অনেক দিন ধরেই পাকিস্তান দলের বাইরে আহমেদ শেহজাদ। সর্বশেষ ২০১৯ সালে জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন তিনি। নিকট ভবিষ্যতে যে সুযোগ পাবেন এমনটাও খুব একটা আশা করা যাচ্ছে না।
তবে, পারফরম্যান্সে আলোচনায় না থাকলেও মাঝে মাঝে বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করে সমালোচনায় আসেন শেহজাদ। এবার তেমনি এক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। তাঁর মতে, ভারতের কোনো ভয়ংকর বোলার নেই।
পাকিস্তানের এক ইউটিউব পডকাস্টে এমনটি জানিয়েছেন শেহজাদ। নিজের মত জানানোর আগে ভারতীয় বোলারদের প্রতি সম্মান রেখেই তিনি বলেছেন, ‘তাদের অসম্মান করছি না। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা ভয়ে ভয়ে খেলবে এমন কোনো বোলার নেই তাদের। জাসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রণ অশ্বিনের মতো ভালো বোলার আছে তাদের, কিন্তু তাঁরা কেউই ভয়ংকর বোলার নন। তাদের ব্যাটাররা ভয়ংকর।’
শেহজাদের এমন মন্তব্য শোনার পর নিশ্চয়ই খুশি হবেন না ভারতীয় বোলাররা। তাঁদের লক্ষ্য থাকবে বোলিং দিয়েই পাকিস্তানি ব্যাটারের সমালোচনার জবাব দেওয়া। সেই সুযোগ তাঁরা পাচ্ছেনও। এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে নিজেদের জাত চেনানোর দুর্দান্ত সুযোগ পাচ্ছেন তাঁরা। বিশ্বকাপে তো দুই দলের দেখা হবেই, সুযোগ থাকছে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টেও। এর আগে অবশ্য মুখেও জবাব দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ভারতীয় বোলারদের। কেননা, অতীত ইতিহাস বলে, মাঠের আগে বিতর্কিত বিষয়গুলোতে দুই দলের খেলোয়াড়েরা মুখেই জবাব দেন একে অপরকে।
নিজের সময়ে ভারতের কোনো বোলারকে ভয়ংকর হিসেবে না দেখলেও পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে দেখেছেন শেহজাদ। নিজ দেশের মধ্যেও শুধু একজনকেই মনে করেন তিনি। আর তিনি হচ্ছেন গতি তারকা ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’ খ্যাত শোয়েব আখতার। তিনি বলেছেন, ‘শোয়েব আখতারের বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে পারছি না। যখন দলে এলাম, সে ইতিমধ্যে দ্য শোয়েব আখতার। পুরোনো বলে তার করা ৬ থেকে ৮টা রিভার্স সুইং বল মোকাবিলা করেছি।’
অনেক দিন ধরেই পাকিস্তান দলের বাইরে আহমেদ শেহজাদ। সর্বশেষ ২০১৯ সালে জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন তিনি। নিকট ভবিষ্যতে যে সুযোগ পাবেন এমনটাও খুব একটা আশা করা যাচ্ছে না।
তবে, পারফরম্যান্সে আলোচনায় না থাকলেও মাঝে মাঝে বেশ কিছু বিস্ফোরক মন্তব্য করে সমালোচনায় আসেন শেহজাদ। এবার তেমনি এক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। তাঁর মতে, ভারতের কোনো ভয়ংকর বোলার নেই।
পাকিস্তানের এক ইউটিউব পডকাস্টে এমনটি জানিয়েছেন শেহজাদ। নিজের মত জানানোর আগে ভারতীয় বোলারদের প্রতি সম্মান রেখেই তিনি বলেছেন, ‘তাদের অসম্মান করছি না। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা ভয়ে ভয়ে খেলবে এমন কোনো বোলার নেই তাদের। জাসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রণ অশ্বিনের মতো ভালো বোলার আছে তাদের, কিন্তু তাঁরা কেউই ভয়ংকর বোলার নন। তাদের ব্যাটাররা ভয়ংকর।’
শেহজাদের এমন মন্তব্য শোনার পর নিশ্চয়ই খুশি হবেন না ভারতীয় বোলাররা। তাঁদের লক্ষ্য থাকবে বোলিং দিয়েই পাকিস্তানি ব্যাটারের সমালোচনার জবাব দেওয়া। সেই সুযোগ তাঁরা পাচ্ছেনও। এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে নিজেদের জাত চেনানোর দুর্দান্ত সুযোগ পাচ্ছেন তাঁরা। বিশ্বকাপে তো দুই দলের দেখা হবেই, সুযোগ থাকছে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের টুর্নামেন্টেও। এর আগে অবশ্য মুখেও জবাব দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ভারতীয় বোলারদের। কেননা, অতীত ইতিহাস বলে, মাঠের আগে বিতর্কিত বিষয়গুলোতে দুই দলের খেলোয়াড়েরা মুখেই জবাব দেন একে অপরকে।
নিজের সময়ে ভারতের কোনো বোলারকে ভয়ংকর হিসেবে না দেখলেও পাকিস্তানের বোলারদের মধ্যে দেখেছেন শেহজাদ। নিজ দেশের মধ্যেও শুধু একজনকেই মনে করেন তিনি। আর তিনি হচ্ছেন গতি তারকা ‘রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস’ খ্যাত শোয়েব আখতার। তিনি বলেছেন, ‘শোয়েব আখতারের বাইরে আর কাউকে স্মরণ করতে পারছি না। যখন দলে এলাম, সে ইতিমধ্যে দ্য শোয়েব আখতার। পুরোনো বলে তার করা ৬ থেকে ৮টা রিভার্স সুইং বল মোকাবিলা করেছি।’
শ্রীলঙ্কা সবশেষ ওয়ানডে খেলেছে এ বছরের ৮ জুলাই বাংলাদেশের বিপক্ষে। লঙ্কান স্পিনার মাহিশ তিকশানারও এটা শেষ ওয়ানডে। দেড় মাস এই সংস্করণে কোনো ম্যাচ না খেললেও র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে তিকশানার। সিংহাসন নিয়ে এখন তিকশানার লড়াই চলছে কেশব মহারাজের সঙ্গে।
৮ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম দেখায় নেপালকে ৩-০ গোলে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এবার প্রতিপক্ষের জালে চার গোলই দিয়েছে বাংলাদেশ। তবে এক গোল হজমও করেছে প্রীতি-অর্পিতারা। ফিরতি দেখায় আজ ৪-১ গোলে নেপালকে হারিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭ মেয়েদের দল।
৮ ঘণ্টা আগেথিম্পুর চ্যাংলিমিথান স্টেডিয়ামে ২৪ আগস্ট নেপালকে হারিয়েই নারী অনূর্ধ্ব-১৭ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ের ধারায় ফেরে বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ জিতেছিল ৩-০ গোলে। একই মাঠে আজ তিন দিন পর বাংলাদেশ খেলছে একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে। প্রথমার্ধে ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে বাংলাদেশ।
৯ ঘণ্টা আগেসামাজিকমাধ্যমে অবসর নেওয়া ইদানীংকালে একটা ‘ট্রেন্ড’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মারা এভাবেই সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন সংস্করণে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন। রবিচন্দ্রন অশ্বিনও বাদ থাকবেন কেন? ভারতের তারকা স্পিনারও এই ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে