মোহাম্মদ রিজওয়ান চাইলে এখন আক্ষেপ করতেই পারেন। মাত্র ১০ রানের জন্য পাননি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। তার ওপর পাকিস্তানও জিততে পারেনি। ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১৫৯ রানের লক্ষ্যে আক্রমণাত্মক শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান ফিন অ্যালেন। ইনিংসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে টানা দুটি চার মারেন অ্যালেন। চতুর্থ বলেই অ্যালেনের উইকেট তুলে নেন শাহিন। এরপর একই ওভারের শেষ বলে শাহিন তুলে নেন টিম সাইফার্টের উইকেট। যার মধ্যে সাইফার্ট গোল্ডেন ডাক মেরেছেন। শাহিনের জোড়া ধাক্কায় নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়েছে ১ ওভারে ২ উইকেটে ১০ রান।
শুরুর জোড়া ধাক্কা সামলে উঠতে না উঠতে আবারও ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে শাহিনকে পুল করেন উইল ইয়ং। শর্ট মিড উইকেটে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ৮ বলে ৪ রান করে ইয়ং আউট হলে কিউইদের স্কোর হয়েছে ২.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ২০ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন গ্লেন ফিলিপস। বিপদে পড়া নিউজিল্যান্ডের হাল ধরেন ফিলিপস ও ড্যারিল মিচেল। তারা বেশ সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকেন। প্রথম ৬ ওভারে নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়েছে ৩ উইকেটে ৩৮ রান।
৬-এর আশেপাশে থাকা রানরেট ধীরে ধীরে সাতে নিয়ে যেতে থাকে নিউজিল্যান্ড। ১০ ওভারে কিউইরা করে ৩ উইকেটে ৭০ রান। এখানে জীবনও পেয়েছিলেন মিচেল। দশম ওভারের চতুর্থ বলে নওয়াজকে সুইপ করতে যান মিচেল। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ ধরার সুযোগ পেয়েও তা তালুবন্দী করতে পারেননি মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। মিচেলের রান তখন ১৯।
পাকিস্তানের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে নিউজিল্যান্ড। ১১ থেকে ১৪—এই চার ওভারে ৩৮ রান যোগ করে কিউইরা। যেখানে মিচেল ১৩ তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে টানা দুটি চার মারেন। নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার এরপর জীবন পেয়েছেন আরও একবার। এবারও বোলার নওয়াজ। ১৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে তুলে মারতে যান মিচেল। বাম দিকে দৌড়েও লং অনে সাহিবজাদা ফারহান ক্যাচ ধরতে পারেননি। এক পর্যায়ে নিউজিল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায় ১৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১১৪ রান। শেষ ৩০ বলে ৪৫ রানের সমীকরণ কিউইরা মিলিয়ে ফেলেছে খুব দ্রুতই। ১৯ তম ওভারের প্রথম বলে হারিস রউফকে স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন মিচেল। ১১ বল হাতে রেখে এমন সহজ জয়ে নিউজিল্যান্ড এগিয়ে গেছে ৪-০ ব্যবধানে।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল। ৪৪ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭০ রান করেন ফিলিপস। ৫২ বলের ইনিংসে ছিল ৫ চার ও ৩ ছক্কা। চতুর্থ উইকেটে ৯৩ বলে ১৩৯ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মিচেল ও ফিলিপস। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে ৩ উইকেটই নিয়েছেন শাহিন।
এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৮ রান করে পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৯০ রান করেন রিজওয়ান। ৬৩ বলের ইনিংসে ৬ চার ও ২ ছক্কা মারেন তিনি। পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক ব্যাটার অবশ্য অপরাজিত ছিলেন। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ম্যাট হেনরি ও লকি ফার্গুসন। দুজনেই চার ওভার বোলিং করেছেন। ২২ রান খরচ করেন হেনরি। ফার্গুসন দিয়েছেন ২৭ রান। ১ উইকেট নিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। তবে তিনি ৪ ওভারে ৪৯ রান খরচ করেছেন।
মোহাম্মদ রিজওয়ান চাইলে এখন আক্ষেপ করতেই পারেন। মাত্র ১০ রানের জন্য পাননি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। তার ওপর পাকিস্তানও জিততে পারেনি। ক্রাইস্টচার্চের হ্যাগলি ওভালে সিরিজের চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে নিউজিল্যান্ড।
১৫৯ রানের লক্ষ্যে আক্রমণাত্মক শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান ফিন অ্যালেন। ইনিংসের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে শাহিন শাহ আফ্রিদিকে টানা দুটি চার মারেন অ্যালেন। চতুর্থ বলেই অ্যালেনের উইকেট তুলে নেন শাহিন। এরপর একই ওভারের শেষ বলে শাহিন তুলে নেন টিম সাইফার্টের উইকেট। যার মধ্যে সাইফার্ট গোল্ডেন ডাক মেরেছেন। শাহিনের জোড়া ধাক্কায় নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়েছে ১ ওভারে ২ উইকেটে ১০ রান।
শুরুর জোড়া ধাক্কা সামলে উঠতে না উঠতে আবারও ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে শাহিনকে পুল করেন উইল ইয়ং। শর্ট মিড উইকেটে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন মোহাম্মদ নওয়াজ। ৮ বলে ৪ রান করে ইয়ং আউট হলে কিউইদের স্কোর হয়েছে ২.৪ ওভারে ৩ উইকেটে ২০ রান। এরপর পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন গ্লেন ফিলিপস। বিপদে পড়া নিউজিল্যান্ডের হাল ধরেন ফিলিপস ও ড্যারিল মিচেল। তারা বেশ সাবধানী ব্যাটিং করতে থাকেন। প্রথম ৬ ওভারে নিউজিল্যান্ডের স্কোর হয়েছে ৩ উইকেটে ৩৮ রান।
৬-এর আশেপাশে থাকা রানরেট ধীরে ধীরে সাতে নিয়ে যেতে থাকে নিউজিল্যান্ড। ১০ ওভারে কিউইরা করে ৩ উইকেটে ৭০ রান। এখানে জীবনও পেয়েছিলেন মিচেল। দশম ওভারের চতুর্থ বলে নওয়াজকে সুইপ করতে যান মিচেল। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ ধরার সুযোগ পেয়েও তা তালুবন্দী করতে পারেননি মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র। মিচেলের রান তখন ১৯।
পাকিস্তানের পিচ্ছিল হাতের সুযোগ নিয়ে আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে নিউজিল্যান্ড। ১১ থেকে ১৪—এই চার ওভারে ৩৮ রান যোগ করে কিউইরা। যেখানে মিচেল ১৩ তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে টানা দুটি চার মারেন। নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার এরপর জীবন পেয়েছেন আরও একবার। এবারও বোলার নওয়াজ। ১৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে তুলে মারতে যান মিচেল। বাম দিকে দৌড়েও লং অনে সাহিবজাদা ফারহান ক্যাচ ধরতে পারেননি। এক পর্যায়ে নিউজিল্যান্ডের স্কোর দাঁড়ায় ১৫ ওভারে ৩ উইকেটে ১১৪ রান। শেষ ৩০ বলে ৪৫ রানের সমীকরণ কিউইরা মিলিয়ে ফেলেছে খুব দ্রুতই। ১৯ তম ওভারের প্রথম বলে হারিস রউফকে স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটের জয় এনে দেন মিচেল। ১১ বল হাতে রেখে এমন সহজ জয়ে নিউজিল্যান্ড এগিয়ে গেছে ৪-০ ব্যবধানে।
ম্যাচসেরা হয়েছেন মিচেল। ৪৪ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭০ রান করেন ফিলিপস। ৫২ বলের ইনিংসে ছিল ৫ চার ও ৩ ছক্কা। চতুর্থ উইকেটে ৯৩ বলে ১৩৯ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন মিচেল ও ফিলিপস। পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে ৩ উইকেটই নিয়েছেন শাহিন।
এই ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৮ রান করে পাকিস্তান। ইনিংস সর্বোচ্চ ৯০ রান করেন রিজওয়ান। ৬৩ বলের ইনিংসে ৬ চার ও ২ ছক্কা মারেন তিনি। পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক ব্যাটার অবশ্য অপরাজিত ছিলেন। নিউজিল্যান্ডের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২টি করে উইকেট নিয়েছেন ম্যাট হেনরি ও লকি ফার্গুসন। দুজনেই চার ওভার বোলিং করেছেন। ২২ রান খরচ করেন হেনরি। ফার্গুসন দিয়েছেন ২৭ রান। ১ উইকেট নিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। তবে তিনি ৪ ওভারে ৪৯ রান খরচ করেছেন।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে