শেষবার ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছে ভারত। এরপর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) আর কোনো টুর্নামেন্টের ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে পারেননি রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। দীর্ঘ সময়ের শিরোপাখরা ঘোচানোর সুযোগ ছিল এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। উল্টো সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে ১০ উইকেটের বিশাল পরাজয়ে সময়টা আরও দীর্ঘ হলো।
টুর্নামেন্ট থেকে রোহিত-কোহলিদের বিদায়ের পরেই ভারতের দলকে শুনতে হচ্ছ অনেক সমালোচনা। কেননা, বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে সব সময় ফেবারিটদের তালিকায় ওপরে থাকে দলটি। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরু হলেই হোঁচট খায় তারা। তাই এবার দলটির খেলার ধরন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে ক্রিকেটাঙ্গনে। মাইকেল ভনের মতে, সাদা বলের ইতিহাসে সবচেয়ে আন্ডার-পারফর্মিং দল ভারত।
দ্য টেলিগ্রাফের জন্য নিজের কলামে এমনটিই লিখেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ভন। তিনি লিখেছেন, ‘সাদা বলের ইতিহাসে সবচেয়ে আন্ডার-পারফর্মিং দল হচ্ছে ভারত। আইপিএলে খেলা বিশ্বের প্রত্যক ক্রিকেটার বলে আসছেন যে টুর্নামেন্টটি তাঁদের খেলায় উন্নতি এনেছে। কিন্তু ভারত এখন পর্যন্ত কী করেছে?’
ভারতকে সাদা বলে বাজে দল বলার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ভন। তিনি লিখেছেন,‘ ২০১১ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের পর তারা কী করেছে? কোনো কিছুই না। পুরোনো পদ্ধতিতেই ভারত বছরের পর বছর সাদা বলের ক্রিকেট খেলে আসছে।’
ভারতীয় ক্রিকেটে যে প্রতিভার অভাব নেই, এতে সন্দেহ নেই ভনেরও। তবে খেলার প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি সন্দিহান। ইংল্যান্ডের সাবেক এই ব্যাটার লিখেছেন, ‘তাদের প্রতিভা থাকার পরও যেভাবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলে, তা দেখে হতবাক হয়েছি। তাদের খেলোয়াড় আছে, কিন্তু সঠিক প্রক্রিয়ায় খেলাতে পারছে না। এর জন্য ঠিক পথে যেতে হবে তাদের। কেন তারা প্রতিপক্ষের বোলারদের প্রথম পাঁচ ওভার সুযোগ করে দেবে?’
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে স্পিনাররা দলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বিশেষ করে যাঁরা দুই দিকেই বল ঘোরাতে পারেন। সেদিকটা বিবেচনা করে ভন লিখেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিটি দলে একজন স্পিনার জরুরি। বিশেষ করে যারা দুই দিকেই বল ঘোরাতে পারে। ভারতের প্রচুর লেগ স্পিনার আছে। তারা এখন কোথায়?’
ভারতের ক্রিকেট নিয়ে সমালোচনা করতে অনেকেই ভয় পান বলে ভন জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ভারতকে এখন আরও সৎ হতে হবে। ভারত বিশ্বকাপে খেলতে এলে কী ঘটে তা সবাই জানে। কিন্তু কেউ তাদের সমালোচনা করতে চায় না। কারণ সামাজিক মাধ্যমে অপমানিত হওয়ার ভয় থাকে। সঙ্গে বিশ্লেষকেরা ভয়ে থাকেন ভারতে কাজ হারানোর। তবে সমালোচনা করার এটিই সঠিক সময়।’
শেষবার ২০১৩ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছে ভারত। এরপর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) আর কোনো টুর্নামেন্টের ট্রফি উঁচিয়ে ধরতে পারেননি রোহিত শর্মা-বিরাট কোহলিরা। দীর্ঘ সময়ের শিরোপাখরা ঘোচানোর সুযোগ ছিল এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। উল্টো সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের কাছে ১০ উইকেটের বিশাল পরাজয়ে সময়টা আরও দীর্ঘ হলো।
টুর্নামেন্ট থেকে রোহিত-কোহলিদের বিদায়ের পরেই ভারতের দলকে শুনতে হচ্ছ অনেক সমালোচনা। কেননা, বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে সব সময় ফেবারিটদের তালিকায় ওপরে থাকে দলটি। কিন্তু টুর্নামেন্ট শুরু হলেই হোঁচট খায় তারা। তাই এবার দলটির খেলার ধরন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে ক্রিকেটাঙ্গনে। মাইকেল ভনের মতে, সাদা বলের ইতিহাসে সবচেয়ে আন্ডার-পারফর্মিং দল ভারত।
দ্য টেলিগ্রাফের জন্য নিজের কলামে এমনটিই লিখেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ভন। তিনি লিখেছেন, ‘সাদা বলের ইতিহাসে সবচেয়ে আন্ডার-পারফর্মিং দল হচ্ছে ভারত। আইপিএলে খেলা বিশ্বের প্রত্যক ক্রিকেটার বলে আসছেন যে টুর্নামেন্টটি তাঁদের খেলায় উন্নতি এনেছে। কিন্তু ভারত এখন পর্যন্ত কী করেছে?’
ভারতকে সাদা বলে বাজে দল বলার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ভন। তিনি লিখেছেন,‘ ২০১১ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের পর তারা কী করেছে? কোনো কিছুই না। পুরোনো পদ্ধতিতেই ভারত বছরের পর বছর সাদা বলের ক্রিকেট খেলে আসছে।’
ভারতীয় ক্রিকেটে যে প্রতিভার অভাব নেই, এতে সন্দেহ নেই ভনেরও। তবে খেলার প্রক্রিয়া নিয়ে তিনি সন্দিহান। ইংল্যান্ডের সাবেক এই ব্যাটার লিখেছেন, ‘তাদের প্রতিভা থাকার পরও যেভাবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলে, তা দেখে হতবাক হয়েছি। তাদের খেলোয়াড় আছে, কিন্তু সঠিক প্রক্রিয়ায় খেলাতে পারছে না। এর জন্য ঠিক পথে যেতে হবে তাদের। কেন তারা প্রতিপক্ষের বোলারদের প্রথম পাঁচ ওভার সুযোগ করে দেবে?’
সংক্ষিপ্ত সংস্করণে স্পিনাররা দলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। বিশেষ করে যাঁরা দুই দিকেই বল ঘোরাতে পারেন। সেদিকটা বিবেচনা করে ভন লিখেছেন, ‘টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিটি দলে একজন স্পিনার জরুরি। বিশেষ করে যারা দুই দিকেই বল ঘোরাতে পারে। ভারতের প্রচুর লেগ স্পিনার আছে। তারা এখন কোথায়?’
ভারতের ক্রিকেট নিয়ে সমালোচনা করতে অনেকেই ভয় পান বলে ভন জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘ভারতকে এখন আরও সৎ হতে হবে। ভারত বিশ্বকাপে খেলতে এলে কী ঘটে তা সবাই জানে। কিন্তু কেউ তাদের সমালোচনা করতে চায় না। কারণ সামাজিক মাধ্যমে অপমানিত হওয়ার ভয় থাকে। সঙ্গে বিশ্লেষকেরা ভয়ে থাকেন ভারতে কাজ হারানোর। তবে সমালোচনা করার এটিই সঠিক সময়।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১৩ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে