করোনার সঙ্গে লড়াই করেই চলছে ক্রীড়া বিশ্বের আয়োজনগুলো। দলে করোনা হানা দিলে কীভাবে খেলা এগিয়ে নেওয়া যাবে তা নিয়েও চলছে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা। করোনার পর বেশির ভাগ খেলা চালিয়ে নেওয়া হয়েছে বায়ো-বাবলের মধ্য দিয়ে। এবার নারীদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দেখা মিলতে পারে নতুন কিছুর। এক বিবৃতিতে আইসিসি জানিয়েছে, কোনো দল করোনায় আক্রান্ত হলে তারা ৯ জন নিয়েও খেলতে পারবে।
আইসিসি চাইছে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে খেলা এগিয়ে নিতে। যে কারণে কোনো দল করোনায় আক্রান্ত হলেও খেলা থামিয়ে রাখতে চায় না ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাটি। আজ এক বিবৃতিতে আইসিসির অনুষ্ঠান প্রধান পক্ষ ক্রিস টেটলি বলেছেন, ‘করোনা বিবেচনায় নিয়ে আমাদের কিছুটা নমনীয় হওয়া জরুরি। এমন উপায় দরকার, যার ভেতর দিয়ে বিশেষ পরিস্থিতিতেও যেন খেলা চালিয়ে নেওয়া যায়।’
খেলা চালিয়ে নেওয়ার জন্য কী ধরনের কৌশল নেওয়া হচ্ছে তা জানাতে গিয়ে টেটলি বলেন, ‘প্রথমত, আমরা স্কোয়াড বড় করার অনুমতি দিয়েছি। যদিও এখনো স্কোয়াডে ১৫ জন খেলোয়াড়ই থাকছে। তবে দলের সঙ্গে রিজার্ভ হিসেবে বাড়তি খেলোয়াড় সঙ্গে আনা যাবে, যাদের পরে অস্থায়ী বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। করোনার কারণে টুর্নামেন্ট চলাকালে খেলোয়াড় বের করা কিংবা ফিরিয়ে আনা যাবে। করোনায় কোনো খেলোয়াড় ছিটকে গেলে সেই খেলোয়াড় সুস্থ হয়ে আবার ফিরে আসতে পারবে। বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড়েরা যাতে খেলতে পারে এবং নিজেদের দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারে সেটার সর্বোচ্চ সুযোগ দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আমরা।’
এমনকি পরিস্থিতি বিবেচনায় ৯ জন খেলোয়াড়কে খেলার অনুমতি দেওয়া হবে। যদি দলের ম্যানেজমেন্টে বা কোচিং স্টাফে নারী সদস্য থাকে, তবে তারা ব্যাটিং-বোলিং বাদ দিয়ে ফিল্ডিং করতে পারবে। প্রয়োজন হলে টুর্নামেন্টের সূচিও পরিবর্তিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন টেটলি।
উল্লেখ্য, আগামী ৪ মার্চ থেকে নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। ফাইনাল হওয়ার কথা ৩ এপ্রিল।
করোনার সঙ্গে লড়াই করেই চলছে ক্রীড়া বিশ্বের আয়োজনগুলো। দলে করোনা হানা দিলে কীভাবে খেলা এগিয়ে নেওয়া যাবে তা নিয়েও চলছে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা। করোনার পর বেশির ভাগ খেলা চালিয়ে নেওয়া হয়েছে বায়ো-বাবলের মধ্য দিয়ে। এবার নারীদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দেখা মিলতে পারে নতুন কিছুর। এক বিবৃতিতে আইসিসি জানিয়েছে, কোনো দল করোনায় আক্রান্ত হলে তারা ৯ জন নিয়েও খেলতে পারবে।
আইসিসি চাইছে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে খেলা এগিয়ে নিতে। যে কারণে কোনো দল করোনায় আক্রান্ত হলেও খেলা থামিয়ে রাখতে চায় না ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাটি। আজ এক বিবৃতিতে আইসিসির অনুষ্ঠান প্রধান পক্ষ ক্রিস টেটলি বলেছেন, ‘করোনা বিবেচনায় নিয়ে আমাদের কিছুটা নমনীয় হওয়া জরুরি। এমন উপায় দরকার, যার ভেতর দিয়ে বিশেষ পরিস্থিতিতেও যেন খেলা চালিয়ে নেওয়া যায়।’
খেলা চালিয়ে নেওয়ার জন্য কী ধরনের কৌশল নেওয়া হচ্ছে তা জানাতে গিয়ে টেটলি বলেন, ‘প্রথমত, আমরা স্কোয়াড বড় করার অনুমতি দিয়েছি। যদিও এখনো স্কোয়াডে ১৫ জন খেলোয়াড়ই থাকছে। তবে দলের সঙ্গে রিজার্ভ হিসেবে বাড়তি খেলোয়াড় সঙ্গে আনা যাবে, যাদের পরে অস্থায়ী বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। করোনার কারণে টুর্নামেন্ট চলাকালে খেলোয়াড় বের করা কিংবা ফিরিয়ে আনা যাবে। করোনায় কোনো খেলোয়াড় ছিটকে গেলে সেই খেলোয়াড় সুস্থ হয়ে আবার ফিরে আসতে পারবে। বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড়েরা যাতে খেলতে পারে এবং নিজেদের দক্ষতা প্রদর্শন করতে পারে সেটার সর্বোচ্চ সুযোগ দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আমরা।’
এমনকি পরিস্থিতি বিবেচনায় ৯ জন খেলোয়াড়কে খেলার অনুমতি দেওয়া হবে। যদি দলের ম্যানেজমেন্টে বা কোচিং স্টাফে নারী সদস্য থাকে, তবে তারা ব্যাটিং-বোলিং বাদ দিয়ে ফিল্ডিং করতে পারবে। প্রয়োজন হলে টুর্নামেন্টের সূচিও পরিবর্তিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন টেটলি।
উল্লেখ্য, আগামী ৪ মার্চ থেকে নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। ফাইনাল হওয়ার কথা ৩ এপ্রিল।
রাজশাহীতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৩ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। একই মাঠে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া প্রোটিয়ারা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩২ রান করেছিল।
৪ মিনিট আগেভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের কারণে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল আইপিএল ও পিএসএল। দুটি টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরুর দিনক্ষণ জানানো হয়েছে। সমস্যাটা হয়েছে এখানেই। বিশেষ করে, আইপিএলের কারণে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
২৯ মিনিট আগেপাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) অভিষেকটা রিশাদ হোসেনের হয়েছিল দুর্দান্ত। কিন্তু ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের কারণে টুর্নামেন্ট অসমাপ্ত রেখেই তাঁকে দেশে ফিরতে হয়। বাংলাদেশের তরুণ লেগস্পিনারের পুনরায় মাঠে নামতে তর সইছে না।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে