Ajker Patrika

অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা

আপডেট : ১৫ নভেম্বর ২০২১, ০০: ০২
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা

১১টা ২৮ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শিরোপা

সাউদিকে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ৭ বল বাকি থাকতে অস্ট্রেলিয়ার জয় নিশ্চিত করল ম্যাক্সওয়েল। প্রথমবারের মতো ফাইনালে ওঠা নিউজিল্যান্ডের হার ৮ উইকেটে। ইতিহাস বদলাতে পারল না কিউইরা। বিশ্বমঞ্চে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ধারা অব্যাহত রেখে অস্ট্রেলিয়া ঠিকই নতুন ইতিহাস লিখল। ৫ বারের ওয়ানডে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের টি-টোয়েন্টি শিরোপা না জেতার আক্ষেপ ছিল। ফিঞ্চের দল আজ ঘুচিয়ে দিল সেই আক্ষেপও।   

১১টা ১৮ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
শিরোপা ছোঁয়া  দূরত্বে অস্ট্রেলিয়া

তৃতীয় উইকেট জুটিতে ফিফটি পেরিয়েছে মার্শ-ম্যাক্সওয়েল জুটি। শেষ দুই ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১১ রান। শিরোপা ছোঁয়া  দূরত্বে অস্ট্রেলিয়া। 

১০টা ৫৮ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
ফাইনালের নিয়ন্ত্রণ অস্ট্রেলিয়ার হাতে 

ওয়ার্নারের পর ফিফটি তুলে নিলেন মার্শ। বিশ্বকাপ ফাইনালে যা দ্রুততম ফিফটি। ১৪তম ওভারে সোধি দিলেন ১৬ রান। এই ওভারে ম্যাচ অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার দিকে হেলে পড়ল। ৩৬ বলে ৬০ রান নিয়ে উইকেটে আছেন মার্শ। শেষ ৬ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৪৮ রান। হাতে আছে ৮ উইকেট।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে দ্রুততম ফিফটি করার পথে মার্শ

১০টা ৫১ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
ওয়ার্নারকে বোল্ড করলেন বোল্ট 

৩৪ বলে ফিফটি পূরণ করা ওয়ার্নার ৫৩ রান করে বোল্ড হয়ে গেলেন বোল্টের বলে। ভাঙল ৫৯ বলে ৯২ রানের জুটি। উইকেটে এসেছেন ম্যাক্সওয়েল। শেষ ৪২ বলে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ৬৪ রান। 

১০টা ৩৫ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
মার্শ-ওয়ার্নারের ব্যাটে ছুটছে অস্ট্রেলিয়া 

উইকেটে থিতু হয়েছেন মার্শ-ওয়ার্নার। দ্বিতীয় উইকেটে এই দুজন এখন পর্যন্ত যোগ করেছেন  যোগ করেছেন ৪৫ বলে ৬৭। ওয়ার্নার ৩৩ বলে ৪৫ আর মার্শ ২০ বলে ৩০ রানে উইকেটে আছেন। ১০ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৮২। ম্যাচ জিততে বাকি ৬০ বলে তাদের দরকার ৯১ রান। 

দ্বিতীয় উইকেটে ৫৯ বলে ৯২ রানের জুটি গড়েছেন ওয়ার্নার-মার্শ

১০টা ১৮ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
পাওয়ার প্লেতে এগিয়ে অস্ট্রেলিয়া 

মার্শ-ওয়ার্নার এগিয়ে নিচ্ছেন দলকে। ৬ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৪৩। ওয়ার্নার ২০ বলে ১৯ আর মার্শ ৯ বলে ১৭ রানে উইকেটে আছেন। ৬ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার রান ১ উইকেটে ৪৩। পাওয়ার প্লেতে নিউজিল্যান্ডের রান ছিল ১ উইকেটে ৩২।  

১০টা ১ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
ফিঞ্চকে ফেরালেন বোল্ট

নিউজিল্যান্ডও শুরুটা করেছে পেস দিয়ে। প্রথম ওভারে ট্রেন্ট বোল্ট দিয়েছেন ১ রান। ওভারের শেষ বলে ফিঞ্চের বিপক্ষে এলবিডব্লুর একটা জোরালো আবেদন ছিল। আম্পায়ার আউট দিলে কিংবা নিউজিল্যান্ড নিলে ফিরে যেতে হতো ফিঞ্চকে। পরে অবশ্য বোল্টের বলেই ক্যাচ দিলেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক। ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচটি নিয়েছেন মিচেল। নক আউট পর্বে সর্বশেষ তিন ম্যাচে শূন্য রানে ফেরা ফিঞ্চ আজ আউট হলেন ৫ রান করে। ৩ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়া ১৫/১। 

৯টা ৪০ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
বিশ্বকাপ জিততে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৩ রান 

নিজের ৩ ওভারে ৫০ রান দেওয়া স্টার্ক এসেছেন ইনিংসের শেষ ওভারে। ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি দিলেও পরে অবশ্য ঘুড়ে দাঁড়িয়েছেন। দিয়েছেন ১০ রান। নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৭২। বিশ্বকাপ জিততে অস্ট্রেলিয়ার দরকার ১৭৩ রান। 

৯টা ২৪ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
উইলিয়ামসন-ফিলিপসকে ফেরালেন হ্যাজেলউড

ফিলিপসকে ফিরিয়ে ৩৭ বলে ৬৮ রানের জুটি ভাঙলেন হ্যাজেলউড। ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ নিয়েছেন ম্যাক্সওয়েল। এক বল পরে  সেঞ্চুরির দিকে ছুটতে থাকা উইলিয়ামসনও ফিরলেন। ৪৮ বলে ৮৫ করে ফিরলেন তিনি। ১৮ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ১৪৯/৪।  

৯টা ১৬মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
উইলিয়ানসনের ব্যাটে উড়ছে কিউইরা

স্টার্কের প্রথম তিন বলে ২ চার এক ছক্কা হাঁকালেন উইলিয়ামসন। ওভারের শেষ দুই বলেও বাউন্ডারু হাঁকালেন উইক্যামসন। স্টার্কের এই ওভারে তুলেছেন ২২ রান। উইলিয়ামসন পৌছে গেলেন ৭৭ রানে। এদিকে ৩ ওভারে ৫০ রান দিলেন স্টার্ক। ১৬ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের রান ১৩৬। 

৪৮ বলে ৮৫ রানের ইনিংস খেলার পথে এক হাতে ছক্কা হাঁকাচ্ছেন উইলিয়ামসন

৮টা ৫৯মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
উইলিয়ানসনের ফিফটি 

ম্যাক্সওয়েলকে টানা দুই ছক্কা হাঁকিয়ে ফিফটি পূরণ করলেন উইলিয়ানসন। ৩২ বলে ফিফটি তুলে নিলেন কিউই অধিনায়ক। শুরুতে কিছুটা সময় নিলেও দ্রুতই রান তোলার গতি বাড়িয়েছেন তিনি। কামিন্স পরের ওভারে এসে দিলেন ৫ রান। ১৪ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের রান ২ উইকেটে ১০২। 

৮টা ৫৪মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
গাপটিলকে ফেরালেন জাম্পা 

উইলিয়ামসন-গাপটিল যখন হাত খুলে খেলতে শুরু করেছেন তখনই দলকে ব্রেক থ্রু এনে দিলেন জাম্পা। ১০ রানে জীবন পাওয়া গাপটিল বেশিদূর এগোতে পারলেন না। ২৮ রান করে জাম্পাকে স্লগ সুইপ করতে গিয়ে মিড উইকেটে স্টয়নিসের হাতে ধরা পড়লেন এই কিউই ওপেনার। এই ওভারে ৫ রান দিলেন জাম্পা। ১২ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ৮১/২। 

গাপটিলকে ফিরিয়ে জাম্পার উচ্ছ্বাস

৮টা ৪০মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
উইলিয়ামসনের ক্যাচ ছাড়লেন হ্যাজেলউড

এবার উইলিয়ামসনের ক্যাচ ছাড়লেন হ্যাজেলউড। ২৫ রানে থাকা উইলিয়ামসন স্টার্কের বলে ফাইন লেগে ক্যাচ দিয়েছিলেন। ক্যাচ মিস করে উইলিয়ামসনকে বাউন্ডারি উপহার দিলেন হ্যাজেলউড। স্টার্কের এই ওভারে এখন পর্যন্ত ইনিংস সর্বোচ্চ ১৯ রান তুলেছে গাপটিল - উইলিয়ামসন। ১১ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ড ৭৬/১। 

৮টা ৪০মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
১১ রানের ওভার 

নবম ওভারে কিছুটা খোলস থেকে বের হওয়ার চেষ্টা উইলিয়ামসনের। এই ওভারে মিচেল মার্শের চতুর্থ ও পঞ্চম বলে টানা দুই চার মেরেছেন। এর আগে ৩২ বলে কোনো চার-ছক্কা পায়নি নিউজিল্যান্ড! কিউইদের রান রেট অবশ্য এখনো ৬ এর নিচে। গাপটিল ৩০ বলে ২৪ আর উইলিয়ামসন ১৬ বলে ১৫ রান নিয়ে উইকেটে আছেন। প্রথম ৪৮ বলে ২৬ বল ডট দিয়েছে কিউইরা। নিউজিল্যান্ড ৫১/১; ওভার: ৯ 

৮টা ২৮মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
চাপে নিউজিল্যান্ড

শুরুতে মিচেলকে হারিয়ে কিছুটা চাপে নিউজিল্যান্ড। পঞ্চম ওভারে কামিন্স দিয়েছেন ২ রান। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে হ্যাজেলউডও দিলেন ২ রান।শেষ ১২ বলে গাপটিল-উইলিয়ামসন যোগ করেছেন ৪ রান। ৬ ওভারে নিউজিল্যান্ডের রান ১ উইকেটে ৩২। 

৮টা ২০মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
প্রথম ধাক্কা দিলেন হ্যাজেলউড

নিজের দ্বিতীয় ওভারে এসে দলকে সাফল্য এনে দিলেন হ্যাজেলউড। স্লোয়ার লেগ কাটারে মিচেলকে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিতে বাধ্য করালেন। ব্যাটের কানাই লাগা বল সামনের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যাচ নিলেন ওয়েড। ভাঙল ২৮ রানের উদ্বোধনী জুটি। ৪ ওভার শেষে ২৮/১। 

উইকেট পাওয়ার পর জশ হ্যাজেলউডের হুংকার

৮টা ১৪ মিনিট, ১৪ নভেম্বর  
গাপটিলের ক্যাচ ছাড়লেন ওয়েড 

তৃতীয় ওভারেই গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে এনেছে ফিঞ্চ। প্রথম বলেই ম্যাক্সওয়েলকে ছক্কা হাঁকালেন ড্যারিল মিচেল। ওভারের তৃতীয় বলে গাপটিলের ক্যাচ ছাড়ল ম্যাথু ওয়েড। ১০ রানে জীবন পেলেন গাপটিল। 

৮টা ১১ মিনিট, ১৪ নভেম্বর 
পেস দিয়ে আক্রমণ শুরু করেছে অস্ট্রেলিয়া 

এক স্লিপ নিয়ে প্রথম ওভারে বোলিংয়ে এসেছেন মিচেল স্টার্ক।ওভারের দ্বিতীয় বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়েছে মার্টিন গাপটিল। স্টার্ক প্রথম ওভারে দিলেন ৯ রান। দ্বিতীয় ওভারে জশ হ্যাজেলউডকেও একটি চার মেরেছেন গাপটিল। ২ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ১৩/০।

এবারের বিশ্বকাপে দুবাইয়ে ১২ ম্যাচের মধ্যে ১০টিতেই টস জয়ী দল ম্যাচ জিতেছে। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে কথা বলছে আরও একটি পরিসংখ্যান। আইসিসির বিশ্বমঞ্চে নক আউট পর্বে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কখনো জিততে পারেনি নিউজিল্যান্ড। সব মিলিয়ে ১৬ ম্যাচের ১৬টিতে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। 

দুই দল মাঠে প্রবেশের সময় আতসবাজির ঝলকানি

৭টা ৩৭ মিনিট, ১৪ নভেম্বর
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে অস্ট্রেলিয়া

ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নামছে অ্যারন ফিঞ্চের দল। আর আগে থেকে জানা গিয়েছিল চোটে পড়া নিউজিল্যান্ডের টপ অর্ডার ব্যাটার ডেভন কনওয়ে ফাইনালে খেলছেন না। তাঁর জায়গায় একাদশে আছেন টিম সেইফার্ট। 

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে অস্ট্রেলিয়া

৭টা ২৩ মিনিট, ১৪ নভেম্বর
প্রথমবার শিরোপা জেতার হাতছানি দুই দলের সামনে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এর আগে ২০১০ সালে একবারই ফাইনাল খেলেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের কাছে হেরে সেবার শিরোপাস্বপ্ন পূর্ণতা পায়নি অস্ট্রেলিয়ানদের। অন্যদিকে এবারই প্রথম সংক্ষিপ্ত সংস্করণের বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো ফাইনাল খেলবে নিউজিল্যান্ড। এই দুই দলের সামনেই তাই প্রথমবার শিরোপা জেতার হাতছানি। দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায়। 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ভারতের সংসদীয় কমিটির দীর্ঘ বৈঠক

খালদূষণকারী কারখানা পেল পরিবেশবান্ধব পুরস্কার

গোষ্ঠীস্বার্থে বহু মানুষের স্বপ্ন নষ্ট করেছে এই প্ল্যাটফর্ম: দায়িত্ব ছেড়ে উমামা ফাতেমার পোস্ট

ইস্পাহানে বাংকার বাস্টার মারেনি যুক্তরাষ্ট্র, অক্ষত ৬০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম

অপারেশন রেড ওয়েডিং ও নার্নিয়া: ইরানের সেনা কর্মকর্তা ও পরমাণুবিজ্ঞানীদের হত্যায় ইসরায়েলি অভিযান

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত