নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ের গাঁথুনির বহু অংশজুড়ে মিশে ছিল আফিফ-শামীমদের ভয়ডরহীন ফিল্ডিং। বাংলাদেশের সামনে এবার তাসমান সাগরের আরেক পারের দেশ নিউজিল্যান্ড। কিউইদের বিপক্ষেও জয়-পরাজয়ের পার্থক্য গড়ে দিতে সেই দুর্দান্ত ফিল্ডিংই করতে চাইবে মাহমুদউল্লাহর দল।
ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তাটা পুরোনো। বাজে গ্রাউন্ড ও ক্লোজ-ইন ফিল্ডিং কিংবা ক্যাচ হাতছাড়ার মহড়া দেখা গেছে বারবার। জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ে সফর থেকেই ছবিটা বদলাতে শুরু করেছে। এ সফরে ফিল্ডিংয়ে দুরন্ত ছিলেন আফিফ-শামীমরা। সেটি আরও ভালো হয়েছে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া সিরিজে। এই সিরিজে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা খুব একটা ক্যাচ হাতছাড়া করেননি। বৃত্তের ভেতর থেকে বলও খুব বেশি বেরোতে দেননি। এতে বাংলাদেশকে রান হজম করতে হয়েছে কম। ছোট সংস্করণে যেখানে ৫-১০ রানই ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেয়, সেখানে মিরপুরের লো স্কোরিং ম্যাচে নিশ্চিত রান আটকে দেওয়া আরও বড় কিছু।
টি-টোয়েন্টিতে বলতে গেলে বাংলাদেশ দলে এখন তারুণ্যের মিছিল। লিটন-আফিফ-শামীম-নাঈমরা অনেক বেশি ফিট আর ক্ষিপ্র। বাউন্ডারির কয়েক সেন্টিমিটার ভেতরে দাঁড়িয়ে ক্যাচ নেওয়া, সেটা হাওয়ায় ছুড়ে দিয়ে বাউন্ডারি পেরোনো, আবার মাঠের ভেতর ঢুকে চিলের মতো ছোঁ মেরে বলটা লুফে নেওয়া, নাহয় সতীর্থের উদ্দেশ্যে ছুড়ে মারা—আফিফদের সৌজন্যে আইপিএলের নিয়মিত দৃশ্যের আমদানি হয়েছে বাংলাদেশের ফিল্ডিংয়েও।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দারুণ ফিল্ডিংয়ে উচ্ছ্বসিত ছিলেন হাবিবুল বাশার সুমন। বিসিবির এই নির্বাচক সিরিজ চলার সময় আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ব্যাটিং-বোলিং একেক দিন ভালো-খারাপ হতে পারে। তবে ফিল্ডিং নিয়মিত ভালো হতে হবে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ফিল্ডিং খুব ভালো হচ্ছে।’ কাল বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খানও সামনে এনেছেন ফিল্ডিং প্রসঙ্গ। বলেছেন, ‘আমাদের ফিল্ডিংটা এখন চোখে পড়ার মতো।’
তবে একই সঙ্গে আকরাম ও হাবিবুল সতর্কও করে দিয়েছেন এই বলে, ভালো ফিল্ডিংয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। ফিল্ডিংয়ের সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে বাংলাদেশ যে উন্মুখ, সেটি অনুশীলনে বেশ বোঝা যাচ্ছে। গতকাল মিরপুরে অনুশীলনের বড় সময়জুড়েই ছিল ফিল্ডিং ঝালিয়ে নেওয়া।
অনুশীলনের ফাঁকে মেহেদী হাসানও জানিয়েছেন ম্যাচ জিততে ফিল্ডিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ। দলের তরুণ অলরাউন্ডার বলছিলেন, ‘একটা ভালো রান আউট, একটা ভালো ক্যাচ দলের চিত্রটাই বদলে দেয়। টি-টোয়েন্টিতে ১৫-২০ রান বাঁচাতে পারলেই অনেকটা পার্থক্য তৈরি হয়ে যায়। আমাদের যেমন আফিফ, শামীম, শান্তর মতো ফিল্ডার আছে। ম্যাচ চলার সময় ওদের ফিল্ডিং উপভোগ করি।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজেও বাংলাদেশ দুর্দান্ত ফিল্ডিং ধরে রাখতে পারলে মিরপুরের কঠিন কন্ডিশনে কিউই ব্যাটসম্যানদের পরীক্ষাটা যে আরও কঠিন হবে, তা না বললেও চলে!
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ের গাঁথুনির বহু অংশজুড়ে মিশে ছিল আফিফ-শামীমদের ভয়ডরহীন ফিল্ডিং। বাংলাদেশের সামনে এবার তাসমান সাগরের আরেক পারের দেশ নিউজিল্যান্ড। কিউইদের বিপক্ষেও জয়-পরাজয়ের পার্থক্য গড়ে দিতে সেই দুর্দান্ত ফিল্ডিংই করতে চাইবে মাহমুদউল্লাহর দল।
ফিল্ডিং নিয়ে বাংলাদেশের টিম ম্যানেজমেন্টের চিন্তাটা পুরোনো। বাজে গ্রাউন্ড ও ক্লোজ-ইন ফিল্ডিং কিংবা ক্যাচ হাতছাড়ার মহড়া দেখা গেছে বারবার। জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ে সফর থেকেই ছবিটা বদলাতে শুরু করেছে। এ সফরে ফিল্ডিংয়ে দুরন্ত ছিলেন আফিফ-শামীমরা। সেটি আরও ভালো হয়েছে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া সিরিজে। এই সিরিজে বাংলাদেশের ফিল্ডাররা খুব একটা ক্যাচ হাতছাড়া করেননি। বৃত্তের ভেতর থেকে বলও খুব বেশি বেরোতে দেননি। এতে বাংলাদেশকে রান হজম করতে হয়েছে কম। ছোট সংস্করণে যেখানে ৫-১০ রানই ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেয়, সেখানে মিরপুরের লো স্কোরিং ম্যাচে নিশ্চিত রান আটকে দেওয়া আরও বড় কিছু।
টি-টোয়েন্টিতে বলতে গেলে বাংলাদেশ দলে এখন তারুণ্যের মিছিল। লিটন-আফিফ-শামীম-নাঈমরা অনেক বেশি ফিট আর ক্ষিপ্র। বাউন্ডারির কয়েক সেন্টিমিটার ভেতরে দাঁড়িয়ে ক্যাচ নেওয়া, সেটা হাওয়ায় ছুড়ে দিয়ে বাউন্ডারি পেরোনো, আবার মাঠের ভেতর ঢুকে চিলের মতো ছোঁ মেরে বলটা লুফে নেওয়া, নাহয় সতীর্থের উদ্দেশ্যে ছুড়ে মারা—আফিফদের সৌজন্যে আইপিএলের নিয়মিত দৃশ্যের আমদানি হয়েছে বাংলাদেশের ফিল্ডিংয়েও।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দারুণ ফিল্ডিংয়ে উচ্ছ্বসিত ছিলেন হাবিবুল বাশার সুমন। বিসিবির এই নির্বাচক সিরিজ চলার সময় আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘ব্যাটিং-বোলিং একেক দিন ভালো-খারাপ হতে পারে। তবে ফিল্ডিং নিয়মিত ভালো হতে হবে। অস্ট্রেলিয়া সিরিজে ফিল্ডিং খুব ভালো হচ্ছে।’ কাল বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান আকরাম খানও সামনে এনেছেন ফিল্ডিং প্রসঙ্গ। বলেছেন, ‘আমাদের ফিল্ডিংটা এখন চোখে পড়ার মতো।’
তবে একই সঙ্গে আকরাম ও হাবিবুল সতর্কও করে দিয়েছেন এই বলে, ভালো ফিল্ডিংয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। ফিল্ডিংয়ের সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে বাংলাদেশ যে উন্মুখ, সেটি অনুশীলনে বেশ বোঝা যাচ্ছে। গতকাল মিরপুরে অনুশীলনের বড় সময়জুড়েই ছিল ফিল্ডিং ঝালিয়ে নেওয়া।
অনুশীলনের ফাঁকে মেহেদী হাসানও জানিয়েছেন ম্যাচ জিততে ফিল্ডিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ। দলের তরুণ অলরাউন্ডার বলছিলেন, ‘একটা ভালো রান আউট, একটা ভালো ক্যাচ দলের চিত্রটাই বদলে দেয়। টি-টোয়েন্টিতে ১৫-২০ রান বাঁচাতে পারলেই অনেকটা পার্থক্য তৈরি হয়ে যায়। আমাদের যেমন আফিফ, শামীম, শান্তর মতো ফিল্ডার আছে। ম্যাচ চলার সময় ওদের ফিল্ডিং উপভোগ করি।’
নিউজিল্যান্ড সিরিজেও বাংলাদেশ দুর্দান্ত ফিল্ডিং ধরে রাখতে পারলে মিরপুরের কঠিন কন্ডিশনে কিউই ব্যাটসম্যানদের পরীক্ষাটা যে আরও কঠিন হবে, তা না বললেও চলে!
২০০৮-এর ১১ এপ্রিল ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান। এই মাঠে এখন পর্যন্ত এটাই সবশেষ কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অবশেষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ দিয়েই ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের অপেক্ষা ফুরোচ্ছে।
৩ মিনিট আগেসকাল থেকেই চট্টগ্রামের আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। চারপাশে গুমোট আবহাওয়া। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যেমনটা বলা হয়েছিল, তেমনটিই দেখা যায় চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে।
১ ঘণ্টা আগেআন্টনিও রুডিগারের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনা গত কদিন ধরেই। ২৬ এপ্রিল বার্সেলোনার বিপক্ষে কোপা দেল রের ফাইনালে তেড়ে গিয়েছিলেন রুডিগার। রিয়াল মাদ্রিদের এই ডিফেন্ডার এবার পেলেন কড়া শাস্তি।
১ ঘণ্টা আগেআর্সেনালের চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ওঠার ঘটনা মাত্র দুই সপ্তাহ পুরোনো। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলে জিতে গানার্সরা ওঠে শেষ চারে। তবে ১৬ বছর পর সেমিতে উঠে শুরুতেই ধাক্কা খেল আর্সেনাল।
২ ঘণ্টা আগে