ক্রীড়া ডেস্ক
গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেট—বহু ক্লিশে এই কথাটা আবারও বলতে হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টের ফল দেখে। হেডিংলিতে ম্যাচের বেশির ভাগ সময় দাপট দেখিয়ে ভারত শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হেরেছে ৫ উইকেটে। এমন জয়ের পর নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগছে বেন ডাকেটের কাছে।
হেডিংলিতে সিরিজের প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ভারত করেছে ৮৩৫ রান। তাদের পাঁচ সেঞ্চুরির মধ্যে একমাত্র ঋষভ পন্তই করেছেন জোড়া সেঞ্চুরি। অধিনায়ক শুবমান গিলের মতো একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন লোকেশ রাহুল ও যশস্বী জয়সওয়াল। ভারতের এত চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বেন ডাকেটের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে। ৭৯.৯২ স্ট্রাইকরেটে ২১১ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন ডাকেট। যার মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭০ বলে করেছেন ১৪৯ রান। টেস্ট ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরিটি তিনি সাজিয়েছেন ২১ চার ও ১ ছক্কায়।
শেষ দিনে গতকাল যখন ইংল্যান্ড ব্যাটিংয়ে নামে, তখন হাতে ১০ উইকেট নিয়ে করতে হতো আরও ৩৫০ রান। বারবার বৃষ্টির বাগড়া দিলেও ইংলিশরা নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জিতেছে। ম্যাচসেরা ডাকেট ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘অসাধারণ ম্যাচ এটা। ভারত দুর্দান্ত ছিল। পঞ্চম দিনে গিয়ে আমরা যেভাবে শেষ করেছি, সেটা আরও অবিশ্বাস্য। কোনো উইকেট না হারিয়ে গত দিনের (পরশু) বিকেলটা শেষ করতে চেয়েছিলাম। আজ (গতকাল) সকালে বার্তা ছিল স্পষ্ট। যদি ঠিকমতো ব্যাটিং করতে পারি, তাহলে আমরা জিতব।’
শেষ দিনে দারুণ ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ম্যাচজুড়ে ইংল্যান্ডের বোলারদের কৃতিত্ব রয়েছে। প্রথম ইনিংসে ভারত শেষ ৭ উইকেট হারিয়েছে ৪১ রানে। গিলের নেতৃত্বাধীন ভারতের ব্যাটিংয়ে ধস নেমেছে দ্বিতীয় ইনিংসেও। এবার সফরকারীদের শেষ ৬ উইকেট পড়েছে ৩১ রানে। রোমাঞ্চকর জয়ের পর ডাকেট বলেন,
‘দিনজুড়ে (গতকাল) আমরা পরিণত ব্যাটিং করেছি। আমাদের কাছে এই জয়টা যে কী, সেটা দেখিয়েছি। বোলারদের কৃতিত্ব দিতে হবে প্রতিপক্ষের লেজ দ্রুত ছেঁটে ফেলার জন্য। যদি আরও ৫০-৬০ রান লক্ষ্য বেশি হতো, তাহলে ভিন্ন কিছু হতে পারত।’
ইংল্যান্ডের নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও ভারতের বিপক্ষে। ২০২২ সালে এজবাস্টনে ভারতের দেওয়া ৩৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৭ উইকেটে জিতেছিল ইংলিশরা। তিন বছর আগে ইংলিশদের সেই একাদশে অবশ্য ছিলেন না ডাকেট। হেডিংলিতে গতকাল রোমাঞ্চকর জয়ের পর এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘২০২২ সালের কথা বলা হয়েছিল। সেখানে আমি ছিলাম না। ড্রেসিংরুমে থাকা ক্রিকেটাররা নিজেদের ওপর বিশ্বাস রেখেছে।
৫ উইকেটে জিতে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ইংল্যান্ড। ২ জুলাই এজবাস্টনে শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টের ভেন্যু এজবাস্টন, লর্ডস, ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ও লন্ডনের দ্য ওভাল। শেষ টেস্ট শুরু হবে ৩১ জুলাই।
গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেট—বহু ক্লিশে এই কথাটা আবারও বলতে হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের প্রথম টেস্টের ফল দেখে। হেডিংলিতে ম্যাচের বেশির ভাগ সময় দাপট দেখিয়ে ভারত শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা হেরেছে ৫ উইকেটে। এমন জয়ের পর নিজের কাছেই অবিশ্বাস্য লাগছে বেন ডাকেটের কাছে।
হেডিংলিতে সিরিজের প্রথম টেস্টে দুই ইনিংস মিলে ভারত করেছে ৮৩৫ রান। তাদের পাঁচ সেঞ্চুরির মধ্যে একমাত্র ঋষভ পন্তই করেছেন জোড়া সেঞ্চুরি। অধিনায়ক শুবমান গিলের মতো একটি করে সেঞ্চুরি করেছেন লোকেশ রাহুল ও যশস্বী জয়সওয়াল। ভারতের এত চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বেন ডাকেটের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে। ৭৯.৯২ স্ট্রাইকরেটে ২১১ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন ডাকেট। যার মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে ১৭০ বলে করেছেন ১৪৯ রান। টেস্ট ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরিটি তিনি সাজিয়েছেন ২১ চার ও ১ ছক্কায়।
শেষ দিনে গতকাল যখন ইংল্যান্ড ব্যাটিংয়ে নামে, তখন হাতে ১০ উইকেট নিয়ে করতে হতো আরও ৩৫০ রান। বারবার বৃষ্টির বাগড়া দিলেও ইংলিশরা নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জিতেছে। ম্যাচসেরা ডাকেট ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘অসাধারণ ম্যাচ এটা। ভারত দুর্দান্ত ছিল। পঞ্চম দিনে গিয়ে আমরা যেভাবে শেষ করেছি, সেটা আরও অবিশ্বাস্য। কোনো উইকেট না হারিয়ে গত দিনের (পরশু) বিকেলটা শেষ করতে চেয়েছিলাম। আজ (গতকাল) সকালে বার্তা ছিল স্পষ্ট। যদি ঠিকমতো ব্যাটিং করতে পারি, তাহলে আমরা জিতব।’
শেষ দিনে দারুণ ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ম্যাচজুড়ে ইংল্যান্ডের বোলারদের কৃতিত্ব রয়েছে। প্রথম ইনিংসে ভারত শেষ ৭ উইকেট হারিয়েছে ৪১ রানে। গিলের নেতৃত্বাধীন ভারতের ব্যাটিংয়ে ধস নেমেছে দ্বিতীয় ইনিংসেও। এবার সফরকারীদের শেষ ৬ উইকেট পড়েছে ৩১ রানে। রোমাঞ্চকর জয়ের পর ডাকেট বলেন,
‘দিনজুড়ে (গতকাল) আমরা পরিণত ব্যাটিং করেছি। আমাদের কাছে এই জয়টা যে কী, সেটা দেখিয়েছি। বোলারদের কৃতিত্ব দিতে হবে প্রতিপক্ষের লেজ দ্রুত ছেঁটে ফেলার জন্য। যদি আরও ৫০-৬০ রান লক্ষ্য বেশি হতো, তাহলে ভিন্ন কিছু হতে পারত।’
ইংল্যান্ডের নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডও ভারতের বিপক্ষে। ২০২২ সালে এজবাস্টনে ভারতের দেওয়া ৩৭৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৭ উইকেটে জিতেছিল ইংলিশরা। তিন বছর আগে ইংলিশদের সেই একাদশে অবশ্য ছিলেন না ডাকেট। হেডিংলিতে গতকাল রোমাঞ্চকর জয়ের পর এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘২০২২ সালের কথা বলা হয়েছিল। সেখানে আমি ছিলাম না। ড্রেসিংরুমে থাকা ক্রিকেটাররা নিজেদের ওপর বিশ্বাস রেখেছে।
৫ উইকেটে জিতে পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ইংল্যান্ড। ২ জুলাই এজবাস্টনে শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম টেস্টের ভেন্যু এজবাস্টন, লর্ডস, ম্যানচেস্টারের ওল্ড ট্রাফোর্ড ও লন্ডনের দ্য ওভাল। শেষ টেস্ট শুরু হবে ৩১ জুলাই।
গলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। বাংলাদেশের প্রথম অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি এটাই। এমন রেকর্ড সেঞ্চুরির পর আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ দিয়েছেন বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার।
১৩ মিনিট আগেহেডিংলিতে টেস্টে ম্যাচের বেশির ভাগ অংশ জুড়ে দাপট দেখিয়ে খেলেছে ভারত। কিন্তু বাজবল টনিকে শেষ মুহূর্তে বাজিমাত করেছে ইংল্যান্ড। ৫ উইকেটে জিতে নিজেদের টেস্ট ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি গড়েছে ইংলিশরা।
১ ঘণ্টা আগেএক ম্যাচ ভালো করলে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা সেই ফর্ম টেনে নিতে পারেন খুব কম সময়ই। নাজমুল হোসেন শান্ত-মুমিনুল হকদের ব্যাট জ্বলে ওঠে ‘হ্যালির ধূমকেতু’র মতো। গলে দারুণ খেলার পর আজ কলম্বোতে দ্বিতীয় টেস্টে বাংলাদেশের ব্যাটাররা উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদুই দশকেরও বেশি সময় ধরে টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ। টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার ২৫ বছর পূর্তি হবে আগামীকাল। এই সময়ে টেস্টে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কার মতো পরাশক্তিকে বাংলাদেশ হারালেও পরাজয়ের পাল্লাটাই বেশি ভারী হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে