বাংলাদেশের ম্যাচ হলেই যেন ‘বিতর্কিত আম্পায়ারিং’ ইস্যু প্রকাশ্যে আসে।প্রায় সময়ই আম্পায়ারদের ভুল সিদ্ধান্তগুলো যায় বাংলাদেশের বিপক্ষে।আইসিসি ইভেন্টে গেলে তা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে।এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তা হয়েছে। এই ব্যাপারে আক্ষেপ ঝরেছে খালেদ মাহমুদ সুজনের কণ্ঠে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে আম্পায়ারিং ইস্যু মাথাচাড়া দেয় মূলত ২ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচেই।অ্যাডিলেডে সেই ম্যাচে আউটফিল্ড পুরোপুরি না শুকানো সত্ত্বেও খেলা চালানো হয়েছে। এমনকি বিরাট কোহলির ‘ফেক ফিল্ডিংয়ের’ ব্যাপারে অভিযোগ করা হলেও আম্পায়াররা আমলে নেননি। এরপর গতকাল এই অ্যাডিলেডে আবারও আলোচনায় আম্পায়ারিং। প্রতিপক্ষ এবার পাকিস্তান। সাকিব আল হাসানের বিপক্ষে লেগবিফোরের আবেদনে সাড়া দিয়েছিলেন অনফিল্ড আম্পায়ার আদ্রিয়ান হোল্ডস্টক।সাকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গে।টিভি রিপ্লেতে স্পাইক থাকা সত্ত্বেও থার্ড আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরি আউট ঘোষণা করেন। যেকারণে প্রচণ্ড অসন্তোষ নিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক।
এই আম্পায়ারিং ইস্যু নিয়ে আজ কথা বলেছেন সুজন। গণমাধ্যমকে বিসিবি টিম ডিরেক্টর বলেন, ‘আম্পায়ারিং আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ক্রিকেট খেলায় ভুল সিদ্ধান্ত নতুন কিছু নয়। কিন্তু আমাদের সঙ্গে একটু বেশি হয়। এমনটা ছিল গতকাল সাকিবেরটা, যা আমরা কেউ মেনে নিতে পারি নি। এর আগে ভারতের সঙ্গেও হয়েছে।আমরা যা করতে পারি, মাঠের আম্পায়ারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারি।’
এবারের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস, জিম্বাবুয়ে-এই দুটো দলের বিপক্ষে জিতেছে বাংলাদেশ। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূলপর্বে ১৫ বছর পর বাংলাদেশের জয়। তবে ভারতের বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়ে হেরে যাওয়া এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ না জেতায় সেমিফাইনালের সোনালি সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে বাংলাদেশের।সেমিফাইনাল না খেলার আক্ষেপ যেমন রয়েছে সুজনের, অন্যদিকে এই দলটার পারফরম্যান্সেও মুগ্ধ তিনি। এই প্রসঙ্গে বিসিবি টিম ডিরেক্টর বলেন, ‘একদিকে ভালো, সুযোগ ছিল সেমিফাইনাল খেলার।কিন্তু তা হয়নি। সেজন্য মন একটু খারাপ। তবে আমি মনে করি, একদম খারাপ হয়নি। নিউজিল্যান্ড থেকে আমরা যদি দেখি, আমরা কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি সেখানে। এরপর প্রতি ম্যাচেই আমরা উন্নতি করেছি।’
বাংলাদেশের ম্যাচ হলেই যেন ‘বিতর্কিত আম্পায়ারিং’ ইস্যু প্রকাশ্যে আসে।প্রায় সময়ই আম্পায়ারদের ভুল সিদ্ধান্তগুলো যায় বাংলাদেশের বিপক্ষে।আইসিসি ইভেন্টে গেলে তা আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে।এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তা হয়েছে। এই ব্যাপারে আক্ষেপ ঝরেছে খালেদ মাহমুদ সুজনের কণ্ঠে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে আম্পায়ারিং ইস্যু মাথাচাড়া দেয় মূলত ২ নভেম্বর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচেই।অ্যাডিলেডে সেই ম্যাচে আউটফিল্ড পুরোপুরি না শুকানো সত্ত্বেও খেলা চালানো হয়েছে। এমনকি বিরাট কোহলির ‘ফেক ফিল্ডিংয়ের’ ব্যাপারে অভিযোগ করা হলেও আম্পায়াররা আমলে নেননি। এরপর গতকাল এই অ্যাডিলেডে আবারও আলোচনায় আম্পায়ারিং। প্রতিপক্ষ এবার পাকিস্তান। সাকিব আল হাসানের বিপক্ষে লেগবিফোরের আবেদনে সাড়া দিয়েছিলেন অনফিল্ড আম্পায়ার আদ্রিয়ান হোল্ডস্টক।সাকিব রিভিউ করেছিলেন সঙ্গে সঙ্গে।টিভি রিপ্লেতে স্পাইক থাকা সত্ত্বেও থার্ড আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরি আউট ঘোষণা করেন। যেকারণে প্রচণ্ড অসন্তোষ নিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক।
এই আম্পায়ারিং ইস্যু নিয়ে আজ কথা বলেছেন সুজন। গণমাধ্যমকে বিসিবি টিম ডিরেক্টর বলেন, ‘আম্পায়ারিং আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না। ক্রিকেট খেলায় ভুল সিদ্ধান্ত নতুন কিছু নয়। কিন্তু আমাদের সঙ্গে একটু বেশি হয়। এমনটা ছিল গতকাল সাকিবেরটা, যা আমরা কেউ মেনে নিতে পারি নি। এর আগে ভারতের সঙ্গেও হয়েছে।আমরা যা করতে পারি, মাঠের আম্পায়ারের সঙ্গে আলোচনা করতে পারি।’
এবারের বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডস, জিম্বাবুয়ে-এই দুটো দলের বিপক্ষে জিতেছে বাংলাদেশ। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূলপর্বে ১৫ বছর পর বাংলাদেশের জয়। তবে ভারতের বিপক্ষে কাছাকাছি গিয়ে হেরে যাওয়া এবং পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ না জেতায় সেমিফাইনালের সোনালি সুযোগ হাতছাড়া হয়েছে বাংলাদেশের।সেমিফাইনাল না খেলার আক্ষেপ যেমন রয়েছে সুজনের, অন্যদিকে এই দলটার পারফরম্যান্সেও মুগ্ধ তিনি। এই প্রসঙ্গে বিসিবি টিম ডিরেক্টর বলেন, ‘একদিকে ভালো, সুযোগ ছিল সেমিফাইনাল খেলার।কিন্তু তা হয়নি। সেজন্য মন একটু খারাপ। তবে আমি মনে করি, একদম খারাপ হয়নি। নিউজিল্যান্ড থেকে আমরা যদি দেখি, আমরা কোনো ম্যাচ জিততে পারিনি সেখানে। এরপর প্রতি ম্যাচেই আমরা উন্নতি করেছি।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে