নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অজস্র সমালোচনা যেন একটা ইনিংস দিয়েই উড়িয়ে দিলেন সৌম্য সরকার। নেলসনে সৌম্যর দিনে সতীর্থরা যেন স্রেফ দর্শকই হয়ে থাকলেন। দেড় শ পেরিয়ে লিটন দাসের ১৭৬ রানের রেকর্ডে চোখ রাঙানি দিচ্ছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার, যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। যদিও সৌম্য পারেননি লিটনকে টপকে যেতে। ৭ রান আগে থেমেছেন ১৬৯ রানে।
তবে সৌম্যর ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসে ভর করে নেলসনে নিউজিল্যান্ডকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। ৪৯.৫ ওভারে ২৯১ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর এখন এটি এবং সব মিলিয়ে দ্বিতীয়। ২০১৩ সালে ফতুল্লায় কিউইদের বিপক্ষে ৩০৯ রান করে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল।
সেক্সটন ওভালে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ দল। কিন্তু শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ৬ ও লিটন দাস ফেরেন ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়া মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন তিনিই।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। ৩৫তম ওভারে মুশফিককে ৪৫ রানে ফিরিয়ে কিউইদের ব্রেক-থ্রু এনে দেন জ্যাকব ডাফি। ততক্ষণে ফিফটি তুলে নিয়েছেন সৌম্য।
মুশফিক আউট হলে সৌম্য চালাতে থাকেন তাণ্ডব। ষষ্ঠ উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ৬১ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন সৌম্য। যেখানে ১৯ রান মিরাজের, ৪২ রানই ছিল সৌম্যর, যার সৌজন্যে পৌঁছে যান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে। মিরাজ আউট হলে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে সৌম্যর ৪০ রানের আরেকটি জুটি হয়।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও'রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
পাঁচ বছর পর ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন সৌম্য। ছাড়িয়ে গেছেন নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস ১২৭ও। কত সুযোগ হাতছাড়া করেছেন সৌম্য নিজেও জানেন না। তবে বারবারই তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলেন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে।
আজ শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে সৌম্য দিয়েছেন প্রতিদান। এশিয়ান ব্যাটার হিসেবে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড নিজের করে নিলেন সৌম্য। ২০০৯ সালে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে ১৬৩ রানে অপরাজিত ছিলেন শচীন।
অজস্র সমালোচনা যেন একটা ইনিংস দিয়েই উড়িয়ে দিলেন সৌম্য সরকার। নেলসনে সৌম্যর দিনে সতীর্থরা যেন স্রেফ দর্শকই হয়ে থাকলেন। দেড় শ পেরিয়ে লিটন দাসের ১৭৬ রানের রেকর্ডে চোখ রাঙানি দিচ্ছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার, যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। যদিও সৌম্য পারেননি লিটনকে টপকে যেতে। ৭ রান আগে থেমেছেন ১৬৯ রানে।
তবে সৌম্যর ক্যারিয়ার-সেরা ইনিংসে ভর করে নেলসনে নিউজিল্যান্ডকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। ৪৯.৫ ওভারে ২৯১ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর এখন এটি এবং সব মিলিয়ে দ্বিতীয়। ২০১৩ সালে ফতুল্লায় কিউইদের বিপক্ষে ৩০৯ রান করে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল।
সেক্সটন ওভালে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ দল। কিন্তু শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ৬ ও লিটন দাস ফেরেন ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়া মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন তিনিই।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলে ওঠে তারা। ৩৫তম ওভারে মুশফিককে ৪৫ রানে ফিরিয়ে কিউইদের ব্রেক-থ্রু এনে দেন জ্যাকব ডাফি। ততক্ষণে ফিফটি তুলে নিয়েছেন সৌম্য।
মুশফিক আউট হলে সৌম্য চালাতে থাকেন তাণ্ডব। ষষ্ঠ উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ৬১ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন সৌম্য। যেখানে ১৯ রান মিরাজের, ৪২ রানই ছিল সৌম্যর, যার সৌজন্যে পৌঁছে যান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে। মিরাজ আউট হলে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে সৌম্যর ৪০ রানের আরেকটি জুটি হয়।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও'রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
পাঁচ বছর পর ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন সৌম্য। ছাড়িয়ে গেছেন নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস ১২৭ও। কত সুযোগ হাতছাড়া করেছেন সৌম্য নিজেও জানেন না। তবে বারবারই তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলেন কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে।
আজ শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে সৌম্য দিয়েছেন প্রতিদান। এশিয়ান ব্যাটার হিসেবে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড নিজের করে নিলেন সৌম্য। ২০০৯ সালে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে ১৬৩ রানে অপরাজিত ছিলেন শচীন।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে