এবারের আইপিএলে রানের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এতটাই যে, সর্বশেষ ১২ ম্যাচে কোনো কোনো দল এক ইনিংস ২০০ বা তার বেশি স্কোর করেছে। আর সব মিলিয়ে এবারের টুর্নামেন্টে ২১টি দলীয় স্কোর ২০০ পেরিয়ে গেছে।
আইপিএলে এত বেশি রান হওয়ার কারণ হিসেবে অনেকেই ‘ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের’ প্রভাব দেখছেন। ব্যাট-বলের এই খেলায় ব্যাটিংয়ের সময় একজন ব্যাটার বেশি থাকায় শুরু থেকেই হাত খুলে খেলার সাহস পাচ্ছেন ব্যাটাররা। দলের স্কোর যেমন বাড়ছে তেমনি নতুন এই নিয়মের কারণে নেতিবাচক প্রভাবও পড়ছে অলরাউন্ডারদের ওপরে। ইমপ্যাক্ট নিয়মের কারণে জেনুইন অলরাউন্ডাররা এখন বোলিং করার সুযোগ পাচ্ছে না। বোলিংয়ের সময় একজন ব্যাটারকে বসিয়ে জেনুইন বোলারকে নামানো হচ্ছে।
এই নিয়ম নিয়ে তাই অনেকে সমালোচনা করছেন। ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা এই নিয়মের একদম ঘোর বিরোধী। অলরাউন্ডারদের মূল্য কমিয়ে দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গে ১১ জনের খেলায় ১২ জনের অংশগ্রহণও যে ঠিক নয়, সেটিও জানিয়েছেন তিনি।
রোহিত ইমপ্যাক্ট নিয়মের ঘোর বিরোধী হলেও ভিন্ন কিছু জানিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ‘৩৬০ ডিগ্রি’ খ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটারের মতে, ইমপ্যাক্ট নিয়মে খুব বেশি ক্ষতি দেখছেন না তিনি।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আইপিএলে বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলা ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে খেলাটা ব্যাটারদের। তারা ভোজনের মতো ব্যাটিং করছে। আইপিএলের উইকেট কতটা ভালো হয়েছে সেটা কোনো সহায়তা করছে না। যখন এটি (ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়) চালু হয়েছিল তখন আমি রোমাঞ্চিত ছিলাম। আমার বলাটা একটু তাড়াতাড়ি হলেও ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না খুব বেশি ক্ষতি করছে।’
আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ২৮৭ রানের স্কোরটিও এবারই হয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড গড়া সানরাইজার্স হায়দরাবাদ সর্বোচ্চ ৫টি দুইশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছে। দলটির ব্যাটাররা যেভাবে ব্যাট করছেন তাতে মনে হচ্ছে ৩০০ রানের স্কোরটাও যেন খুব শিগগিরই তারা করে ফেলবেন।
এবারের আইপিএলে রানের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। এতটাই যে, সর্বশেষ ১২ ম্যাচে কোনো কোনো দল এক ইনিংস ২০০ বা তার বেশি স্কোর করেছে। আর সব মিলিয়ে এবারের টুর্নামেন্টে ২১টি দলীয় স্কোর ২০০ পেরিয়ে গেছে।
আইপিএলে এত বেশি রান হওয়ার কারণ হিসেবে অনেকেই ‘ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়ের’ প্রভাব দেখছেন। ব্যাট-বলের এই খেলায় ব্যাটিংয়ের সময় একজন ব্যাটার বেশি থাকায় শুরু থেকেই হাত খুলে খেলার সাহস পাচ্ছেন ব্যাটাররা। দলের স্কোর যেমন বাড়ছে তেমনি নতুন এই নিয়মের কারণে নেতিবাচক প্রভাবও পড়ছে অলরাউন্ডারদের ওপরে। ইমপ্যাক্ট নিয়মের কারণে জেনুইন অলরাউন্ডাররা এখন বোলিং করার সুযোগ পাচ্ছে না। বোলিংয়ের সময় একজন ব্যাটারকে বসিয়ে জেনুইন বোলারকে নামানো হচ্ছে।
এই নিয়ম নিয়ে তাই অনেকে সমালোচনা করছেন। ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা এই নিয়মের একদম ঘোর বিরোধী। অলরাউন্ডারদের মূল্য কমিয়ে দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন তিনি। সঙ্গে ১১ জনের খেলায় ১২ জনের অংশগ্রহণও যে ঠিক নয়, সেটিও জানিয়েছেন তিনি।
রোহিত ইমপ্যাক্ট নিয়মের ঘোর বিরোধী হলেও ভিন্ন কিছু জানিয়েছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। ‘৩৬০ ডিগ্রি’ খ্যাত দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটারের মতে, ইমপ্যাক্ট নিয়মে খুব বেশি ক্ষতি দেখছেন না তিনি।
নিজের ইউটিউব চ্যানেলে আইপিএলে বেঙ্গালুরুর হয়ে খেলা ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে খেলাটা ব্যাটারদের। তারা ভোজনের মতো ব্যাটিং করছে। আইপিএলের উইকেট কতটা ভালো হয়েছে সেটা কোনো সহায়তা করছে না। যখন এটি (ইমপ্যাক্ট খেলোয়াড়) চালু হয়েছিল তখন আমি রোমাঞ্চিত ছিলাম। আমার বলাটা একটু তাড়াতাড়ি হলেও ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না খুব বেশি ক্ষতি করছে।’
আইপিএলের ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ২৮৭ রানের স্কোরটিও এবারই হয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে সর্বোচ্চ দলীয় রানের রেকর্ড গড়া সানরাইজার্স হায়দরাবাদ সর্বোচ্চ ৫টি দুইশোর্ধ্ব ইনিংস খেলেছে। দলটির ব্যাটাররা যেভাবে ব্যাট করছেন তাতে মনে হচ্ছে ৩০০ রানের স্কোরটাও যেন খুব শিগগিরই তারা করে ফেলবেন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১২ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে