মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে রমিজ রাজার সম্পর্কটা যে সাপে-নেউলে ছিল সেটার প্রমাণ আরেকবার পাওয়া গেল। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে সাবেক পিসিবির সভাপতি এবং ব্যাটার জানিয়েছেন, আমিরকে আর পাকিস্তান দলে খেলতে দেওয়া উচিত নয়।
কিছুদিন আগে অবসর ভেঙে পাকিস্তান দলের ১০ দিনের আর্মি ট্রেনিং ক্যাম্পে ফিরেছেন আমির। ২০২৪ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখেই এই ক্যাম্প করছে পাকিস্তান। দলে পুনরায় সুযোগ পাওয়ার জন্য যখন নিজেকে তৈরি করছেন আমির ঠিক তখনই এমন মন্তব্য করলেন রমিজ রাজা। সাবেক সভাপতি বলেছেন, ‘আমির সম্পর্কে আমার দৃষ্টিভঙ্গি খুবই সোজা। ক্রিকেটকে ঠিক করার শপথ নিইনি। তবে বিশ্বাস করি সমাজ এবং সমর্থকদের বোঝার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। যখন সে ফিক্সিং করেছিল তখন আমি লর্ডসের প্রেসবক্সে ছিলাম। ফিক্সারদের চিন্তিত করার পর মন্তব্য করায় সে সময় আমার প্রতি তীব্র ঘৃণা বর্ষিত হয়েছিল। সে সময় মিডিয়া থেকে যত সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে তা কখনো ভুলতে পারব না।’
ফিক্সার আমিরকে তাই কখনো জাতীয় দলে সুযোগ দেওয়া উচিত নয় বলে জানিয়েছেন রমিজ রাজা। এমনকি নিজের ছেলেও যদি এমন কর্মকাণ্ড করত তাঁকেও মেনে নিতে না বলে জানিয়েছেন সাবেক ব্যাটার। তিনি বলেছেন, ‘পৃথিবীর যেখানেই এমন কলঙ্কিত ক্রিকেটাররা আছেন তারা সবাই বহিষ্কৃত হয়েছেন। আমি কিছুটা সহানুভূতিশীল হলেও আমাদের বইয়ে ক্ষমা নামে কোনো শব্দ নেই। আল্লাহ না করুক, আমার ছেলেও যদি এমন কিছু করত তাহলে তাকেও অস্বীকার করতাম।’
২০১০ সালে লর্ডসের টেস্টে মোহাম্মদ আসিফ, সালমান বাটের সঙ্গে ম্যাচে ফিক্সিং করেছিলেন আমির। সেই ঘটনার পর সবাই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। পরে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে বাকি দুজন জাতীয় দলে সুযোগ না পেলেও আমির পেয়েছিলেন। ২০১৭ সালে পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের সদস্যেও ছিলেন। তবে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে দল থেকে বাদ পড়েন। পরে হঠাৎ করেই ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন তিনি।
মোহাম্মদ আমিরের সঙ্গে রমিজ রাজার সম্পর্কটা যে সাপে-নেউলে ছিল সেটার প্রমাণ আরেকবার পাওয়া গেল। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে সাবেক পিসিবির সভাপতি এবং ব্যাটার জানিয়েছেন, আমিরকে আর পাকিস্তান দলে খেলতে দেওয়া উচিত নয়।
কিছুদিন আগে অবসর ভেঙে পাকিস্তান দলের ১০ দিনের আর্মি ট্রেনিং ক্যাম্পে ফিরেছেন আমির। ২০২৪ টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখেই এই ক্যাম্প করছে পাকিস্তান। দলে পুনরায় সুযোগ পাওয়ার জন্য যখন নিজেকে তৈরি করছেন আমির ঠিক তখনই এমন মন্তব্য করলেন রমিজ রাজা। সাবেক সভাপতি বলেছেন, ‘আমির সম্পর্কে আমার দৃষ্টিভঙ্গি খুবই সোজা। ক্রিকেটকে ঠিক করার শপথ নিইনি। তবে বিশ্বাস করি সমাজ এবং সমর্থকদের বোঝার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। যখন সে ফিক্সিং করেছিল তখন আমি লর্ডসের প্রেসবক্সে ছিলাম। ফিক্সারদের চিন্তিত করার পর মন্তব্য করায় সে সময় আমার প্রতি তীব্র ঘৃণা বর্ষিত হয়েছিল। সে সময় মিডিয়া থেকে যত সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছে তা কখনো ভুলতে পারব না।’
ফিক্সার আমিরকে তাই কখনো জাতীয় দলে সুযোগ দেওয়া উচিত নয় বলে জানিয়েছেন রমিজ রাজা। এমনকি নিজের ছেলেও যদি এমন কর্মকাণ্ড করত তাঁকেও মেনে নিতে না বলে জানিয়েছেন সাবেক ব্যাটার। তিনি বলেছেন, ‘পৃথিবীর যেখানেই এমন কলঙ্কিত ক্রিকেটাররা আছেন তারা সবাই বহিষ্কৃত হয়েছেন। আমি কিছুটা সহানুভূতিশীল হলেও আমাদের বইয়ে ক্ষমা নামে কোনো শব্দ নেই। আল্লাহ না করুক, আমার ছেলেও যদি এমন কিছু করত তাহলে তাকেও অস্বীকার করতাম।’
২০১০ সালে লর্ডসের টেস্টে মোহাম্মদ আসিফ, সালমান বাটের সঙ্গে ম্যাচে ফিক্সিং করেছিলেন আমির। সেই ঘটনার পর সবাই নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। পরে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে বাকি দুজন জাতীয় দলে সুযোগ না পেলেও আমির পেয়েছিলেন। ২০১৭ সালে পাকিস্তানের চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের সদস্যেও ছিলেন। তবে ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে দল থেকে বাদ পড়েন। পরে হঠাৎ করেই ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন তিনি।
ফিফার সবশেষ প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে বড় চমক দেখিয়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। ২৪ ধাপ উন্নতি করে উঠে এসেছে ১০৪ নম্বরে। আর কোনো দলই এতটা বড় লাফ দিতে পারেনি। উন্নতির এই ধারা বজায় রাখতে চান কোচ পিটার বাটলার। বাংলাদেশকে সেরা ১০০ দলের ভেতর রাখত কাজ চালিয়ে যাবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবাফুফে ভবনের চার তলায় থাকেন নারী ফুটবলাররা। ক্যাম্পের খাবার নিয়ে প্রায়ই সমালোচনা করতে দেখা যায় কোচ পিটার বাটলার। ফুটবলারদের মধ্যে সঠিক পুষ্টির অভাবও দেখতে পান তিনি। বাটলার কথার সঙ্গে খুব একটা একমত নন বাফুফের নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ।
২ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
২ ঘণ্টা আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগে