নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আফগানিস্তানের স্পিন নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটারদের ‘আতঙ্ক’ পুরোনো আলোচনা। চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুটিতেও সেই জুজু ফিরে এসেছে। রশিদ খান-মুজিব উর রহমানদের সামনে অসহায় ঠেকছে সাম্প্রতিক সময়ে ফর্মের তুঙ্গে থাকা নাজমুল হোসেন শান্ত-তৌহিদ হৃদয়দেরও।
আগামীকাল শেষ ওয়ানডে পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাসের কথায়ও আফগান স্পিন জুজুর ব্যাপারটা পরিষ্কার। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন পোথাস। তাঁর মতে, রশিদ-মুজিবদের সামনে বিশ্বের সেরা ব্যাটারদেরও ভুগতে হয়। নিজ দলের ব্যাটারদের ঢাল হয়েও তিনি বলেছেন, ‘আমার মতে, প্রশ্নটা এমন না যে এই স্পিনারদের পড়তে আমরা ভুগছি। প্রশ্নটা হলো, পুরো বিশ্ব কতটা ভুগছে। র্যাঙ্কিংয়ে তাদের অবস্থানেই বোঝা যায়, বিশ্বের সবাই তাদের বল পড়তে ভুগছে।’
প্রথম ওয়ানডেতে তিন স্পিনার রশিদ, মুজিব ও নবী মিলে ২৪ ওভারে বাংলাদেশের ৫ উইকেট শিকার করেন। তাঁদের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটাররা ৬৯ রান নিতে পেরেছেন। দ্বিতীয়টিতেও দুর্দান্ত বোলিংয়ের প্রদর্শনী দেখিয়ে ২৫ ওভারে ৯৭ রান দিয়ে তিন স্পিনার মিলে নিয়েছেন ৬ উইকেট। আফগান স্পিনারদের নিয়ে তাই পোথাসের কণ্ঠে মুগ্ধতা, ‘সত্যি বলতে, আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণ বিশ্বের সেরা। এটাই বাস্তবতা। তাদের দলে এমন তিনজন স্পিনার আছে, যারা বিশ্বজুড়ে সাদা বলের ক্রিকেটে অনেক ম্যাচ খেলেছে। যেকোনো অধিনায়কের জন্য এটি স্বপ্ন। যার হাতেই বল তুলে দেওয়া হয়, সে কাজটা করে দেয়। তারা অসাধারণ।’
আফগান স্পিনারদের শেন ওয়ার্ন, মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে তুলনা করে পোথাস বলেছেন, ‘সবাই কি ওয়ার্নকে পড়তে পারত? সবাই কি মুরালিধরনকে পড়তে পারত? না! এ কারণেই তারা বিশ্বের সেরা। এ কারণেই বিশ্বের সব টুর্নামেন্টে রহস্য স্পিনারদের পেছনে এত বেশি টাকা খরচ করে। বিষয়টা এমন নয় যে আমরা পারছি না। পুরো বিশ্বই পারছে না। প্রশ্নটা হচ্ছে, আমরা এর বিপক্ষে কীভাবে খেলব এবং আরও ভালো করব।’
আফগানিস্তানের স্পিন নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটারদের ‘আতঙ্ক’ পুরোনো আলোচনা। চট্টগ্রামে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুটিতেও সেই জুজু ফিরে এসেছে। রশিদ খান-মুজিব উর রহমানদের সামনে অসহায় ঠেকছে সাম্প্রতিক সময়ে ফর্মের তুঙ্গে থাকা নাজমুল হোসেন শান্ত-তৌহিদ হৃদয়দেরও।
আগামীকাল শেষ ওয়ানডে পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আজ বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাসের কথায়ও আফগান স্পিন জুজুর ব্যাপারটা পরিষ্কার। তবে এ নিয়ে চিন্তিত নন পোথাস। তাঁর মতে, রশিদ-মুজিবদের সামনে বিশ্বের সেরা ব্যাটারদেরও ভুগতে হয়। নিজ দলের ব্যাটারদের ঢাল হয়েও তিনি বলেছেন, ‘আমার মতে, প্রশ্নটা এমন না যে এই স্পিনারদের পড়তে আমরা ভুগছি। প্রশ্নটা হলো, পুরো বিশ্ব কতটা ভুগছে। র্যাঙ্কিংয়ে তাদের অবস্থানেই বোঝা যায়, বিশ্বের সবাই তাদের বল পড়তে ভুগছে।’
প্রথম ওয়ানডেতে তিন স্পিনার রশিদ, মুজিব ও নবী মিলে ২৪ ওভারে বাংলাদেশের ৫ উইকেট শিকার করেন। তাঁদের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটাররা ৬৯ রান নিতে পেরেছেন। দ্বিতীয়টিতেও দুর্দান্ত বোলিংয়ের প্রদর্শনী দেখিয়ে ২৫ ওভারে ৯৭ রান দিয়ে তিন স্পিনার মিলে নিয়েছেন ৬ উইকেট। আফগান স্পিনারদের নিয়ে তাই পোথাসের কণ্ঠে মুগ্ধতা, ‘সত্যি বলতে, আফগানিস্তানের স্পিন আক্রমণ বিশ্বের সেরা। এটাই বাস্তবতা। তাদের দলে এমন তিনজন স্পিনার আছে, যারা বিশ্বজুড়ে সাদা বলের ক্রিকেটে অনেক ম্যাচ খেলেছে। যেকোনো অধিনায়কের জন্য এটি স্বপ্ন। যার হাতেই বল তুলে দেওয়া হয়, সে কাজটা করে দেয়। তারা অসাধারণ।’
আফগান স্পিনারদের শেন ওয়ার্ন, মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে তুলনা করে পোথাস বলেছেন, ‘সবাই কি ওয়ার্নকে পড়তে পারত? সবাই কি মুরালিধরনকে পড়তে পারত? না! এ কারণেই তারা বিশ্বের সেরা। এ কারণেই বিশ্বের সব টুর্নামেন্টে রহস্য স্পিনারদের পেছনে এত বেশি টাকা খরচ করে। বিষয়টা এমন নয় যে আমরা পারছি না। পুরো বিশ্বই পারছে না। প্রশ্নটা হচ্ছে, আমরা এর বিপক্ষে কীভাবে খেলব এবং আরও ভালো করব।’
টেস্ট থেকে ভারতের দুই তারকা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি অবসর নিলেন এক সপ্তাহের মধ্যে। দুজনেই সামাজিক মাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন সামাজিক মাধ্যমে। রোহিত-কোহলির অবসরের কথা বলতে গিয়ে রবিচন্দ্রন অশ্বিন উল্লেখ করেছেন ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীরের নাম।
২ মিনিট আগেবর্ষসেরা নারী ফুটবলারের পুরস্কার মার্তা জিতেছেন ছয়বার। ব্যক্তিগত পুরস্কারের ভান্ডারও পরিপূর্ণ। তবে কখনো ফুটবল বিশ্বকাপ বা অলিম্পিকে জেতা হয়নি স্বর্ণপদক। সবশেষ অলিম্পিক ফাইনালে উঠেও শিরোপা না ছোঁয়ার আক্ষেপে পুড়তে হয় ব্রাজিলের কিংবদন্তি ফুটবলারকে। তারপরই আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে বিদায় নেন।
১৪ মিনিট আগেবাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে ২০২৩ সালে আইসিসির মাসসেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। পরের দুই বছরে কত সময় গড়িয়ে গেছে। অবশেষে মেহেদী হাসান মিরাজকে দিয়ে ফুরোল বাংলাদেশের অপেক্ষা।
২ ঘণ্টা আগেদুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে ব্রাজিল ফুটবল দল। ২০০২ সালে পঞ্চম বিশ্বকাপ জয়ের পর আর কখনো ফাইনালেই উঠতে পারেনি সেলেসাওরা। হেক্সা মিশনের লক্ষ্যে নেমে কোয়ার্টার ফাইনাল-সেমিফাইনালেই থেমে যাচ্ছে ব্রাজিলের পথচলা।
৩ ঘণ্টা আগে