নিজস্ব প্রতিবেদক, হায়দরাবাদ থেকে
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ তেমন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারেনি। দুই ম্যাচে হার শুধু নয়, প্রত্যাশিত লড়াইটাও দেখা যায়নি শান্তদের কাছ থেকে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের এমন পারফরম্যান্স নিয়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবে বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাস দেখতে বলছেন ভিন্নভাবে, এই সিরিজের ব্যর্থতার চেয়ে পুরো বছরের অর্জনগুলোকে বড় করে দেখা উচিত।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টির আগে আজ হায়দরাবাদে সংবাদ সম্মেলনে পোথাস বলেন, ‘শেখার বা প্রস্তুতির শেষ নেই। আমরা এখনো শেখার মধ্যে আছি। আপনি যখন শিখবেন না, তখনই সমস্যা শুরু হবে। বাংলাদেশ এ বছর বেশ উন্নতি করেছে। এ সিজনে বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তাদেরকে হারিয়েছে। পাকিস্তানে ভালো ক্রিকেট খেলেছে, যা প্রত্যাশিত ছিল না শুরুতে কারও জন্যই। এই বছর বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে একাধিক ম্যাচ জেতার পাশাপাশি সুপার এইটে খেলেছে। এটা উন্নতির বাহক।’
২০২১ সালে তিন সংস্কার মিলিয়ে ২৭ ম্যাচে ১১টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ২০২২ সালে ২১ ম্যাচে ৬টিতে জিতেছিল। ২০২৩ সালে ১৪ ম্যাচে ১০টি জয়। যদিও ২০২৪ সালে এসে ২০ ম্যাচে মাত্র ৯টি ম্যাচে জয় পেয়েছে। তারপরও বাংলাদেশের উন্নতিকে বড় করে দেখছেন বাংলাদেশের সহকারী কোচ। পোথাস বলেন, ‘আপনি সব সময় বড় বড় দলের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাবেন না। যখন সুযোগ আসবে আপনাকে নিজের সামর্থ্যের সেরাটা দিয়ে স্কিল ও মানসিক শক্তি দিয়ে লড়াই করতে হবে। তাহলে উন্নতি কিংবা ফলাফল আসবে। আমরা ভারতের সঙ্গে দাঁড়াতে পারছি না সত্যি। তবে এখান থেকে শেখার প্রচুর জায়গা রয়েছে। আপনি এখানে আপনার দলের ঘাটতিগুলো স্পষ্টভাবে খুঁজে পাবেন।’
পোথাসের মতে, আইপিএলের কারণে নিজেদের মাঠে বেশ এগিয়ে ভারত। শান্তদের কোচ করেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের জন্য প্রতিদিনই নতুন দিন। প্রতিদিনই শেখার দিন। ভারতের আইপিএল পৃথিবীর সব থেকে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। এখানে সব থেকে বেশি ইন্টেন্স, ইন্টেন্ট, পাওয়ার হিটিং, খেলার কৌশল সব কিছুর দারুণ প্রয়োগ দেখা যায়। ভারতীয়রা এখানে সব থেকে বেশি সুবিধাটা পায় তারা এখানে খেলে। এ জন্য তাদের স্কিল ও লড়াইয়ের মানসিক ভিত্তিটা বেশি শক্ত। আমরা সেখানে পিছিয়ে। যদি সুযোগ আসে আমাদের সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে হবে ম্যাচে।’
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে বাংলাদেশ তেমন কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারেনি। দুই ম্যাচে হার শুধু নয়, প্রত্যাশিত লড়াইটাও দেখা যায়নি শান্তদের কাছ থেকে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের এমন পারফরম্যান্স নিয়ে চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তবে বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ নিক পোথাস দেখতে বলছেন ভিন্নভাবে, এই সিরিজের ব্যর্থতার চেয়ে পুরো বছরের অর্জনগুলোকে বড় করে দেখা উচিত।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টির আগে আজ হায়দরাবাদে সংবাদ সম্মেলনে পোথাস বলেন, ‘শেখার বা প্রস্তুতির শেষ নেই। আমরা এখনো শেখার মধ্যে আছি। আপনি যখন শিখবেন না, তখনই সমস্যা শুরু হবে। বাংলাদেশ এ বছর বেশ উন্নতি করেছে। এ সিজনে বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ডের মাটিতে তাদেরকে হারিয়েছে। পাকিস্তানে ভালো ক্রিকেট খেলেছে, যা প্রত্যাশিত ছিল না শুরুতে কারও জন্যই। এই বছর বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে একাধিক ম্যাচ জেতার পাশাপাশি সুপার এইটে খেলেছে। এটা উন্নতির বাহক।’
২০২১ সালে তিন সংস্কার মিলিয়ে ২৭ ম্যাচে ১১টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। ২০২২ সালে ২১ ম্যাচে ৬টিতে জিতেছিল। ২০২৩ সালে ১৪ ম্যাচে ১০টি জয়। যদিও ২০২৪ সালে এসে ২০ ম্যাচে মাত্র ৯টি ম্যাচে জয় পেয়েছে। তারপরও বাংলাদেশের উন্নতিকে বড় করে দেখছেন বাংলাদেশের সহকারী কোচ। পোথাস বলেন, ‘আপনি সব সময় বড় বড় দলের সঙ্গে খেলার সুযোগ পাবেন না। যখন সুযোগ আসবে আপনাকে নিজের সামর্থ্যের সেরাটা দিয়ে স্কিল ও মানসিক শক্তি দিয়ে লড়াই করতে হবে। তাহলে উন্নতি কিংবা ফলাফল আসবে। আমরা ভারতের সঙ্গে দাঁড়াতে পারছি না সত্যি। তবে এখান থেকে শেখার প্রচুর জায়গা রয়েছে। আপনি এখানে আপনার দলের ঘাটতিগুলো স্পষ্টভাবে খুঁজে পাবেন।’
পোথাসের মতে, আইপিএলের কারণে নিজেদের মাঠে বেশ এগিয়ে ভারত। শান্তদের কোচ করেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের জন্য প্রতিদিনই নতুন দিন। প্রতিদিনই শেখার দিন। ভারতের আইপিএল পৃথিবীর সব থেকে বড় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট। এখানে সব থেকে বেশি ইন্টেন্স, ইন্টেন্ট, পাওয়ার হিটিং, খেলার কৌশল সব কিছুর দারুণ প্রয়োগ দেখা যায়। ভারতীয়রা এখানে সব থেকে বেশি সুবিধাটা পায় তারা এখানে খেলে। এ জন্য তাদের স্কিল ও লড়াইয়ের মানসিক ভিত্তিটা বেশি শক্ত। আমরা সেখানে পিছিয়ে। যদি সুযোগ আসে আমাদের সেই সুযোগটা কাজে লাগাতে হবে ম্যাচে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৪ ঘণ্টা আগে