বাংলাদেশের কাছে হেরে গত বছরই অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে সেমিফাইনালে আটকে গিয়েছিল ভারত। দুবাইয়ের সেই ঘটনার ‘প্রতিশোধ’ এবার ব্লুমফন্টেইনে নিল ভারত। ব্লুমফন্টেইনের ম্যানগং ওভালে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারিয়েছে ভারত।
২৫২ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিসান আলম দারুণ শুরু করেন। শিবলি রয়েসয়ে খেললেও চড়াও হয়ে খেলতে যান জিসান। বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন জিসান। বাংলাদেশের ওপেনার সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে রাজ লিম্বানিকে উড়িয়ে মারতে যান। পয়েন্টে উড়ন্ত ক্যাচ ধরেছেন মুরুগান অভিষেক। ১৭ বলে ৩ চারে ১৪ রান করেন জিসান। তাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩৮ রান।
শুরুর ধাক্কা সামলাতে না সামলাতে বাংলাদেশের ইনিংসে এবার আঘাত হানেন সৌমি পান্ডে। অষ্টম ওভারের শেষ বলে পান্ডের আর্ম বল তুলে মারতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি রিজওয়ান। এক ওভার বিরতিতে এসে আবারও আঘাত হানেন পান্ডে। দশম ওভারের চতুর্থ বলে শিবলিকে বোল্ড করেন পান্ডে। ৩৫ বলে ২ চারে ১৪ রান করেন শিবলি। বিনা উইকেটে ৩৮ থেকে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৪১ রান।
দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকে বাংলাদেশ। তবে চতুর্থ উইকেটের জুটি ভাঙতে খুব একটা সময় লাগেনি। ১৫ তম ওভারের চতুর্থ বলে আহরার আমিনকে অসাধারণ ডেলিভারিতে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন আর্শিন কুলকার্নি। বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় তাতে ১৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৫০ রান। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মোহাম্মদ শিহাব জেমস। আরিফুল ইসলামের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন শিহাব। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১১৮ বলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন শিহাব ও আরিফুল। ৩৫ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মুশির খানকে কাট করতে যান আরিফুল। আউটসাইড এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন ভারতীয় উইকেটরক্ষক আরাবেল্লি আবনিশ।
আরিফুল-শিহাবের জুটি ছাড়া বাংলাদেশের ইনিংসে বলার মতো কিছু ছিল না অবশ্য। ৪০ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। তখনও বাকি ছিল ৩১ বল। বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন শিহাব। ৭৭ বলের ইনিংসে ৭ চার মারেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন আরিফুল। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন পান্ডে।
এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন আদর্শ সিং। ৯৬ বলের ইনিংসে ৬ চার মারেন ভারতীয় এই ওপেনার। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মারুফ মৃধা। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন রিজওয়ান ও রাব্বি।
বাংলাদেশের কাছে হেরে গত বছরই অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে সেমিফাইনালে আটকে গিয়েছিল ভারত। দুবাইয়ের সেই ঘটনার ‘প্রতিশোধ’ এবার ব্লুমফন্টেইনে নিল ভারত। ব্লুমফন্টেইনের ম্যানগং ওভালে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারিয়েছে ভারত।
২৫২ রানের লক্ষ্যে বাংলাদেশের দুই ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি ও জিসান আলম দারুণ শুরু করেন। শিবলি রয়েসয়ে খেললেও চড়াও হয়ে খেলতে যান জিসান। বেশি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে নিজের উইকেট হারিয়েছেন জিসান। বাংলাদেশের ওপেনার সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে রাজ লিম্বানিকে উড়িয়ে মারতে যান। পয়েন্টে উড়ন্ত ক্যাচ ধরেছেন মুরুগান অভিষেক। ১৭ বলে ৩ চারে ১৪ রান করেন জিসান। তাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৬.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৩৮ রান।
শুরুর ধাক্কা সামলাতে না সামলাতে বাংলাদেশের ইনিংসে এবার আঘাত হানেন সৌমি পান্ডে। অষ্টম ওভারের শেষ বলে পান্ডের আর্ম বল তুলে মারতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৬ বল খেলেও রানের খাতা খুলতে পারেননি রিজওয়ান। এক ওভার বিরতিতে এসে আবারও আঘাত হানেন পান্ডে। দশম ওভারের চতুর্থ বলে শিবলিকে বোল্ড করেন পান্ডে। ৩৫ বলে ২ চারে ১৪ রান করেন শিবলি। বিনা উইকেটে ৩৮ থেকে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩ উইকেটে ৪১ রান।
দ্রুত ৩ উইকেট হারানোর পর সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকে বাংলাদেশ। তবে চতুর্থ উইকেটের জুটি ভাঙতে খুব একটা সময় লাগেনি। ১৫ তম ওভারের চতুর্থ বলে আহরার আমিনকে অসাধারণ ডেলিভারিতে এলবিডব্লুর ফাদে ফেলেন আর্শিন কুলকার্নি। বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় তাতে ১৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৫০ রান। এরপর ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন মোহাম্মদ শিহাব জেমস। আরিফুল ইসলামের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন শিহাব। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ১১৮ বলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন শিহাব ও আরিফুল। ৩৫ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে মুশির খানকে কাট করতে যান আরিফুল। আউটসাইড এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন ভারতীয় উইকেটরক্ষক আরাবেল্লি আবনিশ।
আরিফুল-শিহাবের জুটি ছাড়া বাংলাদেশের ইনিংসে বলার মতো কিছু ছিল না অবশ্য। ৪০ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রানে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। তখনও বাকি ছিল ৩১ বল। বাংলাদেশের ইনিংসের সর্বোচ্চ ৫৪ রান করেন শিহাব। ৭৭ বলের ইনিংসে ৭ চার মারেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪১ রান করেন আরিফুল। ভারতের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন পান্ডে।
এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ২৫১ রান করে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ইনিংস সর্বোচ্চ ৭৬ রান করেন আদর্শ সিং। ৯৬ বলের ইনিংসে ৬ চার মারেন ভারতীয় এই ওপেনার। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ উইকেট নিয়েছেন মারুফ মৃধা। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন রিজওয়ান ও রাব্বি।
সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৩ উইকেটের ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি অসাধারণ অবদান রাখেন। বাংলাদেশকে কাঁপিয়ে দেওয়ার পুরস্কার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকে পেয়েছেন মুজারাবানি।
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম টেস্টে ২১৭ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং করতে নেমেছে জিম্বাবুয়ে। কিন্তু ব্যাটিংয়ে নেমেই তাইজুল ইসলাম-নাঈম হাসানদের ঘূর্ণি জাদুতে কাঁপাকাঁপি অবস্থা তাদের। ২২ রানেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। প্রথম ইনিংসে ৬ উইকেট নেওয়া তাইজুল এরই মধ্যে শিকার করেছেন ২ উইকেট। নাঈম নিয়েছেন একটি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে দুপুরের সূর্যটা তখন মাথার ওপরে। কিছুক্ষণ আগে আকাশে যে মেঘ ছিল, সেটাও সরে গেছে। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করতে যে ২৪ রান বাকি ছিল, সেটা মেহেদী হাসান মিরাজ পূর্ণ করেছেন লাঞ্চের পরে।
২ ঘণ্টা আগেবিপিএল ছাড়াও দেশের বাইরে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলার সুযোগ হয়েছে তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয়ের। দুজনেই খেলেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে (এলপিএল)। আর ২০২৫ এলপিএল মাঠে গড়ানোর আগে বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের স্মৃতি জড়ানো দলগুলোর সঙ্গে চুক্তি বাতিল করল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)।
৩ ঘণ্টা আগে