নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার কথা বলা শুরু করেছিলেন বটে, কিন্তু মাইক থেকে কোনো আওয়াজ বের হলো না। কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতি হলেও স্যান্টনার হাসি আটকে রাখতে পারলেন না। তা বুঝিয়ে দেয় আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল নিয়ে অনেকটা নির্ভার তিনি। সংবাদ সম্মেলনে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন বেশ পরিমিতভাবে। দিয়েছেন ভারতের ঘূর্ণিজাদু সামলানোর উপায়।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ বাদ দিলে সীমিত ওভারের আইসিসি টুর্নামেন্টে নিউজিল্যান্ডের অর্জন বলতে গেলে একটিই। ২০০০ সালে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে আইসিসি নকআউট ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারা।
কালের বিবর্তনে নকআউট ট্রফি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে রূপ নিয়েছে অনেক আগেই। তবে নাম ভিন্ন হলেও ২৫ বছর পর আবারও একই মঞ্চে দাঁড়িয়ে কিউইরা। প্রতিপক্ষ সেই ভারত, স্যান্টনার তো তাই চাইছেন অতীতেরই পুনরাবৃত্তি হোক, ‘আশা করছি, আমরা আবার ভাগ্যবান হব। তবে ভারত কঠিন প্রতিপক্ষ, কন্ডিশন কিছুটা ভিন্ন হবে। কারণ, এটি নকআউট ম্যাচ, এই ম্যাচে নিজেদের দিনে যে ভালো খেলবে, সে-ই শিরোপা জিতবে।’
ফাইনালে কিউইদের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ হতে পারে দুবাইয়ের উইকেট ও কন্ডিশন। পাকিস্তানে যেতে আপত্তি থাকায় ভারত তাদের সব ম্যাচ খেলেছে এখানেই। তাই পরিবেশের সঙ্গে অনেকটাই মানিয়ে নিয়েছে তারা। কিউইদের দুবাইয়ে কেবল একটি ম্যাচই খেলতে হয়েছে, বাকিগুলো পাকিস্তানে। ফাইনালের জন্য দুবাইয়ে এসে আবহাওয়ার পরিবর্তন বিস্মিত করেছে তাদের।
স্যান্টনার বলেন, ‘আবহাওয়া কিছুটা অবাক করেছে। গত দুই দিনে তাপমাত্রা বেড়েছে ১০ ডিগ্রি। আমরা লাহোরে খেলেছি, তবে আজ (গতকাল) রাতে অনুশীলনের সুযোগ পাব, যা আমাদের আগামীকালের (আজ) জন্য ভালোভাবে প্রস্তুত করবে।’
দুবাইয়ের উইকেট নিয়ে প্রাথমিক ধারণা নিয়ে স্যান্টনার ঠিকই বুঝেছেন, ভারত তাদের স্পিন দিয়ে চাপে ফেলার চেষ্টা করবে। তবে তা সামলে পাল্টা চাপ তৈরির ছক কষেছেন তিনি, ‘পরিস্থিতি অনুযায়ী খোলামনে খেলতে হবে আমাদের। রান কেমন হবে এ নিয়ে দলের সঙ্গে আলোচনা করা দরকার। আমার মনে হয়, ২৫০-৩০০ রানের উইকেট হবে। দুই দলের জন্য এমন সময় আসবে, যখন তারা চাপে থাকবে। ভারত কিছু সময় দারুণ বোলিং করবে। আমাদের পরিকল্পনা হলো সেই চাপ সামলে তাদের ওপর পাল্টা চাপ তৈরি করা।’
ফাইনালের আগে অবশ্য গ্রুপ পর্বে ভারতের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে নিউজিল্যান্ডের। বরুণ চক্রবর্তী স্পিনে ধরাশায়ী ৪৪ রানে সেই ম্যাচ হেরে যায় তারা। পেরোতে পারেনি ২৫০ রানের লক্ষ্য। ৩৩ বছর বয়সী এই স্পিনারকে নিয়ে স্যান্টনার বলেন, ‘বরুণকে আমরা আইপিএলে খেলেছি, কয়েকজন খেলোয়াড় প্রথম কিংবা দ্বিতীয়বার তার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। তবে আমি মনে করি, ফুটেজ বিশ্লেষণ করার পর তারা প্রস্তুত থাকবে। সে ঘণ্টায় ১১৫ কিলোমিটার গতিতে আর্ম বল করে থাকে। এই গতিতে সে আমাকে আউট করেছিল। আমি তা নিয়ে সতর্ক থাকব।’
বরুণকে সামলানো পাশাপাশি নিজেদের স্পিনারদেরও কী করতে হবে, তা বাতলে দিয়েছেন কিউই অধিনায়ক, ‘আগেরবার সঠিক লেন্থে বোলিং করে ডট বল খেলিয়ে তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করাই ছিল লক্ষ্য। স্পিনারদের জন্য মূল কৌশল হলো একই জায়গায় লম্বা সময় ধরে বোলিং করে যাওয়া এবং আশা করি, এর মধ্য এক-দুটি বল স্কিডও করবে।’
নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার কথা বলা শুরু করেছিলেন বটে, কিন্তু মাইক থেকে কোনো আওয়াজ বের হলো না। কিছুটা বিব্রতকর পরিস্থিতি হলেও স্যান্টনার হাসি আটকে রাখতে পারলেন না। তা বুঝিয়ে দেয় আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল নিয়ে অনেকটা নির্ভার তিনি। সংবাদ সম্মেলনে সব প্রশ্নের উত্তর দিলেন বেশ পরিমিতভাবে। দিয়েছেন ভারতের ঘূর্ণিজাদু সামলানোর উপায়।
টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ বাদ দিলে সীমিত ওভারের আইসিসি টুর্নামেন্টে নিউজিল্যান্ডের অর্জন বলতে গেলে একটিই। ২০০০ সালে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়ে আইসিসি নকআউট ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারা।
কালের বিবর্তনে নকআউট ট্রফি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে রূপ নিয়েছে অনেক আগেই। তবে নাম ভিন্ন হলেও ২৫ বছর পর আবারও একই মঞ্চে দাঁড়িয়ে কিউইরা। প্রতিপক্ষ সেই ভারত, স্যান্টনার তো তাই চাইছেন অতীতেরই পুনরাবৃত্তি হোক, ‘আশা করছি, আমরা আবার ভাগ্যবান হব। তবে ভারত কঠিন প্রতিপক্ষ, কন্ডিশন কিছুটা ভিন্ন হবে। কারণ, এটি নকআউট ম্যাচ, এই ম্যাচে নিজেদের দিনে যে ভালো খেলবে, সে-ই শিরোপা জিতবে।’
ফাইনালে কিউইদের জন্য বড় মাথাব্যথার কারণ হতে পারে দুবাইয়ের উইকেট ও কন্ডিশন। পাকিস্তানে যেতে আপত্তি থাকায় ভারত তাদের সব ম্যাচ খেলেছে এখানেই। তাই পরিবেশের সঙ্গে অনেকটাই মানিয়ে নিয়েছে তারা। কিউইদের দুবাইয়ে কেবল একটি ম্যাচই খেলতে হয়েছে, বাকিগুলো পাকিস্তানে। ফাইনালের জন্য দুবাইয়ে এসে আবহাওয়ার পরিবর্তন বিস্মিত করেছে তাদের।
স্যান্টনার বলেন, ‘আবহাওয়া কিছুটা অবাক করেছে। গত দুই দিনে তাপমাত্রা বেড়েছে ১০ ডিগ্রি। আমরা লাহোরে খেলেছি, তবে আজ (গতকাল) রাতে অনুশীলনের সুযোগ পাব, যা আমাদের আগামীকালের (আজ) জন্য ভালোভাবে প্রস্তুত করবে।’
দুবাইয়ের উইকেট নিয়ে প্রাথমিক ধারণা নিয়ে স্যান্টনার ঠিকই বুঝেছেন, ভারত তাদের স্পিন দিয়ে চাপে ফেলার চেষ্টা করবে। তবে তা সামলে পাল্টা চাপ তৈরির ছক কষেছেন তিনি, ‘পরিস্থিতি অনুযায়ী খোলামনে খেলতে হবে আমাদের। রান কেমন হবে এ নিয়ে দলের সঙ্গে আলোচনা করা দরকার। আমার মনে হয়, ২৫০-৩০০ রানের উইকেট হবে। দুই দলের জন্য এমন সময় আসবে, যখন তারা চাপে থাকবে। ভারত কিছু সময় দারুণ বোলিং করবে। আমাদের পরিকল্পনা হলো সেই চাপ সামলে তাদের ওপর পাল্টা চাপ তৈরি করা।’
ফাইনালের আগে অবশ্য গ্রুপ পর্বে ভারতের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছে নিউজিল্যান্ডের। বরুণ চক্রবর্তী স্পিনে ধরাশায়ী ৪৪ রানে সেই ম্যাচ হেরে যায় তারা। পেরোতে পারেনি ২৫০ রানের লক্ষ্য। ৩৩ বছর বয়সী এই স্পিনারকে নিয়ে স্যান্টনার বলেন, ‘বরুণকে আমরা আইপিএলে খেলেছি, কয়েকজন খেলোয়াড় প্রথম কিংবা দ্বিতীয়বার তার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। তবে আমি মনে করি, ফুটেজ বিশ্লেষণ করার পর তারা প্রস্তুত থাকবে। সে ঘণ্টায় ১১৫ কিলোমিটার গতিতে আর্ম বল করে থাকে। এই গতিতে সে আমাকে আউট করেছিল। আমি তা নিয়ে সতর্ক থাকব।’
বরুণকে সামলানো পাশাপাশি নিজেদের স্পিনারদেরও কী করতে হবে, তা বাতলে দিয়েছেন কিউই অধিনায়ক, ‘আগেরবার সঠিক লেন্থে বোলিং করে ডট বল খেলিয়ে তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করাই ছিল লক্ষ্য। স্পিনারদের জন্য মূল কৌশল হলো একই জায়গায় লম্বা সময় ধরে বোলিং করে যাওয়া এবং আশা করি, এর মধ্য এক-দুটি বল স্কিডও করবে।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে