নিজেদের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ভারতে ৪৫ দিন ধরে চলা ২০২৩ বিশ্বকাপে তাদেরকে তাই দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছে। সর্বশেষ ওয়ানডে উইন্ডিজ খেলেছে এ বছরের আগস্টে। অবশেষে আগামী মাসে ঘরের মাঠে উইন্ডিজের সেই অপেক্ষা ফুরাচ্ছে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের জন্য ১৫ সদস্যের দল গতকাল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি)। এই সিরিজে উইন্ডিজকে নেতৃত্ব দেবেন শাই হোপ। সহ-অধিনায়ক আলজারি জোসেফ। ওয়ানডেতে প্রথমবার ডাক পেয়েছেন শারফেন রাদারফোর্ড ও ম্যাথু ফোর্ডি। রাদারফোর্ড এর আগে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। অন্যদিকে ফোর্ডির এখনো ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে কোনো ম্যাচ খেলা হয়নি। চার বছর পর ওয়ানডেতে ফিরেছেন শেন ডাউরিচ। ঘরোয়া টুর্নামেন্ট সিজি ইউনাইটেড সুপার কাপে ২০২৩-২৪ মৌসুমে ৭৮ গড়ে ২৩৪ রান করেছেন ডাউরিচ। একই সঙ্গে ওয়ানডে দলে ফিরেছেন জোর্ন ওটলি। সিজি ইউনাইটেড সুপার কাপে ২০২৩-২৪ মৌসুমে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩১৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে।
২০১৯ থেকে ২০২৩ চার বছরে তিন সংস্করণ মিলে ৬টি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যার মধ্যে ২০১৯ ও ২০২২ সালে দুটি টেস্ট সিরিজ, ২০২২ টি-টোয়েন্টি-তিনটি সিরিজ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৯ সালে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ হয়েছিল ২-২ ড্র। এই চারটি সিরিজই উইন্ডিজ খেলেছে ঘরের মাঠে। এই পরিসংখ্যানই যেন আশাবাদী হয়েছেন ডব্লুআইসিবির প্রধান নির্বাচক ডেসমন্ড হেইনস। একই সঙ্গে ২০২৭ বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্যের কথাও জানিয়েছেন তিনি। হেইনস বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সফর সব সময়ই রোমাঞ্চকর ও আশায় পরিপূর্ণ। আশা করি এই সিরিজে (ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড) দারুণ লড়াই হবে। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বাস করি এই দলটা ঘরের মাঠে ভালো খেলবে। আমাদের ভিশন পরিষ্কার। শক্ত একটা দল বানানোর দিকেই আমরা ফোকাস করছি। ২০২৭ বিশ্বকাপে সাফল্য পুনরুদ্ধার করাটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’
এ বছরের আগস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজ খেলেছে ভারতের বিপক্ষে। ঘরের মাঠে সেই সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল উইন্ডিজরা। সেই সিরিজের দল থেকে রোভমান পাওয়েল, ডোমিনিক ড্রেকস, কাইল মায়ার্স, জেইডেন সিলস—তাঁদেরকে এবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে রাখা হয়নি। ৩ ডিসেম্বর অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে শুরু হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। একই মাঠে ৬ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় ওয়ানডে। বার্বাডোজে হবে তৃতীয় ওয়ানডে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওয়ানডে দল:
শাই হোপ (অধিনায়ক), আলজারি জোসেফ (সহ অধিনায়ক), এলিক আথানাজে, কিসি কার্টি, ইয়ানিক কারিয়াহ, শেন ডাউরিচ, শারফেন রাদারফোর্ড, ম্যাথু ফোর্ডি, রস্টন চেজ, ব্র্যান্ডন কিং, শিমরন হেটমায়ার, গুড়াকেশ মোতি, জোর্ন ওটলি, রোমারিও শেফার্ড, ওশান থমাস
নিজেদের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ভারতে ৪৫ দিন ধরে চলা ২০২৩ বিশ্বকাপে তাদেরকে তাই দর্শক হয়ে থাকতে হয়েছে। সর্বশেষ ওয়ানডে উইন্ডিজ খেলেছে এ বছরের আগস্টে। অবশেষে আগামী মাসে ঘরের মাঠে উইন্ডিজের সেই অপেক্ষা ফুরাচ্ছে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের জন্য ১৫ সদস্যের দল গতকাল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড (ডব্লুআইসিবি)। এই সিরিজে উইন্ডিজকে নেতৃত্ব দেবেন শাই হোপ। সহ-অধিনায়ক আলজারি জোসেফ। ওয়ানডেতে প্রথমবার ডাক পেয়েছেন শারফেন রাদারফোর্ড ও ম্যাথু ফোর্ডি। রাদারফোর্ড এর আগে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। অন্যদিকে ফোর্ডির এখনো ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে কোনো ম্যাচ খেলা হয়নি। চার বছর পর ওয়ানডেতে ফিরেছেন শেন ডাউরিচ। ঘরোয়া টুর্নামেন্ট সিজি ইউনাইটেড সুপার কাপে ২০২৩-২৪ মৌসুমে ৭৮ গড়ে ২৩৪ রান করেছেন ডাউরিচ। একই সঙ্গে ওয়ানডে দলে ফিরেছেন জোর্ন ওটলি। সিজি ইউনাইটেড সুপার কাপে ২০২৩-২৪ মৌসুমে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩১৭ রান এসেছে তাঁর ব্যাট থেকে।
২০১৯ থেকে ২০২৩ চার বছরে তিন সংস্করণ মিলে ৬টি দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যার মধ্যে ২০১৯ ও ২০২২ সালে দুটি টেস্ট সিরিজ, ২০২২ টি-টোয়েন্টি-তিনটি সিরিজ জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৯ সালে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ হয়েছিল ২-২ ড্র। এই চারটি সিরিজই উইন্ডিজ খেলেছে ঘরের মাঠে। এই পরিসংখ্যানই যেন আশাবাদী হয়েছেন ডব্লুআইসিবির প্রধান নির্বাচক ডেসমন্ড হেইনস। একই সঙ্গে ২০২৭ বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্যের কথাও জানিয়েছেন তিনি। হেইনস বলেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সফর সব সময়ই রোমাঞ্চকর ও আশায় পরিপূর্ণ। আশা করি এই সিরিজে (ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড) দারুণ লড়াই হবে। একই সঙ্গে আমরা বিশ্বাস করি এই দলটা ঘরের মাঠে ভালো খেলবে। আমাদের ভিশন পরিষ্কার। শক্ত একটা দল বানানোর দিকেই আমরা ফোকাস করছি। ২০২৭ বিশ্বকাপে সাফল্য পুনরুদ্ধার করাটাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।’
এ বছরের আগস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সর্বশেষ ওয়ানডে সিরিজ খেলেছে ভারতের বিপক্ষে। ঘরের মাঠে সেই সিরিজে ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল উইন্ডিজরা। সেই সিরিজের দল থেকে রোভমান পাওয়েল, ডোমিনিক ড্রেকস, কাইল মায়ার্স, জেইডেন সিলস—তাঁদেরকে এবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে রাখা হয়নি। ৩ ডিসেম্বর অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে শুরু হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। একই মাঠে ৬ ডিসেম্বর হবে দ্বিতীয় ওয়ানডে। বার্বাডোজে হবে তৃতীয় ওয়ানডে।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওয়ানডে দল:
শাই হোপ (অধিনায়ক), আলজারি জোসেফ (সহ অধিনায়ক), এলিক আথানাজে, কিসি কার্টি, ইয়ানিক কারিয়াহ, শেন ডাউরিচ, শারফেন রাদারফোর্ড, ম্যাথু ফোর্ডি, রস্টন চেজ, ব্র্যান্ডন কিং, শিমরন হেটমায়ার, গুড়াকেশ মোতি, জোর্ন ওটলি, রোমারিও শেফার্ড, ওশান থমাস
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে