নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী ২১ মে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশ দলের। তবে কাশ্মীরে সাম্প্রতিক হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হওয়ায় দুই দেশের ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কার্যক্রম কার্যত স্থবির হয়ে গেছে। বন্ধ হয়ে গেছে আইপিএল ও পিএসএলও। আজ অবশ্য যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি প্রকাশ করেছে দুই দেশ। কিন্তু বাংলাদেশ পাকিস্তান সফরে যাবে কি না, তা এখনো অনিশ্চিত।
আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে বিসিবি জানায়, খেলোয়াড় ও সাপোর্টস্টাফদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বোর্ড। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে সতর্কতার সঙ্গে এই সফর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সবকিছু বিবেচনায় রাখা হবে বাংলাদেশ দলের এবং দেশের ক্রিকেটের সর্বোত্তম স্বার্থে।
পাকিস্তান সফরের আগে আগামী ১৭ ও ১৯ মে সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে দুটি টি–টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। বিসিবির বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী এই সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে এবং বাংলাদেশ দল আমিরাত সফর করবে।
পাকিস্তান সফর নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সঙ্গে বিসিবির সক্রিয় আলোচনা চলছে বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে বিবৃতিতে। বিসিবির সভাপতি, ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও কয়েকজন পরিচালক বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আজ বিকেলে পাকিস্তান থেকে দুবাই হয়ে দেশে ফিরেছেন পিএসএলে অংশ নেওয়া দুই তরুণ ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। বিমানবন্দরে তাদের নিতে বিসিবির একটি গাড়ি পাঠানো হয়। বোর্ডের ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ এই দুই ক্রিকেটারের কাছ থেকে সরাসরি পাকিস্তানের অভিজ্ঞতা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে বলে জানা গেছে।
বিমানবন্দর ছাড়ার আগে সাংবাদিকদের রিশাদ বলেন, ‘পাকিস্তানে যখন ভারত আক্রমণ করল, তখন একটু আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। ভয় লাগছিল, কিন্তু সবাই পাশে ছিল। বিসিবি, পরিবার, পিএসএল কর্তৃপক্ষ—সবাই যোগাযোগ রেখেছে। আমার সঙ্গে নাহিদ রানা ছিল, ও একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল। আমি বলেছিলাম, আল্লাহ আছেন। আমাদের সঙ্গে যারা বিদেশি খেলোয়াড় ছিল, তারা অনেক ডিপ্রেশনে ছিল—কীভাবে ফিরবে সেটাই বুঝতে পারছিল না। আমরা যখন বিমানবন্দরে পৌঁছাই, তার ২০ মিনিট পরই বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। আল্লাহর রহমতে পাকিস্তান থেকে নিরাপদে ফিরতে পেরেছি, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় কথা।’
রিশাদ আরও বলেন, ‘পাকিস্তানে আমরা যাব কি না, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার কিছু নেই। সবাই জানে পরিস্থিতি কী, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সবাই দেখছে।’
আজ বিকেলে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বিসিবি এই বিষয়ে জানাবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতে কোনোপ্রকার ঝুঁকি নেওয়া ঠিক হবে না। পাকিস্তান হাইকমিশন থেকেও নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে।’
গতরাতে পাকিস্তানে চলমান পিএসএলে অংশ নেওয়া সব বিদেশি ক্রিকেটারকে দুবাইয়ে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ ভারত ছাড়ছে আইপিএল খেলা বেশিরভাগ বিদেশি ক্রিকেটার। এই পরিস্থিতিতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দুই দেশের অভ্যন্তরে ক্রিকেট মাঠে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আগামী ২১ মে পাকিস্তান সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে বাংলাদেশ দলের। তবে কাশ্মীরে সাম্প্রতিক হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হওয়ায় দুই দেশের ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কার্যক্রম কার্যত স্থবির হয়ে গেছে। বন্ধ হয়ে গেছে আইপিএল ও পিএসএলও। আজ অবশ্য যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি প্রকাশ করেছে দুই দেশ। কিন্তু বাংলাদেশ পাকিস্তান সফরে যাবে কি না, তা এখনো অনিশ্চিত।
আজ সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে বিসিবি জানায়, খেলোয়াড় ও সাপোর্টস্টাফদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে বোর্ড। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে সতর্কতার সঙ্গে এই সফর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সবকিছু বিবেচনায় রাখা হবে বাংলাদেশ দলের এবং দেশের ক্রিকেটের সর্বোত্তম স্বার্থে।
পাকিস্তান সফরের আগে আগামী ১৭ ও ১৯ মে সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে দুটি টি–টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। বিসিবির বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী এই সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে এবং বাংলাদেশ দল আমিরাত সফর করবে।
পাকিস্তান সফর নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) সঙ্গে বিসিবির সক্রিয় আলোচনা চলছে বলেও নিশ্চিত করা হয়েছে বিবৃতিতে। বিসিবির সভাপতি, ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম ও কয়েকজন পরিচালক বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
আজ বিকেলে পাকিস্তান থেকে দুবাই হয়ে দেশে ফিরেছেন পিএসএলে অংশ নেওয়া দুই তরুণ ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা। বিমানবন্দরে তাদের নিতে বিসিবির একটি গাড়ি পাঠানো হয়। বোর্ডের ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ এই দুই ক্রিকেটারের কাছ থেকে সরাসরি পাকিস্তানের অভিজ্ঞতা ও নিরাপত্তাব্যবস্থা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবে বলে জানা গেছে।
বিমানবন্দর ছাড়ার আগে সাংবাদিকদের রিশাদ বলেন, ‘পাকিস্তানে যখন ভারত আক্রমণ করল, তখন একটু আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। ভয় লাগছিল, কিন্তু সবাই পাশে ছিল। বিসিবি, পরিবার, পিএসএল কর্তৃপক্ষ—সবাই যোগাযোগ রেখেছে। আমার সঙ্গে নাহিদ রানা ছিল, ও একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল। আমি বলেছিলাম, আল্লাহ আছেন। আমাদের সঙ্গে যারা বিদেশি খেলোয়াড় ছিল, তারা অনেক ডিপ্রেশনে ছিল—কীভাবে ফিরবে সেটাই বুঝতে পারছিল না। আমরা যখন বিমানবন্দরে পৌঁছাই, তার ২০ মিনিট পরই বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। আল্লাহর রহমতে পাকিস্তান থেকে নিরাপদে ফিরতে পেরেছি, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় কথা।’
রিশাদ আরও বলেন, ‘পাকিস্তানে আমরা যাব কি না, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার কিছু নেই। সবাই জানে পরিস্থিতি কী, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সবাই দেখছে।’
আজ বিকেলে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘বিসিবি এই বিষয়ে জানাবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতে কোনোপ্রকার ঝুঁকি নেওয়া ঠিক হবে না। পাকিস্তান হাইকমিশন থেকেও নিরাপত্তা ঝুঁকির বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে।’
গতরাতে পাকিস্তানে চলমান পিএসএলে অংশ নেওয়া সব বিদেশি ক্রিকেটারকে দুবাইয়ে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আজ ভারত ছাড়ছে আইপিএল খেলা বেশিরভাগ বিদেশি ক্রিকেটার। এই পরিস্থিতিতে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দুই দেশের অভ্যন্তরে ক্রিকেট মাঠে ফেরার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
মারিয়া মান্দার কাছে আজকের দিনটি ছিল বিশেষ। সকাল থেকেই সতীর্থদের কাছ থেকে পেতে থাকেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা। বিশেষ এই দিনে মাঠেও নামতে হয়। সাধারণত গোলের দেখা তিনি নিয়মিত পান না। তবে এবারের জন্মদিনটা ২২ বছর বয়সী এই ফুটবলার রাঙালেন গোলের আনন্দে।
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়াঙ্গন সংস্কারের জন্য গত বছর ২৯ আগস্ট সার্চ কমিটি গঠন হয়েছিল। ২০ এপ্রিলের মধ্যে তাদের কাজ শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হলেও পরে তা বাড়ানো হয় গতকাল ১০ মে পর্যন্ত। তবে মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
৫ ঘণ্টা আগেরিশাদ হোসেন আর নাহিদ রানাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ ছিল না বাংলাদেশ ক্রিকেটের। তাঁরা দুজন পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্যে কীভাবে দেশে ফিরবেন, এ নিয়েই ছিল যত চিন্তা।
৬ ঘণ্টা আগেমৌসুমের শুরুতে দল সাজাতে গিয়েই হিমশিম খাচ্ছিল চট্টগ্রাম আবাহনী। জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার জাহিদ হাসান এমিলি ও মামুনুল ইসলামের সহায়তায় শেষ মুহূর্তে গিয়ে খেলোয়াড় তালিকা জমা দেয় তারা। দল যদিও তেমন শক্তিশালী ছিল না। মৌসুমজুড়েই তাদের নিয়ে ছেলেখেলা করেছে অন্যক্লাবগুলো। তাই অবনমন অনুমিত ছিল। ১১ মৌসুম পর
৬ ঘণ্টা আগে