রিফাত আনজুম, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি সংস্করণটাই বড় গোলকধাঁধা হয়ে থেকেছে বাংলাদেশের কাছে। সেখানে বড় দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়! অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে সিরিজ জিতেছে, মনেই হয়নি সংস্করণটা খুব একটা কঠিন তাদের কাছে!
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বাংলাদেশ জিতেছে দুই ম্যাচ হাতে রেখে। এটি বাংলাদেশের অষ্টম টি-টোয়েন্টি সিরিজ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দাপুটে জয়ের আগে সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বাংলাদেশ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও। এই চারটি সিরিজই হয়েছে কমপক্ষে তিন ম্যাচের। পাকিস্তানের বিপক্ষে এক ম্যাচের একটি, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এক ও দুই ম্যাচের দুটি আর ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে এক ম্যাচের একটি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। তালিকাটা অবশ্য খুব লম্বা নয়। তবু রেটিং করতে হয়, কোনটি এগিয়ে থাকবে?
বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার এগিয়ে রাখছেন ২০১৮ সালের জুলাই-আগস্টের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটাকেই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুবারের চ্যাম্পিয়ন ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে তাদেরই মাটিতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ। হাবিবুল আজকের পত্রিকাকে তাই বলছেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জয়টা পিছিয়ে রাখা যাবে না। সেই সিরিজটা চ্যালেঞ্জিং ছিল। আমরা জিতেছিলাম তাদের মাটিতে। সেখানে জেতা মোটেও সহজ ছিল না। অস্ট্রেলিয়া সিরিজটা আমাদের পারফরম্যান্সের দিক দিয়ে সেরা। তবে সিরিজ জয়ের কথা বললে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজটা এগিয়ে রাখব।’
বিসিবির আরেক নির্বাচক আবদুর রাজ্জাকের মতে সব সিরিজ জয়ই সমান গুরুত্বপূর্ণ। সাবেক বাঁহাতি স্পিনার বলেছেন, ‘প্রতিটি সিরিজ কঠিন এবং সমান গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের কথা বলেন, এটা আমাদের কাছে বড় সিরিজ জয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের মাটিতে সিরিজ জয়, সেটাও বড় ছিল। জিম্বাবুয়ে খারাপ দল নয়। টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ জয়ই বড় বিষয়। এই সংস্করণে কোনো দলকে হালকাভাবে নেওয়া ঠিক না।’
সাবেক ওপেনার ও বর্তমানে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ব্যবস্থাপক শাহরিয়ার নাফিসের কাছে অস্ট্রেলিয়ার ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ—দুটি সিরিজই জয়ের মাহাত্ম্য সমান। তিনি বলছেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয় এগিয়ে রাখব। এই দুটো সিরিজ মধ্যে তুলনা করাটা কঠিন। দুটির গুরুত্ব দুই রকম। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের মাটিতে সিরিজ জয় অনেক বড় বিষয় ছিল। আর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে তারুণ্যনির্ভর দল নিয়ে। দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ।’
টি-টোয়েন্টি সংস্করণটাই বড় গোলকধাঁধা হয়ে থেকেছে বাংলাদেশের কাছে। সেখানে বড় দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়! অবশ্য অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশ যেভাবে সিরিজ জিতেছে, মনেই হয়নি সংস্করণটা খুব একটা কঠিন তাদের কাছে!
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বাংলাদেশ জিতেছে দুই ম্যাচ হাতে রেখে। এটি বাংলাদেশের অষ্টম টি-টোয়েন্টি সিরিজ। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দাপুটে জয়ের আগে সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে বাংলাদেশ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, আয়ারল্যান্ড, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও। এই চারটি সিরিজই হয়েছে কমপক্ষে তিন ম্যাচের। পাকিস্তানের বিপক্ষে এক ম্যাচের একটি, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এক ও দুই ম্যাচের দুটি আর ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে এক ম্যাচের একটি সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। তালিকাটা অবশ্য খুব লম্বা নয়। তবু রেটিং করতে হয়, কোনটি এগিয়ে থাকবে?
বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার এগিয়ে রাখছেন ২০১৮ সালের জুলাই-আগস্টের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজটাকেই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দুবারের চ্যাম্পিয়ন ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে তাদেরই মাটিতে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছিল বাংলাদেশ। হাবিবুল আজকের পত্রিকাকে তাই বলছেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ জয়টা পিছিয়ে রাখা যাবে না। সেই সিরিজটা চ্যালেঞ্জিং ছিল। আমরা জিতেছিলাম তাদের মাটিতে। সেখানে জেতা মোটেও সহজ ছিল না। অস্ট্রেলিয়া সিরিজটা আমাদের পারফরম্যান্সের দিক দিয়ে সেরা। তবে সিরিজ জয়ের কথা বললে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজটা এগিয়ে রাখব।’
বিসিবির আরেক নির্বাচক আবদুর রাজ্জাকের মতে সব সিরিজ জয়ই সমান গুরুত্বপূর্ণ। সাবেক বাঁহাতি স্পিনার বলেছেন, ‘প্রতিটি সিরিজ কঠিন এবং সমান গুরুত্বপূর্ণ। অস্ট্রেলিয়া সিরিজের কথা বলেন, এটা আমাদের কাছে বড় সিরিজ জয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের মাটিতে সিরিজ জয়, সেটাও বড় ছিল। জিম্বাবুয়ে খারাপ দল নয়। টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ জয়ই বড় বিষয়। এই সংস্করণে কোনো দলকে হালকাভাবে নেওয়া ঠিক না।’
সাবেক ওপেনার ও বর্তমানে বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের ব্যবস্থাপক শাহরিয়ার নাফিসের কাছে অস্ট্রেলিয়ার ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ—দুটি সিরিজই জয়ের মাহাত্ম্য সমান। তিনি বলছেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ জয় এগিয়ে রাখব। এই দুটো সিরিজ মধ্যে তুলনা করাটা কঠিন। দুটির গুরুত্ব দুই রকম। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের মাটিতে সিরিজ জয় অনেক বড় বিষয় ছিল। আর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এই সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে তারুণ্যনির্ভর দল নিয়ে। দুটিই সমান গুরুত্বপূর্ণ।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম দুই ওয়ানডে জিতে সিরিজ আগেই নিজেদের করে নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। অজিরা ধবলধোলাই এড়াতে পারে কি না, সেটাই ছিল দেখার। হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচেই অস্ট্রেলিয়া জ্বলে উঠল বারুদের মতো। ম্যাকের গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ অ্যারেনাতে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে স্বাগতিকদের কাছে পাত্তাই পায়নি প্রোটিয়া
১ ঘণ্টা আগে২০ আগস্ট বাংলাদেশ নারী দলকে ৮৭ রানে হারিয়েছিল ছেলেদের অনূর্ধ্ব-১৫ দল। সেই ম্যাচে ১৮২ রানের লক্ষ্য পেলেও নারী ক্রিকেট দল গুটিয়ে গিয়েছিল ১০০-এর আগেই। এক সপ্তাহ না যেতেই কিশোরদের কাছে ফের বাজেভাবে হেরেছেন নিগার সুলতানা জ্যোতি-নাহিদা আক্তাররা।
১ ঘণ্টা আগেভারতের হয়ে ৫ ওয়ানডে খেললেও সবশেষ এই সংস্করণে চেতেশ্বর পূজারা খেলেছিলেন ২০১৪ সালে। খেলতেন শুধু টেস্ট। সেই সংস্করণেও গত দুই বছর ধরে ছিলেন তিনি ব্রাত্য। অবশেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন পূজারা।
২ ঘণ্টা আগেপিছিয়ে থেকে ম্যাচ জয়ের ‘ওস্তাদ’ মনে করা হয় রিয়াল মাদ্রিদকে। যখনই ভক্ত-সমর্থকেরা নির্দিষ্ট এক অবস্থার পর ম্যাচের ফল অবশ্যম্ভাবী ধরে নেন, সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় রিয়াল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা গতকাল তেমন কিছুই করে দেখিয়েছে। বার্সা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক এখানে দারুণ ক্যারিশমা দেখিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে