নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিআরএস না থাকার কুফল দেখা গেল বিপিএলের দ্বিতীয় দিনে ঢাকা ডমিনেটরস ও খুলনা টাইগার্সের ম্যাচে। সৌম্য সরকারকে লেগ বিফোরে আম্পায়ারের প্রশ্নবিদ্ধ একবার আউট দেওয়া, রিভিউ নিয়ে আবার বেঁচে যাওয়া। সব মিলিয়ে প্রথম আউট দেওয়ায় সৌম্যর চেহারায় ফুটে ওঠে বিরক্ত আর হতাশার ছাপ। রিভিউর পর সিদ্ধান্ত বাতিল করায় খুলনা সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমকেও দেখা যায় একটু জোর গলায় আম্পায়ারের সঙ্গে কিছু বলতে।
বিতর্কের মাঝে মিরপুর ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জমে ওঠে লো স্কোরিং ম্যাচটি। খুলনার দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় পরীক্ষা দিতে হয়েছে ঢাকার ব্যাটারদেরও। শেষ পর্যন্ত ৫ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পায় ঢাকা।
দেড়টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বিরূপ আবহাওয়ায় ঢাকা ও খুলনার ম্যাচ শুরু হয় ৩০ মিনিট দেরিতে। খেলা শুরু হয় বেলা দুইটায়। সকাল থেকেই সূর্যের দেখা মেলেনি ঢাকায়। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছিল মিরপুর স্টেডিয়াম মাঠও। আধঘণ্টা পিছিয়ে দেড়টায় হয় টস। টস জিতে আগে ফিল্ডিং বেছে নেন ঢাকা ডমিনেটরসের অধিনায়ক নাসির হোসেন। ফ্লাডলাইটের আলোয় শুরু হয় খেলা।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। প্রথম ৩ ওভারে তারা তোলে মাত্র ৬ রান। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে নাসির হোসেনকে ৪ মেরে হাত খোলার চেষ্টা করেন ওপেনার শারজিল খান। পরের বলেই বোল্ড হয়ে ৭ রানে করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন পাকিস্তানি ব্যাটার। পরের ওভারেই ওয়ানডাউনে নামা মুনিম শাহরিয়ারকে ৪ রানে ফেরান আল আমিন হোসেন। ষষ্ঠ ওভারে আরাফাত সানির হাঁটুর ওপরের বল খেলতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে নাসিরের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল। ১৫ বলে ৮ রান আসে বাঁহাতি ব্যাটারের উইলো থেকে।
পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেটে ৩২ রান তোলে খুলনা। দলের বিপর্যয়ে চতুর্থ উইকেটে আজম খান ও ইয়াসির আলী রাব্বি হাল ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু আজমকে ফিরিয়ে ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত সানি ২১ রানে ভেঙে দেন এই জুটি। ১২ বল ১৮ রান করেন পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার।
পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে নিয়ে ৩১ রানের আরেকটি ছোটখাটো জুটি গড়েন ইয়াসির। ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২৪ রানে ইয়াসিরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন নাসির। পরের ওভারেই সাইফউদ্দিনকে ১৯ রানে ফেরান আল আমিন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান সংগ্রহ করে খুলনা।
ঢাকার হয়ে আল আমিন ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সানি ও নাসির নেন দুটি করে উইকেট।
১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সাবধানী শুরু করেন ঢাকার দুই ওপেনার আহমেদ শেহজাদ ও দিলশান মুনাবীরা। খুলনার পেসার পল ফন মিকেরেন করা ইনিংসের চতুর্থ ওভারে চোট পেয়ে মাঠের বাইরে চলে যান শেহজাদ (রিটায়ার্ড হার্ট)। পাওয়ার প্লেতে ঢাকা তোলে কোনো উইকেটে না হারিয়ে ৩০ রান। নাসুম আহমেদের করা ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে এলবিডব্লিউর আবেদনে সৌম্য সরকারকে আউট দেন আম্পায়ার। তবে আত্মবিশ্বাসী সৌম্য রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান। এতে কিছুটা অসন্তোষ দেখা যায় খুলনার ক্রিকেটারদের। টিভি আম্পায়ার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করায়, সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমকে দেখা যায় একটু জোর গলায় মাঠের আম্পায়ারদের সঙ্গে কিছু বলতে।
বিপিএল শুরুর আগে থেকেই আধুনিক ডিআরএস না থাকায় চলছে নানা আলোচনা। মাঠের খেলায় এর অভাব আরও বেশি অনুভব হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে এরপরই সৌম্যকে ১৬ রানে ওয়াহাব রিয়াজ আউট করেন। দিলশান মুনাবীরাকে ২২ রানে ফেরান সাইফউদ্দিন। মোহাম্মদ মিঠুন ফেরেন ৮ রানে। তবে শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক নাসির হোসেনের ৩৬ বলে অপরাজিত ৩৬ রানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঢাকা। খুলনার হয়ে সাইফউদ্দিন ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন।
ডিআরএস না থাকার কুফল দেখা গেল বিপিএলের দ্বিতীয় দিনে ঢাকা ডমিনেটরস ও খুলনা টাইগার্সের ম্যাচে। সৌম্য সরকারকে লেগ বিফোরে আম্পায়ারের প্রশ্নবিদ্ধ একবার আউট দেওয়া, রিভিউ নিয়ে আবার বেঁচে যাওয়া। সব মিলিয়ে প্রথম আউট দেওয়ায় সৌম্যর চেহারায় ফুটে ওঠে বিরক্ত আর হতাশার ছাপ। রিভিউর পর সিদ্ধান্ত বাতিল করায় খুলনা সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমকেও দেখা যায় একটু জোর গলায় আম্পায়ারের সঙ্গে কিছু বলতে।
বিতর্কের মাঝে মিরপুর ক্রিকেট স্টেডিয়ামে জমে ওঠে লো স্কোরিং ম্যাচটি। খুলনার দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় পরীক্ষা দিতে হয়েছে ঢাকার ব্যাটারদেরও। শেষ পর্যন্ত ৫ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পায় ঢাকা।
দেড়টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বিরূপ আবহাওয়ায় ঢাকা ও খুলনার ম্যাচ শুরু হয় ৩০ মিনিট দেরিতে। খেলা শুরু হয় বেলা দুইটায়। সকাল থেকেই সূর্যের দেখা মেলেনি ঢাকায়। ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছিল মিরপুর স্টেডিয়াম মাঠও। আধঘণ্টা পিছিয়ে দেড়টায় হয় টস। টস জিতে আগে ফিল্ডিং বেছে নেন ঢাকা ডমিনেটরসের অধিনায়ক নাসির হোসেন। ফ্লাডলাইটের আলোয় শুরু হয় খেলা।
আগে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি খুলনার। প্রথম ৩ ওভারে তারা তোলে মাত্র ৬ রান। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে নাসির হোসেনকে ৪ মেরে হাত খোলার চেষ্টা করেন ওপেনার শারজিল খান। পরের বলেই বোল্ড হয়ে ৭ রানে করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন পাকিস্তানি ব্যাটার। পরের ওভারেই ওয়ানডাউনে নামা মুনিম শাহরিয়ারকে ৪ রানে ফেরান আল আমিন হোসেন। ষষ্ঠ ওভারে আরাফাত সানির হাঁটুর ওপরের বল খেলতে গিয়ে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে নাসিরের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন আরেক ওপেনার তামিম ইকবাল। ১৫ বলে ৮ রান আসে বাঁহাতি ব্যাটারের উইলো থেকে।
পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেটে ৩২ রান তোলে খুলনা। দলের বিপর্যয়ে চতুর্থ উইকেটে আজম খান ও ইয়াসির আলী রাব্বি হাল ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু আজমকে ফিরিয়ে ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত সানি ২১ রানে ভেঙে দেন এই জুটি। ১২ বল ১৮ রান করেন পাকিস্তানের এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার।
পঞ্চম উইকেটে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে নিয়ে ৩১ রানের আরেকটি ছোটখাটো জুটি গড়েন ইয়াসির। ইনিংসের ১৫তম ওভারে ২৪ রানে ইয়াসিরকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন নাসির। পরের ওভারেই সাইফউদ্দিনকে ১৯ রানে ফেরান আল আমিন। শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান সংগ্রহ করে খুলনা।
ঢাকার হয়ে আল আমিন ৪ ওভারে ২৮ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। সানি ও নাসির নেন দুটি করে উইকেট।
১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় সাবধানী শুরু করেন ঢাকার দুই ওপেনার আহমেদ শেহজাদ ও দিলশান মুনাবীরা। খুলনার পেসার পল ফন মিকেরেন করা ইনিংসের চতুর্থ ওভারে চোট পেয়ে মাঠের বাইরে চলে যান শেহজাদ (রিটায়ার্ড হার্ট)। পাওয়ার প্লেতে ঢাকা তোলে কোনো উইকেটে না হারিয়ে ৩০ রান। নাসুম আহমেদের করা ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে এলবিডব্লিউর আবেদনে সৌম্য সরকারকে আউট দেন আম্পায়ার। তবে আত্মবিশ্বাসী সৌম্য রিভিউ নিয়ে বেঁচে যান। এতে কিছুটা অসন্তোষ দেখা যায় খুলনার ক্রিকেটারদের। টিভি আম্পায়ার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করায়, সিনিয়র ক্রিকেটার তামিমকে দেখা যায় একটু জোর গলায় মাঠের আম্পায়ারদের সঙ্গে কিছু বলতে।
বিপিএল শুরুর আগে থেকেই আধুনিক ডিআরএস না থাকায় চলছে নানা আলোচনা। মাঠের খেলায় এর অভাব আরও বেশি অনুভব হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে এরপরই সৌম্যকে ১৬ রানে ওয়াহাব রিয়াজ আউট করেন। দিলশান মুনাবীরাকে ২২ রানে ফেরান সাইফউদ্দিন। মোহাম্মদ মিঠুন ফেরেন ৮ রানে। তবে শেষ পর্যন্ত অধিনায়ক নাসির হোসেনের ৩৬ বলে অপরাজিত ৩৬ রানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঢাকা। খুলনার হয়ে সাইফউদ্দিন ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়েছেন।
লাফ দিয়ে আকাশ ছোঁয়া যদি সম্ভব হতো, হয়তো সেটাও করে ফেলতেন আরমান্দ ডুপ্লান্টিস। পোল ভল্টে বিস্ময় জাগিয়ে তোলাটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেছেন এই সুইডিশ অ্যাথলেট। গতকাল গড়েছেন নতুন বিশ্ব রেকর্ড। হাঙ্গেরির গ্রাঁ প্রিতে ৬ দশমিক ২৯ মিটার উচ্চতায় লাফিয়ে মাধ্যাকর্ষণকে আরেকবার বুড়ো আঙুল দেখালেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসকাল থেকে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। এমন আবহাওয়ায় মিরপুরে ক্রিকেটারদের আলস্য আসাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ও স্ট্রেংথ ট্রেইনার নাথান কেলির কাছে এসবের গুরুত্ব নেই। গুমোট আবহাওয়া হোক বা গরম, কাজের বেলায় তিনি একচুল ছাড় দেন না—এটাই বোঝা গেছে শেষ এক সপ্তাহের ফিটনেস ক্যাম্পে।
৭ ঘণ্টা আগেইউরোপিয়ান ফুটবলে নতুন মৌসুম শুরু হওয়ার তোড়জোড় চলছে। ১৫ আগস্ট থেকে পর্দা উঠবে লা লিগার ৯৫তম মৌসুমের। বার্সেলোনা নামবে শিরোপা ধরে রাখার মিশনে। জাবি আলোনসোকে নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখা রিয়াল মাদ্রিদও চায় আধিপত্য ফেরাতে। সব মিলিয়ে নতুন মৌসুমে লা লিগায় ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা বিষয়াদি নিয়েই এই উপস
১০ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুর ম্যাচের পরপরই একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে ফিফা উইন্ডোতে হামজা চৌধুরী খেলবেন তো। সে অনিশ্চয়তা কাটেনি এখনো। যদিও হামজাকে দলে রেখেই ২৪ জনের স্কোয়াড সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
১১ ঘণ্টা আগে