নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাকিব আল হাসান মাঠে নামা মানেই যেন নতুন রেকর্ড আর মাইলফলকের হাতছানি। আজ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের পালকে যুক্ত হলো এমনই এক দুর্দান্ত রেকর্ড, যেটা যে কোনো বোলারের কাছে হতে পারে স্বপ্নের। টি–টোয়েন্টি ইতিহাসের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন সাকিব। তিনি পেছনে ফেলেছেন লঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গাকে।
আইপিএলের ফাইনাল খেলেই সাকিব আল হাসান গতকাল ভোরে পৌঁছান ওমানে। এরপর বিকেলে নেমে পড়েন অনুশীলনেও। আজ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে সাকিবের সেই ক্লান্তির ছাপ দেখা গেল কই? তিনি আজও অসাধারণ।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে সাকিবের নামের পাশে ছিল ১০৬ উইকেট। মালিঙ্গাকে ফেরাতে তাঁর দরকার ছিল মাত্র দুই উইকেট। টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামা বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ইনিংসের সপ্তম ওভারে সাকিবের হাতে বল তুলে দেন। শুরুতে উইকেট না পেলেও মিতব্যয়ী বোলিং করছিলেন সাকিব। প্রথম ২ ওভারে দেন সাকল্য ৮ রান। সাকিবের উইকেট পাওয়ার অপেক্ষাটা দীর্ঘ হলো না। নিজের তৃতীয় ওভারে ফিরেই দলকে সাফল্য এনে দেন সাকিব। বাউন্ডারিতে আফিফের দারুণ এক ক্যাচে ফেরান রিচি বেরিংটনকে। এই উইকেট নিয়ে মালিঙ্গার পাশাপাশি বসে যান বাঁহাতি স্পিনার। এক বল পরেই সাকিবের ‘বিশ্ব রেকর্ড’। এবার কোনো রান যোগ করার আগেই ফেরান মাইকেল লিস্ককে। এই উইকেট দিয়েই মলিঙ্গাকে পেছনে ফেলে টি-টোয়েন্টিতে উইকেট শিকারের তালিকায় শীর্ষ আসনে বসে পড়েন সাকিব।
টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারে এত দিন শীর্ষে থাকা মালিঙ্গা ৮৪ ম্যাচে ৭.৪২ ইকোনমি রেটে ১০৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ৮৯ ম্যাচে সাকিব পৌঁছেন রেকর্ডের সেই সরণিতে।
ক্যারিয়ারের এই রেকর্ড গড়ার পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই সবচেয়ে সফল সাকিব। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে ১০ ম্যাচে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের শিকার ১৯ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র পাঁচ উইকেটও উইন্ডিজের বিপক্ষে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ উইকেট নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যাটে বলে দারুণ খেলে সিরিজ সেরা হয়েছিলেন সাকিব। সাকিবের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়া দলের তালিকায় সেই অস্ট্রেলিয়ার আছে তিনে। ৯ ম্যাচে তাদের বিপক্ষে নিয়েছেন ১২ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে মোট ১৬টি দলের বিপক্ষে খেলেছেন সাকিব। নেপাল বাদে সবগুলো দলের বিপক্ষেই নিয়েছেন উইকেট।
ঘরে ও ঘরের বাইরে সমান সাফল্যে পেয়েছেন সাকিব। ঘরের মাঠে ৪০ ম্যাচে তাঁর উইকেট সংখ্যা ৫২টি। প্রতিপক্ষের মাঠে ২৫ ম্যাচে নিয়েছেন ২৯ উইকেট। নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ২৩ ম্যাচ খেলে শিকার করেছেন ২৭ উইকেট। ইকোনমি রেটেরও খুব বেশি পার্থক্য নেই। ঘরের মাঠে প্রতি ওভারে ৬.৬৮ রান করে। সেখানে দেশের বাইরে ওভারপ্রতি দিয়েছেন ৬.৭৭ রান করে।
সাকিব আল হাসান মাঠে নামা মানেই যেন নতুন রেকর্ড আর মাইলফলকের হাতছানি। আজ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের পালকে যুক্ত হলো এমনই এক দুর্দান্ত রেকর্ড, যেটা যে কোনো বোলারের কাছে হতে পারে স্বপ্নের। টি–টোয়েন্টি ইতিহাসের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন সাকিব। তিনি পেছনে ফেলেছেন লঙ্কান কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গাকে।
আইপিএলের ফাইনাল খেলেই সাকিব আল হাসান গতকাল ভোরে পৌঁছান ওমানে। এরপর বিকেলে নেমে পড়েন অনুশীলনেও। আজ বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে সাকিবের সেই ক্লান্তির ছাপ দেখা গেল কই? তিনি আজও অসাধারণ।
বিশ্বকাপ শুরুর আগে সাকিবের নামের পাশে ছিল ১০৬ উইকেট। মালিঙ্গাকে ফেরাতে তাঁর দরকার ছিল মাত্র দুই উইকেট। টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামা বাংলাদেশ অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ ইনিংসের সপ্তম ওভারে সাকিবের হাতে বল তুলে দেন। শুরুতে উইকেট না পেলেও মিতব্যয়ী বোলিং করছিলেন সাকিব। প্রথম ২ ওভারে দেন সাকল্য ৮ রান। সাকিবের উইকেট পাওয়ার অপেক্ষাটা দীর্ঘ হলো না। নিজের তৃতীয় ওভারে ফিরেই দলকে সাফল্য এনে দেন সাকিব। বাউন্ডারিতে আফিফের দারুণ এক ক্যাচে ফেরান রিচি বেরিংটনকে। এই উইকেট নিয়ে মালিঙ্গার পাশাপাশি বসে যান বাঁহাতি স্পিনার। এক বল পরেই সাকিবের ‘বিশ্ব রেকর্ড’। এবার কোনো রান যোগ করার আগেই ফেরান মাইকেল লিস্ককে। এই উইকেট দিয়েই মলিঙ্গাকে পেছনে ফেলে টি-টোয়েন্টিতে উইকেট শিকারের তালিকায় শীর্ষ আসনে বসে পড়েন সাকিব।
টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারে এত দিন শীর্ষে থাকা মালিঙ্গা ৮৪ ম্যাচে ৭.৪২ ইকোনমি রেটে ১০৭ উইকেট নিয়েছিলেন। ৮৯ ম্যাচে সাকিব পৌঁছেন রেকর্ডের সেই সরণিতে।
ক্যারিয়ারের এই রেকর্ড গড়ার পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই সবচেয়ে সফল সাকিব। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে ১০ ম্যাচে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের শিকার ১৯ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে একমাত্র পাঁচ উইকেটও উইন্ডিজের বিপক্ষে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬ উইকেট নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ব্যাটে বলে দারুণ খেলে সিরিজ সেরা হয়েছিলেন সাকিব। সাকিবের সর্বোচ্চ উইকেট নেওয়া দলের তালিকায় সেই অস্ট্রেলিয়ার আছে তিনে। ৯ ম্যাচে তাদের বিপক্ষে নিয়েছেন ১২ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে মোট ১৬টি দলের বিপক্ষে খেলেছেন সাকিব। নেপাল বাদে সবগুলো দলের বিপক্ষেই নিয়েছেন উইকেট।
ঘরে ও ঘরের বাইরে সমান সাফল্যে পেয়েছেন সাকিব। ঘরের মাঠে ৪০ ম্যাচে তাঁর উইকেট সংখ্যা ৫২টি। প্রতিপক্ষের মাঠে ২৫ ম্যাচে নিয়েছেন ২৯ উইকেট। নিরপেক্ষ ভেন্যুতে ২৩ ম্যাচ খেলে শিকার করেছেন ২৭ উইকেট। ইকোনমি রেটেরও খুব বেশি পার্থক্য নেই। ঘরের মাঠে প্রতি ওভারে ৬.৬৮ রান করে। সেখানে দেশের বাইরে ওভারপ্রতি দিয়েছেন ৬.৭৭ রান করে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে