ক্রীড়া ডেস্ক
জাতীয় নির্বাচক প্যানেল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা আগেই দিয়েছেন হান্নান সরকার। নির্বাচক হিসেবে গতকাল ছিল তাঁর শেষ কর্ম দিবস। তবে জাতীয় দলের আগে বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের নির্বাচকও ছিলেন তিনি। লম্বা দেশের ক্রিকেট বেশ কাছ থেকে দেখেছেন জাতীয় দলের সাবেক এ ক্রিকেটার। দীর্ঘ দিন বিসিবির নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্যারিয়ারে তাঁর প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির রয়েছে।
তবে হান্নানের প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির দুই জায়গায় জড়িয়ে আছেন বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তাঁর সময় নিজেদের একমাত্র অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপও জিতেছিল বাংলাদেশ। কিছুদিন আগে আক্ষেপ করেই হান্নান জানিয়েছিলেন, দেশের মাঠে সাকিবের বিদায়ী টেস্ট খেলতে না পারা তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারের অন্যতম অপূর্ণতা।
সাকিবের প্রসঙ্গে সে আক্ষেপের কথা গতকাল আবারও বললেন হান্নান। জানিয়েছেন, ভারত সফরে তিনি ও বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের সঙ্গে বসে প্রথমে টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার ইচ্ছের কথা বলেন সাকিব। কয়েকবার বসার পর চূড়ান্ত হয় সিদ্ধান্ত। অবসরের ব্যাপারটি কীভাবে ঘোষণা দেওয়া যায়, এ জন্য ডাকা হয় মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমামকেও।
সাকিব সেসময় ঘোষণা দিয়েছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে টেস্ট থেকে বিদায় নেবেন তিনি। যদিও সে আশা আর পূরণ হয়নি। নিজের প্রাপ্তির কথা বলতে গিয়ে হান্নান বলেন, ‘সাকিবের সঙ্গে হয়তো কখনো এক দলে বা একসঙ্গে খেলা হয়নি। ও (সাকিব) যখন শুরু করেছে আমার তখন শেষের দিকে ছিল। এক দলে ম্যানেজার বা কোচ হিসেবে কখনো থাকা হয়নি। এক সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়নি। তবে জাতীয় দলের নির্বাচক হিসেবে তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল শেষ এক বছরে। বিদায়ের সময় সাকিবের সঙ্গে সম্পর্কটা একটা প্রাপ্তি বলতে পারি।’
দেশের মাঠে সাকিবের বিদায়ী টেস্ট খেলতে না পারাকে নিজের অপ্রাপ্তি বললেন হান্নান, ‘মন চাইলেই বলতে পারি না, আমাদের একজন সাকিব আল হাসান তৈরি হবে। এখনো পর্যন্ত আমি বয়সভিত্তিক দলে কাজ করেছি ৮ বছর। জাতীয় দলের নির্বাচক ছিলাম এক বছর। সাকিব আল হাসান একজনই। সেই সাকিবের সঙ্গে আমি এক বছর খুব কাছ থেকে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। একজন জাতীয় দলের সিলেক্টর হিসেবে এটা আমার প্রাপ্তি যেমনটা রয়েছে, অপ্রাপ্তি রয়েছে আগেও বললাম যে মাঠ থেকে বিদায় নিতে পারেনি সে। মিরপুর থেকে তার অবসরের কথা ছিল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দলটাও আমার ঘোষণা ছিল, ভিডিও বার্তায়। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন কারণে আর খেলা হয়নি সাকিবের।’
জাতীয় নির্বাচক প্যানেল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা আগেই দিয়েছেন হান্নান সরকার। নির্বাচক হিসেবে গতকাল ছিল তাঁর শেষ কর্ম দিবস। তবে জাতীয় দলের আগে বয়সভিত্তিক ক্রিকেটের নির্বাচকও ছিলেন তিনি। লম্বা দেশের ক্রিকেট বেশ কাছ থেকে দেখেছেন জাতীয় দলের সাবেক এ ক্রিকেটার। দীর্ঘ দিন বিসিবির নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ক্যারিয়ারে তাঁর প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির রয়েছে।
তবে হান্নানের প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির দুই জায়গায় জড়িয়ে আছেন বাংলাদেশ দলের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তাঁর সময় নিজেদের একমাত্র অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপও জিতেছিল বাংলাদেশ। কিছুদিন আগে আক্ষেপ করেই হান্নান জানিয়েছিলেন, দেশের মাঠে সাকিবের বিদায়ী টেস্ট খেলতে না পারা তার দীর্ঘ ক্যারিয়ারের অন্যতম অপূর্ণতা।
সাকিবের প্রসঙ্গে সে আক্ষেপের কথা গতকাল আবারও বললেন হান্নান। জানিয়েছেন, ভারত সফরে তিনি ও বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমের সঙ্গে বসে প্রথমে টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ার ইচ্ছের কথা বলেন সাকিব। কয়েকবার বসার পর চূড়ান্ত হয় সিদ্ধান্ত। অবসরের ব্যাপারটি কীভাবে ঘোষণা দেওয়া যায়, এ জন্য ডাকা হয় মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমামকেও।
সাকিব সেসময় ঘোষণা দিয়েছিলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুরে টেস্ট থেকে বিদায় নেবেন তিনি। যদিও সে আশা আর পূরণ হয়নি। নিজের প্রাপ্তির কথা বলতে গিয়ে হান্নান বলেন, ‘সাকিবের সঙ্গে হয়তো কখনো এক দলে বা একসঙ্গে খেলা হয়নি। ও (সাকিব) যখন শুরু করেছে আমার তখন শেষের দিকে ছিল। এক দলে ম্যানেজার বা কোচ হিসেবে কখনো থাকা হয়নি। এক সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়নি। তবে জাতীয় দলের নির্বাচক হিসেবে তার সঙ্গে কাজ করার সুযোগ হয়েছিল শেষ এক বছরে। বিদায়ের সময় সাকিবের সঙ্গে সম্পর্কটা একটা প্রাপ্তি বলতে পারি।’
দেশের মাঠে সাকিবের বিদায়ী টেস্ট খেলতে না পারাকে নিজের অপ্রাপ্তি বললেন হান্নান, ‘মন চাইলেই বলতে পারি না, আমাদের একজন সাকিব আল হাসান তৈরি হবে। এখনো পর্যন্ত আমি বয়সভিত্তিক দলে কাজ করেছি ৮ বছর। জাতীয় দলের নির্বাচক ছিলাম এক বছর। সাকিব আল হাসান একজনই। সেই সাকিবের সঙ্গে আমি এক বছর খুব কাছ থেকে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। একজন জাতীয় দলের সিলেক্টর হিসেবে এটা আমার প্রাপ্তি যেমনটা রয়েছে, অপ্রাপ্তি রয়েছে আগেও বললাম যে মাঠ থেকে বিদায় নিতে পারেনি সে। মিরপুর থেকে তার অবসরের কথা ছিল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দলটাও আমার ঘোষণা ছিল, ভিডিও বার্তায়। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন কারণে আর খেলা হয়নি সাকিবের।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে