স্পিনার স্কট ম্যাকবেথকে সামনে এসে খেলতে গিয়ে আরিফুল ইসলাম যখন স্ট্যাম্পিং হয়ে ফিরছিলেন, জয় থেকে বাংলাদেশ তখন ১০৮ রান দূরে। রান করতে হতো ওভারে ৪.৬৭ করে। তবে তখনই জয়ের স্বপ্নটা হুট করে ভাঙতে বসেছিল। আরিফুলের (১৩) ফেরার পর স্কোরবোর্ডে আর ২ রান জমা পড়তেই ম্যাকবেথের হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন চৌধুরি মোহাম্মদ রিজওয়ান (২১)। তবে রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ যুবাদের বিপদ বলতে ওই পর্যন্তই।
এরপর আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। আজ ব্লুমফন্টেনইনে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে খেলার আশাটাও ভালোভাবে বাঁচিয়ে রাখলেন মাহফুজুর রহমান রাব্বিরা। সঙ্গে ভুললেন ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হারের দুঃখও। একই ভেন্যুতে ২৬ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে জিতলেই সুপার সিক্সে যেতে কোনো কঠিন সমীকরণের সামনে পড়তে হবে না ২০২০ সালের যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের।
২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশকে যা একটু ভুগতে হয়েছে মিডল-ওভারগুলোতে। তবে ৪ উইকেট হারানোর পর নতুন উইকেটে এসেই আহরার আমিন ও মোহাম্মদ শিহাব জেমস যেভাবে ব্যাট করলেন, আইরিশ বোলারদের ম্যাচে ফেরার আশাটা সেখানেই শেষ হয়ে যায়। দুজনে পঞ্চম উইকেটে গড়েছেন ১১৬ বলে ১০৯ রানের জুটি। সেই জুটিতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ব্যর্থ হলেও আমিন এবার খেলেছেন ৬৩ বলে ৪৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। আগের ম্যাচে ৫৪ রানের ইনিংস খেলা জেমস এবারও পেলেন ফিফটি। ৫৪ বলে ৫ চারে খেললেন অপরাজিত ৫৫ রানের ইনিংস। ম্যাচসেরাও তিনি। তার আগে বাংলাদেশকে অবশ্য দুর্দান্ত শুরু এনে দেন আশিকুর রহমান শিবলি (৪৪) আদিল বিন সিদ্দিক (৩৬)। দুজনের ৯০ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙেন ম্যাথু ওয়েলডন। তার সঙ্গে ১৭ রান যোগ হতেই ম্যাকবেথের এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন শিবলি।
টসে জিতে আইরিশ যুবাদের ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে বোলিংয়েও দুর্দান্ত শুরু পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ৫ উইকেট নেওয়া মারুফ মৃধা এবারও শুরুতে আঘাত হাতেন প্রতিপক্ষ শিবিরে। ৯৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসা আয়ারল্যান্ড শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ২৩৫ রানের স্কোর পায় মিডল অর্ডার ব্যাটার কিয়ান হিল্টনের ১১৩ বলে ৯০ রানের সুবাদে। তিনি ছাড়া আইরিশদের সর্বোচ্চ স্কোর বলতে ওপেনার জর্ডান নেইলের ৩১। ২৭ রান করেছেন ম্যাকবেথ, ২৩ রান জন ম্যাকনেলির। বাংলাদেশের পক্ষে দুটি করে উইকেট নেন মৃধা ও শেখ পারভেজ জীবন। সেই লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের ৪৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়েলডনকে চার মেরে বাংলাদেশের স্কোরটা ৪ উইকেটে ২৩৯ করেন আমিন।
এই ম্যাচে রান হয়েছে ৪৭৪ রান। যা বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ মধ্যকার ম্যাচে সর্বোচ্চ। জিতলেও পয়েন্ট তালিকায় আইরিশদের পেছনে বাংলাদেশ। ২ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আয়ারল্যান্ড। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে পিছিয়ে থাকায় তিনে বাংলাদেশ।
স্পিনার স্কট ম্যাকবেথকে সামনে এসে খেলতে গিয়ে আরিফুল ইসলাম যখন স্ট্যাম্পিং হয়ে ফিরছিলেন, জয় থেকে বাংলাদেশ তখন ১০৮ রান দূরে। রান করতে হতো ওভারে ৪.৬৭ করে। তবে তখনই জয়ের স্বপ্নটা হুট করে ভাঙতে বসেছিল। আরিফুলের (১৩) ফেরার পর স্কোরবোর্ডে আর ২ রান জমা পড়তেই ম্যাকবেথের হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন চৌধুরি মোহাম্মদ রিজওয়ান (২১)। তবে রান তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ যুবাদের বিপদ বলতে ওই পর্যন্তই।
এরপর আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৯ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। আজ ব্লুমফন্টেনইনে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে খেলার আশাটাও ভালোভাবে বাঁচিয়ে রাখলেন মাহফুজুর রহমান রাব্বিরা। সঙ্গে ভুললেন ‘এ’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে হারের দুঃখও। একই ভেন্যুতে ২৬ মার্চ যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে জিতলেই সুপার সিক্সে যেতে কোনো কঠিন সমীকরণের সামনে পড়তে হবে না ২০২০ সালের যুব বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়নদের।
২৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশকে যা একটু ভুগতে হয়েছে মিডল-ওভারগুলোতে। তবে ৪ উইকেট হারানোর পর নতুন উইকেটে এসেই আহরার আমিন ও মোহাম্মদ শিহাব জেমস যেভাবে ব্যাট করলেন, আইরিশ বোলারদের ম্যাচে ফেরার আশাটা সেখানেই শেষ হয়ে যায়। দুজনে পঞ্চম উইকেটে গড়েছেন ১১৬ বলে ১০৯ রানের জুটি। সেই জুটিতেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ব্যর্থ হলেও আমিন এবার খেলেছেন ৬৩ বলে ৪৫ রানের অপরাজিত ইনিংস। আগের ম্যাচে ৫৪ রানের ইনিংস খেলা জেমস এবারও পেলেন ফিফটি। ৫৪ বলে ৫ চারে খেললেন অপরাজিত ৫৫ রানের ইনিংস। ম্যাচসেরাও তিনি। তার আগে বাংলাদেশকে অবশ্য দুর্দান্ত শুরু এনে দেন আশিকুর রহমান শিবলি (৪৪) আদিল বিন সিদ্দিক (৩৬)। দুজনের ৯০ রানের ওপেনিং জুটি ভাঙেন ম্যাথু ওয়েলডন। তার সঙ্গে ১৭ রান যোগ হতেই ম্যাকবেথের এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন শিবলি।
টসে জিতে আইরিশ যুবাদের ব্যাটিংয়ে পাঠিয়ে বোলিংয়েও দুর্দান্ত শুরু পায় বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে ৫ উইকেট নেওয়া মারুফ মৃধা এবারও শুরুতে আঘাত হাতেন প্রতিপক্ষ শিবিরে। ৯৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বসা আয়ারল্যান্ড শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেটে ২৩৫ রানের স্কোর পায় মিডল অর্ডার ব্যাটার কিয়ান হিল্টনের ১১৩ বলে ৯০ রানের সুবাদে। তিনি ছাড়া আইরিশদের সর্বোচ্চ স্কোর বলতে ওপেনার জর্ডান নেইলের ৩১। ২৭ রান করেছেন ম্যাকবেথ, ২৩ রান জন ম্যাকনেলির। বাংলাদেশের পক্ষে দুটি করে উইকেট নেন মৃধা ও শেখ পারভেজ জীবন। সেই লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের ৪৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়েলডনকে চার মেরে বাংলাদেশের স্কোরটা ৪ উইকেটে ২৩৯ করেন আমিন।
এই ম্যাচে রান হয়েছে ৪৭৪ রান। যা বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ মধ্যকার ম্যাচে সর্বোচ্চ। জিতলেও পয়েন্ট তালিকায় আইরিশদের পেছনে বাংলাদেশ। ২ ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে আয়ারল্যান্ড। সমান ম্যাচে সমান পয়েন্ট নিয়ে রান রেটে পিছিয়ে থাকায় তিনে বাংলাদেশ।
জিয়ানলুইজি দোন্নারুম্মার ওপর গত রাতে কী ভর করেছিল, সেটা তিনিই ভালো জানেন। পিএসজির রক্ষণদুর্গে বারবার হানা দেওয়া আর্সেনালকে গোলই করতে দেননি। যত ভাবেই গোলের চেষ্টা করুক না কেন, দোন্নারুম্মার বীরত্বের কাছে বারবার হার মানতে হয়েছে আর্সেনালকে।
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে গতকাল দ্বিতীয় দিনের শেষ বিকেলে এলোমেলো হয়ে পড়েছিল বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত-মুশফিকুর রহিমরা করেছিলেন ‘আত্মহত্যা’। আজ তৃতীয় দিনের সকালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাবলীলভাবে খেলছে বাংলাদেশ।
৪২ মিনিট আগে২০০৮-এর ১১ এপ্রিল ফয়সালাবাদের ইকবাল স্টেডিয়ামে ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ-পাকিস্তান। এই মাঠে এখন পর্যন্ত এটাই সবশেষ কোনো আন্তর্জাতিক ম্যাচ। অবশেষে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ দিয়েই ইকবাল স্টেডিয়ামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আয়োজনের অপেক্ষা ফুরোচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেসকাল থেকেই চট্টগ্রামের আকাশে ছিল মেঘের আনাগোনা। চারপাশে গুমোট আবহাওয়া। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যেমনটা বলা হয়েছিল, তেমনটিই দেখা যায় চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টের তৃতীয় দিনের সকালে।
২ ঘণ্টা আগে