অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলতে হলে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। আবার শুধু জিতলেই হবে না সুপার সিক্সের শীর্ষ দুইয়ে থাকতেও হবে। সেটার জন্য তাই বাংলাদেশকে নেট রানরেটে এগিয়ে থাকতে হবে।
গ্রুপ পর্বের পয়েন্ট যোগ হওয়ার কারণে বাংলাদেশের চেয়ে বেশ এগিয়ে থেকে গ্রুপ–‘১ ’য়ের সুপার সিক্স শুরু করেছে ভারত ও পাকিস্তান। রান রেটকে মাথায় রেখেই আজ সুপার সিক্সের ম্যাচে নেপালকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশের যুবারা। ১৪৮ বল হাতে রেখে।
ব্লুমফন্টেইনে ১৭০ রানের লক্ষ্য ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকে নেপালের বোলারদের ওপর চড়াও হন বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিশান আলম। দুজনে মিলে ৬৭ রানের জুটিও গড়েন। ব্যক্তিগত ১৬ রানে শিবলি আউট হলেও চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন জিশান।
অবশ্য জিশান খুব বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি রিজওয়ানও। ব্যক্তিগত ১৫ রানে রিজওয়ান আউট হওয়ার পর দ্রুত আরেকটি উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। এবার ফিফটি করার পর ৫৫ রানে নিজেই ফিরে যান জিশান। তবে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৯ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন আরিফুল ইসলাম। ৩৮ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৭ চার ও ২ ছক্কায়। ১৪৮ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় পাওয়ার আগে অবশ্য আহরার আমিন (১২) ও মোহাম্মদ শিহাব জেমসকে (০) হারায় বাংলাদেশ। নেপালের হয়ে ৪৪ রানে ৫টি উইকেটই নেন সুবাশ ভান্ডারি।
তবে জয়ের কাজটা আগেই করে রেখেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। নেপালকে ১৬৯ রানে অলআউট করে। ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা নেপালকে এই সংগ্রহ এনে দেন দেব খানাল ও বিশাল বিক্রম কেসি। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১১৫ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
ব্যক্তিগত ৩৫ রানে অধিনায়ক খানাল আউট হলে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে নেপাল। ৪৮ রানে অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে এক প্রান্ত আগলে রেখে দলকে ১৬৯ রান এনে দেন বিশাল। প্রতিপক্ষের ব্যাটিং অর্ডার ধসে দিতে বাংলাদেশের হয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রোহানাত দৌল্লা বর্ষণ ও শেখ পারভেজ জীবন। ১৯ রানে ৪ উইকেট সেরা বোলার বর্ষণ। আর ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন জীবন।
তবে নেপালকে বড় ব্যবধানে হারিয়েও বাংলাদেশের চিন্তা থেকেই গেল। ৪ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় তিনে উঠলেও ৬ পয়েন্ট করে নিয়ে শীর্ষের দুই দল হচ্ছে ভারত ও পাকিস্তান। পাকিস্তানের (১.০৬) চেয়ে নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় ভারত (৩.৩৩) শীর্ষে। শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষেও তাই জয় ছাড়া কোনো পথ নেই। সুপার সিক্সের শেষ ম্যাচেও তাই বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে জিততে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের নেট রানরেট (০.৩৫)।
অনূর্ধ্ব–১৯ বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল খেলতে হলে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। আবার শুধু জিতলেই হবে না সুপার সিক্সের শীর্ষ দুইয়ে থাকতেও হবে। সেটার জন্য তাই বাংলাদেশকে নেট রানরেটে এগিয়ে থাকতে হবে।
গ্রুপ পর্বের পয়েন্ট যোগ হওয়ার কারণে বাংলাদেশের চেয়ে বেশ এগিয়ে থেকে গ্রুপ–‘১ ’য়ের সুপার সিক্স শুরু করেছে ভারত ও পাকিস্তান। রান রেটকে মাথায় রেখেই আজ সুপার সিক্সের ম্যাচে নেপালকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশের যুবারা। ১৪৮ বল হাতে রেখে।
ব্লুমফন্টেইনে ১৭০ রানের লক্ষ্য ব্যাটিংয়ে নেমে শুরু থেকে নেপালের বোলারদের ওপর চড়াও হন বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিশান আলম। দুজনে মিলে ৬৭ রানের জুটিও গড়েন। ব্যক্তিগত ১৬ রানে শিবলি আউট হলেও চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ানকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন জিশান।
অবশ্য জিশান খুব বেশিক্ষণ সঙ্গ দিতে পারেননি রিজওয়ানও। ব্যক্তিগত ১৫ রানে রিজওয়ান আউট হওয়ার পর দ্রুত আরেকটি উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। এবার ফিফটি করার পর ৫৫ রানে নিজেই ফিরে যান জিশান। তবে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৫৯ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন আরিফুল ইসলাম। ৩৮ বলের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৭ চার ও ২ ছক্কায়। ১৪৮ বল হাতে রেখে ৫ উইকেটের জয় পাওয়ার আগে অবশ্য আহরার আমিন (১২) ও মোহাম্মদ শিহাব জেমসকে (০) হারায় বাংলাদেশ। নেপালের হয়ে ৪৪ রানে ৫টি উইকেটই নেন সুবাশ ভান্ডারি।
তবে জয়ের কাজটা আগেই করে রেখেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। নেপালকে ১৬৯ রানে অলআউট করে। ২৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ধুঁকতে থাকা নেপালকে এই সংগ্রহ এনে দেন দেব খানাল ও বিশাল বিক্রম কেসি। চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১১৫ বলে ৬২ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
ব্যক্তিগত ৩৫ রানে অধিনায়ক খানাল আউট হলে একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে নেপাল। ৪৮ রানে অষ্টম ব্যাটার হিসেবে আউট হওয়ার আগে এক প্রান্ত আগলে রেখে দলকে ১৬৯ রান এনে দেন বিশাল। প্রতিপক্ষের ব্যাটিং অর্ডার ধসে দিতে বাংলাদেশের হয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন রোহানাত দৌল্লা বর্ষণ ও শেখ পারভেজ জীবন। ১৯ রানে ৪ উইকেট সেরা বোলার বর্ষণ। আর ৩৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন জীবন।
তবে নেপালকে বড় ব্যবধানে হারিয়েও বাংলাদেশের চিন্তা থেকেই গেল। ৪ পয়েন্ট নিয়ে তালিকায় তিনে উঠলেও ৬ পয়েন্ট করে নিয়ে শীর্ষের দুই দল হচ্ছে ভারত ও পাকিস্তান। পাকিস্তানের (১.০৬) চেয়ে নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় ভারত (৩.৩৩) শীর্ষে। শেষ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষেও তাই জয় ছাড়া কোনো পথ নেই। সুপার সিক্সের শেষ ম্যাচেও তাই বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে জিততে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের নেট রানরেট (০.৩৫)।
তাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
১৭ মিনিট আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
২৮ মিনিট আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ও দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে নাসুম আহমেদ বেশ পরিচিত মুখই। বাংলাদেশের যেকোনো দ্বিপক্ষীয় সিরিজে তাঁর নাম চলে আসে আপনাআপনি। সেই নাসুম এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দলে জায়গা পাননি। একই ঘরানার বাঁহাতি স্পিনার তানভীর ইসলাম সুযোগ পেয়েছেন এই সিরিজে।
৩ ঘণ্টা আগে