এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তিনবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন তামিম ইকবাল। গত ৫ জুলাই চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে হারের পর দিন হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন তিনি। একদিন পর নেন হঠাৎ ‘ইউটার্ন’। অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে।
আজ আবারও সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন তামিম। সরে দাঁড়ালেন ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকে। আজ রাতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বাসায় জরুরি বৈঠক শেষে নিজেই এ বিষয়ে জানান।
অবসর ভেঙে ফেরার পর ঘোরাঘুরি আর চিকিৎসার প্রয়োজনে দেশের বাইরেই ছিলেন তামিম। দেশে ফেরার তিন দিনের মাথায় আজ বিসিবির সঙ্গে তাঁর বহুল কাঙ্ক্ষিত বৈঠক শুরু হয়। সেখানেই সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন ওয়ানডে অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি।
পুরোপুরি ফিট না হওয়ায় এশিয়া কাপ খেলছেন না তামিম। তবে বিশ্বকাপে খেলতে আশাবাদী বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাঁটার। তামিমের অধিনায়কত্ব না করা দলের জন্য বড় ধাক্কা বলে মনে করছেন পাপন। ৪-৫ দিনের মধ্যে অধিনায়কত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতে পারে, কেন নেতৃত্ব ছাড়লেন তামিম? সেটিই এখন আলোচনা ক্রিকেট পাড়ায়। বাংলাদেশও কেমন খেলেছে তামিমের নেতৃত্বে, আলোচনা হচ্ছে সেটিও। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশকে এখন পর্যন্ত যে ১৫ জন নেতৃত্ব দিয়েছেন তার মধ্যে সাফল্যের বিচারে সবার ওপরে তামিম। তামিমের অধীনে ২০১৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৩৭ ম্যাচে জিতেছে ২১ ম্যাচ, হেরেছে ১৪টি, ফল হয়নি ২ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৬০ শতাংশ। সমান সাফল্য পেয়েছেন তামিমের পরিবর্তে আফগানদের বিপক্ষে গত সিরিজে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া লিটন দাস (২০২২-২৩)। তাঁর অধীনে ৫ ম্যাচের ৩ টিতে জিতেছে বাংলাদেশ, হেরেছে ২ ম্যাচ।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ নেতৃত্ব দেওয়ার তালিকায় তামিম আছেন পঞ্চম স্থানে। সমান ম্যাচ নেতৃত্ব দিয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। ২০২০ সালের ৮ মার্চ বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান তামিম। মাশরাফি বিন মতুর্জার স্থলাভিষিক্ত হোন তিনি। পূর্ণকালীন নেতৃত্ব পাওয়ার পর এই ওপেনারের অধীনে বাংলাদেশ প্রথম একদিনের ম্যাচ খেলে ২০২১ সালের জানুয়ারিতে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। সেই সিরিজে বাংলাদেশ ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করে ৩-০ ব্যবধানে। তিন ম্যাচে ১৫৮ রান করে সিরিজের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হোন তামিম।
তবে অধিনায়ক হিসেবে আগেই অভিষেক হয় ৩৪ বছর বয়সী তারকার। ২০১৯ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাশরাফি চোটের কারণে ছিটকে গেলে নেতৃত্ব পান তামিম। তাঁর অধীনে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ একটি টেস্ট খেলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। তবে জয় পায়নি। টি-টোয়েন্টিতে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ হয়নি তাঁর।
ওয়ানডেতে ২০০৭-২৩ পর্যন্ত ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে ২৩৯ ইনিংসে ৩৬.৬২ গড়ে ৮৩১৩ রান করেছেন তামিম। তার মধ্যে অধিনায়ক হিসেবে করেছেন ১১৩২ রান। গড় ৩৩.২৯। সেঞ্চুরি করেছেন ১টি, সর্বোচ্চ স্কোর ১১২। ক্যাচ নিয়েছেন ১৬টি।
এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তিনবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন তামিম ইকবাল। গত ৫ জুলাই চট্টগ্রামে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে হারের পর দিন হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন তিনি। একদিন পর নেন হঠাৎ ‘ইউটার্ন’। অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে।
আজ আবারও সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন তামিম। সরে দাঁড়ালেন ওয়ানডের নেতৃত্ব থেকে। আজ রাতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের বাসায় জরুরি বৈঠক শেষে নিজেই এ বিষয়ে জানান।
অবসর ভেঙে ফেরার পর ঘোরাঘুরি আর চিকিৎসার প্রয়োজনে দেশের বাইরেই ছিলেন তামিম। দেশে ফেরার তিন দিনের মাথায় আজ বিসিবির সঙ্গে তাঁর বহুল কাঙ্ক্ষিত বৈঠক শুরু হয়। সেখানেই সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেন ওয়ানডে অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর বিষয়টি।
পুরোপুরি ফিট না হওয়ায় এশিয়া কাপ খেলছেন না তামিম। তবে বিশ্বকাপে খেলতে আশাবাদী বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাঁটার। তামিমের অধিনায়কত্ব না করা দলের জন্য বড় ধাক্কা বলে মনে করছেন পাপন। ৪-৫ দিনের মধ্যে অধিনায়কত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতে পারে, কেন নেতৃত্ব ছাড়লেন তামিম? সেটিই এখন আলোচনা ক্রিকেট পাড়ায়। বাংলাদেশও কেমন খেলেছে তামিমের নেতৃত্বে, আলোচনা হচ্ছে সেটিও। ৫০ ওভারের ক্রিকেটে বাংলাদেশকে এখন পর্যন্ত যে ১৫ জন নেতৃত্ব দিয়েছেন তার মধ্যে সাফল্যের বিচারে সবার ওপরে তামিম। তামিমের অধীনে ২০১৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত বাংলাদেশ ৩৭ ম্যাচে জিতেছে ২১ ম্যাচ, হেরেছে ১৪টি, ফল হয়নি ২ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৬০ শতাংশ। সমান সাফল্য পেয়েছেন তামিমের পরিবর্তে আফগানদের বিপক্ষে গত সিরিজে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া লিটন দাস (২০২২-২৩)। তাঁর অধীনে ৫ ম্যাচের ৩ টিতে জিতেছে বাংলাদেশ, হেরেছে ২ ম্যাচ।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে সর্বোচ্চ নেতৃত্ব দেওয়ার তালিকায় তামিম আছেন পঞ্চম স্থানে। সমান ম্যাচ নেতৃত্ব দিয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। ২০২০ সালের ৮ মার্চ বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান তামিম। মাশরাফি বিন মতুর্জার স্থলাভিষিক্ত হোন তিনি। পূর্ণকালীন নেতৃত্ব পাওয়ার পর এই ওপেনারের অধীনে বাংলাদেশ প্রথম একদিনের ম্যাচ খেলে ২০২১ সালের জানুয়ারিতে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। সেই সিরিজে বাংলাদেশ ক্যারিবিয়ানদের হোয়াইটওয়াশ করে ৩-০ ব্যবধানে। তিন ম্যাচে ১৫৮ রান করে সিরিজের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হোন তামিম।
তবে অধিনায়ক হিসেবে আগেই অভিষেক হয় ৩৪ বছর বয়সী তারকার। ২০১৯ সালের জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাশরাফি চোটের কারণে ছিটকে গেলে নেতৃত্ব পান তামিম। তাঁর অধীনে ২০১৭ সালে বাংলাদেশ একটি টেস্ট খেলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। তবে জয় পায়নি। টি-টোয়েন্টিতে দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ হয়নি তাঁর।
ওয়ানডেতে ২০০৭-২৩ পর্যন্ত ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে ২৩৯ ইনিংসে ৩৬.৬২ গড়ে ৮৩১৩ রান করেছেন তামিম। তার মধ্যে অধিনায়ক হিসেবে করেছেন ১১৩২ রান। গড় ৩৩.২৯। সেঞ্চুরি করেছেন ১টি, সর্বোচ্চ স্কোর ১১২। ক্যাচ নিয়েছেন ১৬টি।
অসুস্থতার কারণে মেহেদী হাসান মিরাজ গলে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলতে পারেননি। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা গল টেস্ট ড্র হয়েছে। আগামীকাল কলম্বোতে শুরু হতে যাওয়া দ্বিতীয় টেস্টটা হয়ে পড়েছে সিরিজ নির্ধারণী। জয়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশ এবার খেলতে নামবে মিরাজকে নিয়ে।
১৭ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাই খেলতে আজ রাতে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। কোচ পিটার বাটলার যে দলে কোনো চমক রাখবেন না তা প্রত্যাশিত ছিল। তবে ৩ পরিবর্তন এনেছেন তিনি।
৪১ মিনিট আগেহেডিংলিতে ভারত-ইংল্যান্ড প্রথম টেস্টের খেলা এখনো শেষ হয়নি। আজ শেষ দিনের রোমাঞ্চের অপেক্ষায় রয়েছে এই টেস্ট। এমন সময়ে ভারতীয় টেস্ট দলের সহ-অধিনায়ক ঋষভ পন্তকে শাস্তি দিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)।
১ ঘণ্টা আগেসময়টা দারুণ যাচ্ছে ইন্টার মায়ামির। হারের সংজ্ঞা কী, সেটা একরকম ভুলে গিয়েছে দলটি। নিজেদের সবশেষ ৬ ম্যাচের ছয়টিতেই অপরাজিত লিওনেল মেসি-লুইস সুয়ারেজদের মায়ামি। ছন্দে থাকা মায়ামি এখন ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় খেলবে প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজি) বিপক্ষে।
৩ ঘণ্টা আগে