ক্রীড়া ডেস্ক
এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। মাসখানেক আগে এই বাংলাদেশকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছিল পাকিস্তান। তারা নিজেরাই এখন ধবলধোলাইয়ের মুখে; যা মানতে পারছেন না দলটির সাবেক পেসার শোয়েব আখতার। পাকিস্তানকে ধুয়ে দেওয়ার পাশাপাশি করলেন বাংলাদেশের প্রশংসাও।
লো-স্কোরিং থ্রিলারে গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের কাছে ৮ রানে হেরেছে পাকিস্তান। ১৩৩ রানের পুঁজি নিয়েও বোলারদের নৈপুণ্যে বাংলাদেশ সফরকারীদের গুটিয়ে দেয় ১২৫ রানে।
ঘরের মাঠে লিটন দাসের দলের যে এমন কিছু করার সামর্থ্য আছে, তা জানেন শোয়েব। গতকাল পিটিবি স্পোর্টসের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্কোয়াডটা ভারসাম্যপূর্ণ। তারা জানে, ফাস্ট বোলার ও স্পিনারদের কী কী করতে হবে। সবাই দেখবেন দু-তিনটি করে উইকেট পেয়েছে। আগে ব্যাটিং করুক কিংবা বোলিং, শেষটা বেশ নিখুঁতভাবে করে থাকে। ঘরের মাঠে তারা অসাধারণ দল। শুধু আমাদের নয়, পুরো দুনিয়াকে হারিয়েছে সেখানে।’
পাকিস্তানের সমালোচনায় সাবেক এই পেসার বলেন, ‘দলটি নতুন করে গড়তে হবে, এমনকি সেটা ২০ বছর লেগে গেলেও কোনো সমস্যা নেই। আপনার সেরা একাদশ কোনটা, আপনি সেটাই জানেন না। এই খেলোয়াড়েরা যথেষ্ট দক্ষ নয়। সাইম পারফর্ম করেনি, ফখর করেনি। এই ধরনের পিচে তাদের খেলার ধরন একেবারেই কাজে আসে না।’
মিরপুর শেরেবাংলার উইকেট ব্যাটারদের জন্য বরাবরই বধ্যভূমি। পাওয়ার হিটার তাই এখানে কাজে আসবে না। শোয়েবের মতে, ‘এই ধরনের উইকেট খুব কঠিন। আর তারা হলো পাওয়ার হিটার, এমন খেলোয়াড় নয়, যারা টাইমিংয়ের ওপর নির্ভর থাকে। এমন উইকেটে বল সহজে ব্যাটে আসে না। গতির বৈচিত্র্য থাকে এবং বাউন্সও পাওয়া যায় না।’
শচীন টেন্ডুলকার-জহির আব্বাসের মতো কিংবদন্তিদের উদাহরণ টেনে ৪৪৪ আন্তর্জাতিক উইকেট নেওয়া শোয়েব আরও বলেন, ‘কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাই একজন খেলোয়াড়কে অসাধারণে পরিণত করে। শচীন টেন্ডুলকার, ইনজামাম-উল-হক, ইজাজ আহমেদ ও জহির আব্বাসের মতো কিংবদন্তিরা এমন কন্ডিশনেই রান করেছেন।’
এক ম্যাচ বাকি থাকতেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ। মাসখানেক আগে এই বাংলাদেশকে ঘরের মাঠে ধবলধোলাই করেছিল পাকিস্তান। তারা নিজেরাই এখন ধবলধোলাইয়ের মুখে; যা মানতে পারছেন না দলটির সাবেক পেসার শোয়েব আখতার। পাকিস্তানকে ধুয়ে দেওয়ার পাশাপাশি করলেন বাংলাদেশের প্রশংসাও।
লো-স্কোরিং থ্রিলারে গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের কাছে ৮ রানে হেরেছে পাকিস্তান। ১৩৩ রানের পুঁজি নিয়েও বোলারদের নৈপুণ্যে বাংলাদেশ সফরকারীদের গুটিয়ে দেয় ১২৫ রানে।
ঘরের মাঠে লিটন দাসের দলের যে এমন কিছু করার সামর্থ্য আছে, তা জানেন শোয়েব। গতকাল পিটিবি স্পোর্টসের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্কোয়াডটা ভারসাম্যপূর্ণ। তারা জানে, ফাস্ট বোলার ও স্পিনারদের কী কী করতে হবে। সবাই দেখবেন দু-তিনটি করে উইকেট পেয়েছে। আগে ব্যাটিং করুক কিংবা বোলিং, শেষটা বেশ নিখুঁতভাবে করে থাকে। ঘরের মাঠে তারা অসাধারণ দল। শুধু আমাদের নয়, পুরো দুনিয়াকে হারিয়েছে সেখানে।’
পাকিস্তানের সমালোচনায় সাবেক এই পেসার বলেন, ‘দলটি নতুন করে গড়তে হবে, এমনকি সেটা ২০ বছর লেগে গেলেও কোনো সমস্যা নেই। আপনার সেরা একাদশ কোনটা, আপনি সেটাই জানেন না। এই খেলোয়াড়েরা যথেষ্ট দক্ষ নয়। সাইম পারফর্ম করেনি, ফখর করেনি। এই ধরনের পিচে তাদের খেলার ধরন একেবারেই কাজে আসে না।’
মিরপুর শেরেবাংলার উইকেট ব্যাটারদের জন্য বরাবরই বধ্যভূমি। পাওয়ার হিটার তাই এখানে কাজে আসবে না। শোয়েবের মতে, ‘এই ধরনের উইকেট খুব কঠিন। আর তারা হলো পাওয়ার হিটার, এমন খেলোয়াড় নয়, যারা টাইমিংয়ের ওপর নির্ভর থাকে। এমন উইকেটে বল সহজে ব্যাটে আসে না। গতির বৈচিত্র্য থাকে এবং বাউন্সও পাওয়া যায় না।’
শচীন টেন্ডুলকার-জহির আব্বাসের মতো কিংবদন্তিদের উদাহরণ টেনে ৪৪৪ আন্তর্জাতিক উইকেট নেওয়া শোয়েব আরও বলেন, ‘কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাই একজন খেলোয়াড়কে অসাধারণে পরিণত করে। শচীন টেন্ডুলকার, ইনজামাম-উল-হক, ইজাজ আহমেদ ও জহির আব্বাসের মতো কিংবদন্তিরা এমন কন্ডিশনেই রান করেছেন।’
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৫ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৬ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৭ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৮ ঘণ্টা আগে