২০২৩ বিশ্বকাপকে যেন রূপকথার গল্প লেখার জন্য বেছে নিয়েছে আফগানিস্তান। ইংল্যান্ডকে হারানোর পর গতকাল চেন্নাইতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারিয়ে দিয়েছে আফগানরা। তাতে পয়েন্ট টেবিলের ৬ নম্বরে এখন হাশমাতুল্লাহ শাহিদির আফগানিস্তান। আর পাকিস্তানকে হারানোর দিনে মোহাম্মদ নবী স্মরণ করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের কথা।
৭ অক্টোবর ধর্মশালায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয় আফগানিস্তানের। সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিং করা আফগানদের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১১২ রান। সেখান থেকে হঠাৎ ধসে ১৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানরা। রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ ৯২ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের বিশাল জয় পায়। টুর্নামেন্টের শুরুতে বড় ব্যবধানে পরাজয়ে নেট রানরেটে বিশাল ধাক্কা খায় আফগানিস্তান। নবীর মতে, সেই ম্যাচ আফগানদের জেতা উচিত ছিল। বাংলাদেশকে হারালে ৬ পয়েন্ট নিয়ে আফগানিস্তান এখন পয়েন্ট তালিকার সেরা চারে থাকত। গতকাল ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকদের আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের প্রথম ম্যাচ হারা উচিত ছিল না। তবে এখন তো অর্ধেক পেরিয়ে গেছে। আমাদের এখন ৪ পয়েন্ট।’
ওয়ানডেতে পাকিস্তান ধাঁধার সমাধান যেন কিছুতেই করতে পারছিল না আফগানিস্তান। ২০১৮ এশিয়া কাপ, ২০১৯ বিশ্বকাপ, এ বছরের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ—সব জায়গাতেই রয়েছে আফগানদের তীরে এসে তরি ডোবার গল্প। অবশেষে গতকাল ওয়ানডেতে মুখোমুখি হওয়া অষ্টম ম্যাচে আফগানরা পেয়েছে ৮ উইকেটের বিশাল জয়। পাকিস্তানকে হারানো আফগানদের জন্য স্মরণীয় এক মুহূর্ত বলে মনে করেন নবী। আফগান অলরাউন্ডার বলেন, ‘পুরো আফগানিস্তানের জন্য এটা বড় এক মুহূর্ত। ১০-১২ বছর ধরে এমন এক মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় ইভেন্টে জয়ের চেষ্টা করছিলাম। গত তিন মাসে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। এটা অনেক স্মরণীয় এক মুহূর্ত। দীর্ঘদিন ধরে এই জয়ের ব্যাপারে আশা ছিল। ২০১২ সালে আমরা প্রথমবার মুখোমুখি হই। এরপর এশিয়া কাপ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের বিপক্ষে অনেক ম্যাচে দারুণ প্রতিযোগিতা হয়েছে।’
পাকিস্তান মিশনের পর আফগানিস্তানের পরের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। ৩০ অক্টোবর পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে লঙ্কানদের মুখোমুখি হবে আফগানরা। যেখানে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান মুখোমুখি হয়েছে ১১ ম্যাচে। আফগানদের জয় ৩ ম্যাচে, শ্রীলঙ্কা জিতেছে ৭ ম্যাচে আর ১ ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেছে। আর ২০১৮ এশিয়া কাপে লঙ্কানদের ৯১ রানে হারিয়েছিল আফগানরা। এরপর ২০১৯ বিশ্বকাপ, ২০২৩ এশিয়া কাপ—দুটো ম্যাচে আফগানরা হারলেও লঙ্কানদের সঙ্গে দারুণ লড়াই হয়েছে। এ সবই যেন আশাবাদী করছে নবীকে। আফগান অলরাউন্ডার বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এখন কঠিন লড়াই করব। যে সমর্থন আমরা আজ পেয়েছি, তাতে আমরা মুগ্ধ। আশা করি পুনেতেও আমরা সেটা পাব।’
২০২৩ বিশ্বকাপকে যেন রূপকথার গল্প লেখার জন্য বেছে নিয়েছে আফগানিস্তান। ইংল্যান্ডকে হারানোর পর গতকাল চেন্নাইতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারিয়ে দিয়েছে আফগানরা। তাতে পয়েন্ট টেবিলের ৬ নম্বরে এখন হাশমাতুল্লাহ শাহিদির আফগানিস্তান। আর পাকিস্তানকে হারানোর দিনে মোহাম্মদ নবী স্মরণ করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচের কথা।
৭ অক্টোবর ধর্মশালায় বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু হয় আফগানিস্তানের। সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিং করা আফগানদের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ২ উইকেটে ১১২ রান। সেখান থেকে হঠাৎ ধসে ১৫৬ রানে গুটিয়ে যায় আফগানরা। রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ ৯২ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের বিশাল জয় পায়। টুর্নামেন্টের শুরুতে বড় ব্যবধানে পরাজয়ে নেট রানরেটে বিশাল ধাক্কা খায় আফগানিস্তান। নবীর মতে, সেই ম্যাচ আফগানদের জেতা উচিত ছিল। বাংলাদেশকে হারালে ৬ পয়েন্ট নিয়ে আফগানিস্তান এখন পয়েন্ট তালিকার সেরা চারে থাকত। গতকাল ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকদের আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘বাংলাদেশের বিপক্ষে আমাদের প্রথম ম্যাচ হারা উচিত ছিল না। তবে এখন তো অর্ধেক পেরিয়ে গেছে। আমাদের এখন ৪ পয়েন্ট।’
ওয়ানডেতে পাকিস্তান ধাঁধার সমাধান যেন কিছুতেই করতে পারছিল না আফগানিস্তান। ২০১৮ এশিয়া কাপ, ২০১৯ বিশ্বকাপ, এ বছরের দ্বিপাক্ষিক সিরিজ—সব জায়গাতেই রয়েছে আফগানদের তীরে এসে তরি ডোবার গল্প। অবশেষে গতকাল ওয়ানডেতে মুখোমুখি হওয়া অষ্টম ম্যাচে আফগানরা পেয়েছে ৮ উইকেটের বিশাল জয়। পাকিস্তানকে হারানো আফগানদের জন্য স্মরণীয় এক মুহূর্ত বলে মনে করেন নবী। আফগান অলরাউন্ডার বলেন, ‘পুরো আফগানিস্তানের জন্য এটা বড় এক মুহূর্ত। ১০-১২ বছর ধরে এমন এক মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় ইভেন্টে জয়ের চেষ্টা করছিলাম। গত তিন মাসে আমরা কঠোর পরিশ্রম করেছি। এটা অনেক স্মরণীয় এক মুহূর্ত। দীর্ঘদিন ধরে এই জয়ের ব্যাপারে আশা ছিল। ২০১২ সালে আমরা প্রথমবার মুখোমুখি হই। এরপর এশিয়া কাপ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের বিপক্ষে অনেক ম্যাচে দারুণ প্রতিযোগিতা হয়েছে।’
পাকিস্তান মিশনের পর আফগানিস্তানের পরের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। ৩০ অক্টোবর পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন (এমসিএ) স্টেডিয়ামে লঙ্কানদের মুখোমুখি হবে আফগানরা। যেখানে ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান মুখোমুখি হয়েছে ১১ ম্যাচে। আফগানদের জয় ৩ ম্যাচে, শ্রীলঙ্কা জিতেছে ৭ ম্যাচে আর ১ ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে গেছে। আর ২০১৮ এশিয়া কাপে লঙ্কানদের ৯১ রানে হারিয়েছিল আফগানরা। এরপর ২০১৯ বিশ্বকাপ, ২০২৩ এশিয়া কাপ—দুটো ম্যাচে আফগানরা হারলেও লঙ্কানদের সঙ্গে দারুণ লড়াই হয়েছে। এ সবই যেন আশাবাদী করছে নবীকে। আফগান অলরাউন্ডার বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এখন কঠিন লড়াই করব। যে সমর্থন আমরা আজ পেয়েছি, তাতে আমরা মুগ্ধ। আশা করি পুনেতেও আমরা সেটা পাব।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৫ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৭ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৮ ঘণ্টা আগে