হোক না টি-টোয়েন্টি সংস্করণের নেতৃত্ব। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তা সব সময়ই খুব চাপের ব্যাপার। তা-ও যদি হয় ভারতের মতো বিশাল জনসংখ্যার দেশে, ক্রিকেট নিয়ে যেখানে এত উন্মাদনা, গ্যালারি থাকে দর্শকপূর্ণ, সেখানে অধিনায়কত্বের চাপের কথা না বললেও চলছে। অথচ সূর্যকুমার যাদবকে দেখে কি তা বোঝার উপায় আছে? আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম নেতৃত্ব যেন তিনি উপভোগ করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সূর্যকুমারের কাঁধে দেওয়া হয় ভারতীয় দলের দায়িত্ব। বিশাখাপত্তনমে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন সূর্য। শুরুতে ব্যাটিং পেয়ে ভারতের ওপর তাণ্ডব চালায় অস্ট্রেলিয়া। অজি ব্যাটার জশ ইংলিশ ৫০ বলে ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ১১০ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পথে ইংলিশের একের পর এক বাউন্ডারি দেখেও কোনো রকম বিচলিত হচ্ছিলেন না সূর্যকুমার। এমনকি রবি বিষ্ণুই সহজ এক রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া করলেও তা দেখে হাসছিলেন সূর্য। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে ২০৮ রান করে।
২০৯ রান তাড়া করতে নেমেও ভারতের স্কোর হয়ে যায় ২.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২২ রান। এমন পরিস্থিতিতে ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন সূর্য। ব্যাটিংয়ে নেমেই পাল্টা আক্রমণে অজি বোলারদের ভড়কে দিচ্ছিলেন তিনি। তাঁকে (সূর্য) দেখাদেখি শুরুতে রয়েসয়ে খেলা ইশান কিষানও আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। তৃতীয় উইকেটে ৬০ বলে ১১২ রানের জুটি গড়েন সূর্য ও ইশান। ৪২ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ৮০ রানের ইনিংস খেলে ভারতের জয়ে অবদান রেখেছেন সূর্য। উদ্ভাবনী শটের পসরা সাজিয়ে দুর্দান্ত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। অধিনায়কত্বের প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘অধিনায়কত্বের বোঝা ড্রেসিংরুমেই ফেলে এসেছি। আমার কাছে এটা গর্বের বিষয়। যখন আপনি ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন, তা খুবই গর্বের। আমার খেলাটা উপভোগের চেষ্টা করি। সেটা আমি ১০ অথবা ৪০ বল—যা-ই খেলি না কেন।’
সূর্যকুমার আউট হওয়ার পর ভারতের শেষ ১৪ বলে দরকার ছিল ১৫ রান। হাতে কখনো ৫ উইকেট রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নাটকীয়ভাবে ম্যাচ গড়ায় শেষ বল পর্যন্ত। ভারতকে ১ বল হাতে রেখে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দিয়ে মাঠ ছাড়েন রিংকু সিং। ১৪ বলে ২২ রান করে অপরাজিত ছিলেন রিংকু। সতীর্থদের প্রশংসা করে সূর্য বলেন, ‘আমি তাদের বলেছিলাম যে খেলা যেন বেশি দূর না যায়। তারা যেভাবে স্নায়ুচাপ সামলে খেলেছে, তা দেখার জন্য দারুণ ছিল। রিংকুর ব্যাটিং আমাকেও স্বস্তি দিয়েছে।’
ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি শুরুর আগেই অবশ্য এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে সূর্যকুমারের সঙ্গে। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে যখন সংবাদ সম্মেলন করেন, তখন মাত্র দুজন সাংবাদিক ছিলেন। ভারতের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বেশ অবাকই হয়েছেন তখন। অথচ সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিটি ম্যাচে কমপক্ষে ১০০ জন সাংবাদিক ছিলেন দলটির অধিনায়ক রোহিত শর্মার সংবাদ সম্মেলনে।
হোক না টি-টোয়েন্টি সংস্করণের নেতৃত্ব। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তা সব সময়ই খুব চাপের ব্যাপার। তা-ও যদি হয় ভারতের মতো বিশাল জনসংখ্যার দেশে, ক্রিকেট নিয়ে যেখানে এত উন্মাদনা, গ্যালারি থাকে দর্শকপূর্ণ, সেখানে অধিনায়কত্বের চাপের কথা না বললেও চলছে। অথচ সূর্যকুমার যাদবকে দেখে কি তা বোঝার উপায় আছে? আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম নেতৃত্ব যেন তিনি উপভোগ করেছেন।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সূর্যকুমারের কাঁধে দেওয়া হয় ভারতীয় দলের দায়িত্ব। বিশাখাপত্তনমে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন সূর্য। শুরুতে ব্যাটিং পেয়ে ভারতের ওপর তাণ্ডব চালায় অস্ট্রেলিয়া। অজি ব্যাটার জশ ইংলিশ ৫০ বলে ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ১১০ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন। বিধ্বংসী ইনিংস খেলার পথে ইংলিশের একের পর এক বাউন্ডারি দেখেও কোনো রকম বিচলিত হচ্ছিলেন না সূর্যকুমার। এমনকি রবি বিষ্ণুই সহজ এক রানআউটের সুযোগ হাতছাড়া করলেও তা দেখে হাসছিলেন সূর্য। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে অস্ট্রেলিয়া ৩ উইকেটে ২০৮ রান করে।
২০৯ রান তাড়া করতে নেমেও ভারতের স্কোর হয়ে যায় ২.৩ ওভারে ২ উইকেটে ২২ রান। এমন পরিস্থিতিতে ৪ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন সূর্য। ব্যাটিংয়ে নেমেই পাল্টা আক্রমণে অজি বোলারদের ভড়কে দিচ্ছিলেন তিনি। তাঁকে (সূর্য) দেখাদেখি শুরুতে রয়েসয়ে খেলা ইশান কিষানও আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করতে থাকেন। তৃতীয় উইকেটে ৬০ বলে ১১২ রানের জুটি গড়েন সূর্য ও ইশান। ৪২ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ৮০ রানের ইনিংস খেলে ভারতের জয়ে অবদান রেখেছেন সূর্য। উদ্ভাবনী শটের পসরা সাজিয়ে দুর্দান্ত ইনিংস খেলে হয়েছেন ম্যাচ-সেরা। অধিনায়কত্বের প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলে ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘অধিনায়কত্বের বোঝা ড্রেসিংরুমেই ফেলে এসেছি। আমার কাছে এটা গর্বের বিষয়। যখন আপনি ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন, তা খুবই গর্বের। আমার খেলাটা উপভোগের চেষ্টা করি। সেটা আমি ১০ অথবা ৪০ বল—যা-ই খেলি না কেন।’
সূর্যকুমার আউট হওয়ার পর ভারতের শেষ ১৪ বলে দরকার ছিল ১৫ রান। হাতে কখনো ৫ উইকেট রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে নাটকীয়ভাবে ম্যাচ গড়ায় শেষ বল পর্যন্ত। ভারতকে ১ বল হাতে রেখে ২ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দিয়ে মাঠ ছাড়েন রিংকু সিং। ১৪ বলে ২২ রান করে অপরাজিত ছিলেন রিংকু। সতীর্থদের প্রশংসা করে সূর্য বলেন, ‘আমি তাদের বলেছিলাম যে খেলা যেন বেশি দূর না যায়। তারা যেভাবে স্নায়ুচাপ সামলে খেলেছে, তা দেখার জন্য দারুণ ছিল। রিংকুর ব্যাটিং আমাকেও স্বস্তি দিয়েছে।’
ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টি-টোয়েন্টি শুরুর আগেই অবশ্য এক অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে সূর্যকুমারের সঙ্গে। প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচের আগে যখন সংবাদ সম্মেলন করেন, তখন মাত্র দুজন সাংবাদিক ছিলেন। ভারতের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক বেশ অবাকই হয়েছেন তখন। অথচ সদ্য শেষ হওয়া বিশ্বকাপে ভারতের প্রতিটি ম্যাচে কমপক্ষে ১০০ জন সাংবাদিক ছিলেন দলটির অধিনায়ক রোহিত শর্মার সংবাদ সম্মেলনে।
তিন সেঞ্চুরির পরও ভারত হেডিংলি টেস্টের প্রথম ইনিংসে তুলেছিল ৪৭১ রান। জবাবে এক সেঞ্চুরির সুবাদেই ভারতের স্কারের কাছাকাছি রান তুলেছে ইংল্যান্ড। জাসপ্রিত বুমরার ৫ উইকেটের পরও স্বাগতিকেরা প্রথম ইনিংসে করেছে ৪৬৫।
৭ ঘণ্টা আগেকৈশোরের একটা আভা এখনও চোখে মুখে লেগে আছে তাঁর। ১৯ বছর বয়সী সেই জোব বেলিংহামকে এ মাসেই যখন সান্ডারল্যান্ড থেকে ৩ কোটি ৩০ লাখ ইউরোয় কিনে নিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড, তখন কিন্তু কেউ প্রশ্ন তোলেনি—এক টিনেজারের পিছনে এত ব্যয়!
৭ ঘণ্টা আগেআলজেরিয়ায় পছন্দের ক্লাবের শিরোপা জয় উদ্যাপনে অংশ হতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন এক সমর্থক। এমসি আলজেরের টানা দ্বিতীয় লিগ শিরোপা নিশ্চিত হওয়ার পর গ্যালারির ওপরের স্ট্যান্ড ভেঙে পড়ে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। দেশটির রাজধানীর ‘৫ জুলাই স্টেডিয়ামে’ অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনাটি ঘটে। ইয়োনেস নামের ওই সমর্থকের মৃত্যুতে
১০ ঘণ্টা আগেএকদিনের সফরে রাজশাহী এসেছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। সকালে আসার পরে একটু বসার ফুসরত পাননি। একবার মাঠে তো একবার ইনডোরে ছোটাছুটি। এর মধ্যেই কিছুক্ষণের জন্য একান্তে বসলেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে। বললেন, ‘রাজশাহী এসে তিনি মুগ্ধ। অনেক কিছুই করার আছে এখানে। রাজশাহী ঘিরে জেগেছে নতুন স্বপ্ন।’
১২ ঘণ্টা আগে