নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জিতলেই সিরিজ জয়–এই সমীকরণটা তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে মেলাতে পারেনি বাংলাদেশ দল। তবে মিরপুর শেরেবাংলায় আজ আর ভুল করেনি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। উইনিং শটটা এল অধিনায়কের ব্যাট থেকেই। নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ মুঠোয় পুরল বাংলাদেশ। কিউইদের বিপক্ষে এটিই বাংলাদেশের প্রথম এবং সব মিলিয়ে টানা তিন টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়। এর আগে গত আগস্টে অস্ট্রেলিয়া এবং জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই স্বাদ পেয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোর সতীর্থরা।
আগে ব্যাট করে ১৯.৩ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেষ ওভার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় বাংলাদেশকে।
৯৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বরাবরের মতোই ওপেনিং জুটি ব্যর্থ হয়। দলীয় ৮ রানে ১১ বলে ৬ রান করে ম্যাককোনকির বলে ফিন অ্যালেনের দারুণ এক ক্যাচে আউট হন। সাকিব আল হাসান ও মোহাম্মদ নাঈম দ্বিতীয় উইকেটে ২৪ রান যোগ করেন। সাকিব এদিনও দায়িত্ব নিতে খেলতে ব্যর্থ হন। ৮ বলে ৮ রান করে এজাজ প্যাটেলের বল এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্টাম্পড হয়ে আউট হন লিটন দাস। ৩২ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
মুশফিকুর রহিমও (০) ব্যর্থতার পরিচয় দেন। সাকিব আউটের দুই বল পর ফিরে যান তিনি। এজাজের নিচু হয়ে যাওয়া বল সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হন মুশফিক। ৩২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপটা বেড়ে বাংলাদেশ।
এরপর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ চতুর্থ উইকেট জুটিতে নাঈকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের কক্ষপথেই রাখেন। নাঈম ২৯ রান করে দলীয় ৬৭ রানে রানআউট হলে ভাঙ্গে ৩৫ রানের জুটি।
বাংলাদেশের জয়ের জন্য তখন প্রয়োজন ২৭ রান। ১৭ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহ স্টাম্পিং মিস করেন ল্যাথাম। তবে মন্থর উইকেটে বাংলাদেশের জয় পেতে অনেকটা কষ্ট করতে হয়। মাহমুদউল্লাহ বাংলাদেশের জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখেন। শেষ পর্যন্ত ১৯.১ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৯৬ রান করে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ ৪৩ রান ও আফিফ ৬ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে প্রথম ওভারেই উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। রাচিন রবীন্দ্রকে (০) ফেরান নাসুম আহমেদ। আরেক ওপেনার ফিন অ্যালেনের (১২) উইকেটও তুলে নেন নাসুম।
টম ল্যাথাম ও উইল ইয়ং তৃতীয় উইকেটে ৩৫ রান যোগ করনে। ২১ রান করা ল্যাথামে শেখ মেহেদী তুলে নেন। ১২ তম ওভারে নিউজিল্যান্ডের চাপটা বেড়ে যায়। প্রথম বলেই হেনরি নিকোলসকে (১) বোল্ড করেন নাসুম। পরের বলেই কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম (০) উইকেটের পেছনে সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান। ৫২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ১০ রানে ৪ উইকেট নিয়ে টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সেরা বোলিংটাও করে ফেলেন নাসুম।
শেষ দিকে নিউজিল্যান্ডকে মোস্তাফিজুর রহমানের তোপের মুখে পড়তে হয়। টম ব্লান্ডেল (৪) ও কোল ম্যাককোনকিকে (০) একই ওভারে আউট করেন মোস্তাফিজ। ব্লান্ডেল ফেরেন মোহাম্মদ নাঈমের দারুণ এক ক্যাচে। আর ম্যাককোনকি মোস্তাফিজের অসাধারণ এক ফিরতি ক্যাচে আউট হন।
এত চাপের মাঝেও এক প্রান্ত আগলে ছিলেন উইল ইয়াং। ৪৬ রান করে মোস্তাফিজের শেষ ওভারে আউট হন। এরপর টিকনারও (০) মোস্তাফিজের বলে আউট হলে ১৯.৩ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। নাসুম ও মোস্তাফিজ ৪টি করে এবং মেহেদী ও সাইফউদ্দিন ১টি করে উইকেট নেন।
জিতলেই সিরিজ জয়–এই সমীকরণটা তৃতীয় টি–টোয়েন্টিতে মেলাতে পারেনি বাংলাদেশ দল। তবে মিরপুর শেরেবাংলায় আজ আর ভুল করেনি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। উইনিং শটটা এল অধিনায়কের ব্যাট থেকেই। নিউজিল্যান্ডকে ৬ উইকেটে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ মুঠোয় পুরল বাংলাদেশ। কিউইদের বিপক্ষে এটিই বাংলাদেশের প্রথম এবং সব মিলিয়ে টানা তিন টি–টোয়েন্টি সিরিজ জয়। এর আগে গত আগস্টে অস্ট্রেলিয়া এবং জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই স্বাদ পেয়েছিল রাসেল ডমিঙ্গোর সতীর্থরা।
আগে ব্যাট করে ১৯.৩ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শেষ ওভার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় বাংলাদেশকে।
৯৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে বরাবরের মতোই ওপেনিং জুটি ব্যর্থ হয়। দলীয় ৮ রানে ১১ বলে ৬ রান করে ম্যাককোনকির বলে ফিন অ্যালেনের দারুণ এক ক্যাচে আউট হন। সাকিব আল হাসান ও মোহাম্মদ নাঈম দ্বিতীয় উইকেটে ২৪ রান যোগ করেন। সাকিব এদিনও দায়িত্ব নিতে খেলতে ব্যর্থ হন। ৮ বলে ৮ রান করে এজাজ প্যাটেলের বল এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে স্টাম্পড হয়ে আউট হন লিটন দাস। ৩২ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
মুশফিকুর রহিমও (০) ব্যর্থতার পরিচয় দেন। সাকিব আউটের দুই বল পর ফিরে যান তিনি। এজাজের নিচু হয়ে যাওয়া বল সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হন মুশফিক। ৩২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপটা বেড়ে বাংলাদেশ।
এরপর অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ চতুর্থ উইকেট জুটিতে নাঈকে সাথে নিয়ে বাংলাদেশকে জয়ের কক্ষপথেই রাখেন। নাঈম ২৯ রান করে দলীয় ৬৭ রানে রানআউট হলে ভাঙ্গে ৩৫ রানের জুটি।
বাংলাদেশের জয়ের জন্য তখন প্রয়োজন ২৭ রান। ১৭ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহ স্টাম্পিং মিস করেন ল্যাথাম। তবে মন্থর উইকেটে বাংলাদেশের জয় পেতে অনেকটা কষ্ট করতে হয়। মাহমুদউল্লাহ বাংলাদেশের জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখেন। শেষ পর্যন্ত ১৯.১ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৯৬ রান করে জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহ ৪৩ রান ও আফিফ ৬ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে প্রথম ওভারেই উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। রাচিন রবীন্দ্রকে (০) ফেরান নাসুম আহমেদ। আরেক ওপেনার ফিন অ্যালেনের (১২) উইকেটও তুলে নেন নাসুম।
টম ল্যাথাম ও উইল ইয়ং তৃতীয় উইকেটে ৩৫ রান যোগ করনে। ২১ রান করা ল্যাথামে শেখ মেহেদী তুলে নেন। ১২ তম ওভারে নিউজিল্যান্ডের চাপটা বেড়ে যায়। প্রথম বলেই হেনরি নিকোলসকে (১) বোল্ড করেন নাসুম। পরের বলেই কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম (০) উইকেটের পেছনে সোহানের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান। ৫২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় নিউজিল্যান্ড। ১০ রানে ৪ উইকেট নিয়ে টি–টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের সেরা বোলিংটাও করে ফেলেন নাসুম।
শেষ দিকে নিউজিল্যান্ডকে মোস্তাফিজুর রহমানের তোপের মুখে পড়তে হয়। টম ব্লান্ডেল (৪) ও কোল ম্যাককোনকিকে (০) একই ওভারে আউট করেন মোস্তাফিজ। ব্লান্ডেল ফেরেন মোহাম্মদ নাঈমের দারুণ এক ক্যাচে। আর ম্যাককোনকি মোস্তাফিজের অসাধারণ এক ফিরতি ক্যাচে আউট হন।
এত চাপের মাঝেও এক প্রান্ত আগলে ছিলেন উইল ইয়াং। ৪৬ রান করে মোস্তাফিজের শেষ ওভারে আউট হন। এরপর টিকনারও (০) মোস্তাফিজের বলে আউট হলে ১৯.৩ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। নাসুম ও মোস্তাফিজ ৪টি করে এবং মেহেদী ও সাইফউদ্দিন ১টি করে উইকেট নেন।
খেলোয়াড়ি জীবনে অনেক কর্মকাণ্ড করে আলোচনায় এসেছেন শ্রীশান্ত। বিতর্ক পিছু ছাড়েনি ক্রিকেট ছাড়ার পরও। বেফাঁস মন্তব্য করায় কড়া শাস্তি পেয়েছেন ভারতের এই সাবেক ক্রিকেটার।
২১ মিনিট আগেদক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং টিমের বিপক্ষে সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ঘরের মাঠে হতে যাওয়া এই সিরিজে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেবেন আকবর আলী।
১ ঘণ্টা আগেলাহোর কালান্দার্সের একাদশে নিয়মিতই হয়ে গিয়েছিলেন রিশাদ হোসেন। সেটা তাঁর পারফরম্যান্স দিয়েই। অধিনায়ক শাহিন শাহ আফ্রিদিরও প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন রিশাদ। তবে বাংলাদেশি লেগস্পিনারের এখন পাকিস্তান সুপার লিগে খেলাটা হয়ে গেছে ‘অমাবশ্যার চাঁদ’-এর মতো।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট আগেই কেটে ফেলেছে আর্জেন্টিনা। আর এ বছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষ হওয়ার পর লিওনেল মেসি, এমিলিয়ানো মার্তিনেজদের আর্জেন্টিনা অনেকটাই ঝাড়া হাত পা। তবে তাই বলে তো তাঁরা বসে থাকছেন না।
৪ ঘণ্টা আগে