ক্রীড়া ডেস্ক
লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে উইলিয়াম ও’রুর্ককে রীতিমতো অসহায় লেগেছে। প্রতিপক্ষ যদি এমন বিধ্বংসী ব্যাটিং করে, তখন তালগোল পাকানোই তো স্বাভাবিক। বিশেষ করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জিতেশ শর্মার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়ে যায় লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস।
শুধু জিতেশ শর্মাই নন, লক্ষ্ণৌর পেসার ও’রুর্ককে বেধড়ক পিটিয়েছেন বিরাট কোহলি-ফিল সল্টরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে ও’রুর্ক দিয়েছেন ২২ রান। এই ওভারে কোহলি মেরেছেন চারটি চার ও অপর চারটি মেরেছেন সল্ট। এমন খরুচে বোলিং ও’রুর্ক করেছেন ইনিংসের ১৮তম ওভারে। বেঙ্গালুরুর জিততে যখন তিন ওভারে ২৮ রান দরকার, তখন ২১ রান দিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। যেখানে জিতেশ শর্মা দুটি করে চার ও ছক্কায় একাই ২০ রান নিয়েছেন। ও’রুর্ক ৪ ওভারে ৭৪ রান খরচ করে নিয়েছেন ২ উইকেট। তাঁর খরুচে বোলিংই মূলত বেঙ্গালুরুকে ৮ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের সহজ জয় এনে দিয়েছে। লক্ষ্ণৌ ২২৭ রানের পাহাড় গড়েও তাই জিততে পারেনি।
৪ ওভারে ৭৪ রান দিলেও আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের তালিকায় ও’রুর্কের নাম ওঠেনি। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ৭৬ রান খরচ করেছেন জফরা আর্চার। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে এবারই তিনি খরুচে বোলিং করেছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে। তিনে থাকা মোহাম্মদ শামিও বাজে বোলিংয়ের কীর্তিটা গড়েছেন এবারের আইপিএলেই। সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের তিনটি যেহেতু ২০২৫ আইপিএলের, তাহলে বোঝাই যাচ্ছে এবার কী পরিমাণ রানবন্যা হয়েছে।
অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে গত রাতে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২২৭ রান করেছে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। ৬১ বলে ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ১১৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক ঋষভ পন্ত। তবে তাঁর এই সেঞ্চুরি ব্যর্থ হয়েছে জিতেশের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে। ৩৩ বলে ৮৫ রানের টর্নেডো ইনিংস খেলে জিতেশ বেঙ্গালুরুকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। ৮ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন তিনি। আইপিএল ইতিহাসে এটা তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়।
আইপিএলে এক ইনিংসে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের পাঁচ রেকর্ড
দল রান খরচ প্রতিপক্ষ সাল
জফরা আর্চার রাজস্থান রয়্যালস ৭৬ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০২৫
মোহাম্মদ শামি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ৭৫ পাঞ্জাব কিংস ২০২৫
উইলিয়াম ও’রুর্ক লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ৭৪ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ২০২৫
মোহিত শর্মা গুজরাট টাইটান্স ৭৩ দিল্লি ক্যাপিটালস ২০২৪
বাসিল থাম্পি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ৭০ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ২০১৮
লক্ষ্ণৌর অটল বিহারি বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে উইলিয়াম ও’রুর্ককে রীতিমতো অসহায় লেগেছে। প্রতিপক্ষ যদি এমন বিধ্বংসী ব্যাটিং করে, তখন তালগোল পাকানোই তো স্বাভাবিক। বিশেষ করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর জিতেশ শর্মার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড হয়ে যায় লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস।
শুধু জিতেশ শর্মাই নন, লক্ষ্ণৌর পেসার ও’রুর্ককে বেধড়ক পিটিয়েছেন বিরাট কোহলি-ফিল সল্টরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে ও’রুর্ক দিয়েছেন ২২ রান। এই ওভারে কোহলি মেরেছেন চারটি চার ও অপর চারটি মেরেছেন সল্ট। এমন খরুচে বোলিং ও’রুর্ক করেছেন ইনিংসের ১৮তম ওভারে। বেঙ্গালুরুর জিততে যখন তিন ওভারে ২৮ রান দরকার, তখন ২১ রান দিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। যেখানে জিতেশ শর্মা দুটি করে চার ও ছক্কায় একাই ২০ রান নিয়েছেন। ও’রুর্ক ৪ ওভারে ৭৪ রান খরচ করে নিয়েছেন ২ উইকেট। তাঁর খরুচে বোলিংই মূলত বেঙ্গালুরুকে ৮ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের সহজ জয় এনে দিয়েছে। লক্ষ্ণৌ ২২৭ রানের পাহাড় গড়েও তাই জিততে পারেনি।
৪ ওভারে ৭৪ রান দিলেও আইপিএল ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের তালিকায় ও’রুর্কের নাম ওঠেনি। ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টে এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ৭৬ রান খরচ করেছেন জফরা আর্চার। রাজস্থান রয়্যালসের হয়ে এবারই তিনি খরুচে বোলিং করেছেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে। তিনে থাকা মোহাম্মদ শামিও বাজে বোলিংয়ের কীর্তিটা গড়েছেন এবারের আইপিএলেই। সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের তিনটি যেহেতু ২০২৫ আইপিএলের, তাহলে বোঝাই যাচ্ছে এবার কী পরিমাণ রানবন্যা হয়েছে।
অটল বিহারী বাজপেয়ি স্টেডিয়ামে গত রাতে টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২২৭ রান করেছে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। ৬১ বলে ১১ চার ও ৮ ছক্কায় ১১৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক ঋষভ পন্ত। তবে তাঁর এই সেঞ্চুরি ব্যর্থ হয়েছে জিতেশের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে। ৩৩ বলে ৮৫ রানের টর্নেডো ইনিংস খেলে জিতেশ বেঙ্গালুরুকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছেন। ৮ চার ও ৬ ছক্কা মেরেছেন তিনি। আইপিএল ইতিহাসে এটা তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়।
আইপিএলে এক ইনিংসে সবচেয়ে বাজে বোলিংয়ের পাঁচ রেকর্ড
দল রান খরচ প্রতিপক্ষ সাল
জফরা আর্চার রাজস্থান রয়্যালস ৭৬ সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০২৫
মোহাম্মদ শামি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ৭৫ পাঞ্জাব কিংস ২০২৫
উইলিয়াম ও’রুর্ক লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস ৭৪ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ২০২৫
মোহিত শর্মা গুজরাট টাইটান্স ৭৩ দিল্লি ক্যাপিটালস ২০২৪
বাসিল থাম্পি সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ৭০ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ২০১৮
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে