮ নম্বরে উঠে এসেছেন আরেক স্পিনার তানভীর ইসলাম। ৪ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ হোসেন। ৬২ নম্বরে আছেন এই লেগস্পিনার। এক ধাপ এগিয়ে ১৭ তম স্থানে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। সমান ২ ধাপ করে পিছিয়েছেন তাসকিন, মোস্তাফিজ ও শরিফুল। তাঁদের অবস্থান ৪০,৬০ ও ৬৩ নম্বরে। ৪ ধাপ পিছিয়েছেন সাকিব। ৭৭ তম স্থানে আছেন এই পেসার। ওয়ানডে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ২ ধাপ উন্নতি করেছেন রিশাদ। ৩৫ তম স্থানে আছেন নীলফামারির এই ক্রিকেটার।
ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে পেছালেও টি–টোয়েন্টি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ উন্নতি করেছেন সাকিব। ৬৮ নম্বরে আছেন তিনি। ৩৯ ধাপ এগিয়ে সাকিবের উপরের স্থানটিতেই আছেন নাসুম। টি-টোয়েন্টি ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ ধাপ পিছিয়েছেন শামিম পাটোয়ারি। ৯৭ তম স্থানে আছেন এই মারকুটে ব্যাটার। ২ ধাপ পিছিয়ে ২০ নম্বরে আছেন সাইফ হাসান। ২ ধাপ উন্নতি করেছেন হৃদয়। ৪৩ নম্বরে উঠে এসেছেন এই তরুণ ব্যাটার।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
১১ ঘণ্টা আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
৩৭ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
ক্যানবেরার ম্যানুকা ওভালে বাংলাদেশ সময় নির্ধারিত ২টা ১৫ মিনিটেই শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি। টস জিতে ফিল্ডিং নেন অজি অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। ৪০ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর পুনরায় খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। তবে ৯.৪ ওভারে ভারত ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর আবার চলে আসে বৃষ্টি। এবার ৬৩ মিনিট অপেক্ষা করার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
বৃষ্টির পেটে চলে যাওয়া ম্যাচে ৫৮ বলের খেলায় সর্বোচ্চ ৩৭ রান এসেছে শুবমান গিলের ব্যাট থেকে। ২০ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। তাঁর মতো অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও। সূর্যকুমার ২৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৩৯ রান। অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস। ১.৪ ওভার বোলিং করে এলিস খরচ করেন ২৫ রান।
ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামে দুঃসংবাদ নিয়েই। বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছিল, তারকা অলরাউন্ডার নীতিশ কুমার রেড্ডি সিরিজের প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। মেলবোর্নে পরশু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। ২, ৬ ও ৮ নভেম্বর হোবার্ট, গোল্ড কোস্ট ও ব্রিসবেনের গ্যাবায় হবে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

পার্থে ১৯ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম ওয়ানডেতে বারবার বৃষ্টি বিরক্ত করেছিল। বারংবার বৃষ্টি বাগড়া দেওয়ার পরও ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে ম্যাচের ফল এসেছিল। টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও মনে হচ্ছিল একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে। তবে এবার জয় হলো বৃষ্টিরই।
ক্যানবেরার ম্যানুকা ওভালে বাংলাদেশ সময় নির্ধারিত ২টা ১৫ মিনিটেই শুরু হয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি। টস জিতে ফিল্ডিং নেন অজি অধিনায়ক মিচেল মার্শ। ৫ ওভার শেষে প্রথম দফায় বৃষ্টি হানা দেয়। ৪০ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর পুনরায় খেলা শুরু হলে ম্যাচের দৈর্ঘ্য ১৮ ওভারে নামিয়ে আনা হয়। তবে ৯.৪ ওভারে ভারত ১ উইকেটে ৯৭ রান করার পর আবার চলে আসে বৃষ্টি। এবার ৬৩ মিনিট অপেক্ষা করার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
বৃষ্টির পেটে চলে যাওয়া ম্যাচে ৫৮ বলের খেলায় সর্বোচ্চ ৩৭ রান এসেছে শুবমান গিলের ব্যাট থেকে। ২০ বলের ইনিংসে ৪ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন। তাঁর মতো অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবও। সূর্যকুমার ২৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় করেন ৩৯ রান। অপরাজিত। ১৯ রান করা ওপেনার অভিষেক শর্মার উইকেট নিয়েছেন নাথান এলিস। ১.৪ ওভার বোলিং করে এলিস খরচ করেন ২৫ রান।
ভারত প্রথম টি-টোয়েন্টি খেলতে নামে দুঃসংবাদ নিয়েই। বাংলাদেশ সময় বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছিল, তারকা অলরাউন্ডার নীতিশ কুমার রেড্ডি সিরিজের প্রথম তিন টি-টোয়েন্টি খেলতে পারবেন না। মেলবোর্নে পরশু হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। ২, ৬ ও ৮ নভেম্বর হোবার্ট, গোল্ড কোস্ট ও ব্রিসবেনের গ্যাবায় হবে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টি-টোয়েন্টি।

‘এটা না হয়ে যদি ওটা হতো’—এমন একটা আফসোস যেন চিরসঙ্গী বাংলাদেশের। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি হারের পরও সেটার ব্যতিক্রম হয়নি। খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে তানজিম হাসান সাকিব বললেন—টপ কিংবা মিডল অর্ডারের কেউ একজন যদি উইকেটে থিতু হতেন, তাহলে তাঁদের হারতে হতো না!
১১ ঘণ্টা আগে
দারুণ খেলতে থাকার পরও আচমকা ব্যাটিং ধস বাংলাদেশ দলের নিয়মিত চিত্র হয়ে উঠেছে। লিটন দাসদের সে চিত্রই যেন আজ ভর করল ওয়েস্ট ইন্ডিজের উপর। সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে বড় সংগ্রহের পথেই ছিল সফরকারী দল। কিন্তু ব্যাটিং ধসে ১৪৯ রানেই থামল ক্যারিবীয়রা।
৩৭ মিনিট আগে
ওয়ানডে সিরিজ জিতলেও টি–টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে ১৬ রানে হেরে যায় স্বাগতিকরা। সিরিজে টিকে থাকতে চাইলে আজ জিততেই হবে বাংলাদেশকে। এমন সমীকরণে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেনেন্ট মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে টস হেরেছেন লিটন কুমার দাস। আগে ফিল্ডিং
৩ ঘণ্টা আগে
আজ বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ব্যক্তিগত র্যাঙ্কিং হালনাগাদ করেছে আইসিসি। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছেন নাসুম আহমেদ, সৌম্য সরকার, তানজিম হাসান সাকিবরা। তাঁরা উন্নতি করলেও অবনতি হয়েছে তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমনা, লিটন দাসদের।
৩ ঘণ্টা আগে