নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশি রহস্য তৈরি করেছে, তা হলো তামিম ইকবাল।
বিকেলে সাদা রেঞ্জ রোভারে করে আসেন বিসিবি কার্যালয়ে। তামিমের পরনে কালো প্যান্ট আর গাঢ় নীল হাফ শার্ট। বিসিবি সভাপতির সভায় উপস্থিত সব ক্রিকেটারের গায়ে যেখানে দলের জার্সি, সেখানে তামিমের ‘ক্যাজুয়াল পোশাক’ বলে দিচ্ছিল জাতীয় দল থেকে তিনি কতটা দূরে! তবে অনেক দিন ধরে ক্রিকেটে থাকা কিংবা ছাড়ার মাঝে একটা রহস্যময় দাগ টেনে রেখেছেন তামিম। গত বছর আকস্মিক অবসর ঘোষণার পর থেকে বাঁহাতি ওপেনারের ক্যারিয়ারের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেশের ক্রিকেটে লম্বা সময় ধরে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।
কাল বিসিবি সভাপতির সভায় তামিমের উপস্থিতি তাঁর ক্রিকেট প্রশাসনে আসার গুঞ্জন আরও জোরাল করেছে। পরিচালনা পরিষদ থেকে খালেদ মাহমুদ সুজনের পদত্যাগের পরদিন তামিমের বিসিবি সভাপতির বৈঠকে উপস্থিতি দেখে গুঞ্জনটা যেন আরও বেড়েছে। যদিও বৈঠকে উপস্থিত একাধিক খেলোয়াড় এ বিষয়ে কিছুই বলতে চাননি।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ফারুক বলেছেন, ‘দেশের পরিস্থিতি তো সবাই জানেন। ওরাও (ক্রিকেটাররা) দেশের বাইরের কেউ না। খেলা নিয়ে সবার একটা দুশ্চিন্তা ছিল। বিপিএল, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ—এসব নিয়ে ওরা কথা বলেছে।’
আর তামিমের উপস্থিতি নিয়ে ফারুক বলেন, ‘এমনিতে (তামিম) দেখা করতে আসছিল। সে তো আমার সবচেয়ে কাছের, যে খেলোয়াড়দের সঙ্গে লম্বা সময় কাটিয়েছে। তাদের সঙ্গেই এসেছে, দেখা করেছে।’
তামিমের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার নিয়ে যত জল্পনা-কল্পনাই থাকুক, তিনি যে আগামী বিপিএল খেলবেন, এটা অন্তত নিশ্চিত ৷

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশি রহস্য তৈরি করেছে, তা হলো তামিম ইকবাল।
বিকেলে সাদা রেঞ্জ রোভারে করে আসেন বিসিবি কার্যালয়ে। তামিমের পরনে কালো প্যান্ট আর গাঢ় নীল হাফ শার্ট। বিসিবি সভাপতির সভায় উপস্থিত সব ক্রিকেটারের গায়ে যেখানে দলের জার্সি, সেখানে তামিমের ‘ক্যাজুয়াল পোশাক’ বলে দিচ্ছিল জাতীয় দল থেকে তিনি কতটা দূরে! তবে অনেক দিন ধরে ক্রিকেটে থাকা কিংবা ছাড়ার মাঝে একটা রহস্যময় দাগ টেনে রেখেছেন তামিম। গত বছর আকস্মিক অবসর ঘোষণার পর থেকে বাঁহাতি ওপেনারের ক্যারিয়ারের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেশের ক্রিকেটে লম্বা সময় ধরে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা।
কাল বিসিবি সভাপতির সভায় তামিমের উপস্থিতি তাঁর ক্রিকেট প্রশাসনে আসার গুঞ্জন আরও জোরাল করেছে। পরিচালনা পরিষদ থেকে খালেদ মাহমুদ সুজনের পদত্যাগের পরদিন তামিমের বিসিবি সভাপতির বৈঠকে উপস্থিতি দেখে গুঞ্জনটা যেন আরও বেড়েছে। যদিও বৈঠকে উপস্থিত একাধিক খেলোয়াড় এ বিষয়ে কিছুই বলতে চাননি।
ক্রিকেটারদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ফারুক বলেছেন, ‘দেশের পরিস্থিতি তো সবাই জানেন। ওরাও (ক্রিকেটাররা) দেশের বাইরের কেউ না। খেলা নিয়ে সবার একটা দুশ্চিন্তা ছিল। বিপিএল, ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ—এসব নিয়ে ওরা কথা বলেছে।’
আর তামিমের উপস্থিতি নিয়ে ফারুক বলেন, ‘এমনিতে (তামিম) দেখা করতে আসছিল। সে তো আমার সবচেয়ে কাছের, যে খেলোয়াড়দের সঙ্গে লম্বা সময় কাটিয়েছে। তাদের সঙ্গেই এসেছে, দেখা করেছে।’
তামিমের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার নিয়ে যত জল্পনা-কল্পনাই থাকুক, তিনি যে আগামী বিপিএল খেলবেন, এটা অন্তত নিশ্চিত ৷

৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে
১১ মিনিট আগে
২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল।
১২ ঘণ্টা আগে
ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
১২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য
১৩ ঘণ্টা আগে
আমিনুল হক সাবেক অধিনায়ক, দেশের ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা গোলরক্ষক। খেলোয়াড়ি পরিচয় ছাপিয়ে আমিনুল হকের রাজনৈতিক পরিচয়টাই এখন বেশি সামনে আসছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি এরই মধ্যে ঢাকা-১৬ আসনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী। পরশু সকালে মিরপুরে তাঁর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আমিনুল হক ফিরে দেখলেন ৫ আগস্ট-পরবর্তী ক্রীড়াঙ্গন, তুলে ধরলেন নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার হেড অব স্পোর্টস রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা

প্রশ্ন: গত বছরের ৫ আগস্টের পর ক্রীড়াঙ্গনের সংস্কার নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
আমিনুল হক: ৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে দলীয়করণ করেছে, রাজনীতিকরণ করেছে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আমরা আশা করেছিলাম, ক্রীড়াঙ্গনটা নতুনভাবে ঢেলে সাজাব। আমার সঙ্গে ক্রীড়া উপদেষ্টার কথাও হয়েছিল। আপনারা জানেন, তিনি সার্চ কমিটি করেছেন। যে অ্যাডহক কমিটিগুলো করা হয়েছে, ক্রীড়া পরিষদে নিজস্ব একটা সেটআপ তৈরি করে সারা দেশের যে জেলা, বিভাগীয় অ্যাডহক কমিটিগুলো করা হয়েছে, সেখানে তিনি শতভাগ তাঁর নিজের মতো করার চেষ্টা করেছেন। তিনি যদি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতেন, তাহলে মাঠের যাঁরা ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা যোগ্য ছিলেন, তাঁরা উঠে আসতেন। কিন্তু তিনি যখন পক্ষপাতের দিকে চলে গেছেন, তখন আসলে ক্রীড়াঙ্গনের সেই নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলেছে। গত এক বছরের মূল্যায়ন যদি বলেন, খুব বেশি পরিবর্তন আমাদের চোখে পড়েনি; বরং ক্রিকেট বোর্ডের যে নির্বাচনটা আমরা দেখলাম, একেবারে নিজের মতো করে করার চেষ্টা করেছেন এবং তিনি এখানে কাউকে কোনো সুযোগ দেননি। তিনি একদম অগণতান্ত্রিকভাবে ক্রিকেট বোর্ডটা নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এটা আসলে আমরা একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে বাংলাদেশের যাঁরা ক্রীড়া সংগঠক রয়েছেন, ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে ক্রীড়া সংগঠক যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা কখনোই এটাকে ভালোভাবে নেননি।
প্রশ্ন: বিএনপি ক্ষমতায় এলে তামিম ইকবালকে কীভাবে কাজে লাগাতে চান?
আমিনুল: বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ দলীয়করণমুক্ত, রাজনীতিকরণমুক্ত রাখতে চাই। এটা আজ বলছি। ভবিষ্যতেও বলব একই কথা। সে ক্ষেত্রে তামিম ইকবাল যে আমাদের বিএনপির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছে, বিষয়টি এ রকম নয়। এখানে তামিম ইকবালসহ যাঁরা কাজ করেছেন বা ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ডে আসতে চান, আমরা চেয়েছি যাতে বিষয়টা অবাধ, সুষ্ঠু হয়। যাতে একেবারে নিরপেক্ষভাবে ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচনটা হয়। সেই চিন্তা থেকে একজন ক্রিকেটার হিসেবে যেহেতু তামিম ইকবাল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার এবং তাঁর সঙ্গে আমাদের বুলবুল ভাই থেকে শুরু করে যাঁরাই ছিলেন, আমরা চেয়েছি একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্রিকেট বোর্ডটা গঠিত হোক। কিন্তু এটাকে একটি মহল রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেটা আমরা আসলে কখনোই আশা করিনি। ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ড কীভাবে গঠিত হবে বা বর্তমানে যেহেতু ক্রিকেট বোর্ড গঠিত হয়েছে, সেটা আসলে আমরা ভবিষ্যতের ওপরই ছেড়ে দেব। ক্রিকেট বোর্ড যেহেতু চার বছরের জন্য। কিন্তু এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। ক্রিকেট বোর্ডের এই নির্বাচন ঘিরে মামলাও রয়েছে কিছু। এগুলো চলবে আইন অনুযায়ী। আমরা সেটার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।
প্রশ্ন: বিএনপি যদি ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে, ক্রীড়াঙ্গনের কোথায় দ্রুত পরিবর্তন আনতে চাইবেন?
আমিনুল: প্রথম পরিবর্তনটা করতে চাই স্কুল পর্যায়ে। আমরা বাংলাদেশের প্রতিটি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণি থেকে খেলাধুলাকে বাধ্যতামূলক করতে চাই। সেটা বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রমের অন্তর্ভুক্ত করব। খেলাধুলা একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে সারা দেশে আমরা মাঠগুলো সংরক্ষণ করতে চাই। আমাদের ‘নতুন কুঁড়ি’ নামের কর্মসূচি শুরু করব। সেই নতুন কুঁড়ির মাধ্যমে আমাদের প্রত্যেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় যারা রয়েছে, তাদের ভবিষ্যতে সরকারিভাবে খেলাধুলা, পড়াশোনা—সব দায়দায়িত্ব নেব। খেলাকে কেউ কিন্তু এখন পর্যন্ত পেশা হিসেবে বেছে নেয়নি। আমরা সেই জায়গা নিয়েও কাজ করতে চাই; যাতে ভবিষ্যতে একজন ফুটবলার নিজেকে ফুটবলার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে। একেবারে তৃণমূল থেকে ভবিষ্যতে যেন খেলাকে পেশা হিসেবে নিতে পারে, সেই পেশার নিশ্চয়তা আমরা দিতে চাই।
প্রশ্ন: বিএনপি ক্ষমতায় এলে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে আপনাদের অবস্থান কী হবে? তাঁকে কি দেশে খেলার সুযোগ দেওয়া হবে?
আমিনুল: একজন সাবেক জাতীয় ফুটবলার, সাবেক জাতীয় অধিনায়ক হিসেবে যেটা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করেছি, আমাকে প্রতি মুহূর্তে মামলা-হামলায় জর্জরিত করেছে। শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি। আমাকে গুলিবিদ্ধ করা হয়েছে। রক্তাক্ত হয়েছি। এই ধরনের পরিস্থিতি যেন কোনোভাবে খেলোয়াড়ের সঙ্গে না হয়, এটা আমি কখনোই চাই না এবং সমর্থনও করি না। একজন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হচ্ছে, ভিন্নমত থাকতে পারে। আমি আমার মতামত দিয়ে আমার কাজ যদি সফলভাবে শেষ করতে পারি, এটা আমার যোগ্যতা অনুযায়ী করব। কিন্তু ভিন্নমতের কারণে যে আমার ওপরে বা অন্য কারও ওপরে জুলুম-নির্যাতন হবে, সেটাকে কখনোই সমর্থন করি না এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো জুলুম নির্যাতন হবে না। আপনি যে বিষয়টি বলছেন, তা হচ্ছে, যেহেতু সাকিবের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে মামলা হয়েছে, সেটা কিন্তু অবৈধ সরকারের ৩০০ জনের একজন এমপি হওয়ায় সাকিবের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে গিয়ে যখন ওই স্বৈরাচার সরকার মানুষকে যেভাবে হত্যা করেছে, যেভাবে গুম করেছে, এটার দায়ভার ৩০০ জনের একজনকে নিতে হবে। এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এটার সিদ্ধান্ত রাষ্ট্র নেবে।
প্রশ্ন: অনেক জটিল বিষয়ে কথা হলো, এবার ফুটবলে আসি। বাংলাদেশের ফুটবলে হামজা আসার পর যে আশা তৈরি হয়েছে, সেটা শুধুই জাতীয় দলকেন্দ্রিক। ক্লাব ফুটবল আঁধারেই আছে।
আমিনুল: হামজা চৌধুরী, শমিত শোম বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে খেলোয়াড়েরা রয়েছে, তাদের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশের ফুটবলে একটা জাগরণ তৈরি হয়েছে। সেই জাগরণকে অবশ্যই আমরা ইতিবাচকভাবে নিচ্ছি এবং এই হাইপটা ধরে রাখতে পারলে আমাদের বাংলাদেশ ফুটবল অনেক এগিয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে তৃণমূল পর্যায়। তৃণমূল পর্যায় মানে আমাদের তেমন কোনো খেলা কিন্তু গত এক বছরে দৃশ্যমান দেখিনি। আমাদের ঘরোয়া ফুটবলের সেই জৌলুশ কিন্তু আমরা এখনো দেখিনি। শুধু দু-চারটি ক্লাবের ওপর বাংলাদেশের ফুটবল নির্ভর করে না। আমাদের উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের যে ফুটবল খেলা দরকার কিংবা যে ধরনের লিগ দরকার, আমরা যখন খেলেছি শেরেবাংলা কাপ, সোহরাওয়ার্দী কাপের মাধ্যমে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অনেক ভালো ভালো ফুটবলার বের হয়ে আসত। এই পাইপলাইনটা কিন্তু পুরোপুরি বন্ধ। এখন হামজা চৌধুরীকে কেন্দ্র করে বা বাংলাদেশের ফুটবল জাতীয় পর্যায়ে হয়তো এগিয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের যে বিকল্প দরকার, তৃণমূল পর্যায় থেকে যে শুরু করা দরকার বা যে স্কুল ফুটবল শুরু করা দরকার, এই জায়গাগুলোতে আমরা অনেকাংশে পিছিয়ে আছি। এটা কখনোই রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। সময় দিতে হবে। পরিকল্পনা করতে হবে। পেশাদারি মনোভাব আনতে হবে সব পর্যায়ে। শুধু খেলোয়াড়েরা পেশাদারি আচরণ করবে আর কর্মকর্তারা করবেন না, তা হলে তো হবে না। মাঠের সংকট নিয়েও আমাদের কাজ করতে হবে। সেটা অবশ্যই সরকারি পর্যায় থেকে হওয়া উচিত এবং পাশাপাশি আমাদের ক্লাব পর্যায়গুলো ক্লাবের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, আসলে তা অপ্রতুল। সব মিলিয়ে আমার কাছে মনে হয়, হামজা চৌধুরীকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের ফুটবলে নবজাগরণ তৈরি হয়েছে। এটা ধরে রেখে আমরা যদি তৃণমূল পর্যায়ে এগিয়ে আসতে পারি এবং একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যায়, তাহলে হয়তো ভালো কিছু করতে পারব।
প্রশ্ন: কদিন পর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ, বাংলাদেশ কি পারবে হারাতে?
আমিনুল: ভারতের ফুটবল আর বাংলাদেশের ফুটবলে কিন্তু খুব বেশি পার্থক্য নেই। হামজা চৌধুরীর আসার কারণে বাংলাদেশের ফুটবলে এবং খেলোয়াড়দের ভেতরে একটি নতুন উন্মাদনা বা আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। সেই আত্মবিশ্বাসের জায়গা থেকে বলি, যেহেতু আমাদের ঘরের মাঠে খেলা, আমরা যদি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারি, তাহলে আমরা ভালো কিছু করতে পারব।
প্রশ্ন: গত বছরের ৫ আগস্টের পর ক্রীড়াঙ্গনের সংস্কার নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
আমিনুল হক: ৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে দলীয়করণ করেছে, রাজনীতিকরণ করেছে। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আমরা আশা করেছিলাম, ক্রীড়াঙ্গনটা নতুনভাবে ঢেলে সাজাব। আমার সঙ্গে ক্রীড়া উপদেষ্টার কথাও হয়েছিল। আপনারা জানেন, তিনি সার্চ কমিটি করেছেন। যে অ্যাডহক কমিটিগুলো করা হয়েছে, ক্রীড়া পরিষদে নিজস্ব একটা সেটআপ তৈরি করে সারা দেশের যে জেলা, বিভাগীয় অ্যাডহক কমিটিগুলো করা হয়েছে, সেখানে তিনি শতভাগ তাঁর নিজের মতো করার চেষ্টা করেছেন। তিনি যদি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিতেন, তাহলে মাঠের যাঁরা ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা যোগ্য ছিলেন, তাঁরা উঠে আসতেন। কিন্তু তিনি যখন পক্ষপাতের দিকে চলে গেছেন, তখন আসলে ক্রীড়াঙ্গনের সেই নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলেছে। গত এক বছরের মূল্যায়ন যদি বলেন, খুব বেশি পরিবর্তন আমাদের চোখে পড়েনি; বরং ক্রিকেট বোর্ডের যে নির্বাচনটা আমরা দেখলাম, একেবারে নিজের মতো করে করার চেষ্টা করেছেন এবং তিনি এখানে কাউকে কোনো সুযোগ দেননি। তিনি একদম অগণতান্ত্রিকভাবে ক্রিকেট বোর্ডটা নিজের নিয়ন্ত্রণে রেখেছেন। এটা আসলে আমরা একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে বাংলাদেশের যাঁরা ক্রীড়া সংগঠক রয়েছেন, ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে ক্রীড়া সংগঠক যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা কখনোই এটাকে ভালোভাবে নেননি।
প্রশ্ন: বিএনপি ক্ষমতায় এলে তামিম ইকবালকে কীভাবে কাজে লাগাতে চান?
আমিনুল: বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ দলীয়করণমুক্ত, রাজনীতিকরণমুক্ত রাখতে চাই। এটা আজ বলছি। ভবিষ্যতেও বলব একই কথা। সে ক্ষেত্রে তামিম ইকবাল যে আমাদের বিএনপির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছে, বিষয়টি এ রকম নয়। এখানে তামিম ইকবালসহ যাঁরা কাজ করেছেন বা ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ডে আসতে চান, আমরা চেয়েছি যাতে বিষয়টা অবাধ, সুষ্ঠু হয়। যাতে একেবারে নিরপেক্ষভাবে ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাচনটা হয়। সেই চিন্তা থেকে একজন ক্রিকেটার হিসেবে যেহেতু তামিম ইকবাল একজন কিংবদন্তি ক্রিকেটার এবং তাঁর সঙ্গে আমাদের বুলবুল ভাই থেকে শুরু করে যাঁরাই ছিলেন, আমরা চেয়েছি একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্রিকেট বোর্ডটা গঠিত হোক। কিন্তু এটাকে একটি মহল রাজনৈতিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেটা আমরা আসলে কখনোই আশা করিনি। ভবিষ্যতে ক্রিকেট বোর্ড কীভাবে গঠিত হবে বা বর্তমানে যেহেতু ক্রিকেট বোর্ড গঠিত হয়েছে, সেটা আসলে আমরা ভবিষ্যতের ওপরই ছেড়ে দেব। ক্রিকেট বোর্ড যেহেতু চার বছরের জন্য। কিন্তু এখানে অনেক প্রশ্ন আছে। ক্রিকেট বোর্ডের এই নির্বাচন ঘিরে মামলাও রয়েছে কিছু। এগুলো চলবে আইন অনুযায়ী। আমরা সেটার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রাখতে চাই।
প্রশ্ন: বিএনপি যদি ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে, ক্রীড়াঙ্গনের কোথায় দ্রুত পরিবর্তন আনতে চাইবেন?
আমিনুল: প্রথম পরিবর্তনটা করতে চাই স্কুল পর্যায়ে। আমরা বাংলাদেশের প্রতিটি স্কুলে চতুর্থ শ্রেণি থেকে খেলাধুলাকে বাধ্যতামূলক করতে চাই। সেটা বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রমের অন্তর্ভুক্ত করব। খেলাধুলা একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে সারা দেশে আমরা মাঠগুলো সংরক্ষণ করতে চাই। আমাদের ‘নতুন কুঁড়ি’ নামের কর্মসূচি শুরু করব। সেই নতুন কুঁড়ির মাধ্যমে আমাদের প্রত্যেক প্রতিভাবান খেলোয়াড় যারা রয়েছে, তাদের ভবিষ্যতে সরকারিভাবে খেলাধুলা, পড়াশোনা—সব দায়দায়িত্ব নেব। খেলাকে কেউ কিন্তু এখন পর্যন্ত পেশা হিসেবে বেছে নেয়নি। আমরা সেই জায়গা নিয়েও কাজ করতে চাই; যাতে ভবিষ্যতে একজন ফুটবলার নিজেকে ফুটবলার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পারে। একেবারে তৃণমূল থেকে ভবিষ্যতে যেন খেলাকে পেশা হিসেবে নিতে পারে, সেই পেশার নিশ্চয়তা আমরা দিতে চাই।
প্রশ্ন: বিএনপি ক্ষমতায় এলে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে আপনাদের অবস্থান কী হবে? তাঁকে কি দেশে খেলার সুযোগ দেওয়া হবে?
আমিনুল: একজন সাবেক জাতীয় ফুটবলার, সাবেক জাতীয় অধিনায়ক হিসেবে যেটা রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করেছি, আমাকে প্রতি মুহূর্তে মামলা-হামলায় জর্জরিত করেছে। শারীরিকভাবে নির্যাতিত হয়েছি। আমাকে গুলিবিদ্ধ করা হয়েছে। রক্তাক্ত হয়েছি। এই ধরনের পরিস্থিতি যেন কোনোভাবে খেলোয়াড়ের সঙ্গে না হয়, এটা আমি কখনোই চাই না এবং সমর্থনও করি না। একজন মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হচ্ছে, ভিন্নমত থাকতে পারে। আমি আমার মতামত দিয়ে আমার কাজ যদি সফলভাবে শেষ করতে পারি, এটা আমার যোগ্যতা অনুযায়ী করব। কিন্তু ভিন্নমতের কারণে যে আমার ওপরে বা অন্য কারও ওপরে জুলুম-নির্যাতন হবে, সেটাকে কখনোই সমর্থন করি না এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো জুলুম নির্যাতন হবে না। আপনি যে বিষয়টি বলছেন, তা হচ্ছে, যেহেতু সাকিবের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে মামলা হয়েছে, সেটা কিন্তু অবৈধ সরকারের ৩০০ জনের একজন এমপি হওয়ায় সাকিবের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে গিয়ে যখন ওই স্বৈরাচার সরকার মানুষকে যেভাবে হত্যা করেছে, যেভাবে গুম করেছে, এটার দায়ভার ৩০০ জনের একজনকে নিতে হবে। এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। তবে এটার সিদ্ধান্ত রাষ্ট্র নেবে।
প্রশ্ন: অনেক জটিল বিষয়ে কথা হলো, এবার ফুটবলে আসি। বাংলাদেশের ফুটবলে হামজা আসার পর যে আশা তৈরি হয়েছে, সেটা শুধুই জাতীয় দলকেন্দ্রিক। ক্লাব ফুটবল আঁধারেই আছে।
আমিনুল: হামজা চৌধুরী, শমিত শোম বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত যে খেলোয়াড়েরা রয়েছে, তাদের ওপর নির্ভর করে বাংলাদেশের ফুটবলে একটা জাগরণ তৈরি হয়েছে। সেই জাগরণকে অবশ্যই আমরা ইতিবাচকভাবে নিচ্ছি এবং এই হাইপটা ধরে রাখতে পারলে আমাদের বাংলাদেশ ফুটবল অনেক এগিয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে তৃণমূল পর্যায়। তৃণমূল পর্যায় মানে আমাদের তেমন কোনো খেলা কিন্তু গত এক বছরে দৃশ্যমান দেখিনি। আমাদের ঘরোয়া ফুটবলের সেই জৌলুশ কিন্তু আমরা এখনো দেখিনি। শুধু দু-চারটি ক্লাবের ওপর বাংলাদেশের ফুটবল নির্ভর করে না। আমাদের উপজেলা বা জেলা পর্যায়ের যে ফুটবল খেলা দরকার কিংবা যে ধরনের লিগ দরকার, আমরা যখন খেলেছি শেরেবাংলা কাপ, সোহরাওয়ার্দী কাপের মাধ্যমে দেখা গেছে, বাংলাদেশের অনেক ভালো ভালো ফুটবলার বের হয়ে আসত। এই পাইপলাইনটা কিন্তু পুরোপুরি বন্ধ। এখন হামজা চৌধুরীকে কেন্দ্র করে বা বাংলাদেশের ফুটবল জাতীয় পর্যায়ে হয়তো এগিয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের যে বিকল্প দরকার, তৃণমূল পর্যায় থেকে যে শুরু করা দরকার বা যে স্কুল ফুটবল শুরু করা দরকার, এই জায়গাগুলোতে আমরা অনেকাংশে পিছিয়ে আছি। এটা কখনোই রাতারাতি পরিবর্তন সম্ভব নয়। সময় দিতে হবে। পরিকল্পনা করতে হবে। পেশাদারি মনোভাব আনতে হবে সব পর্যায়ে। শুধু খেলোয়াড়েরা পেশাদারি আচরণ করবে আর কর্মকর্তারা করবেন না, তা হলে তো হবে না। মাঠের সংকট নিয়েও আমাদের কাজ করতে হবে। সেটা অবশ্যই সরকারি পর্যায় থেকে হওয়া উচিত এবং পাশাপাশি আমাদের ক্লাব পর্যায়গুলো ক্লাবের যে সুযোগ-সুবিধা দরকার, আসলে তা অপ্রতুল। সব মিলিয়ে আমার কাছে মনে হয়, হামজা চৌধুরীকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের ফুটবলে নবজাগরণ তৈরি হয়েছে। এটা ধরে রেখে আমরা যদি তৃণমূল পর্যায়ে এগিয়ে আসতে পারি এবং একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যায়, তাহলে হয়তো ভালো কিছু করতে পারব।
প্রশ্ন: কদিন পর ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ, বাংলাদেশ কি পারবে হারাতে?
আমিনুল: ভারতের ফুটবল আর বাংলাদেশের ফুটবলে কিন্তু খুব বেশি পার্থক্য নেই। হামজা চৌধুরীর আসার কারণে বাংলাদেশের ফুটবলে এবং খেলোয়াড়দের ভেতরে একটি নতুন উন্মাদনা বা আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। সেই আত্মবিশ্বাসের জায়গা থেকে বলি, যেহেতু আমাদের ঘরের মাঠে খেলা, আমরা যদি সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারি, তাহলে আমরা ভালো কিছু করতে পারব।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশ
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল।
১২ ঘণ্টা আগে
ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
১২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল। প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল পেয়েছে ৫ বছরের চুক্তিতে। এবার কোন দলের কী নাম হবে, এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২০২৬ বিপিএলে অংশ নিতে আগ্রহ দেখিয়েছিল ১১টি প্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে টেকে আটটি প্রতিষ্ঠান। এবার বিপিএলে থাকছে না বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বরিশালের নামে কোনো দল। আর্থিক শক্তি, ম্যানেজমেন্ট ও মোটিভেশন এবং অভিজ্ঞতা—এই তিনটি বিষয় যাচাইবাছাই করে বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির সহসভাপতি শাখাওয়াত হোসেন। তিনি জানিয়েছেন, কোনো দল যদি পরের মৌসুমে দল চালাতে না চায়, সেটি অন্তত ৩ মাস আগে জানাতে হবে বিসিবিকে। ২ কোটি অংশগ্রহণ ফি ও ১০ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হচ্ছে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে। কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি পাওনা টাকা নিয়ে অনিয়ম করে, ব্যাংক গ্যারান্টি থেকে পরিশোধ করবে বলে জানানো হয়েছে।
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইফতেখার রহমান মিঠু জানিয়েছেন, পাঁচ দলের বিপিএল ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১৬ জানুয়ারির মধ্যে শেষ করতে হবে তাঁদের। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে জাতীয় দলের প্রস্তুতি নিতে পর্যাপ্ত সময় রাখতে চায় বিসিবি। বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট হবে ১৭ নভেম্বর।

২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল। প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল পেয়েছে ৫ বছরের চুক্তিতে। এবার কোন দলের কী নাম হবে, এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২০২৬ বিপিএলে অংশ নিতে আগ্রহ দেখিয়েছিল ১১টি প্রতিষ্ঠান। প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে টেকে আটটি প্রতিষ্ঠান। এবার বিপিএলে থাকছে না বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বরিশালের নামে কোনো দল। আর্থিক শক্তি, ম্যানেজমেন্ট ও মোটিভেশন এবং অভিজ্ঞতা—এই তিনটি বিষয় যাচাইবাছাই করে বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির সহসভাপতি শাখাওয়াত হোসেন। তিনি জানিয়েছেন, কোনো দল যদি পরের মৌসুমে দল চালাতে না চায়, সেটি অন্তত ৩ মাস আগে জানাতে হবে বিসিবিকে। ২ কোটি অংশগ্রহণ ফি ও ১০ কোটি টাকার ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হচ্ছে প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে। কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি যদি পাওনা টাকা নিয়ে অনিয়ম করে, ব্যাংক গ্যারান্টি থেকে পরিশোধ করবে বলে জানানো হয়েছে।
বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইফতেখার রহমান মিঠু জানিয়েছেন, পাঁচ দলের বিপিএল ১৯ ডিসেম্বর থেকে ১৬ জানুয়ারির মধ্যে শেষ করতে হবে তাঁদের। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে জাতীয় দলের প্রস্তুতি নিতে পর্যাপ্ত সময় রাখতে চায় বিসিবি। বিপিএলের প্লেয়ার্স ড্রাফট হবে ১৭ নভেম্বর।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশ
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে
১১ মিনিট আগে
ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
১২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য
১৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
সার্বিয়ার শীর্ষ লিগে লুচানির মাঠে খেলতে গিয়েছিল রাদনিচকি। সবকিছু ঠিকভাবেই চলছিল। গোলের উদ্দেশ্যে আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে এগিয়ে চলছিল ম্যাচ। কিন্তু ২২ মিনিটেই হঠা থমকে যায় সবকিছু। নিরবতা নেমে আসে গোটা গ্যালারিতে।
সার্বিয়ার বেশকিছু সংবাদমাধ্যমের দাবি, হার্ট অ্যাটাক করে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন সফরকারী দলের কোচ ম্লাদেন জিজোভিচ। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু বাঁচানো যায়নি ৪৪ বছর বয়সী এই বসনিয়ান কোচকে।
জিজোভিচ হার্ট অ্যাটাক করার পরই খেলোয়াড়রা কান্নায় ভেঙে পড়েন। মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়ার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত করা হয়। এই কোচের মৃত্যু দেশের ফুটবলের জন্য অপূরণী ক্ষতি বলে বর্ণনা করেছে সার্বিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএসএস)।
দুই সপ্তাহেরও কম সময় আগে বসনিয়ার সাবেক মিডফিল্ডার জিজোবিচকে নিয়োগ দেয় রাদনিচকি। এই কোচের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে ক্লাবটি।
শোক বার্তায় রাদনিচকি লিখেছে, ‘গভীরতম দুঃখের সাথে জনসাধারণ, ভক্ত এবং ক্রীড়া বন্ধুদের জানাচ্ছি যে আমাদের পেশাদার কর্মীদের প্রধান ম্লাদেন জিজোভিচ লুচানিতে ম্লাদস্ত এবং রাদনিকির ম্যাচ চলাকালীন মারা গেছেন। যে কয়েকজন কোচ এই ক্লাবে এসেছেন তাঁদের মধ্যে জিজোভিচ এখানে নিজের জ্ঞান, প্রাণশক্তি ও মাহাত্ম্য দিয়ে গভীর ছাপ রেখে গেছেন। এই ক্লাব কেবল একজন কোচকে নয়, হারিয়েছে একজন ভালো মানুষ, বন্ধু ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে।’

ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
সার্বিয়ার শীর্ষ লিগে লুচানির মাঠে খেলতে গিয়েছিল রাদনিচকি। সবকিছু ঠিকভাবেই চলছিল। গোলের উদ্দেশ্যে আক্রমণ পাল্টা আক্রমণে এগিয়ে চলছিল ম্যাচ। কিন্তু ২২ মিনিটেই হঠা থমকে যায় সবকিছু। নিরবতা নেমে আসে গোটা গ্যালারিতে।
সার্বিয়ার বেশকিছু সংবাদমাধ্যমের দাবি, হার্ট অ্যাটাক করে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন সফরকারী দলের কোচ ম্লাদেন জিজোভিচ। এরপর হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। কিন্তু বাঁচানো যায়নি ৪৪ বছর বয়সী এই বসনিয়ান কোচকে।
জিজোভিচ হার্ট অ্যাটাক করার পরই খেলোয়াড়রা কান্নায় ভেঙে পড়েন। মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হওয়ার পর ম্যাচ পরিত্যক্ত করা হয়। এই কোচের মৃত্যু দেশের ফুটবলের জন্য অপূরণী ক্ষতি বলে বর্ণনা করেছে সার্বিয়ান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএসএস)।
দুই সপ্তাহেরও কম সময় আগে বসনিয়ার সাবেক মিডফিল্ডার জিজোবিচকে নিয়োগ দেয় রাদনিচকি। এই কোচের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে ক্লাবটি।
শোক বার্তায় রাদনিচকি লিখেছে, ‘গভীরতম দুঃখের সাথে জনসাধারণ, ভক্ত এবং ক্রীড়া বন্ধুদের জানাচ্ছি যে আমাদের পেশাদার কর্মীদের প্রধান ম্লাদেন জিজোভিচ লুচানিতে ম্লাদস্ত এবং রাদনিকির ম্যাচ চলাকালীন মারা গেছেন। যে কয়েকজন কোচ এই ক্লাবে এসেছেন তাঁদের মধ্যে জিজোভিচ এখানে নিজের জ্ঞান, প্রাণশক্তি ও মাহাত্ম্য দিয়ে গভীর ছাপ রেখে গেছেন। এই ক্লাব কেবল একজন কোচকে নয়, হারিয়েছে একজন ভালো মানুষ, বন্ধু ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে।’

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশ
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে
১১ মিনিট আগে
২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল।
১২ ঘণ্টা আগে
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবদেক

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য হাসিবুল হোসেন শান্ত।
গত জুনে শ্রীলঙ্কার মাটিতে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় ম্যাচে ইনিংস ব্যবধানে হেরে যায় সফরকারীরা। দলীয় পারফরম্যান্স ভালো না হলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে ঠিকই আলো ছড়িয়েছেন নাঈম। ২ ম্যাচের ৩ ইনিংসে তুলে নেন ৯ উইকেট। স্বাভাবিকভাবেই আয়ারল্যান্ড সিরিজের দলে তাঁর না থাকা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়। শান্ত জানালেন, ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশনের কারণেই বাদ পড়েছেন নাঈম। এছাড়া পেস বান্ধব উইকেটের কথা মাথায় রেখেও নেওয়া হয়নি এই স্পিনারকে।
আজকের পত্রিকাকে বিসিবির নির্বাচক প্যানেলের সদস্য হাসিবুল হোসেন শান্ত বলেন, ‘আয়ারল্যান্ড দলে সব ব্যাটারই ডানহাতি। নাঈম তো ডানহাতি স্পিনার। এজন্য তাঁকে দলে নেওয়া হয়নি। তাছাড়া সিলেটের মাঠে পেস বোলারদের জন্য সহায়তা বেশি থাকে। সেই বিবেচনাতেও বাদ পড়েছেন নাঈম। ওর বিষয়টা মাথায় আছে। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ভাবা হবে নাঈমকে নিয়ে।’
২০১৮ সালের নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে টেস্ট অভিষেক হয় নাঈমের। এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের ২৫ ইনিংসে বল হাতে নিয়েছেন ৪৮ উইকেট। ৫ উইকেট নিয়েছেন চারবার। ইনিংসে ১০৫ রানে ৬ উইকেট তাঁর সেরা বোলিং ফিগার।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের দল হাতে পাওয়ার পর একটা কারণে চোখ আটকে যায়। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে দুর্দান্ত বোলিং করেও জায়গা হারিয়েছেন নাঈম হাসান। যেটা অবাক করেছে সবাইকে। আইরিশ সিরিজে এই স্পিনারের না থাকার ব্যাখ্যা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলের সদস্য হাসিবুল হোসেন শান্ত।
গত জুনে শ্রীলঙ্কার মাটিতে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশ। ড্র দিয়ে সিরিজ শুরুর পর দ্বিতীয় ম্যাচে ইনিংস ব্যবধানে হেরে যায় সফরকারীরা। দলীয় পারফরম্যান্স ভালো না হলেও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্সে ঠিকই আলো ছড়িয়েছেন নাঈম। ২ ম্যাচের ৩ ইনিংসে তুলে নেন ৯ উইকেট। স্বাভাবিকভাবেই আয়ারল্যান্ড সিরিজের দলে তাঁর না থাকা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়। শান্ত জানালেন, ডানহাতি-বাঁহাতি কম্বিনেশনের কারণেই বাদ পড়েছেন নাঈম। এছাড়া পেস বান্ধব উইকেটের কথা মাথায় রেখেও নেওয়া হয়নি এই স্পিনারকে।
আজকের পত্রিকাকে বিসিবির নির্বাচক প্যানেলের সদস্য হাসিবুল হোসেন শান্ত বলেন, ‘আয়ারল্যান্ড দলে সব ব্যাটারই ডানহাতি। নাঈম তো ডানহাতি স্পিনার। এজন্য তাঁকে দলে নেওয়া হয়নি। তাছাড়া সিলেটের মাঠে পেস বোলারদের জন্য সহায়তা বেশি থাকে। সেই বিবেচনাতেও বাদ পড়েছেন নাঈম। ওর বিষয়টা মাথায় আছে। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ভাবা হবে নাঈমকে নিয়ে।’
২০১৮ সালের নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চট্টগ্রামে টেস্ট অভিষেক হয় নাঈমের। এখন পর্যন্ত খেলা ১৪ টেস্টের ২৫ ইনিংসে বল হাতে নিয়েছেন ৪৮ উইকেট। ৫ উইকেট নিয়েছেন চারবার। ইনিংসে ১০৫ রানে ৬ উইকেট তাঁর সেরা বোলিং ফিগার।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখে করে বিসিবিতে ফেরার পর জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারের সঙ্গে বসেন সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেখানে উপস্থিত নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক, তাসকিন আহমেদ, লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাওহীদ হৃদয়, আফিফ হোসেনের চেয়ে যে নামটি সবচেয়ে বেশ
১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
৫ আগস্টের পর আশা করেছিলাম, নতুন ধারার মাধ্যমে দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে শতভাগ রাজনীতিকরণ, দলীয়করণ থেকে মুক্ত করে একটি সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে যাঁরা মাঠের ক্রীড়া সংগঠক, যাঁরা দীর্ঘদিন বঞ্চিত ছিলেন, সেই মানুষগুলো ক্রীড়াঙ্গনের দায়িত্ব নিয়ে নতুনভাবে ঢেলে সাজাবেন। স্বৈরাচার সরকার ক্রীড়াঙ্গনের প্রতিটি সেক্টরে
১১ মিনিট আগে
২০২৬ বিপিএলের পাঁচটি দল চূড়ান্ত করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল আজ রাতে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, টগি স্পোর্টস লিমিটেডের রংপুর রাইডার্স, চ্যাম্পিয়নস স্পোর্টস ঢাকা, নাবিল গ্রুপের রাজশাহী, ট্রায়াঙ্গেল সার্ভিসেসের চট্টগ্রাম ও ক্রিকেট উইথ সামিকে দেওয়া হয়েছে সিলেট দল।
১২ ঘণ্টা আগে
ফুটবল কখনো কখনো অনেক নিষ্ঠুর। নির্মমভাবে ম্যাচ হারের চেয়েও এই খেলায় অনেক সময় ঘটে যায় হৃদয়বিদারক ঘটনা। সবশেষ তেমন কিছুই দেখা গেল সার্বিয়ান সুপার লিগাতে ম্লাদস্ত লুচানি ও এফকে রাদনিকির ম্যাচে।
১২ ঘণ্টা আগে