যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে পাকিস্তানের হার অনেক ক্রিকেটবোদ্ধার কাছে ‘ক্রিকেটের সৌন্দর্য’ ঠিকই। তবে পাকিস্তানের কাছে সেটা যে ‘পচা শামুকে পা কাটার’ মতো। টুর্নামেন্টের শুরুতে এমন অপ্রত্যাশিত হার বাবর আজমদের ‘সুপার এইট’ নিশ্চিত করার যাত্রাকে কঠিনই করে দিল।
পাকিস্তানের পরবর্তী ম্যাচ আগামীকাল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে দল দুটি। সুপার এইটে যেতে হলে বাবরদের এখন বাকি তিন ম্যাচ জয়ের কোনো বিকল্প নেই। পাকিস্তানের গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ কানাডা ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। বৃষ্টিতে যদি ভারত-পাকিস্তান মহারণ ভেসে যায়, তাহলে পাকিস্তানের হবে ১ পয়েন্ট। ভারতের হবে ৩ পয়েন্ট। যেখানে আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুভসূচনা করেছে ভারত।
পাকিস্তান যদি ভারতকে হারিয়ে দিতে পারে, তাহলে দল দুটি একই জায়গায় এসে দাঁড়াবে। এশিয়ার দুই দলের সামনে থাকবে ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা। গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ ভারত খেলবে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিপক্ষে। যুক্তরাষ্ট্র ২ ম্যাচ খেলে ২টি জিতে ‘এ’ গ্রুপের ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে রয়েছে। একটি ম্যাচ জিতলেই সুপার এইট অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাবে স্বাগতিকদের। আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে ম্যাচ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র সুপার ওভারে পাকিস্তানকে হারিয়ে ‘অঘটন’ ঘটিয়েছে। তিন দলেরই পয়েন্ট যখন ছয় হবে, তখন সমীকরণে চলে আসবে নেট রানরেট গুরুত্ব পাবে।
দুই ম্যাচের একটিতে জিতে কানাডা এখন ২ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপে দুইয়ে। তাদেরও রয়েছে ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা। যুক্তরাষ্ট্রের মতো কানাডাও ‘অঘটন’ ঘটালে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কানাডা গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান ও ভারতের সঙ্গে। যদি ভারত ও কানাডার বিপক্ষে পরপর দুই ম্যাচ পাকিস্তান হেরে বসে, তাহলে আর কোনো সমীকরণই কাজে আসবে না পাকিস্তানের।
টি-টোয়েন্টিতে ভারত-পাকিস্তানের লড়াইয়ে ভারত ঢের এগিয়ে। এখনো পর্যন্ত ১২ বারের দেখায় ভারত জিতেছে ৯ ম্যাচ। ৩ ম্যাচ জিতেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে রয়েছে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের ১০ উইকেটের জয়। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণের টুর্নামেন্টে এটাই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে পাকিস্তানের একমাত্র জয়। বিশ্বকাপে সাতবারের দেখায় ছয়বার জিতেছে ভারত।
যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে পাকিস্তানের হার অনেক ক্রিকেটবোদ্ধার কাছে ‘ক্রিকেটের সৌন্দর্য’ ঠিকই। তবে পাকিস্তানের কাছে সেটা যে ‘পচা শামুকে পা কাটার’ মতো। টুর্নামেন্টের শুরুতে এমন অপ্রত্যাশিত হার বাবর আজমদের ‘সুপার এইট’ নিশ্চিত করার যাত্রাকে কঠিনই করে দিল।
পাকিস্তানের পরবর্তী ম্যাচ আগামীকাল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে দল দুটি। সুপার এইটে যেতে হলে বাবরদের এখন বাকি তিন ম্যাচ জয়ের কোনো বিকল্প নেই। পাকিস্তানের গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ কানাডা ও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে। বৃষ্টিতে যদি ভারত-পাকিস্তান মহারণ ভেসে যায়, তাহলে পাকিস্তানের হবে ১ পয়েন্ট। ভারতের হবে ৩ পয়েন্ট। যেখানে আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুভসূচনা করেছে ভারত।
পাকিস্তান যদি ভারতকে হারিয়ে দিতে পারে, তাহলে দল দুটি একই জায়গায় এসে দাঁড়াবে। এশিয়ার দুই দলের সামনে থাকবে ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা। গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ ভারত খেলবে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিপক্ষে। যুক্তরাষ্ট্র ২ ম্যাচ খেলে ২টি জিতে ‘এ’ গ্রুপের ৪ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে রয়েছে। একটি ম্যাচ জিতলেই সুপার এইট অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাবে স্বাগতিকদের। আয়ারল্যান্ডের সঙ্গে ম্যাচ হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র সুপার ওভারে পাকিস্তানকে হারিয়ে ‘অঘটন’ ঘটিয়েছে। তিন দলেরই পয়েন্ট যখন ছয় হবে, তখন সমীকরণে চলে আসবে নেট রানরেট গুরুত্ব পাবে।
দুই ম্যাচের একটিতে জিতে কানাডা এখন ২ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপে দুইয়ে। তাদেরও রয়েছে ৬ পয়েন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা। যুক্তরাষ্ট্রের মতো কানাডাও ‘অঘটন’ ঘটালে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কানাডা গ্রুপ পর্বের শেষ দুই ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান ও ভারতের সঙ্গে। যদি ভারত ও কানাডার বিপক্ষে পরপর দুই ম্যাচ পাকিস্তান হেরে বসে, তাহলে আর কোনো সমীকরণই কাজে আসবে না পাকিস্তানের।
টি-টোয়েন্টিতে ভারত-পাকিস্তানের লড়াইয়ে ভারত ঢের এগিয়ে। এখনো পর্যন্ত ১২ বারের দেখায় ভারত জিতেছে ৯ ম্যাচ। ৩ ম্যাচ জিতেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে রয়েছে ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে পাকিস্তানের ১০ উইকেটের জয়। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণের টুর্নামেন্টে এটাই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে পাকিস্তানের একমাত্র জয়। বিশ্বকাপে সাতবারের দেখায় ছয়বার জিতেছে ভারত।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে