ক্রীড়া ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক কিংবদন্তি পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা ২০২৫-২৬ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে ধবলধোলাই হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাঁর মতে, সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৫-০ ব্যবধানে জয় পাবে।
অ্যাশেজে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন ম্যাকগ্রা প্রায় সব সময়ই এই ভবিষ্যদ্বাণী করেন। ২০২৩ সালের অ্যাশেজের আগেও করেছিলেন, যদিও সেই সিরিজ ২-২ সমতায় শেষ হয়। শিরোপা অবশ্য ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া।
২০১৫ সালের পর থেকে অ্যাশেজ সিরিজ জেতেনি ইংল্যান্ড—এর মধ্যে দুটি হেরেছে ও দুটি ড্র করেছে। আর ২০১০-১১ মৌসুমের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোনো টেস্টই জিততে পারেনি তারা।
ম্যাকগ্রা বিবিসি রেডিও-৫ লাইভকে বলেন, ‘আমি তো খুব কমই কোনো ভবিষ্যদ্বাণী করি, তাই না? আর অন্য কিছু বলার সুযোগও নেই, ৫-০।
আমি আমাদের দল নিয়ে খুব আত্মবিশ্বাসী। প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জশ হ্যাজলউড আর নাথান লায়ন যদি নিজেদের সেরা খেলাটা দেয়, তবে এটা খুব কঠিন হবে ইংল্যান্ডের জন্য। আর ইংল্যান্ডের সাম্প্রতিক রেকর্ডও দেখুন—দেখা যাক, তারা আদৌ কোনো টেস্ট জিততে পারে কি না।’
ইংল্যান্ড সবশেষ ২০২১-২২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে ৪-০ ব্যবধানে হেরেছিল। আর কামিন্সের নেতৃত্বে গত ১৫টি হোম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া মাত্র দুটি ম্যাচ হেরেছে, জিতেছে ১১টি, ড্র করেছে দুটি।
তবে ম্যাকগ্রা স্বীকার করেছেন, অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে, বিশেষ করে, টপ অর্ডারে। উসমান খাজা, ক্যামেরন গ্রিন ও মার্নাস লাবুশেন ফর্মে নেই, আর নতুন ওপেনার স্যাম কনস্টাসও নিজের জায়গা পোক্ত করতে পারেননি।
ইংল্যান্ডের বোলিংও কিছুটা শক্তি বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। ম্যাকগ্রার মতে, মূল লড়াই হবে ইংল্যান্ডের শীর্ষ সাত ব্যাটার বনাম অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণ, যেখানে জো রুট ও হ্যারি ব্রুক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হবেন। ম্যাকগ্রা বলেন, এই সিরিজ রুটের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। অস্ট্রেলিয়ায় সে কখনো তেমন ভালো খেলেনি, এমনকি শতকও নেই। এবার সে অবশ্যই নিজেকে প্রমাণ করতে চাইবে, আর সে ভালো ফর্মে আছে।
রুট এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২ টেস্ট রান করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ৯টি অর্ধশতক, কিন্তু সেঞ্চুরি নেই। গড় ৩৫.৬৮—যা তাঁর ক্যারিয়ার গড় ৫১.২৯ থেকে অনেক কম। সর্বোচ্চ রান ৮৯।
ব্রুককে নিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ম্যাকগ্রা, ‘ব্রুককে খেলতে দেখাটা উপভোগ করি। সে নিজের মতো করে খেলে, আক্রমণাত্মক মনোভাব রাখে। অস্ট্রেলিয়াকে ওকে খুব দ্রুত থামাতে হবে। বেন ডাকেট খুব আক্রমণাত্মক ওপেনার। জ্যাক ক্রলিওও চাইবে আগের চেয়ে বেশি রান করতে।’
ব্রেন্ডন ম্যাককালামের অধীনে ইংল্যান্ড এখন পর্যন্ত ৪১ টেস্টে ২৫টি জিতেছে। তবে এখনো কোনো পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জেতেনি তারা, সবশেষ ভারতের বিপক্ষে ২-২ সমতায় শেষ করেছে। ৫৫ বছর বয়সী ম্যাকগ্রা ইংল্যান্ডের খেলার ধরনকে প্রশংসা করলেও মানসিক দৃঢ়তা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
ম্যাকগ্রা বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়দের ভয়ের বাইরে গিয়ে খেলতে দেখতে পছন্দ করি। এটাই ‘‘বাজ’’ (ম্যাককালাম) এই ইংল্যান্ড দলে আনতে চাইছে—ভয়হীন ক্রিকেট। তবে আমি চাইব, তারা আরও দায়িত্বশীল হোক, মানসিকভাবে আরও প্রস্তুত থাকুক। এটা রোমাঞ্চকর হবে।’
অস্ট্রেলিয়ার সাবেক কিংবদন্তি পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা ২০২৫-২৬ অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে ধবলধোলাই হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। তাঁর মতে, সিরিজে অস্ট্রেলিয়া ৫-০ ব্যবধানে জয় পাবে।
অ্যাশেজে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন ম্যাকগ্রা প্রায় সব সময়ই এই ভবিষ্যদ্বাণী করেন। ২০২৩ সালের অ্যাশেজের আগেও করেছিলেন, যদিও সেই সিরিজ ২-২ সমতায় শেষ হয়। শিরোপা অবশ্য ধরে রাখে অস্ট্রেলিয়া।
২০১৫ সালের পর থেকে অ্যাশেজ সিরিজ জেতেনি ইংল্যান্ড—এর মধ্যে দুটি হেরেছে ও দুটি ড্র করেছে। আর ২০১০-১১ মৌসুমের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে কোনো টেস্টই জিততে পারেনি তারা।
ম্যাকগ্রা বিবিসি রেডিও-৫ লাইভকে বলেন, ‘আমি তো খুব কমই কোনো ভবিষ্যদ্বাণী করি, তাই না? আর অন্য কিছু বলার সুযোগও নেই, ৫-০।
আমি আমাদের দল নিয়ে খুব আত্মবিশ্বাসী। প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জশ হ্যাজলউড আর নাথান লায়ন যদি নিজেদের সেরা খেলাটা দেয়, তবে এটা খুব কঠিন হবে ইংল্যান্ডের জন্য। আর ইংল্যান্ডের সাম্প্রতিক রেকর্ডও দেখুন—দেখা যাক, তারা আদৌ কোনো টেস্ট জিততে পারে কি না।’
ইংল্যান্ড সবশেষ ২০২১-২২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া সফরে ৪-০ ব্যবধানে হেরেছিল। আর কামিন্সের নেতৃত্বে গত ১৫টি হোম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া মাত্র দুটি ম্যাচ হেরেছে, জিতেছে ১১টি, ড্র করেছে দুটি।
তবে ম্যাকগ্রা স্বীকার করেছেন, অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং নিয়ে কিছু সমস্যা রয়েছে, বিশেষ করে, টপ অর্ডারে। উসমান খাজা, ক্যামেরন গ্রিন ও মার্নাস লাবুশেন ফর্মে নেই, আর নতুন ওপেনার স্যাম কনস্টাসও নিজের জায়গা পোক্ত করতে পারেননি।
ইংল্যান্ডের বোলিংও কিছুটা শক্তি বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করেন তিনি। ম্যাকগ্রার মতে, মূল লড়াই হবে ইংল্যান্ডের শীর্ষ সাত ব্যাটার বনাম অস্ট্রেলিয়ার বোলিং আক্রমণ, যেখানে জো রুট ও হ্যারি ব্রুক গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হবেন। ম্যাকগ্রা বলেন, এই সিরিজ রুটের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। অস্ট্রেলিয়ায় সে কখনো তেমন ভালো খেলেনি, এমনকি শতকও নেই। এবার সে অবশ্যই নিজেকে প্রমাণ করতে চাইবে, আর সে ভালো ফর্মে আছে।
রুট এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় ৮৯২ টেস্ট রান করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে ৯টি অর্ধশতক, কিন্তু সেঞ্চুরি নেই। গড় ৩৫.৬৮—যা তাঁর ক্যারিয়ার গড় ৫১.২৯ থেকে অনেক কম। সর্বোচ্চ রান ৮৯।
ব্রুককে নিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ম্যাকগ্রা, ‘ব্রুককে খেলতে দেখাটা উপভোগ করি। সে নিজের মতো করে খেলে, আক্রমণাত্মক মনোভাব রাখে। অস্ট্রেলিয়াকে ওকে খুব দ্রুত থামাতে হবে। বেন ডাকেট খুব আক্রমণাত্মক ওপেনার। জ্যাক ক্রলিওও চাইবে আগের চেয়ে বেশি রান করতে।’
ব্রেন্ডন ম্যাককালামের অধীনে ইংল্যান্ড এখন পর্যন্ত ৪১ টেস্টে ২৫টি জিতেছে। তবে এখনো কোনো পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ জেতেনি তারা, সবশেষ ভারতের বিপক্ষে ২-২ সমতায় শেষ করেছে। ৫৫ বছর বয়সী ম্যাকগ্রা ইংল্যান্ডের খেলার ধরনকে প্রশংসা করলেও মানসিক দৃঢ়তা আরও বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
ম্যাকগ্রা বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়দের ভয়ের বাইরে গিয়ে খেলতে দেখতে পছন্দ করি। এটাই ‘‘বাজ’’ (ম্যাককালাম) এই ইংল্যান্ড দলে আনতে চাইছে—ভয়হীন ক্রিকেট। তবে আমি চাইব, তারা আরও দায়িত্বশীল হোক, মানসিকভাবে আরও প্রস্তুত থাকুক। এটা রোমাঞ্চকর হবে।’
খেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
১৮ মিনিট আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেন জিততেই ভুলে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এই সংস্করণে দুই দলের চারবারের দেখাতে চারবারই জিতেছিল পাকিস্তান। অবশেষে গত রাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফুরোয় ৬ বছরের অপেক্ষা। তাতে করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলই পেয়েছে দুঃসংবাদ।
২ ঘণ্টা আগেবয়স ৪০ পেরোনোর পরও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর যে ক্ষুধা কমেনি, সেটা তাঁর পারফরম্যান্সেই বোঝা যাচ্ছে। মাঠে নামলেই গোল করার নেশা তাঁকে ভীষণভাবে পেয়ে বসে। ক্লাব প্রীতি ম্যাচেও দেখিয়ে যাচ্ছেন তাঁর দাপট।
৪ ঘণ্টা আগে