অনলাইন ডেস্ক
তামিম ইকবালের সঙ্গে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের খেলার অভিজ্ঞতা নতুন কিছু নয়। জাতীয় দল থেকে শুরু করে বিপিএল—সব জায়গাতে দুজনেরই একসঙ্গে ম্যাচ খেলার উদাহরণ রয়েছে। এমনকি তামিমের অধীনেও খেলেছেন সাইফউদ্দিন। এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও দেখা যাবে এমন কিছু।
সাইফউদ্দিন গত ডিপিএলে খেলেছিলেন আবাহনীর হয়ে। তবে এবার দল পাল্টে তিনি খেলছেন মোহামেডানের হয়ে। এই মোহামেডানের অধিনায়ক তামিম। এই তামিমের অধীনেই ২০২৪ বিপিএলে ফরচুন বরিশাল শিরোপা জিতেছিল এবং সাইফউদ্দিন এই চ্যাম্পিয়ন দলেই ছিলেন। এবারের ডিপিএলেও যখন তামিমের নেতৃত্বে খেলছেন, সাইফউদ্দিনের কাছে এসেছে গত বিপিএলের প্রসঙ্গ।
মিরপুরে আজ সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফউদ্দিন। ডিপিএলে মোহামেডানে খেলার ব্যাপারে তামিমের অধিনায়কত্বের প্রশংসা করে সাইফউদ্দিন বলেন, ‘যখন তিনি (তামিম) কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসে ছিলেন এবং মন থেকে আমাকে বিশ্বাস করেন বলেই নিয়েছেন মোহামেডানে। তার একক প্রচেষ্টায় ও তিনি বলাতেই হয়তো আমাকে মোহামেডানে নিয়েছেন। এটা আমি মনে করি। তো তাঁকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। পাশাপাশি কোনো অধিনায়ক যখন কোনো ক্রিকেটারকে চিনবেন, জানবেন ও বিশ্বাস করবেন এবং ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারলে সেই ক্রিকেটারের থেকে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে পারবেন।’
ক্যারিয়ারে চোটের সঙ্গেই অনেক লড়াই করতে হয়েছে সাইফউদ্দিনকে। বিপিএলের আগেও চোটে পড়েছিলেন তিনি। চোটের প্রসঙ্গ আসতেই সাইফউদ্দিন বলেন,‘গত এক-দেড় বছর ধরে আমি নিয়মিত খেলছি। গত বিপিএলে বরিশালের হয়ে যখন চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম, তখন থেকে টানাই খেলতেছি। হংকং সিক্সেস খেলাম। এরপর মাইনর লিগ খেললাম। ঘরোয়া ক্রিকেট খেললাম। বিপিএল পুরোটা খেললাম। আলহামদুলিল্লাহ, চোটের কোনো সম্ভাবনা নেই। এখন সুস্থ আছি। কত দিন সুস্থ আছি, সেটা আল্লাহর হাতে।’
আবাহনীর হয়ে গত ডিপিএলে ১০ ম্যাচে ১৩ উইকেট নিয়েছিলেন সাইফউদ্দিন। ব্যাটিংয়েও ক্যামিও ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। এবারও কি দেখা যাবে অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিনকে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের ২৮ বছর বয়সী অলরাউন্ডার বলেন, ‘আপনি যদি দেখেন গত বছর থেকে শুরু করে যতগুলো লিগ খেলেছি, বিপিএল বলেন, মাইনর লিগ বলেন, আটলান্টা ওপেন থেকে হংকং সিক্সেস—পুরো সংক্ষিপ্ত সংস্করণেই খেলেছি। সামনে যেহেতু রমজান আবার গরম আসতেছে। সব মিলে আমার জন্য কঠিন। ব্যক্তিগতভাবে তেমন প্রস্তুতি নিইনি। তারা হয়তো নিয়েছেন। কিছুটা কঠিন। তবে খেলোয়াড় হিসেবে সব পরিস্থিতি মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। হাতে তো এক দুই দিন সময় আছে। বোলিং, ব্যাটিং, ফিটনেস সব মিলে চেষ্টা করব মানিয়ে নেওয়ার।’
এবারের ডিপিএলে পারিশ্রমিক কমেছে গত বারের তুলনায়। সাইফউদ্দিন এখন তাই চাইছেন, যে করেই হোক লিস্ট এ ক্রিকেটের টুর্নামেন্ট যেন ঠিকমতো হয়। এর ব্যত্যয় ঘটলে যে পারিশ্রমিক পেতেন, সেটুকুও পাওয়া সম্ভব না বলে মনে করেন তিনি। ২৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘সবকিছু, প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়েছে। আমিও অনেক কম নিয়ে খেলছি। এখানে অধিকাংশই ২০ শতাংশ কমে খেলছেন। এক-দুজন যে খেলছেন, তা নয়। সবাই। ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব মাঠে খেলাটা যেন থাকে। কারণ, খেলাই যদি না হয়, এই টাকাটাও পাব না। অধিকাংশ বিপিএল তো সবাই খেলে না। ৪০-৫০ জন ক্রিকেটার যারা আছি, তারাই খেলি। কিন্তু ডিপিএল খেলে ১০০-১৫০ ক্রিকেটার। তাদেরও বেতন বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এই ডিপিএল। পারিশ্রমিক কম হলেও যাতে খেলাটা হয় মাঠে, অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে বিসিবি থেকে শুরু করে ক্লাব কর্মকর্তাদের। বর্তমান প্রেক্ষাপটে তারা যে আয়োজন করছেন।’
তামিম ইকবালের সঙ্গে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের খেলার অভিজ্ঞতা নতুন কিছু নয়। জাতীয় দল থেকে শুরু করে বিপিএল—সব জায়গাতে দুজনেরই একসঙ্গে ম্যাচ খেলার উদাহরণ রয়েছে। এমনকি তামিমের অধীনেও খেলেছেন সাইফউদ্দিন। এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগেও দেখা যাবে এমন কিছু।
সাইফউদ্দিন গত ডিপিএলে খেলেছিলেন আবাহনীর হয়ে। তবে এবার দল পাল্টে তিনি খেলছেন মোহামেডানের হয়ে। এই মোহামেডানের অধিনায়ক তামিম। এই তামিমের অধীনেই ২০২৪ বিপিএলে ফরচুন বরিশাল শিরোপা জিতেছিল এবং সাইফউদ্দিন এই চ্যাম্পিয়ন দলেই ছিলেন। এবারের ডিপিএলেও যখন তামিমের নেতৃত্বে খেলছেন, সাইফউদ্দিনের কাছে এসেছে গত বিপিএলের প্রসঙ্গ।
মিরপুরে আজ সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফউদ্দিন। ডিপিএলে মোহামেডানে খেলার ব্যাপারে তামিমের অধিনায়কত্বের প্রশংসা করে সাইফউদ্দিন বলেন, ‘যখন তিনি (তামিম) কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসে ছিলেন এবং মন থেকে আমাকে বিশ্বাস করেন বলেই নিয়েছেন মোহামেডানে। তার একক প্রচেষ্টায় ও তিনি বলাতেই হয়তো আমাকে মোহামেডানে নিয়েছেন। এটা আমি মনে করি। তো তাঁকে ধন্যবাদ জানাতেই হয়। পাশাপাশি কোনো অধিনায়ক যখন কোনো ক্রিকেটারকে চিনবেন, জানবেন ও বিশ্বাস করবেন এবং ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারলে সেই ক্রিকেটারের থেকে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স আদায় করে নিতে পারবেন।’
ক্যারিয়ারে চোটের সঙ্গেই অনেক লড়াই করতে হয়েছে সাইফউদ্দিনকে। বিপিএলের আগেও চোটে পড়েছিলেন তিনি। চোটের প্রসঙ্গ আসতেই সাইফউদ্দিন বলেন,‘গত এক-দেড় বছর ধরে আমি নিয়মিত খেলছি। গত বিপিএলে বরিশালের হয়ে যখন চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম, তখন থেকে টানাই খেলতেছি। হংকং সিক্সেস খেলাম। এরপর মাইনর লিগ খেললাম। ঘরোয়া ক্রিকেট খেললাম। বিপিএল পুরোটা খেললাম। আলহামদুলিল্লাহ, চোটের কোনো সম্ভাবনা নেই। এখন সুস্থ আছি। কত দিন সুস্থ আছি, সেটা আল্লাহর হাতে।’
আবাহনীর হয়ে গত ডিপিএলে ১০ ম্যাচে ১৩ উইকেট নিয়েছিলেন সাইফউদ্দিন। ব্যাটিংয়েও ক্যামিও ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। এবারও কি দেখা যাবে অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিনকে—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশের ২৮ বছর বয়সী অলরাউন্ডার বলেন, ‘আপনি যদি দেখেন গত বছর থেকে শুরু করে যতগুলো লিগ খেলেছি, বিপিএল বলেন, মাইনর লিগ বলেন, আটলান্টা ওপেন থেকে হংকং সিক্সেস—পুরো সংক্ষিপ্ত সংস্করণেই খেলেছি। সামনে যেহেতু রমজান আবার গরম আসতেছে। সব মিলে আমার জন্য কঠিন। ব্যক্তিগতভাবে তেমন প্রস্তুতি নিইনি। তারা হয়তো নিয়েছেন। কিছুটা কঠিন। তবে খেলোয়াড় হিসেবে সব পরিস্থিতি মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। হাতে তো এক দুই দিন সময় আছে। বোলিং, ব্যাটিং, ফিটনেস সব মিলে চেষ্টা করব মানিয়ে নেওয়ার।’
এবারের ডিপিএলে পারিশ্রমিক কমেছে গত বারের তুলনায়। সাইফউদ্দিন এখন তাই চাইছেন, যে করেই হোক লিস্ট এ ক্রিকেটের টুর্নামেন্ট যেন ঠিকমতো হয়। এর ব্যত্যয় ঘটলে যে পারিশ্রমিক পেতেন, সেটুকুও পাওয়া সম্ভব না বলে মনে করেন তিনি। ২৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের অলরাউন্ডার বলেন, ‘সবকিছু, প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হয়েছে। আমিও অনেক কম নিয়ে খেলছি। এখানে অধিকাংশই ২০ শতাংশ কমে খেলছেন। এক-দুজন যে খেলছেন, তা নয়। সবাই। ইনশাআল্লাহ চেষ্টা করব মাঠে খেলাটা যেন থাকে। কারণ, খেলাই যদি না হয়, এই টাকাটাও পাব না। অধিকাংশ বিপিএল তো সবাই খেলে না। ৪০-৫০ জন ক্রিকেটার যারা আছি, তারাই খেলি। কিন্তু ডিপিএল খেলে ১০০-১৫০ ক্রিকেটার। তাদেরও বেতন বাড়ানোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ জায়গা এই ডিপিএল। পারিশ্রমিক কম হলেও যাতে খেলাটা হয় মাঠে, অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে বিসিবি থেকে শুরু করে ক্লাব কর্মকর্তাদের। বর্তমান প্রেক্ষাপটে তারা যে আয়োজন করছেন।’
সিরিজ শুরুর আগে সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন, প্রস্তুতি ভালো ছিল এবং সিরিজ জেতার লক্ষ্য নিয়েই খেলবেন। সিলেট টেস্টে হারের পর দৃশ্য বদলে গেছে। শান্তদের ওপর উল্টো জেঁকে বসে রাজ্যের চাপ। সিলেট টেস্টে হেরে নিজের ব্যাটিংকে দায়ী করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
৩৫ মিনিট আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
১ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
১ ঘণ্টা আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
২ ঘণ্টা আগে