ক্রীড়া ডেস্ক
বিরাট কোহলির সিডনি সিক্সার্সে যোগ দেওয়ার খবরটা রীতিমতো চমক জাগানিয়া। ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটের বাইরে কখনো যে কোহলি ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি খেলেননি, তাঁর সিডনিতে খেলার কথা শুনে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। আসলে ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে মজা করতেই এমনটা করেছে অস্ট্রেলিয়ার এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ভারতের জার্সিতে কোহলির একটি ছবি নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ ভোরে সিডনি সিক্সার্স পোস্ট করেছে। সিডনির ফটোকার্ডে লেখা, ‘স্বাগত বিরাট কোহলি।’ অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ টি-টোয়েন্টি লিগের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্যাপশন দিয়েছে, ‘কিং কোহলি। বিরাট কোহলি আনুষ্ঠানিকভাবে পরের দুই মৌসুমের জন্য সিক্সারের অংশ হয়েছেন।’ কোহলিকে নিয়ে সিডনির এই পোস্ট দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। মিচেল স্টার্ক, স্টিভ স্মিথের মতো তারকাদের সঙ্গে সিডনিতে কোহলির খেলাটা অনেকেরই বিশ্বাস হচ্ছিল না। তিন-চার ঘণ্টা পরে সেই পোস্টের মন্তব্যের ঘরে সিডনি সিক্সার্স লিখেছে, ‘এপ্রিল ফুলস।’ ১ এপ্রিল একে অপরকে কৌতুক বা ভিন্ন কিছুর মাধ্যমে বোকা বানানোর যে ‘এপ্রিল ফুল’ প্রচলিত আছে, সেটাই কাজে লাগিয়েছে সিডনি।
কোহলিকে নিয়ে সিডনির ‘এপ্রিল ফুল’-এর পোস্টে অর্ধেকেরও বেশি হাহা ও ওয়াও রিঅ্যাকশন পড়েছে। অনেকে মজার মজার মন্তব্য করেছেন। কেউ একজন লিখেছেন, ‘এপ্রিল ফুল না হলে এটা আমি বিশ্বাস করতাম (কোহলির সিডনি সিক্সার্সে যাওয়া)।’ অনেকে আবার মজার ছলে জানতে চাইলেন, চুক্তিপত্র কোথায়? কারও চাওয়া, কোহলি সিডনি সিক্সার্সে খেললে ভালোই হতো। কেউ আবার মন্তব্য করেছেন, ‘আগামী বছর তাহলে জসপ্রীত বুমরাকে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।’
বাস্তবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) তাদের পুরুষ ক্রিকেটারদের বিদেশের লিগে খেলার অনুমতি দেয় না। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ আইপিএলসহ ঘরোয়া অন্যান্য টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কিন্তু জেমিমা রদ্রিগেজ, স্মৃতি মান্ধানার মতো ভারতের তারকা নারী ক্রিকেটাররা অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশে খেলেছেন।
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়েই খেলছেন কোহলি। ৮০৯৪ রান করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটার আইপিএলের ১৮ মৌসুমে খেলেছেন ২৫৪ ম্যাচ। ২ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট ও +২.২৬৬ রানরেট নিয়ে এখন পর্যন্ত ২০২৫ আইপিএলের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে বেঙ্গালুরু। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ২২ মার্চ ঝোড়ো ফিফটি এসেছে কোহলির ব্যাটে। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আগামীকাল গুজরাট টাইটান্সের মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু।
বিরাট কোহলির সিডনি সিক্সার্সে যোগ দেওয়ার খবরটা রীতিমতো চমক জাগানিয়া। ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটের বাইরে কখনো যে কোহলি ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি খেলেননি, তাঁর সিডনিতে খেলার কথা শুনে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। আসলে ভক্ত-সমর্থকদের সঙ্গে মজা করতেই এমনটা করেছে অস্ট্রেলিয়ার এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।
ভারতের জার্সিতে কোহলির একটি ছবি নিজেদের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আজ ভোরে সিডনি সিক্সার্স পোস্ট করেছে। সিডনির ফটোকার্ডে লেখা, ‘স্বাগত বিরাট কোহলি।’ অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশ টি-টোয়েন্টি লিগের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্যাপশন দিয়েছে, ‘কিং কোহলি। বিরাট কোহলি আনুষ্ঠানিকভাবে পরের দুই মৌসুমের জন্য সিক্সারের অংশ হয়েছেন।’ কোহলিকে নিয়ে সিডনির এই পোস্ট দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছে। মিচেল স্টার্ক, স্টিভ স্মিথের মতো তারকাদের সঙ্গে সিডনিতে কোহলির খেলাটা অনেকেরই বিশ্বাস হচ্ছিল না। তিন-চার ঘণ্টা পরে সেই পোস্টের মন্তব্যের ঘরে সিডনি সিক্সার্স লিখেছে, ‘এপ্রিল ফুলস।’ ১ এপ্রিল একে অপরকে কৌতুক বা ভিন্ন কিছুর মাধ্যমে বোকা বানানোর যে ‘এপ্রিল ফুল’ প্রচলিত আছে, সেটাই কাজে লাগিয়েছে সিডনি।
কোহলিকে নিয়ে সিডনির ‘এপ্রিল ফুল’-এর পোস্টে অর্ধেকেরও বেশি হাহা ও ওয়াও রিঅ্যাকশন পড়েছে। অনেকে মজার মজার মন্তব্য করেছেন। কেউ একজন লিখেছেন, ‘এপ্রিল ফুল না হলে এটা আমি বিশ্বাস করতাম (কোহলির সিডনি সিক্সার্সে যাওয়া)।’ অনেকে আবার মজার ছলে জানতে চাইলেন, চুক্তিপত্র কোথায়? কারও চাওয়া, কোহলি সিডনি সিক্সার্সে খেললে ভালোই হতো। কেউ আবার মন্তব্য করেছেন, ‘আগামী বছর তাহলে জসপ্রীত বুমরাকে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।’
বাস্তবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) তাদের পুরুষ ক্রিকেটারদের বিদেশের লিগে খেলার অনুমতি দেয় না। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ আইপিএলসহ ঘরোয়া অন্যান্য টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট খেলেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কিন্তু জেমিমা রদ্রিগেজ, স্মৃতি মান্ধানার মতো ভারতের তারকা নারী ক্রিকেটাররা অস্ট্রেলিয়ার বিগ ব্যাশে খেলেছেন।
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়েই খেলছেন কোহলি। ৮০৯৪ রান করে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক তিনি। ভারতীয় তারকা ক্রিকেটার আইপিএলের ১৮ মৌসুমে খেলেছেন ২৫৪ ম্যাচ। ২ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট ও +২.২৬৬ রানরেট নিয়ে এখন পর্যন্ত ২০২৫ আইপিএলের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে বেঙ্গালুরু। কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিপক্ষে ২২ মার্চ ঝোড়ো ফিফটি এসেছে কোহলির ব্যাটে। চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে আগামীকাল গুজরাট টাইটান্সের মুখোমুখি হবে বেঙ্গালুরু।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে