ক্রীড়া ডেস্ক
২০০৮ সালে সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। এরপর দুটি আইসিসি ইভেন্ট খেলতে অস্ট্রেলিয়ায় গেলেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেনি বাংলাদেশ। এবার বাংলাদেশের সেই অপেক্ষা ফুরোতে যাচ্ছে।
পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া সফরে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার কথা ছিল ২০২৭ সালে। কিন্তু সেই বছরের মার্চে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) টেস্টের দেড় শ বছর পূর্তিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড খেলবে বিশেষ টেস্ট। তা ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচের কারণে অস্ট্রেলিয়ার স্টেডিয়ামগুলো তখন ব্যস্ত থাকবে। এ কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটি ২০২৬ সালে আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে। ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে পরশু জানা গেছে, নর্দার্ন টেরিটরিতে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে। তবে সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২০২৫-২৬ মৌসুমে ঘরের মাঠে ব্যস্ত সময়ই কাটবে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) পরশু যে সূচি প্রকাশ করেছে, সেখানে দেখা গেছে এ বছরের আগস্টে শুরুটা হবে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়ে। এই সিরিজে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হবে ডারউইনের টিআইও স্টেডিয়ামে। কেয়ার্নসে হবে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ও প্রথম ওয়ানডে। শেষ দুই ওয়ানডে হবে ম্যাকেতে। অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়েই ডারউইনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের ১৭ বছরের অপেক্ষা শেষ হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার পর ভারতকে আতিথেয়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া। ভারত-অস্ট্রেলিয়া খেলবে তিন ওয়ানডে ও পাঁচ টি-টোয়েন্টি। ১৯ অক্টোবর পার্থে ওয়ানডে দিয়ে শুরু। ৮ নভেম্বর ব্রিসবেনের গ্যাবায় টি-টোয়েন্টির মাধ্যমে সাদা বলের সিরিজ শেষ করবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এই সিরিজের পর দ্রুতই মাঠে গড়াবে অ্যাশেজ। ২১ নভেম্বর পার্থে শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।
২০০৮-এর সেই সিরিজের পর তিনবার দ্বিপক্ষীয় সিরিজে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। সবশেষ ২০২১ সালে মিরপুরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে এই দুই দল। বাংলাদেশ ৪-১ ব্যবধানে জেতে সিরিজ।
২০০৮ সালে সবশেষ অস্ট্রেলিয়া সফরে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। এরপর দুটি আইসিসি ইভেন্ট খেলতে অস্ট্রেলিয়ায় গেলেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলেনি বাংলাদেশ। এবার বাংলাদেশের সেই অপেক্ষা ফুরোতে যাচ্ছে।
পূর্বনির্ধারিত সূচি অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়া সফরে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলার কথা ছিল ২০২৭ সালে। কিন্তু সেই বছরের মার্চে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) টেস্টের দেড় শ বছর পূর্তিতে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড খেলবে বিশেষ টেস্ট। তা ছাড়া বিভিন্ন ম্যাচের কারণে অস্ট্রেলিয়ার স্টেডিয়ামগুলো তখন ব্যস্ত থাকবে। এ কারণে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজটি ২০২৬ সালে আয়োজন করার পরিকল্পনা রয়েছে। ক্রিকইনফোর এক প্রতিবেদনে পরশু জানা গেছে, নর্দার্ন টেরিটরিতে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে যাচ্ছে। তবে সূচি এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
২০২৫-২৬ মৌসুমে ঘরের মাঠে ব্যস্ত সময়ই কাটবে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) পরশু যে সূচি প্রকাশ করেছে, সেখানে দেখা গেছে এ বছরের আগস্টে শুরুটা হবে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়ে। এই সিরিজে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলবে অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা। সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হবে ডারউইনের টিআইও স্টেডিয়ামে। কেয়ার্নসে হবে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ও প্রথম ওয়ানডে। শেষ দুই ওয়ানডে হবে ম্যাকেতে। অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ দিয়েই ডারউইনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের ১৭ বছরের অপেক্ষা শেষ হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার পর ভারতকে আতিথেয়তা দেবে অস্ট্রেলিয়া। ভারত-অস্ট্রেলিয়া খেলবে তিন ওয়ানডে ও পাঁচ টি-টোয়েন্টি। ১৯ অক্টোবর পার্থে ওয়ানডে দিয়ে শুরু। ৮ নভেম্বর ব্রিসবেনের গ্যাবায় টি-টোয়েন্টির মাধ্যমে সাদা বলের সিরিজ শেষ করবে ভারত ও অস্ট্রেলিয়া। এই সিরিজের পর দ্রুতই মাঠে গড়াবে অ্যাশেজ। ২১ নভেম্বর পার্থে শুরু হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ।
২০০৮-এর সেই সিরিজের পর তিনবার দ্বিপক্ষীয় সিরিজে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া। সবশেষ ২০২১ সালে মিরপুরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছে এই দুই দল। বাংলাদেশ ৪-১ ব্যবধানে জেতে সিরিজ।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে