নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের শতরানের জুটি, পরে আবার খেই হারাল লোয়ার অর্ডার। সব মিলিয়ে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ থামল ১৯৩ রানে।
পাকিস্তানের পেসারদের তোপে দাগানো বোলিংয়ে ৩৮.৪ ওভারেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। বিপরীতে এশিয়া কাপে দ্বিতীয়বারের মতো ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন পাকিস্তানের পেসাররা। হারিস রউফ ৪ উইকেট, নাসিম শাহ ৩ উইকেট, ফাহিম আশরাফ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
চলতি এশিয়া কাপে আগের তিন ম্যাচেই বড় স্কোর হয়েছিল লাহোরে। তিন ম্যাচেই আগে ব্যাটিং কর দলগুলো জয় পেয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিবও টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়াই হয়তো পরিকল্পনা ছিল দলের। কিন্তু স্বাগতিকদের বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতায় দুই শর মধ্যেই থামত হলো বাংলাদেশকে।
৪৭ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের চাপ সামলানোর চেষ্টা করছেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার সাকিব ও মুশফিকুর। পঞ্চম উইকেটে ১২০ বলে ১০০ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে।
সাকিব-মুশফিকের জুটির সৌজন্যে ২০.১ ওভারেই ১০০ পার হয় বাংলাদেশ। তখনো মনে হচ্ছিল, স্কোরটা একদমই এতটা হবে না। কিন্তু ব্রেকথ্রু এনে দিলেন ফাহিম আশরাফ। পুল করতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ধরা পড়েন সাকিব। ৫৭ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৫৪তম ওয়ানডে ফিফটিতে ছিল ৭টি চারের বাউন্ডারি। পরে ৮৭ বলে ৬৪ রান করে ফেরেন মুশফিকও।
এর আগে ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছেন মোহাম্মদ নাঈম, মেহেদী হাসান মিরাজ, লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ‘মেকশিফট’ ওপেনার মিরাজ খেলেছিলেন ১১৯ বলে ১১২ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও ওপেনিংয়ে মিরাজের ওপর আস্থা রেখেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে আজ আর কাব্যিক ইনিংস খেলতে পারলেন না।
দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই নাসিম শাহের লেংথের বল ফ্লিক করতে গিয়ে মিডউইকেটে ফখর জামানের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেছেন মিরাজ। বলের গতি খুব বেশি ছিল না। গোল্ডেন ডাকে ফিরে গেছেন তিনি।
দ্বিতীয় উইকেটে লিটন দাস ও নাঈম রান বাড়াতে থাকেন দ্রুত। শুরুতে ১.৪ ওভারে কোনো রানই তুলতে পারেননি তাঁরা। এরপর ৪.৪ ওভারে হতেই বাংলাদেশের স্কোরে দুজনে জমা করেন ৩১ রান। তবে জুটি বড় হতে দেননি শাহিন শাহ আফ্রিদি। পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট লেংথ থেকে লাফিয়ে ওঠা বলে খোঁচা দিয়েছেন লিটন। ব্যাটের কানায় লেগে জমা পড়ে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে।
নাজমুল হোসেন শান্তর জায়গায় ফেরা লিটনের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ১৬ রান। হারিস রউফ আক্রমণে এসে নিজের প্রথম ওভারেই ফেরালেন নাঈমকে। প্রথম পাওয়ার প্লেতে রউফকে এবারের এশিয়া কাপে আগের দুই ম্যাচে দেখা যায়নি। তবে আজ বাউন্ডারিতে ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পান নাসিম। যার ফলে তাঁর জায়গায় আসেন রউফ। শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে নাঈম বল তুলে দেন অনেক ওপরে। ক্যাচও নেন রউফ। ২৫ বলে ২০ রান করেন নাঈম।
ইনিংসের দশম ওভারে তাওহীদ হৃদয়কেও ফেরান রউফ। ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বলটি ব্যাট ঘুরিয়ে খেলার সুযোগই পাননি হৃদয়। স্টাম্পের লালবাতি জ্বালিয়ে দিল বল। ৯ বলে ২ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এশিয়া কাপে হৃদয়ের ব্যাট এ পর্যন্ত অনুজ্জ্বলই থাকল। তিন ম্যাচে তাঁর স্কোর–২০, ০ ও ২ রান।
শুরুতে ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিমের শতরানের জুটি, পরে আবার খেই হারাল লোয়ার অর্ডার। সব মিলিয়ে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ থামল ১৯৩ রানে।
পাকিস্তানের পেসারদের তোপে দাগানো বোলিংয়ে ৩৮.৪ ওভারেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। বিপরীতে এশিয়া কাপে দ্বিতীয়বারের মতো ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন পাকিস্তানের পেসাররা। হারিস রউফ ৪ উইকেট, নাসিম শাহ ৩ উইকেট, ফাহিম আশরাফ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি একটি করে উইকেট নিয়েছেন।
চলতি এশিয়া কাপে আগের তিন ম্যাচেই বড় স্কোর হয়েছিল লাহোরে। তিন ম্যাচেই আগে ব্যাটিং কর দলগুলো জয় পেয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিবও টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়াই হয়তো পরিকল্পনা ছিল দলের। কিন্তু স্বাগতিকদের বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতায় দুই শর মধ্যেই থামত হলো বাংলাদেশকে।
৪৭ রান তুলতেই ৪ উইকেট হারিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলের চাপ সামলানোর চেষ্টা করছেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার সাকিব ও মুশফিকুর। পঞ্চম উইকেটে ১২০ বলে ১০০ রানের জুটি গড়েছিলেন দুজনে।
সাকিব-মুশফিকের জুটির সৌজন্যে ২০.১ ওভারেই ১০০ পার হয় বাংলাদেশ। তখনো মনে হচ্ছিল, স্কোরটা একদমই এতটা হবে না। কিন্তু ব্রেকথ্রু এনে দিলেন ফাহিম আশরাফ। পুল করতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ধরা পড়েন সাকিব। ৫৭ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৫৪তম ওয়ানডে ফিফটিতে ছিল ৭টি চারের বাউন্ডারি। পরে ৮৭ বলে ৬৪ রান করে ফেরেন মুশফিকও।
এর আগে ড্রেসিংরুমে ফিরে গেছেন মোহাম্মদ নাঈম, মেহেদী হাসান মিরাজ, লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। আফগানিস্তানের বিপক্ষে ‘মেকশিফট’ ওপেনার মিরাজ খেলেছিলেন ১১৯ বলে ১১২ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষেও ওপেনিংয়ে মিরাজের ওপর আস্থা রেখেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে আজ আর কাব্যিক ইনিংস খেলতে পারলেন না।
দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলেই নাসিম শাহের লেংথের বল ফ্লিক করতে গিয়ে মিডউইকেটে ফখর জামানের হাতে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেছেন মিরাজ। বলের গতি খুব বেশি ছিল না। গোল্ডেন ডাকে ফিরে গেছেন তিনি।
দ্বিতীয় উইকেটে লিটন দাস ও নাঈম রান বাড়াতে থাকেন দ্রুত। শুরুতে ১.৪ ওভারে কোনো রানই তুলতে পারেননি তাঁরা। এরপর ৪.৪ ওভারে হতেই বাংলাদেশের স্কোরে দুজনে জমা করেন ৩১ রান। তবে জুটি বড় হতে দেননি শাহিন শাহ আফ্রিদি। পঞ্চম ওভারের পঞ্চম বলে অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট লেংথ থেকে লাফিয়ে ওঠা বলে খোঁচা দিয়েছেন লিটন। ব্যাটের কানায় লেগে জমা পড়ে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানের হাতে।
নাজমুল হোসেন শান্তর জায়গায় ফেরা লিটনের ব্যাট থেকে আসে ১৩ বলে ১৬ রান। হারিস রউফ আক্রমণে এসে নিজের প্রথম ওভারেই ফেরালেন নাঈমকে। প্রথম পাওয়ার প্লেতে রউফকে এবারের এশিয়া কাপে আগের দুই ম্যাচে দেখা যায়নি। তবে আজ বাউন্ডারিতে ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পান নাসিম। যার ফলে তাঁর জায়গায় আসেন রউফ। শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে নাঈম বল তুলে দেন অনেক ওপরে। ক্যাচও নেন রউফ। ২৫ বলে ২০ রান করেন নাঈম।
ইনিংসের দশম ওভারে তাওহীদ হৃদয়কেও ফেরান রউফ। ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতির বলটি ব্যাট ঘুরিয়ে খেলার সুযোগই পাননি হৃদয়। স্টাম্পের লালবাতি জ্বালিয়ে দিল বল। ৯ বলে ২ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। এশিয়া কাপে হৃদয়ের ব্যাট এ পর্যন্ত অনুজ্জ্বলই থাকল। তিন ম্যাচে তাঁর স্কোর–২০, ০ ও ২ রান।
নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নানা গুঞ্জন গত বছরের অক্টোবর থেকেই। তিন সংস্করণেই অধিনায়ক হিসেবে শান্ত খুব বেশি দিন চালিয়ে যেতে পারেননি। গত মাসে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব হারালেন। এ মাসে শ্রীলঙ্কা সফরের আগে গেল ওয়ানডে অধিনায়কত্বও। একটা টেস্ট সিরিজ চলার সময়ে তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কয়েকটি মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে। আরেকটি ক্যাচ-স্ট্যাম্পিং করলেই উইকেটকিপার হিসেবে মুশফিকুর রহিমকে ছাড়িয়ে যাবেন লিটন দাস। ১৯ রান করলে টেস্টে সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে মুমিনুল হক হবেন বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এ ছাড়া আর আরও কয়েকটি মাইলফলক হতে পারে। দেখে
২ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে গত মৌসুমে এফএ কাপ জেতার গৌরব অর্জন করে ক্রিস্টাল প্যালেস। ১২০ বছরের ইতিহাসে সেটি ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। এই শিরোপা জিতে বড্ড ঝামেলায় পড়ে গেছে ক্লাবটির স্বত্বাধিকারী! এখন অংশীদারত্ব বিক্রি করতে চাচ্ছেন ক্লাবের অন্যতম অংশীদার জন টেক্সটর।
৪ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে ফিরছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এই অলরাউন্ডারকে পেয়ে নিশ্চয়ই ফিল সিমন্স একাদশ তৈরিতে ভালো সমন্বয় পাবেন। প্রথম টেস্টের পর বাংলাদেশ কোচ বলেছিলেন, মিরাজ ফিট না থাকায় দলের সমন্বয় নিয়েও তিনি
৪ ঘণ্টা আগে