ক্রাইস্টচার্চে দীর্ঘ এক অপেক্ষা ঘুচানোর সুযোগ পেয়েছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু সেটা কাজে লাগাতে পারেননি স্বাগতিকেরা। উল্টো দ্বিতীয় টেস্টে ৩ উইকেটের পরাজয়ে সময়টা আরও দীর্ঘ হয়েছে।
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে ৩১ বছর ধরে হারাতে না পারার অপেক্ষা। আর সব মিলিয়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ১৩ বছর জয় না পাওয়ার অপেক্ষা। সর্বশেষ ২০১১ সালে হোবার্টে জয় পেয়েছিল কিউইরা। সেদিনের ৭ রানের জয়ের পর আর কখনো জিততে পারেনি তারা। আজও রানে জেতার সুযোগ ছিল তাদের সামনে। এর জন্য আজ ৬ উইকেট নিতে পারলেই হতো। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ২০২ রান।
চতুর্থ দিনের ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা জয়ের কাজটাই করেছেন। জয়ে বিশেষ অবদান রেখেছেন মিচেল মার্শ ও অ্যালেক্স ক্যারি। দুজনের ১৪০ রানের জুটিতে টেস্ট জয়ের ভিত পায় অস্ট্রেলিয়া। অথচ, দিনের শুরুটা ভিন্ন কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিল। গতকালের ৪ উইকেটে ৭৭ রানে দিন শুরু করা অজিরা দিনের দ্বিতীয় ওভারেই পঞ্চম উইকেট হারিয়ে বসে।
বৃষ্টির কারণে প্রায় এক ঘণ্টা দেরি শুরু হওয়া চতুর্থ দিনের খেলা খেলতে নেমে গতদিনের ব্যক্তিগত রানের সঙ্গে আজ মাত্র ১ রান যোগ করেন ট্রাভিস হেড। ১৮ রানে টিম সাউদির বলে আউট হন তিনি। কিন্তু তাঁর আগের বলে রাচিন রবীন্দ্রর কাছে জীবন পাওয়া মার্শ পরে নিউজিল্যান্ডকে আর ম্যাচে ফিরতে দেয়নি। উইকেটরক্ষক ব্যাটার ক্যারিকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ১৭৪ বলে ১৪০ রানের জুটি গড়েন।
দুজনের জুটিতে কিউইদের জয়ের আশাও শেষ হয়ে যায়। ব্যক্তিগত ৮০ রানে আউট হওয়ার বিপরীতে ২৮ রানে থেমে যাওয়ার কথা ছিল মার্শের ইনিংস। তাঁকে এলবিডব্লিউ করে স্বাগতিকদের ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করেন বেন সিয়ার্স। ফিরতি বলে মিচেল স্টার্ককে আউট করে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগিয়েছিলেন কিউই পেসার। তবে তা আর হয়নি। তাঁর হ্যাটট্রিক না পাওয়ার মতোই ম্যাচও আর জেতা হয়নি নিউজিল্যান্ডের।
স্টার্কের আউটের সময় অস্ট্রেলিয়ার রান দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ২২০। সেখান থেকে দলের জয়ের বাকি ৫৯ রানের দূরত্ব ঘোচান প্যাট কামিন্স ও ক্যারি। অষ্টম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ১২৩ বলে ৯৮ রানে অপরাজিত থাকেন ক্যারি। এতে তাঁর ২ রানের আক্ষেপ থেকে গেছে। তবে দলকে ৩ উইকেটের জয় এনে দেওয়ায় তা মনে থাকার কথা নয়। অন্যদিকে ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন অজি অধিনায়ক কামিন্স। এতে দুই টেস্টের সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে কিউইরা। এর আগে ওয়েলিংটনে ১৭২ রানে জয় পেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
ক্রাইস্টচার্চে দীর্ঘ এক অপেক্ষা ঘুচানোর সুযোগ পেয়েছিল নিউজিল্যান্ড। কিন্তু সেটা কাজে লাগাতে পারেননি স্বাগতিকেরা। উল্টো দ্বিতীয় টেস্টে ৩ উইকেটের পরাজয়ে সময়টা আরও দীর্ঘ হয়েছে।
ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে ৩১ বছর ধরে হারাতে না পারার অপেক্ষা। আর সব মিলিয়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ১৩ বছর জয় না পাওয়ার অপেক্ষা। সর্বশেষ ২০১১ সালে হোবার্টে জয় পেয়েছিল কিউইরা। সেদিনের ৭ রানের জয়ের পর আর কখনো জিততে পারেনি তারা। আজও রানে জেতার সুযোগ ছিল তাদের সামনে। এর জন্য আজ ৬ উইকেট নিতে পারলেই হতো। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রয়োজন ছিল ২০২ রান।
চতুর্থ দিনের ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা জয়ের কাজটাই করেছেন। জয়ে বিশেষ অবদান রেখেছেন মিচেল মার্শ ও অ্যালেক্স ক্যারি। দুজনের ১৪০ রানের জুটিতে টেস্ট জয়ের ভিত পায় অস্ট্রেলিয়া। অথচ, দিনের শুরুটা ভিন্ন কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিল। গতকালের ৪ উইকেটে ৭৭ রানে দিন শুরু করা অজিরা দিনের দ্বিতীয় ওভারেই পঞ্চম উইকেট হারিয়ে বসে।
বৃষ্টির কারণে প্রায় এক ঘণ্টা দেরি শুরু হওয়া চতুর্থ দিনের খেলা খেলতে নেমে গতদিনের ব্যক্তিগত রানের সঙ্গে আজ মাত্র ১ রান যোগ করেন ট্রাভিস হেড। ১৮ রানে টিম সাউদির বলে আউট হন তিনি। কিন্তু তাঁর আগের বলে রাচিন রবীন্দ্রর কাছে জীবন পাওয়া মার্শ পরে নিউজিল্যান্ডকে আর ম্যাচে ফিরতে দেয়নি। উইকেটরক্ষক ব্যাটার ক্যারিকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ১৭৪ বলে ১৪০ রানের জুটি গড়েন।
দুজনের জুটিতে কিউইদের জয়ের আশাও শেষ হয়ে যায়। ব্যক্তিগত ৮০ রানে আউট হওয়ার বিপরীতে ২৮ রানে থেমে যাওয়ার কথা ছিল মার্শের ইনিংস। তাঁকে এলবিডব্লিউ করে স্বাগতিকদের ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করেন বেন সিয়ার্স। ফিরতি বলে মিচেল স্টার্ককে আউট করে হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনাও জাগিয়েছিলেন কিউই পেসার। তবে তা আর হয়নি। তাঁর হ্যাটট্রিক না পাওয়ার মতোই ম্যাচও আর জেতা হয়নি নিউজিল্যান্ডের।
স্টার্কের আউটের সময় অস্ট্রেলিয়ার রান দাঁড়ায় ৭ উইকেটে ২২০। সেখান থেকে দলের জয়ের বাকি ৫৯ রানের দূরত্ব ঘোচান প্যাট কামিন্স ও ক্যারি। অষ্টম উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন তাঁরা। ১২৩ বলে ৯৮ রানে অপরাজিত থাকেন ক্যারি। এতে তাঁর ২ রানের আক্ষেপ থেকে গেছে। তবে দলকে ৩ উইকেটের জয় এনে দেওয়ায় তা মনে থাকার কথা নয়। অন্যদিকে ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন অজি অধিনায়ক কামিন্স। এতে দুই টেস্টের সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে কিউইরা। এর আগে ওয়েলিংটনে ১৭২ রানে জয় পেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া।
৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ দলের পাকিস্তান সফর শুরু হচ্ছে আগামী ২১ মে। তার আগে আরব আমিরাতে একটি দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের বিপক্ষে বাংলাদেশ সবশেষ দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে।
৭ ঘণ্টা আগেআর্চারি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি নিয়ে বিতর্ক যেন কাটছেই না। এবার এই কমিটিকে স্বীকৃতি দিতে নারাজ বিশ্ব আর্চারি সংস্থা। গত ২৮ এপ্রিল অ্যাডহক কমিটির সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে পাঠানো চিঠিতে এমনটা জানায় তারা।
৮ ঘণ্টা আগেসকালের সূর্যোদয় দেখলেই বোঝা যায় দিনটা কেমন যাবে। স্প্যানিশ বিস্ময় বালক লামিন ইয়ামাল মাত্র ১৭ বছর বয়সেই স্পেনের হয়ে ইউরো জিতেছেন। লা লিগার এবারের মৌসুমেই নিয়মিত আলো ছড়াচ্ছেন প্রতি ম্যাচেই। তাঁর পারফরম্যান্স নজর কেড়েছে কিংবদন্তিদেরও। লিওনেল মেসি থেকে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো সবার মুখেই প্রশংসা
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় সেশনেই ৮ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের সম্মিলিত স্পিন আক্রমণে দিশেহারা হয়ে উঠে তাদের ব্যাটিং অর্ডার। ম্যাচশেষে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, খেলা আজই শেষ করতে চেয়েছেন তাঁরা। চতুর্থ দিন না গড়াতে কঠিন বল করে গেছেন বোলাররা।
৮ ঘণ্টা আগে