নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আরেকটি অঘটনের লক্ষ্যে মাঠে নেমেছিল আফগানিস্তান। তবে সেই সুযোগ আফগানদের দেয়নি সাবধানী নিউজিল্যান্ড। দুই দিন আগে এই আফগানিস্তানের কাছে হেরে চলতি বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের শিকার হয়েছিল ইংল্যান্ড।
তাই চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে বেশ সতর্ক ক্রিকেটই খেলেছে কিউইরা। আফগানিস্তানের ভয়ংকর স্পিন আক্রমণের সামনে আক্রমণাত্মক ক্রিকেটই খেলেননি নিউজিল্যান্ডের ব্যাটাররা। ৫০ ওভার ব্যাটিং করাই যেন তাঁদের মূল লক্ষ্য ছিল। তা–ই করলেন তাঁরা। দেখেশুনে খেলে তিন ফিফটিতে আফগানদের ২৮৯ রানের বড় লক্ষ্যই ছুড়ে দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমে মিচেল স্যান্টনার-লকি ফার্গুসনদের ঘূর্ণি ও তোপ দাগানো বোলিংয়ে ১৩৯ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। তাতে বিশ্বকাপে ১৪৯ রানের দাপুটে জয় পেল নিউজিল্যান্ড। এই বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত ৪ ম্যাচে খেলে সব কটি জিতে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে কিউইরা। সেমিফাইনালের পথটা মসৃণই করে ফেলেছেন টম লাথামরা।
২৮৯ রানের লক্ষ্য পৌঁছাতে কয়েকটি ভালো ইনিংস প্রয়োজন ছিল আফগানিস্তানের। কিন্তু শুরু থেকেই তারা বড় কোনো জুটি গড়তে পারেনি। ১০৭ রানে হারায় ৫ উইকেট। শেষ ৩২ রানে হারায় বাকি ৫ উইকেটও। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেছেন রহমত শাহ। ২৭ রান আসে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ব্যাট থেকে। ৩৪.৪ ওভারেই থেমে যায় আফগানিস্তানের ইনিংস। কিউই বোলারদের মধ্যে স্যান্টনার ও ফার্গুসন ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন, ২ উইকেট নিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট।
এর আগে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে টসে জিতে গত দুই বিশ্বকাপের রানার্সআপ নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় আফগানিস্তান। শুরুতে কিউইদের চাপেও ফেলে দিয়েছিল তারা। চোটের কারণে অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন না থাকায় এই ম্যাচে আবারও জায়গা পান উইল ইয়ং। সুযোগটা তিনি কাজে লাগিয়েছেন।
তবে ডেভন কনওয়ে ফেরেন দলীয় ৩০ রানে। মুজিব-উর-রহমানের ঘূর্ণির সামনে এলবিডব্লিউ হয়ে ব্যক্তিগত ২০ রান নিয়ে ফেরেন কিউই ওপেনার। এরপর রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে দারুণ একটি জুটি গড়েন ইয়ং। তাদের ৮৩ বলে ৭৯ রানের দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভাঙেন ওমরজাই। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে রাচিনকে (৩২) বোল্ড করেন আফগান পেসার। একই ওভারের শেষ বলে ফিফটি পাওয়া ইয়ংকেও (৫৪) ফেরান ওমরজাই।
দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ১০৯-এর সঙ্গে ১ রান যোগ হতেই বিদায় নেন ড্যারিল মিচেলও। ইনিংসের ২২ তম ওভারে রশিদ খানের শিকার হয়েছেন তিনি। সেখান থেকে আরেকটি বড় জুটি গড়েন অধিনায়ক লাথাম ও গ্লেন ফিলিপস। নাভিন-উল-হকের বলে দুজনেই ফেরার আগে পঞ্চম উইকেটে গড়েন ১৪৪ রানের জুটি। সেটিই কিউইদের ৬ উইকেটে ২৮৮ রানের সংগ্রহ এনে দেয়।
লাথাম ৭৪ বলে ৬৮ ও ফিলিপস করেন ৮০ বলে ৭১ রান। শেষদিকে ১২ বলে ২৫ রানের ক্যামিও উপহার দেন মার্ক চাপম্যান। আরেক অপরাজিত থাকা ব্যাটার স্যান্টনার করেন ৭ রান।
কিউইদের এই স্কোরের পেছনে বড় অবদান আফগানদের বাজে ফিল্ডিংংয়েরও। বেশ কয়েকটি ক্যাচ হাতছাড়া করেছে তারা। স্লগ ওভারে বাউন্ডারিতে ফিলিপসের ক্যাচ ছাড়েন রশিদ খানও। আফগান বোলারদের মধ্যে ওমরজাই ও ফজলহক ফারুকি ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
আরেকটি অঘটনের লক্ষ্যে মাঠে নেমেছিল আফগানিস্তান। তবে সেই সুযোগ আফগানদের দেয়নি সাবধানী নিউজিল্যান্ড। দুই দিন আগে এই আফগানিস্তানের কাছে হেরে চলতি বিশ্বকাপে প্রথম অঘটনের শিকার হয়েছিল ইংল্যান্ড।
তাই চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে বেশ সতর্ক ক্রিকেটই খেলেছে কিউইরা। আফগানিস্তানের ভয়ংকর স্পিন আক্রমণের সামনে আক্রমণাত্মক ক্রিকেটই খেলেননি নিউজিল্যান্ডের ব্যাটাররা। ৫০ ওভার ব্যাটিং করাই যেন তাঁদের মূল লক্ষ্য ছিল। তা–ই করলেন তাঁরা। দেখেশুনে খেলে তিন ফিফটিতে আফগানদের ২৮৯ রানের বড় লক্ষ্যই ছুড়ে দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড।
বড় লক্ষ্য তাড়ায় নেমে মিচেল স্যান্টনার-লকি ফার্গুসনদের ঘূর্ণি ও তোপ দাগানো বোলিংয়ে ১৩৯ রানে গুটিয়ে যায় আফগানিস্তান। তাতে বিশ্বকাপে ১৪৯ রানের দাপুটে জয় পেল নিউজিল্যান্ড। এই বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত ৪ ম্যাচে খেলে সব কটি জিতে ৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে আছে কিউইরা। সেমিফাইনালের পথটা মসৃণই করে ফেলেছেন টম লাথামরা।
২৮৯ রানের লক্ষ্য পৌঁছাতে কয়েকটি ভালো ইনিংস প্রয়োজন ছিল আফগানিস্তানের। কিন্তু শুরু থেকেই তারা বড় কোনো জুটি গড়তে পারেনি। ১০৭ রানে হারায় ৫ উইকেট। শেষ ৩২ রানে হারায় বাকি ৫ উইকেটও। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেছেন রহমত শাহ। ২৭ রান আসে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ব্যাট থেকে। ৩৪.৪ ওভারেই থেমে যায় আফগানিস্তানের ইনিংস। কিউই বোলারদের মধ্যে স্যান্টনার ও ফার্গুসন ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন, ২ উইকেট নিয়েছেন ট্রেন্ট বোল্ট।
এর আগে নিজেদের চতুর্থ ম্যাচে টসে জিতে গত দুই বিশ্বকাপের রানার্সআপ নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় আফগানিস্তান। শুরুতে কিউইদের চাপেও ফেলে দিয়েছিল তারা। চোটের কারণে অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন না থাকায় এই ম্যাচে আবারও জায়গা পান উইল ইয়ং। সুযোগটা তিনি কাজে লাগিয়েছেন।
তবে ডেভন কনওয়ে ফেরেন দলীয় ৩০ রানে। মুজিব-উর-রহমানের ঘূর্ণির সামনে এলবিডব্লিউ হয়ে ব্যক্তিগত ২০ রান নিয়ে ফেরেন কিউই ওপেনার। এরপর রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে দারুণ একটি জুটি গড়েন ইয়ং। তাদের ৮৩ বলে ৭৯ রানের দ্বিতীয় উইকেট জুটি ভাঙেন ওমরজাই। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে রাচিনকে (৩২) বোল্ড করেন আফগান পেসার। একই ওভারের শেষ বলে ফিফটি পাওয়া ইয়ংকেও (৫৪) ফেরান ওমরজাই।
দ্রুত ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ১০৯-এর সঙ্গে ১ রান যোগ হতেই বিদায় নেন ড্যারিল মিচেলও। ইনিংসের ২২ তম ওভারে রশিদ খানের শিকার হয়েছেন তিনি। সেখান থেকে আরেকটি বড় জুটি গড়েন অধিনায়ক লাথাম ও গ্লেন ফিলিপস। নাভিন-উল-হকের বলে দুজনেই ফেরার আগে পঞ্চম উইকেটে গড়েন ১৪৪ রানের জুটি। সেটিই কিউইদের ৬ উইকেটে ২৮৮ রানের সংগ্রহ এনে দেয়।
লাথাম ৭৪ বলে ৬৮ ও ফিলিপস করেন ৮০ বলে ৭১ রান। শেষদিকে ১২ বলে ২৫ রানের ক্যামিও উপহার দেন মার্ক চাপম্যান। আরেক অপরাজিত থাকা ব্যাটার স্যান্টনার করেন ৭ রান।
কিউইদের এই স্কোরের পেছনে বড় অবদান আফগানদের বাজে ফিল্ডিংংয়েরও। বেশ কয়েকটি ক্যাচ হাতছাড়া করেছে তারা। স্লগ ওভারে বাউন্ডারিতে ফিলিপসের ক্যাচ ছাড়েন রশিদ খানও। আফগান বোলারদের মধ্যে ওমরজাই ও ফজলহক ফারুকি ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৫ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৭ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৮ ঘণ্টা আগে